শিক্ষকতা পেশায় জড়িত আছি বলেই হয়ত ছোট ছেলে মেয়েদের সাথে আনন্দে সময় কাটে। সেদিন ছিল ২০০৪ সালের ৪ঠা অক্টোবর "আন্তর্জাতিক শিশু দিবস"। শিশুদের উৎসাহ বাড়ানোর জন্য সিদ্ধান্ত নিলাম চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার। সকল প্রস্তুতি প্রায় শেষ, ঠিক আগ মুহূর্তে কোণার রুম থেকে কয়েকজন ছেলেমেয়ের চিৎকারে দৌড়ে গেলাম। যে দৃশ্য অবলোকন করলাম তা যেন আর কোন দিনই বিশেষ করে শিশু দিবসে না ঘটে। আনন্দের প্রতিরূপ না কি ভাগ্যের বৈরিতা জানি না। নাছিমা নামের ৫ / ৬ বছরের একটি মেয়ের আঙুল দরজার মধ্যে ঢুকে দরজা লক হয়ে গেছে। মেয়েটির অবাধ চিৎকারে স্তব্ধ হয়ে গেছে নিসর্গ। লক ভেঙ্গে বের করলাম হাত। ফিনকি দিয়ে বেরিয়ে আসছে রক্ত। মেয়েটির হাত চেপে ধরে কোলে তুলে নিলাম। রক্ত মাখা হাতে আমাকে জড়িয়ে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে শুরু করেছে নাছিমা। আমার শার্ট তখন রক্তে লাল হয়ে গেছে। সে সব কোন দিকেই খেয়াল করিনি তখন। শুধু এখন বুঝতে পারি হয়ত স্নেহের আত্মা কেঁদে উঠেছিল সেদিন। মমতার অশ্রু শুকিয়ে গিয়েছিল তাই।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।