শাড়ি দেখলেই আমি একসময় মায়ের নির্ভরতা খুঁজে পেতাম টলোমলো পায়ে অাঁকড়ে ধরে দাঁড়াতে চাইতাম মৃত্তিকায়।
তারপর একসময় পল্টন সরণি হেঁটে যেতে যেতে ভালোলাগা প্রেয়সীর জন্য মনে মনে কিনে ফেলতাম বুটিকে সাজানো সমসত্দ সিল্কের প্রিন্ট।
একসময় বিস্ময়ে জামদানি পলস্নীর বুনন দেখে স্বর্গের কারিগর মনে হোত তাদের।
তারপর সুবোধ সরকারের 'শাড়ি' কবিতার ভেদনশক্তিতে আর্দ্র হয়েছে কত নিঃসঙ্গ দুপুর ...
এরপর দেরাজে ঠাসা সমসত্দ রঙ্গিন শাড়ি দেখে মায়ের কান্না বিপরীতে তার পরনের সাদা শাড়ি আমাকে নি:স্ব করেছে কতদূর ...
এসব ছেড়ে দিয়ে এখন শাড়ি দেখলেই আমি আঁতকে উঠি সেবার আমাদের শহরে বিত্তবানের জাকাতের শাড়ি বন্টনের উৎসবে দেয়াল চাপায় ঈদের আনন্দ বিসর্জন দিয়ে সৃষ্টি কর্তার দপ্তরে ফেরত যান ত্রিশ জন নিঃস্ব নারী তাঁদের মৃতু্য চিৎকার আর থেতলে যাওয়া মৃতদেহ আমাকে লজ্জা দেয়, লজ্জা নিবারণের শাড়ি শেষমেষ তাঁদের জীবন উলঙ্গ করে দিয়ে চলে যায় আমি এখন আর শাড়ির দিকে তাকাতে পারিনা শাড়িকে আমার মৃতু্যপরোয়ানা মনে হয় !
এখনও শহরে শাড়ি বিলি হয় এখনও শাড়ির দখল পেতে চিৎকার শুনি আর শঙ্কায় থাকি আরেকটি দেয়াল ভেঙ্গে পড়বেনাতো !
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
জাফর পাঠাণ
শাড়ী বিলির নামে বিকৃত মানসিকতা চরিতার্থতা এবং নিজকে জাহির করার করার নীচু লালসা করে যাচ্ছে কিছু ইবলিশ ।শাড়ী বিতরনের অনেক শান্তিপূর্ণ পদ্ধতি থাকা সত্বেও তারা এটি করে ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সমাজ সচেতনতা আপনার কবিতায় ঠাই পেয়েছে ।কবিতা আমি এমন ধারার পছন্দ করি ।মোবারকবাদ কবি ।
রোদের ছায়া (select 198766*667891 from DUAL)
অসম্ভব ভালো লাগলো , দুই এক জায়গায় বানান হয়ত টাইপিং এর কারনে এলমেল হয়েছে , সেগুল ঠিক করে নিলে হতো , প্রাপ্য টুকু দিলাম আর প্রিয়তে রইল ।।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।