শান্তাদর ফ্লেক্সিলোড

বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী (নভেম্বর ২০১২)

এনামুল হক টগর
  • ১৭
  • ৪৯
প্রভাতের আলোয় শ্যামল নীলিমা জেগে উঠেছে। নিঃশব্দ মাটির বুকে রাজধানীর গুলশান এলাকা সোনালী রোদে ঝল মল করছে। আলো আর অাঁধারের পথিক এক সাথে হেঁটে যাচ্ছে। শিশির তখনও ঘুমিয়ে আছে। নগরের কোলাহলের মাঝে তার মোবাইল ফোনটি ঝন করে এক বার বেজে উঠলো। শিশিরের ঘুম ভেঙ্গে গেলো। সে উঠে মোবাইল ফোনটি হাতে নিল এবং মোবাইলের স্কিনে একটি ম্যাসেজ দেখতে পেলো। ম্যাসেজটি ওপেন করে সে সত্তর টাকার ফ্লেঙ্েিলাড দেখতে পেলো। কোথা থেকে কি ভাবে এসেছে তার জানা নেই। সে দিন সে খুব সহজেই অন্যের টাকা দিয়ে তার মোবাইলে কথা বলছিল। কার টাকা সারা দিন সে জানতে পারলো না। দিন গেলো, রাত শেষে শিশির আবার সকালে মোবাইলের রিং টোনের শব্দে জেগে উঠলো। মোবাইল কোন কানের সাথে লাগাতেই শিশির একটি যুবতী মেয়ের কণ্ঠ শুনতে পেলো। শিশির বলল হ্যালো! মেয়েটি বলল, ভাইয়া আমি শানত্দা। খুব অসহায় একটা মেয়ে। পোশাক শিল্পে ছোট চাকরী করে কোন মতে দিন চলে। শিশির বলে, তুমি আমাকে ফোন করেছো কেন? শানত্দা বলে, ভাইয়া গতকাল ফ্লেঙ্েিলাড করতে গিয়ে আপনার মোবাইল ফোনে সত্তরটি টাকা ভুলক্রমে চলে গেছে। আপনি যদি দয়াা করে টাকাটা ফেরৎ দেন, তবে আমার খুবই উপকার হয়। শিশির বলে, আমিতো খুব নিম্নবৃত্ত ঘরের ছেলে! এক সাথে এতোগুলো টাকা ফেরৎ দেওয়া আমার পক্ষে একেবারেই অসম্ভব। তবে, আমি সপ্তাহের প্রথম দিনে তোমাকে ১০ টাকা করে মোট সাত সপ্তাহের মধ্যে টাকাগুলো ফেরৎ দিয়ে দেবো। আগামীকাল সোমবার তোমাকে প্রথম কিসত্দির টাকাটা দেবো। পরের দিন শিশির সময় মতো প্রথম কিসত্দির দশ টাকা দিয়ে দেয়। শানত্দা বুঝতে পারেনি যে ঐ ছেলে তাকে দশ টাকা কিসত্দি দিয়েছে। শুধু মোবাইল স্কীনের ম্যাসেজে ১০ টাকা ফ্লেস্রিলোড দেখেছিল। পরের সপ্তাহে শিশির সময় মতো আবার দশ টাকা কিসত্দি দিয়ে দেয় এবং নতুন ম্যাসেজে তার নাম শিশির লিখে দেয়। এবার শানত্দা দশ টাকার ফ্লেঙ্েিলাড দেখে ছেলেটির কথা তার মনে পড়ে গেলো এবং ম্যাসেজ পরে ছেলেটির নাম জেনে নিল। তৃতীয় কিসত্দির পরে একদিন মেয়েটি তাকে হঠাৎ রিং করলো। মেয়েটি বলল, তুমি শিশির। শিশির বলল, জী আমি শিশির। আপনি ঠিক মতো কিসত্দির টাকা পাচ্ছেন কী? মেয়েটি শিশিরকে ধন্যবাদ দিল। চতুর্থ সপ্তাহে কিসত্দি শেষ করে পঞ্চম সপ্তাহে শিশির কিসত্দি দিল। সেদিন কিসত্দির টাকা দেখে মেয়েটির মনে ভালোবাসার মধুর পিপাসা ছুঁয়ে গেলো। দেহের ভেতর ভালোবাসার নতুন কলেবর নির্মাণ হতে লাগলো। নীরব প্রেম মুগ্ধ তনুতে নতুন শেকড় অঙ্করিত হতে লাগলো বৃক্ষের গভীরে । জীবনের কতো অপচয়, অবাধ্য যাত্রা ভেতরের জীবনের কাছে আত্ম সমর্পণ করতে লাগলো। নীরব কোলাহলে শিশিরের অচিন দেহ তার মুখোমুখি দাঁড়াতে লাগলো। শিশিরকে তার খুব দেখার ইচ্ছা হলো। আর দুটি কিসত্দি শেষে শিশির আর ফ্লেঙ্েিলাড পাঠাবে না এটা তার দৃঢ় বিশ্বাস। শিশির এই ফ্লোঙ্েিলাড ছাড়া কখনো তাকে ফোন করেনি। তাতে বুঝা যায় শিশির একজন ভদ্র ছেলে যার ব্যক্তিত্ব আছে। কথা গুলো মনে মনে ভাবতে ভাবতে শানত্দা শিশিরকে ফোন করে এবং বলে কেমন আছো শিশির ভাই। শিশির বলে ভালো! শিশির তখন শিশু পার্কের ভেতর এক বৃক্ষের ছায়ায় বসে আছে। ক্লানত্দ স্মৃতির অতীত তার মনকে ঘিরে ধরেছে। আকাশ দিয়ে উড়ে যাচ্ছে সাদা কালো মেঘ। পাখিরা চোখের নিদ্রারেনু ভেঙে গান গাইছে। দীর্ঘক্ষণ শিশির আর শানত্দা কথা বলছে। কথা যেন শেষ হয় না। শানত্দার কথার ভেতর ভালোবাসার এক নতুন শেকড় অঙ্কুরিত হচ্ছে। আসত্দে আসত্দে শেষ বিকেল মুছে পৃথিবীটা অন্ধকারে রূপ নিচ্ছে। একখানি বাঁকা চাঁদ আকাশ থেকে মৃদু জোছনার আলো দিতে শুরু করেছে। যেন মাধুরী পূর্নিমার মতো চাঁদটি হাঁসছে। শিশির চেয়ে আছে চাঁদটির দিকে। যেন শানত্দার অচেনা-অসপষ্ট শরীর তার ভেতর খেলা করছে। শিশির আজ প্রথম ভাবছিল সত্তরটি টাকার জন্য শানত্দা তাকে বহুবার ফোন করেছে শুধু প্রথম দিনের ফোনেই টাকার কথা বলেছিল। পরবর্তী বহুদিন গেছে, বহুবার তাকে ফোন করেছে কিন্তু কোন দিন দ্বিতীয়বার সে টাকার কথা বলেনি। শানত্দা যতদিন যত সময় কথা বলেছে, তার পাওনা টাকার চেয়ে বহু গুন বেশী টাকা খরচ করেছে। শিশির ভাবে নিশ্চয়ই শানত্দা কোন গরীব মানুষের মেয়ে নয়। তার সকল বিষয় জানা দরকার। শিশুপার্ক থেকে বেরিয়ে শিশির নিজ বাড়ি গুলশানের দিকে যেতে থাকে। তখন আকাশে পূর্ণ চাঁদ মগ্ন ঝলমলে রাজধানীর পথ। নগরের অরণ্য থেকে দুই একটা ফুল শিশিরের মাথার উপর ঝরে পড়েছে। মাঝে মাঝে দুই একটা ছোট গলি অন্ধকার মনে হচ্ছে যেন তার অনত্দরালে জেগে আছে এক ভয়ানক ঘাতক। জন্মের শেকড়ে তার অশুভ ছায়া। যেন আগামী বংশধরের শরীরে রক্ত বিষ ঢালছে। এভাবে হাঁটতে হাঁটতে সে এক সময় নিজ বাড়িতে পৌছে যায়। খাওয়া দাওয়া শেষ করে এক সময় সে ঘুমিয়ে পড়ে এবং ঘুমের মধ্যে মনের ভাবনা গুলো স্বপ্নে রূপ নেয়। স্বপ্নের ভেতর সে দেখে প্রিয়তম অমিত ভালোবাসার এক সুন্দর মুখ তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। কাংখিত জীবনের আলোতে সে ভেসে এসেছে পৃথিবীর অহিংস ভালোবাসা আর প্রেম নিয়ে। সবুজ সতেজ এক সূর্যময় জগত আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে অনাবাদি জমিতে নতুন লাঙল ভেদ করে রঙিন ফসল ফলানোর কাজে। কঠিন অাঁধার আর খাদ্যহীন মানুষের বিষাদ দেহ অভাব মুক্তি আর সাম্যের রূপানত্দর করে গড়ে তুলবে শহর। রাত শেষ, কালো কুকুরগুলোর ঘেউ ঘেউ শব্দে শিশিরের ঘুম ভেঙে গেলো। চারিদিকে আযানের মধুর ধ্বনি তার কানে আসতো লাগলো। যেন আহত নীলকণ্ঠ পিপাসায় কাতর মনে অজানত্দে বেজে ওঠে শেখর জীবন ধ্বনি। মানব অনত্দরের এক অনত্দর্নিহিত রহস্য ভেদ, যা সত্যকে জানার জন্য জগতময় ঘুরে বেড়াচ্ছে। আজ ছয় সপ্তাহ হিসেবে শিশির তার,ফ্লেসিঙ্লোড পাঠিয়ে দিয়েছে। শানত্দা প্রতি মুহূর্তে অপেক্ষা করে। শিশির যদি তাকে এক বার ফোন করে। তবে সে খুব খুশি হবে এবং সব কথা খুলে বলবে। শিশির সারাদিন ঘুরে ঘুরে রাতে বাড়িতে এসে পেঁৗছাল এবং ভাবলো খাওয়া দাওয়া শেষ করে শানত্দাকে ফোন করবে। রাত দশটার দিকে শিশির শানত্দাকে ফোন করলো। শানত্দা তখন বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিল। মোবাইল সেটের কাছে আসতে আসতে রিংটোন বন্ধ হয়ে গেলো। শিশির বিরক্ত হয়ে পূনরায় ফোন করলো। শানত্দা দেখলো শিশিরের নাম্বর। সে বিস্ময়ে হতবাক হলো যে শিশির তাকে ফোন করেছে। যদিও সে আগামী সোমবারে আমেরিকা চলে যাবে। গত কাল সে বাবার সাথে চট্রগ্রাম এসেছে সমুদ্র দেখতে। আগামী রবিবার রাতে তারা ঢাকা ফিরে যাবে এবং সোমবার সকাল ১০ টার মধ্যে বিমান বন্দরে পেঁৗছাতে হবে। শানত্দা ফোন ধরলো এবং কমল গলায় বলল, ভালো আছো শিশির। শিশির কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললো, আমি তোমার সাথে সাক্ষাতে কথা বলতে চাই, তুমি কি আমার সাথে কথা বলবে কি ? শানত্দা বললো, অবশ্যই কথা বলবো, কেন বলবো না। শিশির বললো, তাহলে তোমার ঠিকানা দাও। শানত্দা বললো, আমরা এখন চট্রগ্রামে আছি। আগাামী রবিবার রাতে ঢাকা ফিরে যাবো এবং সোমবার সকাল দশটার মধ্যে বিমান বন্দর যাবো। এগারোটায় আমাদের ফ্লাইট আমেরিকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। আমি ১০ টা থেকে তোমার সাক্ষাতের অপেক্ষায় থাকবো। তুমি অবশ্যই আমার সাথে দেখা করবে। তোমার সাথে কৌশল করতে গিয়ে আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছি। তুমি কিন্তু আমার পূর্বের আচরণে মনে কষ্ট নিও না। সব ভুলে গিয়ে তুমি আমার সাথে দেখা করো। শিশির জেগে আছে নিসর্গ প্রিয়তমার কথাগুলো বুকে নিয়ে। ফুলের বেদনায় কেঁদে উঠছে স্বপ্নের রাত। জীবনের ভেতরে লুকানো কথাগুলো গুনগুন করছে বিনিন্দ্র প্রেমহারা ঝরা পাতার মতো। অসহায় ক্লানত্দ একদিন, এক রাত কেটে গেলো। সোমবার সকালে উঠে গোসল খাওয়া শেষ করে শিশির নয়টার দিকে গুলশান বাসস্ট্যাণ্ডে গিয়ে গাড়িতে উঠলো। এদিকে শানত্দা নিজস্ব গাড়ি নিয়ে বেশ কিছুক্ষণ আগেই বিমান বন্দরের দিকে রওনা হয়েছে। হয়তো সে কিছুক্ষণের মধ্যে বিমান বন্দরে পেঁৗছে যাবে বা পেঁৗছে গেছে। শিশিরের বাস ধীরে ধীরে বিভিন্ন স্টেশন হয়ে বিমান বন্দরের দিকে ছুটে চলছে। হটাৎ আব্দুল্লাহপুর গিয়ে বাসটি ধীরে ধীরে চলতে থাকে। শিশিরের বাসের সামনে অসংখ্য গাড়ীর লাইন। মনে হয় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। আসত্দে আসত্দে সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে। আর আধা ঘন্টার মধ্যে বিমান বন্দরে পেঁৗচ্ছাতে না পারলে শানত্দার সাথে তার দেখা হবে না। তার বাসটি ধীরে ধীরে চলছে। এদিকে শানত্দা অস্থির মনে তার জন্য অপেক্ষা করছে। যেন জীবনের মাঝে আর একটি জীবন এসে মিশে যাচ্ছে। সবুজ পাতারা স্বপ্ন দেখছে একটি ফুলকে সুস্থ রাখবে বলে। চন্দনের সি্নগ্ধ মাধুরী হাওয়ায় সূর্যময় সকাল হাসছে। অপরূপ নিঃসঙ্গ প্রেম ফুলের মতো পরাগ ছড়াচ্ছে। দূরনত্দ যুবক ছুটে আসছে মৌসুমি শিমূল ফোটা নদীর বাঁকে। হঠাৎ শানত্দার বাবা এসে বললো, তৈরী হয়ে নাও কিছুক্ষণের মধ্যে আমরা বিমানে গিয়ে বসবো। শানত্দার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেলো। শিশির এখনো বিমান বন্দরে পৌছাতে পারেনি। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই হয়তো শিশিরের গাড়ি বিমান বন্দরে পৌচ্ছে যাবে। শিশিরের ফোন বেজে উঠলো, শানত্দার নম্বর। শিশির বলল, কিছুক্ষণের মধ্যে আমি পৌছে যাবো তোমার কাছে তুমি চিনত্দা করো না। এরই মধ্যে শিশির ভাবলো ধীরে ধীরে গাড়িতে যাওয়ার চেয়ে বরং দ্রুত হাঁটলে বা দৌড়ালে বিমান বন্দরে আগে পেঁৗছানো যাবে। কথাগুলো ভাবতে ভাবতে সে গাড়ি থেকে নেমে দৌড়াতে শুরু করে এবং অনাকাঙ্খিত ভাবে ফোনসেটটি কখন পকেট থেকে পড়ে গেয়ে রাসত্দার পাশে ড্রেনে পড়েছে, সে বুঝতে পারে নাই। শিশির কিছু না বুঝে দৌড়াতে থাকে। ততক্ষণে শানত্দা অপেক্ষা করে করে বিমানে উঠে পড়ছে। আজ সোমবার তার সপ্তম বা শেষ কিসত্দি দেওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু দেওয়া হলোনা কারণ, শানত্দার ফোন নাম্বর তার মুখস্থ ছিল না। অদৃশ্য স্মৃতি চিহ্ন বুকে নিয়ে শিশির ফিরে যাচ্ছে রাজধানীর দিকে, হাঁটতে হাঁটতে তার পথ ফুরায় না। পাখি, ফুল, নদী, সবুজ প্রকৃতি তার কাছে একরঙ হয়ে গেছে বিচ্ছেদ আর ব্যথায়। আদর্্র দিবস ক্লানত্দ ছায়ায় নিঃশব্দ দাঁড়িয়ে থাকা স্নেহ মমতা ভরা বিনীত সেই মুখ আজ হারিয়ে গেলো এক অন্ধকার গহীনে। ক্ষত-বিক্ষত দেহে শিশির হাটতে থাকে রাজধানীর পথে পথে। যদি কোন দিন শানত্দা এই শহরে ফিরে আসে! আমেরিকা পেঁৗছে শানত্দা বহুবার শিশিরের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছে কিন্তু ফোন বন্ধ। যতবার রিং করেছে ততবারই এ কথা ভেসে এসেছে এই মুহুর্তে সংযোযো দেওয়া সম্ভব নয়। শানত্দা হয়তো কখনো জানবে না যে, শিশির তার ফোন সেটটি হারিয়ে ফেলেছে। দিন যায় রাত যায় শানত্দা শিশিরের কথা ভাবে। শিশিরকে নিয়ে আশার ঘর বাঁধে। গভীর রাত্রির বুকে তার জীবনের পিপাসা জাগে। না ফোটা কুড়ি গুলো আহত যন্ত্রণায় ঝরে যাচ্ছে। ধীরে ধীরে বেদনার চোখ জলে শাণিত হয় অপরূপ প্রিয়ার খোঁজে। বসনত্দে শিমুল পলাশ লাল হয়। অক্লানত্দ মুখ কৃষ্ণচুড়ার মতো জ্বলে ওঠে। আজন্ম অবক্ষয় অচিন দেহের ভেতর সহস্র রাতের রহমান নদীর স্রোত ঘুরে বেড়ায় দীর্ঘ থেকে দীর্ঘ পথে। ভাসমান সাগরের উপর উজ্জ্বল নক্ষত্র পুঞ্জ আকাশে হয়তো একদিন শিশিরের ঠিকানা খুঁজে পারে...।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য কনভার্ট জনিত সমস্যা(বানান, প্যারা...) এবং কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বসযোগ্যতা এইটুকু ফাক বাদ দিলে সুন্দর একটা প্রেমের গল্প। সাথে বিষয়টা জুড়ে দিতে পারলে ভাল হতো কিন্তু।
আহমেদ সাবের বিষয়বস্তুর সাথে সঙ্গতি বিহীন একটা মিষ্টি প্রেমের গল্প। সাদামাটা লেখা। কিছু অসঙ্গতি বিদ্যমান। ভাল লাগল গল্পটা।
মিলন বনিক গল্পটি ভালো লাগল...প্যারা করে লিখলে বোধ হয় পড়ার আনন্দটা স্থায়ী হতো...শুভ কামনা...
আজিম হোসেন আকাশ ভাল লাগল। আমার লেথা বিজ্ঞানের চেতনা কবিতাটি ভাল লাগলে ভোট প্রদান করুন ও পছন্দের তালিকায় নিন, অন্যথায় নয়।
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি ভাল লাগল তবে সবার মত আমিও ঐ একই কতাই বলতে চাই লেখাটা বিষয় ভিত্তিক নয় .............টগর আপনাকে শুভেচ্ছা ................
জিয়াউল হক কিছু অসংগতি ছাড়া মিষ্টি ও হালকা প্রেমের গল্প । তবে আমার কাছে গল্পের নামটা ভাল লেগেছে খুব । ভবিষ্যতে বশয় সংস্লিস্ট লেখা দিলে ভাল হয় /আপনি একজন সফল রোমান্টিক গল্প লেখক হতে পারবেন আশা করি ।আপনার লেখনী শক্তি দারুন । নাম টা নিয়ে বিভ্রাট রইল । শান্ত দা র ফ্লেক্সি লোড / ভাল থাকুন
এশরার লতিফ সুন্দর প্রেমের গল্প , দুই একটা টেকনিকাল ইসু আছে যেমন দশ টাকা সাপ্তাহিক কিস্তিতে ফ্লেক্সি লোডের পয়সা যে ফেরত দেয় তার বাসা আবার গুলশানে...মোটের উপর বেশ ভালো লাগলো ...
মাহবুব খান না থাক বিজ্ঞান না থাক ক .ক ,/ সাদামাটা মনস্তাত্ত্বিক / প্রেম ,ভালোতো লাগলই
রাজু আহমেদ গল্প হিসাবে ভালো লাগল।

২১ অক্টোবর - ২০১২ গল্প/কবিতা: ৯৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪