শয়তান মন্ত্রীদের উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী খন্নাস বলেন, আজ সংসদ বসা হবে। অনেকদিন ধরে সংসদে বসা হচ্ছে না। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর আলোচনা এবং বিল পাস করার ব্যাপারে। গত সংসদগুলোতে আমরা যে আইন পাশ করেছিলাম, তাতে সফলকাম হয়েছি। সন্ধ্যে সাড়ে ৭টার দিকে সংসদ কার্যক্রম শুরু হবে। সমস্ত কাজ শেষ করে প্রস্তুতি নেয়া হোক। আর সমস্ত মন্ত্রীরা যেন কোন ফাঁকিবাজি না করে। সবাইকে আজকের সংসদ আলোচনায় উপস্থিতি থাকতে হবে। অতঃপর ঠিক টাইমমত শুরু হয় সংসদ কার্যক্রম। জ্ঞাতার্থের নিমিত্তে আগাম জানান দেয়া হয়েছিল, আজকের সংসদের মুখ্য আলোচনা বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত কাকাইলছেও গ্রামটিকে ঘিরে।
 সংসদে স্পীকার হাই ইবলিশ প্রধানমন্ত্রী খন্নাসকে ঘন্টা ব্যাপী বক্তব্য রাখার সময় দেন। প্রধানমন্ত্রী খন্নাস দাঁড়িয়ে ভাষণ শুরু করেন এবং বলেন আমাদের কার্যক্রমে হালনাগাদ বাংলাদেশের আনাচে কানাচে খুন-খারাবি, চুরি-ডাকাতি, লুটতরাজ ও ছিনতাই প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি ভ্রান্তির কালো থাবা গ্রাস করে নিয়েছে জমীনে থাকা লোকদের। আমাদের কর্মকান্ডের অগ্রগতিতে দেশের কোন জেলা, উপজেলা, গ্রাম,গঞ্জ এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলও বাদ পড়েনি লোকদের ভূলপথের অন্ধকারে নিক্ষেপ করতে। আজকের সংসদে প্রধানমন্ত্রী খন্নাসের বক্তৃতাকে প্রাধান্য দেয়া হবে। আর বাকী মন্ত্রীরা শুধু শুনবে। এবং যাদেরকে যে এলাকায় কাজ করতে আদেশ করা হবে, সে সেই এলাকায় গিয়ে তার কর্ম তৎপরতা চালাবে। 
প্রধানমন্ত্রী খন্নাসের টার্গেট কাকাইলছেও গ্রামটির প্রতি। ঐ গ্রামটিতে থাকা লোকজন প্রায় ভ্রান্তে উপনীত হয়েছে। এখন শুধু ঐ গ্রামটিতে একটা মাজার ভিত্তিক মেলা বসাতে পারলেই কেল্লা ফতেহ। সম্প্রতি চলছে ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন কনকনে শীত মৌসুম। এ মৌসুমে যদি আমাদের কু-প্রচারণা বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে অর্থনৈতিকভাবে আমাদের সাহায্যের হাত সম্প্রসারণ করি। তাহলে আমাদের মাজার ভিত্তিক বসা মেলাতে পথভ্রষ্টদের স্বতঃফুর্ত যোগদান মিলবে। আর মাজার বিরোধী যারা আছে, তারা প্রচন্ড শীতের প্রাদুর্ভাবে কম্বল মুঁড়ানো থাকা কোন বুড়ো তো দূরের কথা সত্যের পূজারী টগবগে একটা যুবকও বের হবে না। তবে যাদের অন্তরাত্মা ময়লা-আবর্জনায় মলিন হয়ে গেছে, সেই আরামদায়ক গরমের কম্বলও তাদের রুখতে পারবে না। তাছাড়া জমীনে থাকা আমাদের অনুসারী এবং মাজার পুজারীরা তো আছেই। তাদের আয়োজনে অসভ্য লোকদের পরিসংখ্যান তো কম হবে না নিশ্চিত। 
আজকের সংসদের আমি যাদের ঘাড়ে দায়িত্বভার চাপাব, তারা হল পথভ্রষ্ট বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী খবিছ, কুমন্ত্রনা বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী ইবলিশ, মানুষদের মনে প্ররোচনা বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী নবিশ এবং কাকাইলছেও এরিয়ার মাজার পূজার মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী আল খুব্বাছ। তাদের দায়িত্ব ঐ এলাকায় আগামীকাল মাজার ভিত্তিক জাঁকজমক এবং আড়ম্বরযুক্ত একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা। উক্ত অনুষ্ঠানের চতুর্পাশ আলোকসজ্জা দিয়ে আলোকিত করতে হবে। দৃষ্টিকারা গেইট বাঁধতে হবে। ঝিঁলমিল ঝিঁলমিল ঝাড় বাতি প্রজ্জ্বলিত করতে হবে। সেই সাথে কু-কর্ম তৎপরতার প্রসারের জন্য অর্ধনগ্ন নারীদের প্রদর্শিত করতে হবে জনসম্মুখে। মন আকৃষ্ট করতে নাচ-গানের কোন বিকল্প নেই। এ কথা সর্বজনস্বীকৃত। বেহায়াপনা এবং বেলাল্লাপনার ছঁড়াছঁড়িতে অনুষ্ঠানটি ভরে তুলবে। এই অনুষ্ঠানে আসা যে কোন দর্শক যাতে চলে যেতে না পারে সেই ব্যবস্থা করবে। আল্লাহবিমুখী হওয়ার যত কলা-কৌশল আছে সবগুলোই প্রয়োগ করবে। 
শয়তানদের সংসদে প্রধানমন্ত্রী খন্নাসের দেড় ঘন্টা যাবত ভাষনের পর দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীরা তারা তাদের সাথে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের নিয়ে কাকাইলছেও গ্রামটিতে পৌছে। সেই মতে শয়তানদের প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ভাষণ মাজার পরিচালক এবং কর্মীদের অন্তরে উক্ত কথাগুলো বৃষ্টির মত ঢেলে দেয়া হয়। আর ওরা রাক্ষুসে পিপাসার্ত নদীর মত শয়তানের পক্ষে দেয়া কুমন্ত্রনার বৃষ্টির ফোঁটাগুলো টপ টপ করে গিলে খায়। এর পরের দিন অদৃশ্য শয়তানদের প্রহরায় মাজার পরিচালক এবং কর্মীরা তাদের মনে আসা কথাগুলোর বাস্তবায়নের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে। সেই মতে জমীনে থাকা শয়তানদের ছ্যালারা কাকাইলছেও গ্রামটির সংলগ্ন একটি খোলামাঠে নাচ-গানের মহা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অদৃশ্য সংসদে শয়তানদের পাস হওয়া কর্ম বাস্তবায়নে যার পর নাই চেষ্ট চালিয়ে যাচ্ছে। দুষ্ট শয়তানেরা জানে, যদি কোন মতে অনুষ্ঠিতব্য অনুষ্ঠানটিতে সফল হতে পারে, তাহলে অধ্যষুতি কাকাইলছেও গ্রামের লোকসকল হয়ে যাবে ভ্রষ্ট আর গ্রামটি পরিণত হবে শয়তানদের রাজ্যে। তখন গ্রামটিতে চলবে শুধু শয়তানের হুকুম। সেই হুকুম মতে চলবে কাকাইলছেও গ্রামের পথভ্রষ্ট লোকেরা। সাজিয়ে-সুজিয়ে শেষ হল অনুষ্ঠানের এরিয়া মাঠ। 
দিনটি ছিল শুক্রবার। যাকে ইসলামের দৃষ্টিতে ছোট্ট ঈদের দিনও বলা হয়। ঐদিন সকল মুসলমানেরা জুমুয়ার নামাজ আদায় করার জন্য মসজিদে আসে। সবাই নয়। বেশ সংখ্যক নামাজী ব্যক্তি আসে ঐদিন। শুক্রবার দিনটিতে অনেক যুবকও জুমুয়ার নামাজ আদায় করতে আসে। একদল যুবক এবং একদল বুড়োরাও ছুটছে মসজিদ পানে জুমুয়ার নামাজ আদায় করার  জন্যে। কিন্তু অল্পসংখ্যক যুবকসহ গ্রামের বুড়োরা জুমুয়ার নামাজে আসে না। আর অন্যদিকে, একদল বুড়োসহ অধিকসংখ্যক যুবকরা প্রস্তুতি নিচ্ছে আজকের অনুষ্টিতব্য নাচ-গানের আসরে। কাকাইলছেও গ্রামের আশপাশের গ্রামগুলোর মানুষ আগ থেকেই আল্লাহবিমুখী। একেবারে গন্ডমুর্খ। মনে হয় সত্যের আলোয় তাদের নিকট পৌছোয়নি কোনদিন। কালেভদ্রেও সত্যের সূর্য্য উদয় হয়নি তাদের মাঝে। ওরাসহ বেহায়া এবং নির্লজ্জ একদল মহিলারাও ঐ অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য আসা শুরু করে দিয়েছে। সাত সকাল থেকে আসা শুরু হয়েছে। এখনও আসছে। আসতে থাকবে। কারণ, মাজার ভিত্তিক মেলাতে আসা তাদের একটা জীবন-মরণ ব্যাধি। এতে না আসলে তাদের জীবন নামের বৃক্ষটা মরে যেতে পারে ভেবে। আর মাজার ভিত্তিক মেলা নামের কুসংস্কার সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে  পৌছে গেছে। তখন বেলা ১২টা ৩০ মিনিট। জুমুয়ার নামাজের সুমধুর আযান ভেঁসে আসে মসজিদ প্রান্ত থেকে। কাকাইলছেও বাজারের একপ্রান্তে অবস্থিত একটি জামে মসজিদ। যাকে আমরা সওদাগর জামে মসজিদ নামে চিনি। মসজিদে মুসল্লীদের সমবেত আনাগোনা। খতিব মসজিদের মিম্বরে (ভাষণাস্থান) বসে দীর্ঘ ১ ঘন্টা বয়ান রাখছেন। বয়ানের শেষপ্রান্তে। 
এমন সময় এক বুড়ো মুসল্লী উঠে দাঁড়ায়। খতিবের নিকট কয়েক মিনিট মাঙ্গে। বুড়ো মুসল্লী অলিউর রহমান। চুল দাঁড়ি সব সাদা হয়ে গেছে। কাঁধ বরাবর লম্বা চুল। দাঁড়িও বেশ লম্বা। একমুষ্টি সম পরিমাণের পর কেটে ছেটে পরিপাঠি করে সুন্দর করে রাখা সুন্নাত জানলেও তিনি তা করেন না। হয়ত তিনি মুজাহিদের বেশে থাকতে বেশ পছন্দ করেন। এটাও সুন্নতের বাইরে নয়। গায়ে হাটু পর্যন্ত দুধের মত ধবধবে সাদা রঙ্গের পাঞ্জাবী। তিনি বাড়ীতে লুঙ্গী ফিনতে খুব পছন্দ করেন। বেড়াতে গেলে ভিন্ন কথা। বুড়ো মুসল্লী অলিউর রহমান উপস্থিত মুসল্লীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনারা সবাই জ্ঞাত আছেন যে, এখন শীতের মৌসুম। প্রচন্ড শীত। কনকনে শীতে হিমেল হাওয়া বইছে। ঘন কুয়াশায় শিশিরভেজা সকাল পোহায়। গরম কাপড় পরিধান করেও নিদারুণ শীত থেকে নিবারণের জন্য খড়কেটেও জীবন যাপন করা সম্ভবপর হচ্ছে না। এই হাড়ভাঙ্গা শীত মৌসুম কত যে কষ্টের পাহাড় তা বলার অপো রাখে না। আর সেই কষ্টের সাথে আপনাদের নিকট আরেকটা অসহ্যকর কষ্টের কথা জানাচ্ছি। হয়ত আমাদের মাঝে এ বিষয় সম্বন্ধে অনেকেরই জানা। তবু সবার অবগতির জন্য বলা প্রয়োজনবোধ মনে করছি আমি। 
দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আজকে আমরা মুসলমান জাতি। মুসলমান হয়ে জন্ম গ্রহণ করেছি ঠিকই, কিন্তু কাজে কর্মে আমরা তেমন নই। আমরা শয়তানের কেনা গোলাম হয়ে গেছি। শয়তানের প্রতিটি কথার যথাযথ মূল্যায়ণ করছি। তা অরে অরে পালন করছি। শয়তানের আদেশের একটুও এদিক সেদিক হতে দিচ্ছি না, আমরা এমন হয়ে গেছি। ফলে আমাদের সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে। আমরা আমাদেরকে সামাজিক জীব বলে দাবি করছি ঠিকই, কিন্তু অসামাজিক কার্য্যকলাপ চলছে আমাদেরই চোখের সামনে, তা দেখেও না দেখার ভান করে চলছি। আজ আমাদের কাকাইলছেও গ্রামে এত বড় একটা অশ্লীল এবং নাচ-গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। আর আমরা এখনো মসজিদের চার দেয়ালের এক কোণোয় বসে বসে শুধু আল্লাহর যিকির করে চলেছি। যিকির করলে হবে না বরং অনৈসলামিক কার্য্যকলাপের শক্তহস্তে দমন করতে হবে। 
ঢিলেঢালা চামড়া এবং শীতল পানির মত রক্ত ঐ বুড়ো অলিউর রহমানের উষ্ণ বয়ানে উপস্থিত মুসল্লীদের স্পৃহা জেগে উঠে। অসহ্য শীতও ঐ অলিউর রহমান নামের বুড়োকে শীতল করতে পারিনি। নরম করতে পারিনি ঐ কুয়াশাচ্ছন্ন শৈত্যপ্রবাহ। পক্ষান্তরে ঐ শীত উষ্ণ রক্তের অধিকারী টগবগে যুবকদের আলস্য করে তুলে। যুবকদের উষ্ণ রক্ত শীতল পানি করে দিয়েছে। আটিয়ে করে রেখেছে ঐ যুবকদের। তখন বুড়োর উষ্ণ বয়ানে ঐ সমস্ত যুবকদের সত্যের পথে লড়তে মাথাচাঁড়া দিয়ে উঠে। বুড়োর বয়ানে যুবকরা আবার তাদের শীতের প্রভাবে হারানো শৌর্য্য-বীর্য্য ফিরে পায়। সোচ্চার হয়ে উঠে মাজারপন্থীদের বিরুদ্ধে। ধ্বংস করে দিতে চায় ওদের। নামাজ শেষে সমস্ত মুসল্লীরা মাজারপন্থীদের বিরুদ্ধে “ডাইরেক এ্যাকশন, তাদের কাজে সফল হতে দেব না, নাচ- গানের অনুষ্ঠান হতে দেব না” বলে শ্লোগান দিয়ে বাজারসহ সারা এলাকা প্রদক্ষিণ করে। ঐ শীতে বুড়োর উষ্ণ বয়ানে মরে যাওয়া যৌবনের যুবকদেরও সেদিন প্রতিবাদী প্রাণ ফিরে পায়। তচনছ হয়ে যায় সেই শয়তানদের সংসদে পাসকৃত আইন। নষ্ট হয়ে যায় অনুষ্টিতব্য অনুষ্ঠানটি। 
শয়তানদের প্রধানমন্ত্রী খন্নাস ব্যর্থকাজের কথা শুনে সাথে সাথে দায়িত্বপ্রাপ্ত শয়তান মন্ত্রীদেরসহ সকল মন্ত্রীদের হত্যা করে ফেলে। আর সেই সাথে রাজ্যহীন রাজ্যে একাকীত্ব বসবাসের অযোগ্য ভেবে শয়তানদের প্রধানমন্ত্রী আত্মহত্যা করে চির জীবনের জন্য বিদায় হয়ে যায়। আর তখন থেকেই কাকাইলছেও গ্রামের মানুষ সমাজবদ্ধ হয়ে কাজ করতে শুরু করে। তাদের মাঝে ঐক্যবদ্ধতা চলে আসে। ফিরে আসে সবার মনে প্রশান্তি। ভ্রান্তির ছায়া দূরীভূত হয়ে চলে আসে সঠিক পথের শান্তির ছায়া। সত্যের আলো সূর্য্যোদয়ের মত আলোকিত করে দেয় তাদের জীবনকে। পথভ্রষ্টতার ঘোর অন্ধকার দূরীভূত হয়ে যায়। ফিরে পায় তারা তাদের জন্মগত চির শ্বাশ্বত ইসলামকে। আকঁড়ে ধরে জানেপ্রাণে। ইসলামের ছায়াতলে এসে তাদের জীবনপ্রবাহ পরিবর্তন হয়ে যায়। এখন কাকাইলছেও গ্রামটি যেন ইসলামের একটি সোনার হরিণের মতই গ্রাম মনে হচ্ছে। যা এ পৃথিবীতে খোঁজে পাওয়াই এখন মুশকিল।                 
                        
            
            
            
                        
            
            
                        
            
         
        
               
   
    
                    
        
        
            
            
                 ১৯ জানুয়ারী  - ২০১১ 
                                        
                            গল্প/কবিতা:
                            ২২ টি
                        
                    
            
            
         
     
    
        
বিজ্ঞপ্তি
        এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
    
    
        প্রতি মাসেই পুরস্কার
        
            বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
        
        
            লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
            
                - 
                    
                    
                        প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
                        প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
                     
- 
                    
                    
                        দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
                        প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
                     
- 
                    
                    
                        তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
                     
 
     
    
        
        বিজ্ঞপ্তি
        “নভেম্বর ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ নভেম্বর, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
        প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী