সফিক সাহেব গভীর রাত্র্রে জেগে উঠলেন |চারিদিকে গুলি হচ্ছে |চারিদিকে প্রচন্ড শব্দ |তিনি দৌড়ালেন সানুর ঘরে |তার একমাত্র মেয়ে সানু | তার আর কেও নেই | তিনি দেখলেন তার মেয়ে চিত্কার করে কাদছে | মেয়েকে নিয়ে বের হলেন তিনি | এরপর সুধু দৌড় আর দৌড় | একপর্যায়ে মেয়েকে নিয়ে তিনি একটি গলিতে বাক নিলেন | কিন্তু তারপর এক পশলা গুলি নেমে এলো |সফিক সাহেব নিশ্চিন্ত হলেন এই ভেবে তার মেয়ে বেছে গেছে | তিনি নিশ্চিন্তে মারা গেলেন | মৃত্যুর মধ্যেও ছিল হাসি | সানু তখন এক মহিলার কলে | তিনি মেয়েটার দিকে তাকালেন বড় মায়া হলো তার | ওই রাতেই তিনি মেয়েটাকে নিয়ে গ্রামে চলেন | গ্রামের সবাই ভাবে সানু তার মেয়ে | অরু হাসে | তার মেয়ে !!! অরু সানুর নাম জানে না | তাই তার নাম নতুন করে দেওয়া "টুকি"| সবসময় লুকানোর চেষ্টা করত হাটি হাটি পা পা মেয়েটি | সাথে মুখে কথাও ছিল আধো আধো | তাকে দেখে চেতনা পায় গ্রামের মূক্তিরা | এ এর চেতনা বঙ্গবন্ধুর ঘোষণার মতই | সেদিন ছিল বুধবার | টুকি লুকিয়েছিল ঝোপে | খান সেনাদের বন্দুক দেখে তার লোভ হয় | সে তাদের বন্দুক চায় | টুকিকে দেখে মায়া হলো না তাদের | টুকি লুকিয়ে গেল সারা জীবনের মত | অরু জানলো সন্ধায় | তারপর অস্রুশুন্য কান্না ....................... টুকি চলে গেল তার বাবার কাছে | চলে গেল কিছুদিন তার প্রতি মায়া জাগানো অরুকে রেখে ! অরু তার মৃত্যুকে শক্তিতে পূর্ণ করলো | যোগ দিল স্বাধীনতার সংগ্রামে ||||| টুকি প্রেরণে দিয়েছিল তাকে ........যে ছিল প্রেরণার প্রতিক ! যে প্রেরণা বঙ্গবন্ধু অরুকে দিতে পারেননি |
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।