সব ভুলে আবার আমরা

বাবা (জুন ২০১২)

faruk আহমেদ
  • ৫৩
করিম সাহেবের একমাত্র ছেলে বেলাল। করিম সাহেবের স্ত্রী বেলালের মা বেলাল যখন মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয় তখনই রোগাক্রান্ত হয়ে মারা যান।করিম সাহেব একজন সরকারী চাকুরীজীবী। স্ত্রী মারা যাওয়ার পর করিম সাহেব বেশ একা হয়ে পড়েন এবং মানসিকভাবেও বেশ দুর্বল হয়ে যান।তিনি চাকুরী আর করবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন এবং চাকুরী থেকে অবসর নেন। নিজের ছেলেকে বেশ ভালোবাসতেন করিম সাহেব। তিনি যখন জানতে পারেন যে তাঁর ছেলে বেলাল কোনো একটি মেয়েকে ভালবাসে তখনই, ছেলের বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং ছেলের বিয়ের পর তাঁর মানসিক অবস্থা আগের চেয়ে বেশ ভালো হয়ে যায়। ঘরে নতুন বউ এবং ছেলের সাথে গল্পে গল্পে তাঁর সময় চলে যেত।এভাবে সময় পার হতে থাকে তাদের।কোনো এক সময় বেলাল পড়ালেখা শেষ করে চাকুরীর সন্ধান করতে থাকে।নানা ভাবে চেষ্টা করে অবশেষে কোনো ভাবেই তার চাকুরী হচ্ছিল না । যাও দু একটি চাকুরীর ব্যবস্থা হয়েছিল তা বেলালের পছন্দ হয় নি। এভাবে প্রায় ১ বছর কেটে যায় বেলাল অবশ্য দু'চারটি টিউশনি করতো।

করিম সাহেব বেলালের মানসিক অবস্থা বুঝতে পারে এবং মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন যে ছেলের জন্য কিছু একটা করতে হবে।কিন্তু এদিক দিয়ে তিনি হজে যাওয়ার নিয়ত করে ফেলেন এছাড়া ঢাকার ভেতরে তাঁর পৰে কোনো ভাবেই জায়গা কেনা সম্ভব না বলে ঢাকার বাইরে কোথাও একটা ভালো জায়গা কিনে সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য রেখে যাবেন বলে মনস্থির ও করে ফেলেন।

কিন্তু এদিক দিয়ে ঘটনা অন্যদিকে মোড় নিতে থাকে। যে দিন নিজের ঘরে বসে করিম সাহেব এসব ভাবছিলেন ঠিক সে দিনই বেলালের স্ত্রী বেলালকে বলতে থাকে যে তোমার তো আর অভিভাবক বলতে কেউ নেই এভাবেই তোমাকে চলতে হবে ।

বেলাল : তুমি একটু আস্তে কথা বল পাশের ঘরে বাবা বোধ হয় জেগে আছেন, শুনতে পাবেন।

বেলালের স্ত্রী : দেখ তোমার বাবা কখনই ঘুমিয়ে পড়েছেন। ঘরের বাজার থেকে শুরু করে রান্না বান্না সবই তো ঠিক মতোই হচ্ছে। আর উনি ও সময় মতোই নিজের খাওয়া দাওয়া খেয়ে নিচ্ছেন। তোমার নিজের চিন্তায় তুমি থাকো। তোমার বাবার আর কিসের দুশ্চিন্তা?

বেলাল : দেখ এমনভাবে বলাটা কি ঠিক হচ্ছে ?

হঠাৎ করিম সাহেব তাঁর ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন। এতক্ষণ যাবত তিনি হিসেব কষছিলেন যে কিভাবে নিজের পেনশনে পাওয়া এককালিন টাকা আর গ্রামের বাড়ির কিছু জমি বিক্রি করে সকল সমস্যার একটা সুন্দর সমাধান করা যায়।

বেলাল : ঐ দেখ বাবা ঘর থেকে বেরিয় এ দিকটাতেই আসছে।

বেলালের স্ত্রী : আসবেনই তো, তাঁর কি আর ঘুম আছে । সারাদিন খাটা খাটনি যায় হয় আমাদের আর তিনি রাত জেগে আড়ি পেতে শোনেন যে আমরা আবার কত কিছুই না করে ফেলছি। দুনিয়াটা তো কত সহজ !

বেলাল : আমার বাবাকে তো সব দিক দিয়েই দোষারোপ করছো । আসলে চিন্তায় চিন্তায় তোমার মাথাটা একবারেই গেছে।

করিম সাহেব : বেলাল তোর সাথে আমার জরুরী কথা আছে আর বউ মা তুমি ও বসো । তবে আমি আবার তোদের কোনো কথার মাঝখানে চলে আসলাম নাতো?

বেলালের স্ত্রী : না বাবা আমাদের আর কি কথা ? আপনার কথাই হচ্ছিল, আসলে আমি ও বলি সারাদিন বাবা যেন কি ভাবে আর খাওয়া দাওয়া ও ঠিক আগের মতো করেন না। বাবা আমি বুঝতে পেরেছি আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন যে হাতে কিছু টাকা এসেছে ছেলের ভবিষ্যতের জন্য কি করা যায় আর কোনটাই বা ভালো হবে। কি বাবা আমি ঠিক বলছি না?

বেলাল ও স্ত্রীর সাথে সায় দিতে থাকে।

বেলাল : বাবা তুমি কিছু বলছো না যে ?

করিম সাহেব : বউ মা ঠিকই বুঝতে পেরেছো।তোমরা ও আমাকে নিয়ে অনেক চিন্তায় আছো। আচ্ছা শোনো কাজের কথায় আসা যাক বেলাল, তুই কোনো ব্যবসা ভালো মনে করলে তা শুরু কর আমি তোকে কিছু টাকা দিতে চাচ্ছি। এখানে ৫ লাখ টাকা আছে, এ দিয়ে তুই শুরুটা ভালোই করতে পারবি। বউ মা তুমি কি বল ?

বেলালের স্ত্রী : বাবা আপনি যা ভাবেন তাইতো তো করবেন । আমার কিংবা আপনার ছেলের এখানে কিছুই বলার নেই।

করিম সাহেব : তাহলে তোমরা এবার শুয়ে পড়,অনেক রাত হয়েছে। এ কথা বলেই করিম সাহেব নিজের ঘরে চলে গেলেন।

বেলালের স্ত্রী : দেখেছো তোমাকে যাই দিয়েছে, বাকিটা নিজের হাতেই রেখেছে নিজের জন্য আসলে ওনার অনেক ভাবনা। দেখ শেষ বয়সে আবার কি করে বসে ?

করিম সাহেব ঐ রাত্রিতে আর ঘুমোতে পারেন নি। তাঁর ছেলে আর বউয়ের সব কথাই তিনি তাদের সাতে কথা বলতে আসার আগেই শুনতে পেরেছিলেন। নিজের স্ত্রীর ছবিটা সামনে রেখে শুধু তাকিয়েই ছিলেন। তাঁর চোখে পানি না আসলে ও চেহারাটা ভীষণ বিমর্ষ হয়ে ছিল।

এভাবে আরও এক বছর কেটে যায়। এর মধ্যে বেলালের একটি ছেলে সন্তান হয়। বেলাল কোনো ধরনের ব্যবসায় হাত দিতেই সাহস পায় নি । এক পর্যায়ে সে শেয়ার ব্যবসায় ৪ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে ফেলে। শেয়ার ব্যবসাতে সে ভালো লাভ করতে থাকে। উপার্জন ভালো হওয়ায় তারা আগের বাসাটা ও পাল্টে ফেলে এবং একটি নতুন বাসায় গিয়ে ওঠে। এ বাসায় লিফটের ব্যবস্থা ও ছিল। সবকিছু ভালো ভাবেই চলতে থাকে । ঘরের আসবাবপত্র সব কিছুই আস্তে আস্তে পাল্টে ফেলে বেলাল এবং তাঁর স্ত্রী।তাদের ছেলেটা ও এখন হাঁটতে পারে। কিন্তু করিম সাহেবের মনে কি যেন এক অজানা ভয় করছিল । তিনি ভাবতে থাকেন যে ছেলের ব্যবসাটা কি? আসলে শেয়ার ব্যবসার বিষয়টি তিনি ভালো ভাবে বুঝতেন না। তবে ছেলে প্রায় এসেই তাঁকে এ ব্যাপারে বোঝাতো।

করিম সাহেব : বাবা, তুই শেয়ার ব্যবসার ওপর এতটা আস্থা রাখিস না। আর টাকা পয়সা এভাবে শেয়ার ব্যবসায় লাগাস না। আমার এসব ভালো লাগে না।

বেলাল শেয়ারের মাধ্যমে এত টাকা আয় করছে আর তার বাবা এটা ভালো ভাবে দেখছে না, বিষয়টি বেলালের ও ভালো লাগে নি। এর মধ্যে একদিন বেলালের স্ত্রী ও বেলালকে জানায় যে তোমার বাবার কাছে যে টাকা আছে তাও চেয়ে দেখো । আমরা আরো ভালো করতে পারবো। কিন্তু বেলালের কথা করিম সাহেব মেনে নেন নি। সবকিছু মিলিয়ে বেলাল ও বেশ ৰুব্ধ ছিল।

বেলাল : বাবা তোমাকে বলি কি তুমি যা বোঝ না তা নিয়ে কথা বলো না।

করিম সাহেব ছেলের কথা শোনে আতঁকে উঠেন।

বেলালের স্ত্রী : আসলে ও বাবা সারাটা দিন কিভাবে আপনার ছেলে দিন রাত খেটে যাচ্ছে আর, দুশ্চিন্তাটাও তো তার কম না।আপনার খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে চলাফেরার কোনো সমস্যা হলে আমাকে বলবেন। এর মধ্যে যদি আবার আপনি এসব বলেন তাহলে কি ভালো হবে?

বেলাল : সত্যি বলতে কি বাবা, তোমার সারাদিন কোনো কাজ কর্ম নেই একটু বাইরে গিয়ে হাঁটা চলা করলে ও পারো । নামাজ পড়ার সাথে সাথেই ঘরে চলে আসতে হবে নাকি? সারাদিন ঘরে বসে উল্টো পাল্টা ভাবতে ভাবতেই তোমার এ অবস্থা হয়েছে।তুমি নিজেকে নিয়ে ভাবো।

করিম সাহেব : ঠিক আছে তোরা যা ভালো ভাবিস তাই কর ।

ঐ দিনই করিম সাহেব রাতে বেশ অসুস্থ বোধ করছিল তাই সকাল বেলা ফজরের নামাজ পড়ে খোলা হাওয়ায় একটু হেঁটে আসতে রমনার দিকে যান। তিনি ও ভেবে দেখলেন যে এতে হয়তো তার শরীর ও মনের অবস্থা একটুখানি ভালো হবে। প্রতিদিন তাড়াতাড়ি আসলে ও ছেলের কথা মতো এ দিন করিম সাহেব একটু বেশি সময় হাঁটা চলা করেন। তারপর, ঘরে এসে দেখেন যে তাঁর বউ মা দরজায় দাঁড়িয়ে সাথে বেলাল ও ।

বেলালের স্ত্রী : আচ্ছা বাবা বলেন তো আমাদের জন্য কি আপনার কোনো চিন্তাই হয় না ? শুধু নিজের জন্যই ভাবছেন আর, এখান দিয়ে আমরা আপনার জন্য দুশ্চিন্তায় আছি । প্রতিদিন তো আরো আগেই ঘরে ফেরেন আজ আবার কি হলো?

বেলাল : বাবা তুমি কি আমাদের কোনো কথাই গুরুত্ব দিবে না নাকি ? শুধু নিজে যা ভালো মনে করো তাই করবে। আমাদের কোনো কথাই তো তুমি মনোযোগ দিয়ে শোন না দেখছি। আমি বলে দিচ্ছি বাবা খাওয়া দাওয়ায় অনিয়ম করো না। নিয়মিত রাতে দুধ না খেয়ে ঘুমিও না।

সেদিন রাতেই করিম সাহেব ঘরে দুধের গ্লাস না দেখতে পেয়েই ছেলের সকালের কথা মনে করেন এবং বেলালের স্ত্রী কে ডেকে দুধের কথা জিজ্ঞেস করেন?

বেলালের স্ত্রী : আচ্ছা বাবা কোনো একদিন ও কি দেখেছেন যে আপনার দুধ কেউ খেয়ে ফেলেছে? আপনার নাতিটা আজকে একটু সখ করেছে বলেই তো তাকে দিতে হয়েছে। আর এর জন্য একবারে জোরে জোরে ছেলেকে শুনিয়ে দুধের কথা জানাতে হবে ? বেলাল ঘর থেকে দৌড়ে আসে এবং সে সব শুনতে পায়।

বেলাল : বাবা তোমার বউ মা তো তোমার খারাপ চায় না। সে নিজেই তো সব সময় তোমাকে নিজ হাতে দুধ দিয়ে যায়। আজ যেহেতু দুধ নেই তোমার তো বোঝা উচিত ছিল যে কোনো সমস্যা হয়েছে নিশ্চয়ই। তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড় এখন রাত জাগলে তোমার দুশ্চিন্তা বাড়বে ঘুম ও হবে না। আর শোনো আমার শেয়ার ব্যবসায় একটু মন্দা যাচ্ছে, তুমি দোওয়া করো । সমস্যা হবে না আমি আরো বিনিয়োগ করে হলে ও বাজার ধরে রাখবো।এসব শোনে করিম সাহেবের ঘুম পুরোই হারাম হয়ে যায়।

এক মাসের মধ্যেই ধীরে ধীরে শেয়ার বাজারে সম্পূর্ণ ধস নামে। বেলালের মোট ২৫ লৰ টাকা ধরা খেয়ে বসে থাকতে হয় তাকে। ঘরের পরিবেশ সম্পূর্ণ অস্বাভাবিক হয়ে যেতে থাকে। দুশ্চিন্তায় তাদের স্বামী স্ত্রী কারো মধ্যেই কোনো ব্যাপারে স্বাভাবিকতা লৰ করা যায় না।ছোট ছেলেটাকে ও তারা কথায় কথায় মার ধর করতে থাকে।করিম সাহেবের দিকে ও তাদের যত্ন কমতে থাকে।সবকিছু মিলিয়ে করিম সাহেব ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েন । তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।করিম সাহেবের হার্টের সমস্যার কারণে তাঁর একটা বড় রকম অপারেশন করানো হয়। অপারেশনের জন্য টাকাটা ও বেলালকে ধার করে সংগ্রহ করতে হয়।

হাসপাতালে থাকা অবস্থাই কোনো এক রাতে করিম সাহেব স্বপ্নে দেখতে পায়, তাঁর স্ত্রী তাঁকে বলছে তুমি আমার সন্তানকে ক্ষমা করে দিও। আর তোমার অভ্যাসটা একটু ঠিক করো এখন ও তুমি আগের মতোই আছো দেখছি। আমাকে ও তুমি এভাবে অনেক জ্বালিয়েছও। তুমি হজ করবে আর জায়গা কিনবে সে জন্য কিছু টাকা নিজের কাছে রেখেছ এ কথাটা কোনো সময়ই কি তোমার ছেলে তোমার কাছে জানার অধিকার রাখে না। অহেতুক কেন সমস্যাকে জটিল করছো বলতো? তুমি আজই তাদের সব বলবে দেখ তারা কত খুশিই না হয়। হঠাৎ করিম সাহেবের ঘুম ভেঙ্গে যায়। তিনি সব বুঝতে পারেন এবং স্ত্রীর কথা মতোই ছেলে এবং ছেলের বউকে সব জানান।

বেলাল : বাবা আমি তোমাকে নিয়ে গর্ব করি । আমাকে তুমি অন্তর থেকে ক্ষমা করো । আমি তোমার হজে যাওয়ার সব ব্যবস্থাই করছি। আর জায়গা আমি কিনে রেখেছি । সুযোগ পেয়ে এ কাজটা করেছিলাম। জায়গা ও তোমার পছন্দ হবে। বাবা আমাকে এ কথাগুলো আগে বলতে তোমার কি ভয় ছিল ?

বেলালের স্ত্রী : বাবাকে আর বিরক্ত করো না। চলো বাবাকে বাসায় নেওয়ার ব্যবস্থা করি। বাবা আমি আমার ভুল গুলোর জন্য আপনার কাছে ৰমা পাবো কিনা জানি না। তবে দোওয়া করবেন বাবা আপনার নাতির ঘরে যেন আমার মতো বউ না আসে।

করিম সাহেব : মারে এসব কথা থাক। চল আগে ঘরে যাওয়া যাক।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
potal ভাল লেগেছে খুব
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি golpota porisore khub boro noy tobe khub mosla dar kheye tripti pelam........Faruk vai suvo kamona....
মিলন বনিক খুব সুন্দর একটা পারিবারিক গল্প ধারাবাহিকভাবে সাজিয়ে তুলেছেন..খুব ভালো লাগলো..শুভ কামনা...
সালেহ মাহমুদ খুব সুন্দর পারিবারিক গল্প। লেখার ধরণই বলে দেয় লেখক অনেকদূর যাবে। তবে পড়তে হবে প্রচুর।
রফিকুল ইসলাম সাগর লেখা ভালো হয়েছে ........
আহমেদ সাবের অবহেলিত পিতা, শেয়ার বাজারে সর্বস্ব হারানোর পর পুত্র-পুত্রবধূর বোধোদয়, - সব মিলিয়ে বাস্তব সমস্যা নিয়ে একটা সাবলীল গল্প। সমাপ্তিটা একটু অগোছালো মনে হল।
জাকিয়া জেসমিন যূথী চমৎকার। বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপটের বেশ ঝরঝরে একটা লেখনী। ভালো লাগলো।
আরমান হায়দার অতি বাস্তব একটি চিত্র তুলে ধরেছেন গল্পে। অনেক ---- অনেক সুন্দর একটি গল্প। শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
জালাল উদ্দিন মুহম্মদ অনেক সুন্দর একটা গল্প পড়লাম। কাহিনী বিণ্যাস ও সংলাপ প্রাণবন্ত। ভাল লেগেছে খুব। অভিনন্দন ও শুভকামনা ফারুক ভাই।
আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো

০৯ ডিসেম্বর - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪