লেন নাম্বার তের

আমি (নভেম্বর ২০১৩)

হাসান আবাবিল
  • 0
  • ৩৬
রাসত্মার পাশে হেলে পড়া পুরোনো লালটে দেয়ালটাতে সাদা কালিতে লেখা আছে,"এখানে পেসাপ করবেন না"৷ তার দু এক গজের মত উপরে একই হাতের লেখা "উঠ শালা-মুতা নিষেদ"৷ ভূল বানান আর হাতের লেখার শ্রী দেখেই বোঝা যাচ্ছে সেগুলো যথেষ্ট কাঁচা হাতের লেখা৷ দেয়ালটার জায়গা জায়গা পস্নাষ্টার খুলে পড়েছে, কোথাও কোথাও পাইকড় আর বট গাছ সহ নানান জাতের উদ্ভীদ গজিয়েছে৷ লেখাগুলো খুব বেশিদিন আগে লেখা হয়নি আবার সদ্য লেখাও না৷ দেখেই বোঝা যাচ্ছে মাঝে মাঝে লেখাটা নতুন করে লেখা হয়৷
হাত ঘড়িটা আরো একবার দেখে নিল ফরহাদ৷ চারটা ছত্রিশ বাজে৷
পকেট থেকে মোবাইল ফোনটা বের করে আরেকবার ডায়ল বাটনে বৃদ্ধাঙ্গুলী ছোয়াল সে৷ বরাবরের মতন এবারও ওপাশ থেকে ভেসে এল একই প্রতি উত্তর-"দুঃৰিত, এই মূহুর্তে সংযোগ দেয়া...."
কপালে বিরক্তির ভাঁজ ফুটে উঠলো ফরহাদের৷ বেশি বিরক্ত হলে বাঁ হাতের দু'আঙ্গুলে নাক চেপে ধরার অভ্যাসটা ফরহাদের ছোটবেলা থেকেই৷ এবারও তার ব্যাতিক্রম হল না৷ কোন উপায়ানত্ম না দেখে পায়চারী শুরম্ন করল সে৷ আনেৰণ থেকেই একটা সোঁদা সোঁদা বিদঘুটে গন্ধ নাকে এসে লাগছে ফরহাদের৷ গন্ধটা এতৰণ নাকের চারপাশেই ঘুরছিল৷ হঠাত্‍ করেই দুর্গন্ধটা একটু বেশি মনে হচ্ছে৷ বিষয়টাকে বোঝার জন্য এদিক সেদিক ঘাড় ঘোরাতে লাগল ফরহাদ৷ কারনটা জানতে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া অথবা বোম্বে থেকে দিলিস্নতে যেতে হল না৷ দশ বারো গজ সামনে এক রপব এক হোমো সেপিয়েন্স দেয়ালের লেখা সতর্ক বাণী গুলি প্রতিযোগিতার সাথে আমান্য করে যাচ্ছেন৷ দুর্গন্ধের মাত্রাটা শেষ পর্যনত্ম ফরহাদের ধৈর্যের সীমা ছাড়িয়ে গেল৷ দু'চার কদম সরে গিয়ে ছোট পান দোকানটার পাশে একটা বাড়ির কার্নিশের নিচে গিয়ে দাঁড়াল সে৷ বড় বাজারের পাশে তের নম্বর গলির ভেতর ছোট খাটো কিছু দোকান পাট থাকলেও সরম্ন এই রাসত্মাটায় লোকজনের চলাচল একটু কম বলেই মনে হচ্ছে৷ সে কারনেই হয়তো লোকজন তাদের জল বিয়োগের কাজটা এখানেই সেরে যাচ্ছে৷
বুক পকেট থেকে ভিজিটিং কার্ডটা বের করে আরেক বার পরখ করে দেখে নিল ফরহাদ, ঠিক জায়গায় এসেছে কি না৷ "১৩৪/৬-লেন নম্বর তের" ড. জামাল উদ্দিন, বাসাটা এখান থেকেই দেখ যাচ্ছে৷ বাড়ির গেটের পাশে একটা নেম পেস্নটে বিসত্মারিত দেখে নিশ্চিত হয়েছে ফরহাদ৷ সেটাই তাদের গনত্মব্য৷ অপেক্ষা শুধু ব্যাবসায়ী পার্টনার শাজাহানের জন্য৷ ভিজিটিং কার্ডটা পকেটে পুন:স্থাপনের পর দাঁড়িয়ে থাকা জায়গাটা একটু পরখ করে দেখে নিল ফরহাদ৷ অনেকের মত ফরহাদেরও এলার্জি আছে তবে এই এ্যলার্জি সে এলার্জি না, সব সময় ফিটফাট থাকায় ধুলো বালি এড়িয়ে চলার স্বভাবটা৷ যে বাড়ির কার্নিসের নিছে দাঁড়িয়েছে সেই দেয়ালে একটা লোহার সিটে ছাপা অক্ষরে লেখা আছে- "দেয়ালে পোষ্টার লাগাবেন না৷ আদেশ ক্রমে...' পুরোটা বোজা যাচ্ছেনা, একটা পোষ্টারের নিচে চাপা পড়েছে৷ দেয়ালের মাঝে চতুভর্ূজ আকৃতির রংচটা ছোপ ছোপ দাগ দেখে বোঝা যাচ্ছে, বাড়ির মালিক বা কর্তৃপক্ষ একাধিক বার দেয়ালের পোষ্টার গুলো খাল ছাড়ানো করে দেয়াল থেকে কয়েক দফা সাফ করেছে৷ দেয়ালটার দিকে তাকিয়েই ছিল ফরহাদ, হঠাত্‍ করে একন পাতলা খিটমিটে মেজাজের মাঝ বয়সী মানুষ তাকে সজোরে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিল৷
- দেখি ভাই দেখি, একটু সরেন না ভাই !
মুখে আপনি আর ভাই সম্বোধন থাকলেও, ফিটফাট অফিসিয়াল গেটাপে থাকা "মি.ফরহাদ হোসেন" কে কোন তোয়াক্কাই করলো না লোকটা৷ বাজ পাখির মুগির বাচ্চা শিকারের মত মূহুর্তের মধ্যে দেয়ালটাতে একটা হারবাল কোম্পানির পোষ্টার সেঁটে দিয়ে উধাও৷ হাত ঘড়িতে আরেক বার সময়টা ঘড়ির সাথে মিলিয়ে নিল ফরহাদ৷ শাজাহান সাহেবের মোবাইল ফোনটাও বন্ধ৷ এভাবে আর বেশিৰণ অপেৰা করা যায় না৷ ঘন ঘন কয়েক বার বাঁ হাতদিয়ে নাক ধরে চাপা দিল সে৷ বিরক্তির মাত্রাটা চরম পর্যায়ে পৈছেছে তার৷ কোন এক জায়গা থেকে একটা মিষ্টি সুঘ্রান অনুভব করছে ফরহাদ৷ সুঘ্রানটা যে নিষেধাজ্ঞা আরোপিত দেয়ারটার পাশ থেকে আসছেনা সেটা নিশ্চিত৷ ঘ্রাণের উত্‍সটা খুঁজতে উত্‍সুক হয়ে পড়ল ফরহাদ৷ চোখে পড়লো কয়েক কদম সামনে একজন সুদর্শনা তরম্ননী, সুঘ্রাণটা তার কাছ থেকেই আসছে কি না নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না৷ সে কারনে আশেপাশে নজরদারী করলো সে৷ অবশেষে মেয়েটির খোপায় বকুল ফুলের মালা দেখে নিশ্চিত হলো ফরহাদ৷ সুবাসটা সম্ভবত সেখান থেকেই আসছে৷ ফুলের উপর থেকে পর্যায়ক্রমে ফরহাদের দৃষ্টি স্থানানত্মরিত হতে লাগল তরম্নণীর সর্বাঙ্গে৷ এক কথায় বললে মেয়েটি দেখতে আপরম্নপ আথবা অপ্সরা৷ নীল শাড়ির সাথে ম্যাচিং করে চুড়ি, বস্নাউজ, পায়ের হীল, কপালের টিপ এমনকি হাতের নেইল পলিশ পর্যনত্ম ম্যাচিং করা৷ খোপার ফুলটুকু ছাড়া সর্বত্রই যেন নীল৷ হাতে কিছু একটা ধরে আছে মেয়েটি৷ খুব সম্ভবত মোবাইল ফোন৷ ঘন ঘন পায়চারী করার কারনে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে না৷ মেয়েটা মনে হয় কারো জন্য অপেৰা করছে৷ সর্বাঙ্গ নীলে জড়ানো তরম্ননীকে এক দৃষ্টিতে দেখছিল ফরহাদ৷ অপেৰার প্রহরটা যেন দুঃসহ থেকে ক্রমেই উপভোগ্য মনে হতে লাগল৷ একটু পর পর মোবাইল ফোনটা কানে ধরে আবার পায়চারী শুরম্ন করছে৷ বিষয়টা নিয়ে ভাবতে ফরহাদের বেশ মজার মনে হতে লাগল৷ মেয়েটাকে অনুকরণ করতে শুরম্ন করল ফরহাদ৷ সেও পায়চারীর সাথে সাথে শাজাহানের মোবাইলে ট্রাই করছে৷ মনে মনে প্রত্যাশা শাজাহান যেন মোবাইলটা বন্ধই রাখে, আর অপেৰমান এই সুন্দর সময়টা যেন অল্প সময়ে শেষ হয়ে না যায়৷ কিন্তু বিধি হল বাম৷ মেয়েটার চোখে চোখ পড়তেই ভড়কে গেল ফরহাদ৷ মেয়েটা সম্ভবত বুঝতে পেরেছ ফরহাদ তাকে ফলো করছে৷ কিন্তু মেয়েটাকে দেখে মনে হচ্ছে না সে বুঝেছে৷ আগের মতই স্ব আবস্থানে ঠাঁয় দাড়িয়ে আছে মেয়েটা৷ মনে মনে নানান চিনত্মা ঘুরপাক খেতে লাগল ফরহাদের৷ মেয়েটাও কি ফরহাদের মতো তাকে ফলো করছে? নাকি না দেখার ভান করছে৷ একটু বেশি সুন্দরী হওয়ার কারণেই হয়তো পাত্তা দিচ্ছে না৷ পাত্তাই বা দেবে কেন? সে তো তাকে চেনে না৷ এমনও তো হতে পারে মেয়েটাও ফরহাদকে ফলো করছে কিনত্মু বুঝতে দিচ্ছে না৷ তবে ফরহাদ যে তাকে বারবার দেখছে সেটা বুঝতে আর বাকি থাকার কথা না৷
ফরহাদের মনের জল্পনা কল্পনাটা বাড়তে লাগল৷ প্রায় আধা ঘন্টা মত সময় পেরিয়েছে, ওদিকে শাজাহানেরও কোন পাত্তা নেই৷ এমন সুন্দর মুহুর্ত গুলো বার বার বাসে না তাই কোন আফসোস হচ্ছে না ফরহাদের৷ নীল আপ্সরার সাথে এ নিয়ে তেত্রিশ বার দৃষ্টি বিনিময় হল তার৷ প্রতি বারের দৃষ্টি বিনিময় যেন ফরহাদকে পুনঃজন্ম দিচ্ছে৷ মেয়েটির নামটা জানতে ইচ্ছা করছে ফরহাদের৷ কিন্তু সাহসে কুলাচ্ছে না৷ মানুষ তো মানুষের নাম জানতেই পারে এত দোষের কি? কিন্তু মেয়েদের সাথে কথা বলার সাহস বরাবরই তার কম৷ মেয়েটি কি ফরহাদকে কিছু বলতে চাচ্ছে? চাইলে বলছে না কেন? নাকি সেও ভয় পাচ্ছে? রাসত্মায় লোক জনের আনা গোনা আগের থেকে বেড়েছে, কিন্তু ফরহাদের পৃথিবীতে কেবল ফরহাদ আর সেই নীল অপরীচিতা ছাড়া কেউ নেই৷ কপালে ফোঁটায় ফোঁটায় ঘাম জমতে শুরম্ন করেছে ওর৷ ঘাম মুছতে মুছতে নজর পড়লো রাসত্মার ওপারে একটা ডাষ্টবিনের দিকে৷ ডাষ্টবিনের মধ্যে একজন অর্ধনগ্ন বৃদ্ধ কিছু একটা খুঁজছে৷ বেশির ভাগ ময়লা আবর্জনা ডাষ্টবিনের বাইরে সত্মুপ আকারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে৷ পাশের বিদু্যতের পোলে একটা সাইবোর্ডে লেখা আছে "নির্ধারিত স্থানে ময়লা ফেলুন"৷ ময়লা ফেলার জন্য নির্ধারীত স্থান কোনটি আর সবাই ফেলে কোথায় ! লেখা পড়তে পড়তে হাসি এসে গেল৷ হঠাত্‍ পেছন থেকে কেউ একজন কাঁধে হাত রেখেছে ফরহাদের৷ সমসত্ম শরির যেন ক্রমেই হীম শীতল বরফ হয়ে যাচ্ছে তার৷ তাহলে কি সেই মেয়েটি? পুলকিত আর শিহরীত হয়ে বিদু্যত্‍ গতিতে পেছন ফিরল ফরহাদ৷
- কিরে , তুই এখানে? তোকেই খুজছিলাম৷
ফ্যাল ফ্যাল হাসির সাথে সাথে ফরহাদের কাঁধ থেকে হাত নামালো শাজাহান৷ তার প্রশ্নতে কোন ভ্রম্নৰেপ না করেই সন্ধানী চোখ জোড়া এদিক সেদিক ঘুরতে লাগল ফরহাদের৷
- কিরে, কি হল, কাকে খুঁজছিস?
- না, কেউ না৷ তুই কখন এলি? মোবাইল বন্ধ কেন?
কথার সাথে সাথে চোখ জোড়াও অস্থীর হয়ে এল ফরহাদের৷
- কি হল তোর, তুই কি কাউকে খুজছিস? আবার প্রশ্ন করলো শাজাহান৷
- না, কাউকে না৷ মেয়েটিকে কোথাও দেখতে পাচ্ছে না ফরহাদ৷ শাজাহানের চোখে চোখ পড়তে প্রশ্ন করলো তাকে৷
- তোর এত দেরি হল যে?
- আর বলিস না৷ ছল রিঙ্ায় ওঠ, যেতে যেতে বলব৷
- রিঙ্ায় কেন? আমরা না জামান সাহেবের সাথে দেখা করব?
- হঁ্যা, কিন্তু উনি বাসায় নেই৷ শশুর বাড়িতে৷ আমরা ওখানে গিয়েই দেখা করব৷ কথা বলতে বলতে রিঙ্ায় চড়ে বসল দু'জন৷ এমন সময় বাধ সাধল একটা কন্ঠ৷ রিঙ্ার সামনে এসে দাঁড়িয়েছে মেয়েটি৷
- এঙ্কিউজ মি: আপনি কি ইমন?
- কোন উত্তর করলো না ফরহাদ৷ এতৰণ যাকে দূর থেকে দেখেছিল এখন তাকে এত সামনে থেকে দেখছে সেটা বিশ্বাস হচ্ছে না তার৷
- আমাদের কিছু বলছেন? উত্তর করলো শাজাহান৷
- না মানে... আমার নাম হচ্ছে... আমি আসলে মোবাইলে ইমনের সাথে..
তোতলাতে শুরম্ন করেছে মেয়েটা৷ তার মুখের কথা কেড়ে নিল শাজাহান৷
- না, না৷ আমাদের মধ্যে কেউ ইমন না৷ এই রিঙ্া তুমি চল৷
- সরি .. আসলে ইমন নামের একজন... মিছেমিছি হেসে উত্তর করলো মেয়েটা৷
- বুঝেছি, বুঝেছি৷ আর বলতে হবে না৷ এই রিঙ্া তোমাকে যেতে বললাম না?
শাজাহানের দরাজ কন্ঠে তড়িঘড়ি করে রিঙ্া গড়াল চালক৷ শুধু পেছনে ফিরে দেখতে লাগল ফরহাদ৷ মেয়েটার নামটা পর্যনত্ম জানা হল না তার৷ শাজাহান তখনো বিড় বিড় করে বলছে...
- শালি, আসলে এদের অত্যাচারে চলাই দায়৷ কত্ত রকম ফন্দি ! একেক জন খদ্দের কে একেক রকম ভাবে পটাতে চায়, বুঝলি? কিন্তু আমার কাছে ওসব চলবে না৷ আমি হচ্ছি অন্য জিনিস...
শাজাহানের কথায় কান নেই ফরহাদের৷ ভাবছে, মেয়েটার সাথে আবার দেখা হবে কি না৷ সে কি সত্যি সত্যি আমনের জন্য অপেৰা করছে? নাকি শাজাহান যা বলছে তাই? চিনত্মাগুলো লাটিমের মত ঘুরপাক খাচ্ছে মাথার মধ্যে৷ ফরহাদ কি রিঙ্া থেকে নেমে এক দৌড়ে গিয়ে তাকে বলবে "আমিই তোমার ইমন"৷ এক মূহুর্তের জন্যে সত্যি সত্যি ইমন হয়ে যেতে ইচ্ছে হল ফরহাদের৷ বকুল ফুলের সুঘ্রাণটা এখনো নাকের ডগায় লেগে আছে ওর৷ কষ্টের রং অথবা ভালবাসার রং নীল সাজে ডুবে থাকা মেয়েটিকে দেখতে শেষ বারের মত মাথা ঘোরালো ফরহাদ৷ যদিও ততৰনে তাদের রিঙ্া তের নম্বর গলি ছেড়ে অনেক দুরে চলে এসেছে৷
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি গল্প বলা বা লেখা সবার কম্ম না হলেও আপনার দ্বারা সম্ভব..........খুব ভাল লেগেছে......অনেক ধন্যবাদ আপনাকে.............
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ....!!
মিলন বনিক সুন্দর বৃনন আর কাহিনী বিন্যাস...খুব ভালো লাগলো...শুভকামনা....
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ....!!
সহিদুল হক সুন্দর কাহিনী! শুভেচ্ছা janai
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ....!!
আরাফাত ইসলাম আমার কাছে ঈশপের গল্প-এর ডিজিটাল আপডেট ভার্সন মনে হলো ! রাগ করেননি-তো ? সুন্দর লিখেছেন ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ....!!
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন চমতকার একটা গল্প! খুব ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল। (বানানগুলো...।)
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ....!!
আহমাদ ইউসুফ চমত্কার গল্প, ভালো লাগলো. চালিয়ে যান.
জাকিয়া জেসমিন যূথী কাহিনীটা সুন্দর লিখেছেন। মানুষকে বিশ্বাস করা এখন খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে বলেই কাকে হেল্প করা দরকার কাকে নয় বুঝে চলাটাও কঠিন।
সুন্দর বলেছেন।...!! tnx..!!

০৮ ফেব্রুয়ারী - ২০১২ গল্প/কবিতা: ১০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪