যে ভাষার তরে দিয়েছিল জান- রফিক, জব্বার, অজানা শত নাম। সেই ভাষাকে জাদুঘর পাঠাতে, করছি প্রস্তুত সকল সরঞ্জাম।
বউ দেখে হিন্দি নাটক, ছেলে কার্টুন। পারদর্শী হয়েছে বেশ, হিন্দিতে দুজন।
ছেলেকে দিয়েছি ইংরেজি স্কুলে, বাংলা শেখার নেই দরকার। ঘরে ফিরে ছেলে তাই করে, ইংরেজিতে সব আবদার। পার্কে যাবো এন্টার্টেইনে, উদ্যানে কেন বিনোদন? বিশ্বায়নে ভাষা আমদানি করছি সারাটি ক্ষণ!
এ ভাবেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, চলার পথে আর আমাদের ঘরে শত সহস্র বিদেশী শব্দ ব্যবহার করে অবলীলায় বাংলাকে খুন করে অস্তিত্বের সংকটে ফেলে দিচ্ছি গর্বিত বাংলা ভাষার শব্দ ভাণ্ডারকে।
এভাবে কি চলবে সময়? তবে ৫২তে আন্দোলন কেন হয়েছিল? কী প্রয়োজন ছিল রফিক জব্বার মরার? আমাদের কিছুই কী নেই করার? বিবেকের কাছে একটি প্রশ্ন আমার!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
বশির আহমেদ
যে ভাষার তরে দিয়েছিল জান- রফিক, জব্বার, অজানা শত নাম।//সেই ভাষাকে জাদুঘর পাঠাতে, করছি প্রস্তুত সকল সরঞ্জাম।//বউ দেখে হিন্দি নাটক, ছেলে কার্টুন।//পারদর্শী হয়েছে বেশ, হিন্দিতে দুজন। স্যাটায়ারের মাধ্যমে আমাদের বর্তমান বাংগালীর সমাজ ব্যবস্থার কথা তুলে ধরেছেন । িএখনই আমাদের এ থেকে মুক্তির পথ খুজতে হবে । নইলে পরিনাম ভয়াবহ -----। ধন্যবাদ কবিকে ।
সূর্য
প্রথম দুটো লাইন পড়ে ভেবেছিলাম সমমাত্রার সুন্দর একটা কবিতা পড়তে যাচ্ছি। সে আশাটা পূর্ণ হলো না। ভাল লাগলো সমসাময়ীক সমস্যাগুলোর চিহ্নিত করণ। মাত্রায় মিল রাখেল অন্তমিলের কবিতাগুলো মসৃণ হয়।
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
বউ দেখে হিন্দি নাটক, ছেলে কার্টুন।
পারদর্শী হয়েছে বেশ, হিন্দিতে দুজন।
ছেলেকে দিয়েছি ইংরেজি স্কুলে, বাংলা শেখার নেই দরকার।
ঘরে ফিরে ছেলে তাই করে, ইংরেজিতে সব আবদার। .............// কবিতার বক্তব্যটি বেশ সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে ....আমাদের করার অনেক কিছুই আছে তবে করছিনা কেউই এটাই শুধু সমস্যা...............ভাল লাগলো রুবেল আপনাকে ধন্যবাদ...........
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।