খুব কাদালে সেদিন আর আমিও অঝরে বাড়িয়েছি জল পদ্মার পাড়ে অথচ কথা ছিল, কথার কথা, ভাষা ছিল হৈ হুল্লোরে হাসা ছিল, বাবুই পাখির বাসা ছিল আজ দৃষ্টি জুড়ে ধেয়ে আসা ঢেউ আর জলরাশি বড় নির্দয় নিরানন্দভুত ত্রাসী! এমন করেই ছেয়ে গেল ভয়াল মেঘ শঙ্কিত আমি, ভিতরে উত্তপ্ত উদ্বেগ টুকরো কাঁচের মতই দৃষ্টি সন্মুখে সব পরিবর্তন, পরিবর্ধন্ক্রমে আমি পাথর মানব অবোধ শিশির স্বপ্ন সকালে... দুর্বা ঘাসের মত অনায়াসে পদদলিত করলে কত সহজেই দ্রত বদলে দিতে পারা মধ্যাহ্নর মধ্যই সূর্যকে গোধুলির হাতকড়া অবুঝ ভাবনারা আজ নির্জীব অসহায়ত্বের চরে! অব্যক্ত ছটফট চেয়ে থাকা বেদনার স্বরে আজ আর ঈর্ষা করিনা সমুদ্রনীলা জল নেভাতে পারেনি সে ভেতরের আনল আজ ঈর্ষা করি যারা ঈর্ষা করে তাদের এ শাশ্বত আহবান রাতজাগা এক চাদের।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
পন্ডিত মাহী
শুধু একটা বিষয় গোলমেলে লেগেছে, প্রথমে একজনকে নিয়ে কবিতা শুরু হলে "তাদের" কথা এনে শেষ করা হলো কেন? ধারাটা ভাঙ্গা হলো কেন? কবি নিশ্চই বোঝাতে পারবেন! কবিতা খুব সুন্দর হয়েছে।
আমার কবিতায় এসেছেন এজন্য প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই। আপনার মন্তব্যের আলোচনায় বলছি- প্রথমে এক ব্যক্তিস্বত্তা থেকে এবং শেষে ঐ সমষ্টি ব্যক্তিস্বত্তাকে বোঝানো হয়েছে।আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।অনেক ভালো থাকেন মাহী ভাই, শুভকামনা.........
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।