সেই দিনের প্রতীক্ষায়

ঈর্ষা (জানুয়ারী ২০১৩)

জুয়াদ ইসলাম
  • ১০
  • 0
বাইরে আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নেমেছে। থামবার কোন নাম নেই। এমন বৃষ্টি অরন্যার খুব পছন্দের। সবসময় যে পছন্দের তা নয়। আষাঢ় মাসের শুরুরটাই ওর ভালো লাগে। কারণ এর পরের বৃষ্টি সাধারণ মানুষের অনেক ক্ষতি করে। যা বিরক্তিকর লাগে অরন্যার। অদ্ভূদ পাগল মেয়েটা। জানালা দিয়ে বৃষ্টির এই অবস্থা দেখার সময় অভির ফোনটা কেঁপে উঠে ভাইব্রেশনে। মেসেজ আসছে।
"ওই! কোথায় তুই? তাড়াতাড়ি বের হয়ে ব্রিজের ওখানে আয়। কাজ আসে।" -আদেশ, মহারাণী ভিক্টোরিয়ার। পালন না করলে দেশ থেকেই বের করে দিবে। তাই তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে বৃষ্টির মধ্যে বেরিয়ে পরে অভি। ঘর থেকে ১৫ মিনিট লাগে ব্রিজে যেতে। হেঁটেই যাওয়া যায় কিন্তু দেরি করলে মহারাণী খেয়ে ফেলবে। তাই রিক্সা নিয়ে গেল। রাস্তায় দাড়িঁয়ে এই পাগল মেয়েটা যে কি করছে কেবল ঈশ্বরই জানেন। ব্রিজের কাছাকাছি পৌঁছে অরন্যার বাগি কারটা দেখতে পায় অভি। এক সাইডে করে পার্ক করা থাকলেও রাস্তার সবার চোখে পড়বে। ওটার রংই যে এমন। পুরা খ্যাত মার্কা কমলা হলুদ। যাতে রাস্তার সবাই চিনতে পারে এজন্য এমন রং ঠিক করেছেন ম্যডাম। ওনার পাগলামির আরেক নমুনা। যাই হোক, ছাতা মেলে রিক্সার ভাড়া দিয়ে অভি ওটার দিকে এগিয়ে যায়। ভিতরে কেউ নেই। ফোনটা বের করে কল দিতে যাবে এমন সময় কে জানি পিছন থেকে অনেক জোরে পিঠে থাপ্পড় বসিয়ে দিল।
" কই ছিলি এতোক্ষণ?! আসতে এত দেরি কেন? নিশ্চয়ই তোমার গার্লফেন্ডের সাথে কথা বলতেসিলা?! " -শুরু হয়ে যায় অরন্যার ঝাড়ি। ঠিক সময়ে পৌঁছালেও ওর ঝাড়তে হবে। জেনেটিক প্রবলেম। " তুই জানিস আমার কোন গার্লফ্রেন্ড নাই। এখন ঝগড়া না করে তোর আকামের কথা বল। কেন ডাকলি? " -অভির সোজা উত্তর। ব্রিজে ঢোকার গেইটের একপাশে খোলা আকাশের বৃষ্টিতে নিজ নিজ ছাতার নিচে দুজন মানুষ। রাস্তার লোকে দেখে যে এদের পাগল ভাবছে তা মেয়েটাকে বুঝাবে কে? তার নিজের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত সে পাগলামি করবেই। চিটাগাংএ আসতে যাচ্ছে একথা অভি ওকে সহজে বলে না। কারণ সে আসলেই মহারাণীর দাম বেড়ে যায়। অনেক আকুঁতি মিনতি করার পর দেখা হয়। মাঝে মাঝে তো দেখা না করেই ফিরে যেতে হয় অভিকে। আজকে হঠাত্ নিজ থেকে ডাকলো যেহেতু কোন না কোন মতলব নিশ্চয়ই আছে। কথাগুলো চিন্তা করতে গিয়ে অভি দেখে, অরন্যা সাইড ব্যাগ থেকে তার জানের মতো প্রিয় ক্যামেরা বের করছে। বুঝতে আর বাকি রইল না অভির, মহারাণী বৃষ্টির ছবি তুলবেন। ওর চিন্তায় ছেদ ঘটিয়ে শুরু হয়ে গেলেন আরেকজন।
" ব্রিজের ছবি তুলব। এরপর নদীর পাড়ে জেলে পাড়ায় যাব। জানি হঠাত্ আমার ডাকে কি ভাবতেসস। মনটা খুব ভালো। তারোপর তোকে দেখতে ইচ্ছা করলো। তাই ডেকে আনলাম। এখন চল! নাহলে বৃষ্টি আরো জোরে নেমে আমার ক্যামেরার বারোটা বাজাইয়া দিবে! " -কথা শেষ করে অরন্যা একা হাঁটা শুরু করে। ওর এমন ব্যবহারে অভি বিরক্ত হয় মাঝে মাঝে হয়ত রাগও। এমন ব্যবহার যেন কিছুই হয়নি। এইতো কিছুদিন আগের ঘটনা.......
" আমি গতি চ্যাপ্টারের সূত্র প্রতিপাদন বুঝি না। একটু বুঝায় দিবি, প্লিস?? " -কল করে অভির কাছে অরন্যা মাঝে মাঝে ফিজিক্স বুঝে নেয়। অভি অরন্যার আড়াই বছরের বড়। তাই অরন্যা যখন স্কুলের গন্ডি পার করবে তখন অভি কলেজের গন্ডির শেষ প্রান্তে। অভি অনেক ভালো স্টুডেন্ট। ঢাকায় থেকে নটর ডেম এ পড়ে। গোল্ডেন বয়। নিজের সি ইউ তে পড়া কম্পিউটার ইন্জিনিয়ার ভাই থাকা সত্ত্বেও অভির কাছে সাহায্য চাওয়াটা অদ্ভূদ লাগারই কথা। কিন্তু নিজের ভাই তার কোডিং থেকে ফুরসত পেলেই না। যাই হোক, অন্য দিনের মত ঐ দিনও অরন্যা অভিকে কল করে ফিজিক্স বুঝাতে।
-" বল। কি সমস্যা। "
" আমি গতির একটা প্রশ্ন মিলাইতে পারতেসিনা "
-" তাহলে একটু পর। ৫ মিনিট পর কল দে। একটু বিজি আসি। "
" ওকে। " -অরন্যা কল কেটে দেয়। ঠিকঠিক ৫ মিনিট পর অভির মিসড কল আসে।
" এবার প্রশ্ন বলি? " -নিজে কল বেক করা মাত্রই অভিকে প্রশ্ন ছুঁড়ে অরন্যা।
-" হুমম। বল। "
" যদি কোন বস্তু ৫ সেকেন্ডে ১৫ মিটার উচ্চতা থেকে ভূমিতে এসে পড়ে তবে তার গতি কত ছিল? মাধ্যাকর্ষন শক্তির বিপরীতেও কি একি বেগ হবে? এটা পর্দাথবিজ্ঞানের একজন বিজ্ঞানীর সূত্র প্রয়োগে বিশ্লষণ কর। আমি প্রথম অংশটা পারসি। কিন্তু পরের অংশগুলা চরম আজাইরা। "
-" কালকে স্কুলে কিছু ইম্পরটেন্ট আসে? "
" নাহ। নরমাল ক্লাস। "
-" কোন কুইজ? "
" নাহ। কেন? "
-" কথা আসে। ইম্পরটেন্ট। " -অভির আওয়াজে গম্ভীর ভাব।
" হ্যাঁ। বল। "
-" আর কতদিন? "
" কি? "
-" এভাবে আর কতদিন? "
" কি কতদিন? কি বলতেসস? "
-" WILL YOU BE MY GIRLFRIEND?? "
" কি???? "
-" যা শুনলি তা। "
" পাগল হয়ে গেলি? আমি তোকে ফিজিক্স পড়াইতে কল করসি, ইডিয়ট। তুই কি বলতেসস এগুলা। " -অরন্যা কিছুটা হাসির ভান করে বলল।
-" আমি উত্তর চাই। "
" সিরিয়াসলি? "
-" কি মনে হয়। " -অভির কথা বলার ধরন পুরো পাল্টে গেল।
" আমাকে চিন্তা করতে দে। একটু পর কল কর। "
-" হুমম। "
ফোনের এপাশে অরন্যার বিশ্বাস হচ্ছে না কি হয়ে গেল। ক্লাস সেভেন এ থাকতে যার উপর প্রথম ক্রাশ, এতোদিন যে তার বেস্টফ্রেন্ড সে তাকে একথা বলল! অরন্যা খুশিতে আত্মহারা। চোখের কোনে খুশির জল। পুরো দুনিয়া তার হাতে। ভাবল মাকে সবার আগে বলবে। কিন্তু পরে ভাবল আগে সব ঠিক হোক তারপর মা, বাবা, দাদা আর ওর ফ্যান্টাসটিক ফাইভকে বলবে। এদের সবাইকে অরন্যা সবকিছু বলে। একদম সব। তাই মোবাইল নিয়ে অভিকে কল দিল।
" আমার কিছু শর্ত আছে। মানতে হবে। "
-" হুম। "
" বিয়ে করতে হবে। বেস্টফ্রেন্ড ফরেভার থেকে পার্টনার ফরেভার। ঠিক আসে? "
-" THAT MEANS IT'S YES? "
" হুমম। " -অরন্যা ভাবেনি এই উত্তরের পর সে যা শুনবে তা সব স্বপ্নকে মিথ্যে প্রমাণ করে দিবে।
-" এত উইক কেন তুই? " -অভি আরো থমথমে আওয়াজে কথা বলে।
" মানে? " হকচকিয়ে যায় অরন্যা।
-" TANMOY SAID YOU WILL SAY YES. WE MADE A BET AND BY YOU SAYING YES, HE WON. "
" so you did all these for a bet? "
-" YESS. "
" কেনো? কীভাবে বেট? " নিজের কানে শোনা কথা বিশ্বাস করতে না পেরে অরন্যার গাল বেয়ে চোখের পানি গড়ায়।
-" একটু আগে ডিনার হলে তন্ময় বলসিলো। " -এটুকু বলে থেমে যায় অভি।
" আমি কি কিছু করসি? শুধু তো বেস্টফ্রেন্ড হয়ে থাকতে চাইসিলাম। " -কান্না লুকিয়ে ছোট বাচ্চাদের মতো জানতে চাইলো অরন্যা।
-" TANMOY PROVED THAT A BOY AND A GIRL CAN NEVER BE TRUELY BEST FRIENDS. আর কল করিস না তুই। "
" শোন, রাত হয়ে গেসে। ভালো থাকবি হুমম? পরে কথা হবে। " - ছোট্ট একটা হাসির ভান করে কেটে দেয় অরন্যা। হাত থেকে মোবাইলটা ফ্লোরের কার্পেটে পড়ে যায়। কি হলো বুঝতে পারলো না। যখন বুঝতে পারল, ডুকরে কেঁদে দিল। আবার ভেবে দেখল, নাহ। এযে স্বপ্ন। একে একে ফ্যান্টাস্টিক ফাইভকে কল করলো। কিন্তু কেউ রিসিভ করলো না। শেষে ন্যান্সিকে কল দিল। ওপাশে রিসিভ করলে অরন্যার কান্নার আওয়াজ পেয়ে ন্যান্সি জিজ্ঞেস করলো কি হয়েছে।
"" মাম্মা কাঁদিস কেনো?? কি হইসে? ""
" ন্যান্সি, ও...... "
"" তুই কান্না থামা আগে। অরো, নারিকেলের সাথে কিসু হইসে? ""
" হুমম। " -কিছু বলতে গিয়েও পারেনা ও। ওদিকে ন্যান্সি অরন্যার অবস্থা বুঝে কল কেটে দেয়। ন্যান্সি অরন্যার জীবনের সাথে, ওর প্রায় সকল গল্পের সাথে পরিচিত। তাই ও বুঝতে পারলো কিছু একটা হয়েছে। অবশের মতো কিচ্ছুক্ষণ দাঁড়িয়ে, বাথরুমে ঢুকে শাওয়ারের নিচে বসে পড়ে কেঁদে গেল প্রায় আধা ঘন্টা। বাথরুম থেকে বেরিয়ে কাপড় পাল্টে মা'র ঘরে গিয়ে মা'র পাশে শুয়ে পড়ল। মা কাছে টেনে মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বললেন,
"" পড়া শেষ, রাজকুমারী? এভাবে রাতে গোসল করবেন না আর। ঠান্ডা লাগবে। বোঝা গেছে? ""
রাত তখন প্রায় এগারোটা। ছোট করে হ্যাঁ বলে মাকে উত্তর দেয় অরন্যা। ভাবে, মাকে বলবে নাকি। কিন্তু পরে ভাবে নাহ। মাকে কি বলবে? এটা একটা বাজে স্বপ্ন। ওর ইডিয়ট এমন না। সকালে উঠে দেখবে কিচ্ছু হয়নি। কিন্তু রাতে মার পাশে থেকেও নীরবে অরন্যার চোখের পানি গড়ায়। ভেজা বালিশ মনে করিয়ে দেয় যে, সব বাস্তব। ঘুমানোর চেষ্টা করতে করতে কখন যে সকাল হয়ে গেলো টের পায় না।
সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখে চোখের পানি শুকিয়ে চোখ দুটো ফুলে গেছে। মা শরীর খারাপ ভেবে স্কুলে যেতে দিলেন না। সারাদিন নিজের পাশে রেখে পড়ালেন।
পড়ার টেবিলে খোলা ফিজিক্স খাতা আর বই অরন্যাকে আবার বলে দিল গতকাল কি হয়েছে। কি হল, কেন হল অরন্যা জানে না। ছোট্ট একটা নিঃশ্বাস ফেলে পড়তে বসে। দুপুরের দিকে খাওয়া শেষ করে অভিকে মেসেজ দিলো।
" মনে আছে, আমরা আগে খারাপ কিছু হইলে সব উল্টাইয়া দিয়া এমন ভাব করতাম যেন কিছুই হয় নাই? এবারও একই কাজ করব। রাতে কল করব। একটা এম সি দিস। "
রুটিন অনুসারে পড়তে পড়তে সারাদিন অরন্যা গতকালের কথা ভুলে যায়। রাতে খাওয়ার পর প্রায় ১০:৩0 এর দিকে অভি কল করে।
" কি করস, ইডিয়ট? মেসেজটা ঠিকমত পরসিলি তো? " -বলে অরন্যা বাচ্চাদের মতো হাসে।
-" হুমম। "
" তুই সরি বলবি? "
-" NO. CAUSE I'M NOT SORRY FOR WHAT I DID. "
" উফ্! তোকে দিয়ে আমি জীবনে সরি বলাইতে পারব না। কোনদিন যে ভাগ্য একটু সহায় হবে? "
-" তুই ডেনজারাস। "
" হিহি! আমি জানি। কিন্তু বেয়াদ্দপ! এরকম করলি কেন? "
-" TO HURT YOU. আমি তোকে কষ্ট দিতে চাইসিলাম। যাতে তুই আমার সাথে আর কথা না বলিস। "
" মারেম্মা! কি ড্রামা! সোজা করে বললেই পারতি। এখন তো আর ছাড়বো না। আমাকে কষ্ট দেয়ার বিনিময়ে তোকে আরো পে ই ন মানে পেইন দিব। আর আমাদের ফ্রেন্ডসিপ এত ছোট একটা ঘটনার জন্য ভাঙ্গবে না। এটা অনেক মজবুত। পুরাই ফেবিকল গ্লু। " -অদ্ভূদ মিষ্টি হাসি অরন্যার।

কিছু বলতে না পেরে অরন্যার কথায় অভিও হেসে দেয়।
--------------------------------
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
পন্ডিত মাহী গল্প পড়তে পড়তে নিজের দুষ্টুমি, আর পাগলামির দিন গুলোয় ফিরে গেলাম। অরন্যার চেয়েও কঠিন পাগলের পাগলামি আমি দেখেছি, এখনো দেখছি। পাগলটা দিন দিন শান্ত হচ্ছে, এটা মানতে কষ্ট হয়।
ভালো লাগেনি ২৬ জানুয়ারী, ২০১৩
স্বাধীন গল্পটা সুন্দর,
তাপসকিরণ রায় গল্পের প্লট ভাল লাগলো—গল্পটির ধারাবাহিকতায় আমার মনে হল কোথাও কথাও ব্যাঘাত ঘটেছে—সেটা অবশ্য শব্দের বানান বা আক্ষরিক বিভ্রান্তির জন্যেও হতে পারে!
ভালো লাগেনি ২২ জানুয়ারী, ২০১৩
মিলন বনিক বাহ! চমত্কার .... খুব ভালো লাগলো...ডায়লগ গুলো অনেক ভালো....শুভ কামনা....
ভালো লাগেনি ১৬ জানুয়ারী, ২০১৩
আহমেদ সাবের টিন-এজ মুড সুইং 'এর চমৎকার একটা গল্প। ঈর্ষাকে অসাধারণ ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। হিউমারগুলো মারাত্মক। ডায়ালগগুলো বাস্তবসম্মত। বেশ ভালো লাগলো গল্পটা।
ভালো লাগেনি ১৫ জানুয়ারী, ২০১৩
মো. ইকবাল হোসেন ভালই লাগল তবে অধিকাংশ বানানে ছ এর জায়গায় স ব্যাবহার করেছেন। যেমন বলেসিলি,একটু বিজি আসি । এসব জায়গায় স এর স্থলে ছ হবে। ধন্যবাদ।
এফ, আই , জুয়েল # গল্পের ধারাবাহিকতা বেশ চমৎকার । সংলাপ গুলোও অনেক মানানসই । সব মিলিয়ে বেশ ভালো একটি গল্প ।।
এশরার লতিফ বেশ লাগলো গল্পটি, কিছুটা টিন-ইজ . শুভেচ্ছা.
আজিম হোসেন আকাশ বেশ ভাল লাগল। ধন্যবাদ আপনাকে। ভোট করলাম।
ফিদাতো মিশকা গল্পটা আগে কোন পেজ ে পড়েছি

০৪ নভেম্বর - ২০১২ গল্প/কবিতা: ২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪