মাগো,আমায় মাফ করো। একাত্তরে পান করেছি তোমার সন্তানের রক্ত। বিকিয়েছি নিজেকে নির্লজ্জের মত। তোমায় ধ্বংস করতে কিন্তূ তুমি অমর,অজেয়। আমার মত কুকুরেরা কিছুই করতে পারবে না তোমার। শুধু একটু রক্ত পান করতে পারবে। একটু রক্তপানে, তোমার মহাত্ম বেড়েছে। আর আমার অপবিত্র মুখে, পড়েছে কলুষতার দাগ। আমায় মাফ করো। তোমার মহাত্ম দিয়ে ধুয়ে দাও অমায়। মুছে দাও কলুষতার দাগটা।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
যদিও রাজাকার আলবদরদের ক্ষমা করা খুব কষ্টের বিষয়....তবুও যদি ১৬ কোটি জনতার কাছে এমনি করে ক্ষমা ভিক্ষা কোরে স্বভাব বদলানো যেতো তবে হয়তো একদিন দেশটা কুলাঙ্গার মুক্ত হতে পারতো...........ওমর ফারুখ আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ.................
তাপসকিরণ রায়
বেইমানি দৃষ্টি ভঙ্গী নিয়ে যে ক্ষতি বেইমানরা করে গেছে,তার কি কোনো ক্ষমা আছে?তবু ভালো লাগলো ক্ষমা চাওয়ার দৃষ্টি ভঙ্গী.কিন্তু এই একক ক্ষমায় তো দেশ বাঁচবে না ভাই!
সূর্য
স্বরটা একটু ধোয়াশায় ঘেরা। রাজাকারের বলেই মনে হলো তবে কোন রাজাকারইতো এভাবে বলেনি কখনো তাই ধোয়াশা। আশাতো করিই রাজাকারগুলো ভাবুক এমন করে। ভাল লিখেছ আরো ভালো লিখো কামনা থাকলো।
আহমেদ সাবের
আহ! চমৎকার একটা কবিতা পড়লাম। অসাধারণ থিম। সেদিনের জল্লাদরা যদি আজ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত না থেকে এমন করে দেশের কাছে ক্ষমা চাইতে পারতো, তবে দেশের এ হাল হতো না। তারাও আজ বর্তমানের মুক্তিযোদ্ধা ( দেশের মুক্তির যোদ্ধা ) হয়ে উঠতে পারতো। কর্মেই মানুষের পরিচয়। গত ১১ দিনে কবিতাটাতে মাত্র ৭টা কমেন্ট করা হয়েছে। কবিতাটা আরো অনেক বেশী মনোযোগ আকর্ষণের দাবীদার। গল্প-কবিতায় কবিকে আন্তরিক স্বাগতম।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।