বৃষ্টি সমাচার

বৃষ্টি (আগষ্ট ২০১২)

জ্যোতি হাসান
  • ১২
  • 0
  • ১০
বিগত কয়েকদিন ধরেই রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। টিভির সংবাদ আর খবরের কাগজের শিরোনাম “অনবরত বৃষ্টিপাত এবং নাকাল দেশবাসি” অথবা “অব্যাহত বৃষ্টিপাতের সাথে সাথে জনগণের ভোগান্তি বেড়েই চলছে”!!! ঢাকাসহ সারাদেশ এখন পানির তলে। ঢাকার প্রধান প্রধান সড়কগুলো যদিও এখনও পানির উপরেই আছে কিন্তু এইরকম ভাবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ৮৮’ সালের পুনরাবৃত্তি হবে, এতে কোন সন্দেহ নেই। বস্তুতঃ আরেক সপ্তাহ ভারী বৃষ্টি হলে, ৮৮’ সালের থেকেও বেশী খারাপ অবস্থা হবে ঢাকার, কেননা পানি নামার জন্য প্রয়োজনীয় খাল-বিল এবং ড্রেনেজ ব্যবস্থার অভাব।

কিন্তু এখন দেশের সাধারণ মানুষ অসাধারণরকম ধৈর্যশীল এবং সব ভোগান্তি-বিড়ম্বনা সহ্য করতে করতে অনেকটা রোবটটাইপের হয়ে গেছে, কিছুতেই যেন আর কিছু যায় আসে না! আর তাই সংবাদপত্রের সাংবাদিকরা কিংবা টিভির রিপোর্টাররা যখন সরোজমিনে গিয়ে সাধারণ মানুষের “এই মুহূর্তের অনুভুতি” জানতে চান তখন সাধারণ মানুষ মধ্যে আগ্রহের বিশেষ অভাব পরিলক্ষিত হয়। যাদের স্বভাব বিশেষ মিষ্ট তারা মাছি তাড়ানোর মতোই সাংবাদিকদের হাত নেড়ে তাড়িয়ে দেন, কিন্তু যাদের স্বভাব কিঞ্চিৎ দুষ্ট তারা প্রথমে জ্বলন্ত দৃষ্টি দিয়ে সাংবাদিকদের কাপড় ভেজানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেন এবং অতঃপর মুখ খিঁচিয়ে সাংবাদিকদের দিকে তেড়ে যান। বুদ্ধিমান সাংবাদিকেরা তাই সকল সরোজমিনের ভার “নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শী অথবা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী” দিয়েই প্রকাশ করেন!!

ঠিক এরকম সময়ে যখন দেশের সাধারণ মানুষ ভুলে যাচ্ছিল তাদের জন্মগত মানবিক অনুভূতিগুলো, তখন একটি খবর তাদের সবাইকে পুনরায় জম্বি অবস্থা থেকে জাগিয়ে তোলে এবং দেশবাসীকে ভালোরকম নাড়া দেয়। খবরটির শিরোনাম অনেকটা এরকম ছিলো, “শিল্পপতির ছেলের সাধ বলে কথা!!!” শিরোনামটি দেখেই সাধারণ পাঠক উৎসুক হয়েই শিল্পপতির ছেলের সাধ জানতে চায়! কোন শিল্পপতি??!! কিরকম তার সুপুত্র?!! সেই সুপুত্রেরই আবার কি রকম সাধ?! মোটামুটি হুমড়ি খেয়েই পাঠক সমাজ খবরটা পড়তে লেগে যায়। কিন্তু যারা জ্ঞানী পাঠক, যাদের মধ্যে কিছুটা হলেও “brain exercise” করার ক্ষমতা আছে, তারা সংবাদটির প্রতি কোন উৎসাহই দেখায় না। তাদের ধারনা এটা সাংবাদিক এবং মিডিয়ার একটা কৌশল, তাদের “circulation” বাড়াবার!!

কিন্তু দিনের শেষে তারাও আর কৌতূহল লুকিয়ে রাখতে পারে না, তাদের আশেপাশের সাধারণ মোটা বুদ্ধির পাঠকদের নানারকম মন্তব্য আর সমালোচনা শুনে। আর সাধারণ পাঠকদের “হা, হুতাশ” উপেক্ষা করার মতো না, কেননা, তারা এখন এসিডও হজম করে ফেলে কিন্তু কোন শব্দ করে না!!!

তো, আসল কাহিনীটা কি??!! শিল্পপতির ছেলের কি ইচ্ছা??!!! খবরে প্রকাশ, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাষ্টমস্ হাউজের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বলা হয়, জনৈক বিশিষ্ট শিল্পপতি সাদাত খানের ছেলে সাদাফ খান বৃষ্টির পানিতে ঘুরে বেড়াবার জন্য একটি “ওয়াটার কার” কিনেছে। শুদ্ধ ভাবে বলতে গেলে, সুদুর আমেরিকা থেকে আমদানি করেছে। গাড়িটি ব্যাটারিতে চলে, মাত্র দুইজন আরোহী এতে বসতে পারবে। এই গাড়ি পানিতে যেমন চলতে পারে আবার মাটি দিয়েও চলতে পারে। কাদার উপর দিয়েও চলতে পারে আবার উঁচুনিচু রাস্তায়ও চলতে পারে। সর্বগুণ সম্পন্ন এই “ওয়াটার কার”টির দাম বাংলাদেশি টাকায় মাত্র ৬৫ লাখ টাকা!!!

খবরটির সত্যতা-বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কারো কোন সময় নেই, তার আগেই খবরটি নিয়ে ঝড় উঠে রান্নাঘরে, চায়ের কাপে, অফিসের মিটিঙয়ে, ক্লাসরুমে,সর্বোপরি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোয় যেমন ফেসবুক, টুইটার,অর্কুট আর বিভিন্ন ব্লগে।
“এই দেশে এর থেকে ভালো আর কি হবে??!!”
“এই দেশ আর গরিবদের দেশ নাই, বড়লোকদের দেশ হয়া গেছে!!”
“কালো টাকা রাখার জায়গা পায় না, তো আর কি করবে এরা!!”
“ব্যাটারে ধইরা শক্ত মাইর দিলে ব্যাটা বুঝতো, ৬৫ লাখ দিয়া খেলনা গাড়ি কিনা!!”
“হায়রে, কি বিচিত্র, কি সেলুকাস এই দেশ!!”
“দেশের মানুষ না খায়া মরে আর এরা শখ পূরণের জন্য কোটি টাকা নষ্ট করে!! দেশের থেকে শক্ত মাইর দিয়ে বাইর করে দেয়া উচিত এদের!!!”
“ওই পোলারে পায়া নেই, বৃষ্টিতে গাড়ি চইরা ঘুরার মজা বুঝায় দিমু!!”
“কারো সর্বনাশ আর কারো পৌষমাস!!!” এইসব হচ্ছে ভালো ভালো কথা (??!!!??), খারাপ কথাগুলো পড়লে চশমার কাঁচ ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে!!

টিভি রিপোর্টাররাও পিছিয়ে থাকে না, তারা তাদের সরাসরি সম্প্রচারের যন্ত্রপাতি নিয়ে হাজির হয়ে যায় সাদাত খানের গুলশানের বাসভবনের ফটকে। তাদের প্রয়াশ থাকে সাদাফ খানের ছেলেকে হাতে নাতে ধরে ফেলা ওই গাড়িতে চড়ে ঘুরে বেড়াবাড় সময়। সাদাত খানের গ্যারেজে ওই গাড়ির সন্ধান মিলে, উজ্জ্বল কমলারঙের ওয়াটার কারটির বিশাল রঙ্গিন ছবিসহ ফিচার পরেরদিন সব প্রধান প্রধান সংবাদপত্রের প্রথম পাতায় স্থান পায়। টিভি চ্যানেলগুলোও পিছিয়ে থাকতে চায় না, উনারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘেটে তৈরি করে প্রতিবেদন, যা দেখে বোঝা যায় না, এটা কি ঐ ওয়াটার কারটির বিক্রির বিজ্ঞাপন হলো না তথ্যচিত্র!!!

দেশের মানুষের ঘৃণার পাত্রে পরিণত হলো সাদাত খান আর তার ছেলে। যে সাদাত খানকে কেউই চিনতো না, সেই সাদাত খানের নাম এখন অত্যন্ত অবজ্ঞা, রাগ, হিংসা, আর ঘৃণার সাথে উচ্চারণ করা হতে লাগলো। আরও ঘোলাটে হলো পরিস্থিতি, যখন একটি টিভি চ্যানেলে বৃষ্টি নামের একটি নয়-দশ বছরের মেয়ের প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো যার বাবা একজন দরিদ্র ভ্যানচালক এবং মেয়েটির দুইটি কিডনিই অকেজো হয়ে গেছে। মেয়েটির অসহায় দরিদ্র ভ্যানচালক বাবা তার প্রাণপ্রিয় মেয়ের চিকিৎসার খরচ জোগাতে পারছেন না। মেয়েটি এখন বিনা চিকিৎসায় সরকারি হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছে। শুধুমাত্র লাখ দুয়েক টাকার ব্যাপার। অথচ এই একই শহরের আরেকজন বাবা তার ছেলের শখ মিটানোর জন্য খরচ করেছেন ৬৫ লাখ টাকা!!! প্রতিবেদক মাইক হাতে কাঁদো কাঁদো কণ্ঠে তার সমাপনী বক্তব্য রাখলেন, “এরকম কি হবার কথা ছিল?! দুই আদম সন্তানের মধ্যে এতো পার্থক্য, এতো দূরত্ব!! ধনীর দুলালের শখের জন্য কিনা হয় অর্ধকোটি টাকার খেলনা গাড়ি অথচ সামান্য অর্থের জন্য দরিদ্র বাবা বাঁচাতে পারছেন না তার দুলালী মেয়েকে!!! মানবিকতা আজ কোথায়??!!!”

এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর যেন, দেশের সাধারণ মানুষের বোধশক্তি হঠাৎ জেগে উঠে। রাজনীতিবিদদের বিবেক জাগ্রত হয়। সরকারি দল বিবৃতি দেয়, “সাদাত খান বিরোধীদলীয় ব্যবসায়ি, উনার অর্থসম্পদের সবই অবৈধ উপায়ে অর্জিত এবং স্বাধীন দুদক উনার এই বিশাল সম্পদের হিসাব নিবে!! আর দরিদ্র ভ্যানচালক বাবার মেয়ে বৃষ্টির চিকিৎসার জন্য সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহবান জানানো হচ্ছে!!”
ওপর দিকে বিরোধীদল বিবৃতি দেয়, “সাদাত খান সরকারিদলীয় ব্যবসায়ি এবং এই সরকারের আমলে সরকারি দলের আজ্ঞাবহ অনেকেই এরকম রাতারাতি আঙুর ফুলে কলাগাছ হচ্ছে। ভবিষ্যতে ক্ষমতায় আসলে এদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হবে এবং মানবিকতার খাতিরে দরিদ্র ভ্যানচালক পিতার কন্যা বৃষ্টির সুচিকিৎসার জন্য সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসার আহবান জানানো হচ্ছে!!”

সাধারণ জনগণও চূপচাপ বসে থাকতে চায় না, তারা আজ অনেকদিন পর উত্তেজিত। প্রচণ্ড বৃষ্টি ঊপেক্ষা করে তারা মিছিল নিয়ে, ফেস্টুন, ব্যানার হাতে ঘেরাও করে সাদাত খানের বাড়ি। দশমিনিটে ভেঙ্গে ফেলে বাড়ীর সব কাঁচ। উত্তেজিত জনতা ভেঙ্গে ফেলতে চায় বাড়ির মূল ফটক। কেউ বা কারা অনেকগুলা বোমাও ফুটায়। অভিজাত এলাকায় অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সামলাতে পুলিশ আসে পানি কামান নিয়ে। কাঁদানে গ্যাস, পানি কামান আর রাবার বূলেটের দৌলতে পরিস্থিতি কিছুটা ঠাণ্ডা হয়। উত্তেজিত জনগণ পিছু হাঁটে।

কয়েক ঘণ্টা পর সাদাত খানের বাড়ির ফটক খুলে দেয়া হয়, সামনের লনেই ডাকা হয় সংবাদ সম্মেলন। তখন সবে বিকেল হতে শুরু করেছে, বৃষ্টি নেই। কিন্তু বৃষ্টির রেশ রয়ে গেছে, আকাশটা হাল্কা সোনালী। জনাকীর্ণ সেই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হন সাদাত খান। তারপিছু পিছু হুইল চেয়ারে দেখা যায়, সুন্দর একটি আট-নয় বছরের ছেলেকে, কিন্তু দেখতে আরও ছোট মনেহয় । যার কোমরের নীচের থেকে শুকিয়ে গেছে। বড় বড় পানি ভরা কালো চোখ, মাথা ভর্তি লালচে চুল আর গোলাপী ঠোঁটে ছেলেটিকে দেবশিশুর মতো লাগে। সাদাত খান বিষণ্ণ ভরাট কণ্ঠে তার বক্তব্য শুরু করলেন, “এই যে আমার পাশে যাকে দেখছেন ওকে নিয়েই এতো কাহিনী। ওর নামই সাদাফ, আমার একমাত্র ছেলে। নার্ভের অজানা রোগে ও দিনদিন শুকিয়ে যাচ্ছে। এভাবেই আস্তে আস্তে সারা শরীর শুকিয়ে ও একদিন মারা যাবে। তবে এই প্রক্রিয়াটা খুব দ্রুত হচ্ছে, এটাই সান্ত্বনা, ওর কষ্ট যতো অল্প দেখা যায়, জানা যায় ততোই আমার জন্য ভালো। আর ওর খুব শখ ছিল বৃষ্টির জমা পানিতে ওয়াটার কার দিয়ে ঘুরবে, তাই গাড়িটি কিনা। মৃত্যুপথ যাত্রীর সব ইচ্ছাই কিন্তু পূরণ করতে ইচ্ছা করে, তাই না??!!” সাদাত খান বিরতি দিয়ে চোখ মুছলেন এবং ছেলের মাথায় পরম স্নেহে হাত বুলালেন। তারপর আবার শুরু করলেন, “জানি, গাড়িটি কিনার যৌক্তিকতা নিয়ে আপনাদের মনে অনেক প্রশ্ন আছে, যেখানে গাড়িটির দাম বলা হয়েছে অর্ধকোটি টাকারও বেশী। কিন্তু আপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাই গাড়িটির দাম পড়েছে বাংলাদেশী টাকায় সাত লাখ টাকা, এটা ক্রয়ের রিসিটের কপি আপনাদের জন্য দিয়ে দিচ্ছি। আরেকটি কথা বলেই আমি বিদায় নিব, সেটা হচ্ছে, বৃষ্টির চিকিৎসার খরচ আমি নিয়েছি এবং এটা আপনাদের সবার ক্রোধকে পশমিত করতে নয় বরং, একজন অসুস্থ সন্তানের বাবা হিসাবে আরেকজন অসুস্থ সন্তানের বাবাকে সাহায্য করা আমার মানবিক দায়িত্ব বলে ভেবেছি, তাই! আপনাদের ধন্যবাদ কেননা আপনাদের কল্যাণেই বৃষ্টির
কথা জানতে পেড়েছি এবং নিজের সন্তানকে না বাঁচাতে পাড়লেও অন্য এক বাবার সন্তানকে বাঁচানোর চেস্টাটুকূ এখন করতে পারবো! ”

কাউকে আর কিছু না বলার সুযোগ দিয়ে ছেলে সাদাফকে কোলে তুলে সাদাত খান বাড়ির ভিতরে চলে যান। এই সময় হঠাৎই আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নামলো, সাংবাদিকরা সবাই দৌড়ে তাদের মূল্যবান ক্যামেরা, রেকর্ডার, নোটবুক নিরাপদে রাখতে ব্যস্ত। দুইজন সাংবাদিকদের মধ্যে কথা হচ্ছে, “ধুত্তোরি!!! এটা নিয়ে কোন সংবাদ হবে না, হবে বাংলা সিনেমা!!” আরেকজন উত্তর দিলো, “একেবারে ঠিক বলছেন ভাইজান!! তবে, অবশেষে শিল্পপতি নিদ্রা হতে জাগ্রত!! এই শিরোনামে কিছু লেখা যায়। After all, উনি কিন্তু আমাদের প্রশংসাই করেছেন!!!!”

আত্মতৃপ্তিতে হেসে উঠেন দুই সাংবাদিক!!!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মামুন ম. আজিজ শুরুটা একটু আর্টিকেল মার্কা হলেও পরে স্যাটায়ার জনিত কথাগুলৈা খূব টানল
অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা সময় করে আমার গল্পটি পড়ার জন্য!!! :) স্যাটায়ার লেখারই ইচ্ছা ছিল.... যাহোক, শুভকামনা রইলো!! :)
আহমেদ সাবের চমৎকার একটা গল্প। অর্ধ-সত্য কাহিনী মিডিয়ার কল্যাণে কোথায় পৌঁছাতে পারে, কুশলী কলমে তার সুচারু চিত্রণ। বেশ ভাল লাগল গল্প।
আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা সময় করে আমার গল্পটি পড়ার জন্য!! :) শুভকামনা জানবেন এবং ভালো থাকবেন সবসময়!!! :)
মিলন বনিক চমত্কার...শেষের দিকটায় একেবারে মাতিয়ে দিয়েছেন...শিক্ষনীয় গল্প...খুব ভালো লাগলো...শুভ কামনা...
আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা!!! আপনার ভালো লেগেছে জেনে সুখী হলাম!! শুভকামনা রইলো!! :)
তানি হক সত্যি শেষের চমক টি মনে রাখার মত ..অনেক অনেক ভালো লাগা গল্পটির জন্য ...ধন্যবাদ
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম!!! :) আন্তরিক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা!! :)
Sisir kumar gain সুন্দর গল্প। মানুষ মানুষের জন্যে।শুভ কামনা।
আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা সময় করে আমার গল্পটি পড়ার জন্য!! :) শুভকামনা জানবেন এবং ভালো থাকবেন!!! :)
নিলাঞ্জনা নীল পড়তে পড়তে প্রথমে একরকম অনুভুতি হচ্ছিল শেষের দিকে এসে থমকে গেলাম... কিছু বলার ভাষা নেই..
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা সময় করে আমার গল্পটি পড়ার জন্য!! :) শুভকামনা জানবেন এবং ভালো থাকবেন সবসময়!!! :)
বশির আহমেদ খুব ভালোলাগলো .
আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা!!! আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম!! শুভকামনা রইলো!! :)
সামিউল hoq অসম্ভব রকমের জমাট গল্প, প্রিয়তে নিলাম! এবং সেই সাথে অসাধারণ ভোট! অভিনন্দন! শুরু টুকু পরে শেষ টুকু কল্পনাই করা যায় না!
অনেক অনেক ধন্যবাদ সামি ভাই!!! :) আপনি সবসময় বাড়িয়েই বলেন!! :) খুব ভালো থাকবেন!! :)
জসীম উদ্দীন মুহম্মদ সমসাময়িক বিষয় নিয়ে চমৎকার গল্পের অবতারণা মন কেড়েছে । অভিনন্দন ভাই ।
অসংখ্য ধন্যবাদ!!! আপনার মন্তব্য পড়ে আমার মনটাও ভালো হয়ে গেল!! শুভকামনা জানবেন এবং ভালো থাকবেন সবসময়!!! :)
আশা চালিয়ে যাও হয়ে যাবে একদিন

১৪ অক্টোবর - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১৬ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী