গগণের নীচে নির্ঝরিণীর পাড়ে একটা পরিবার, নদীগর্ভে বিলীন হতে যাচ্ছে বাড়ী মানুষটার। ভাঙ্গাঘরে ছিদ্রছাদ, বৃষ্টির পানি পড়ে, ঝড় তুফানে মানুষটা ঘরে রাখে ধরে । জরাজীর্ণ ঘরটি কোন্ সময় যায় পড়ে ভেঙ্গে, ছেলে-মেয়েসহ মানুষটা ভেসে যাবে পানির সঙ্গে। বেড়াভাঙ্গা ঘরটিতে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে, দেখার কেউ নেই অসহায় মানুষটা দুঃখে ভাসছে। মানুষটার অসহায়ত্ব দেখে হিংসুকরা হাসছে, হতদরিদ্র বিপাকে আছে সেই সুবাধে তারা নাচছে। স্বাধীন দেশের এটাই কি মানবতা? এটাই কি সুবিচার? কেউ ওদের পাশে না দাঁড়ালেও, সাহায্য আছে আল্লাহ’র। অট্টালিকার মালিক তুমি হয়েছ আজ যার কারণে, একদিন তুমি পরবা বিপদে, যেতে হবে তার চরণে। গরীবের পেঠে লাথি মেরে খাচ্ছ তুমি তাদের খাবার, তাদের হক্ব ফিরিয়ে দিতে পূণ্যহীন হবে হে নেককার।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Rajib Ferdous
শেষ লাইনের কথাগুলো খুবই গতানুগতিক। এরকম উপদেশমূলক কথা কবিতায় মানায়না। কবিতা হতে হবে তীক্ষ্ম, বুদ্ধিদীপ্ত আর ভাব মাধূর্যে ভরপুর। পারবেন আশা করি।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।