বুড়ো মদন

রম্য রচনা (জুলাই ২০১৪)

খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
মোট ভোট ১৪ প্রাপ্ত পয়েন্ট ৪.৭৪
  • ২৪
  • ৮৬
ছুটির দিন গুলোতে বাসায় বসে রিল্যাক্স করবো ইদানীং তা আর হয়ে উঠেনা। হালে গীন্নির বাতের ব্যাথাটা যেমনি বেরেছে তেমনি তার তিরিক্ষি মেজাজটাও। ফলে তেলে জলে হয়না দেখে এই বুড়ো বয়সে লেজ গুটিয়ে রনে ভঙ্গ দেয়া ছাড়া কোনো গত্যন্তর দেখি না।
এমনি এক ছুটির দিন বাসায় টিকতে না পেরে রাস্তায় টাইম পাস করছিলাম। হাটতে হাটতে কখন যে ভিন দেশের পথে পাড়ি জমিয়েছি বলতে পারবো না। ঘুরতে ঘুরতে প্রাচীন এক দালানের সামনে গিয়ে লক্ষ্য করলাম ফটকে লিখা রয়েছে ‘শ্রী মদন ভিলা’। আর যায় কোথায় চরণ মহদয় সেখানে যাত্রা বিরতি করলেন। বুড়ো ঘটকের মতো ঠায় দাড়িয়ে স্মৃতির জাবর কাটতে থাকলাম।
মোঘল ঘরানায় বেশ আকর্ষনীয় প্রত্নতাত্তিক নিদর্শণ। চুন সুরকী সর্বস্ব নির্মাণ সামগ্রি দেখে নিশ্চিত করে বলা যায় কোনো না কোনো কিংবদন্তী সাথে জড়িয়ে আছে। তবে প্রশ্ন হলো কে এই মদন? সঙ্গে সঙ্গে ‘ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডট ব্রেইন’ এ সার্চ দিলাম। আক্রান্ত মেমোরী থেকে কিলবিল করে মদন রিলেটেড বেশ কিছু তথ্য বেরিয়ে এলো....।
কবি জসিম উদ্দিনের মধুমালা নাটকে মদন কুমারের কথা কেনা জানে? স্বপ্নে দেখা রাজকন্যার জন্য হায়হায় করা কেবল তার মতো মদনেরই সাজে। আর এক মদন সে আমার আ-শৈশব পরিচিত। ঢিলে ঢালা ফতুয়া ইজারপ্যান্ট পরা সেই ‘ঢোল্লা মদন’? তারপর শুধু বিড়ি তামাকে সন্তষ্ট হয়ে গাধা সমতুল্য খাটুনি খেটে পারিশ্রমিক নেয়না যে মদন সেতো ‘বিড়ি মদন’।
এছাড়া আরো এক মদনের কথা চিত্তে থাকলেওে প্রকৃত বৃত্তান্ত খুঁজে পাচ্ছিলাম না। বেশীর ভাগ তথ্য কেমন যেনো ভাসা ভাসা। সম্ভবতঃ মদন নামের এক ‘চতুর’ যুবক গোছের কিছু একটা হবে। কিন্তু মদনের সাথে ‘চতুর’ শব্দটা বিশেষণ আকারে যায় কিনা সেটাই ভেবে দেখার বিষয় হয়ে দাড়ালো।
কেননা সমাজে মদন শব্দের অবস্থান খুব একটা সন্মান জনক পর্যায়ে রয়েছে তা কিন্তু বলা যাবেনা। সত্যি বলতে কি ‘চতুর মদন’কে ঘিরে পেতনীর পুত ঘারে জেকে বসলো। সংকল্প করলাম কে এই ‘চতুর মদন’ তাকে খুঁজে বের করতেই হবে।
মোঘল আমলের সুপ্রাচীন দালানের আপডেট পাওয়া চারটি খানি কথা নয়। তবে তথ্য প্রযুক্তির কৃপায় আশা করি ভবিষ্যতে সেটিও সম্ভব হবে। একথা অনস্বীকার্য যে ডিজিটাল বাংলাদেশে আজ প্রকৃত মদনের সংখ্যা কিন্তু অনেকটাই কমে এসেছে।
তবে কিছু কিছু মদনের ঘোর এখনো যে কাটেনি এ কথাও সত্য। প্রযুক্তি কেবল বিলাসিতা নয় এ কথাটা কেনো জানি বুঝতেই চায়না ওরা। এতে করে এক দিকে যেমন সময়ের অপচয় অন্য দিকে ক্যারেক্টার এবং ক্যারিয়ার দুটোরই ব্যাপক স্বাস্থ্যহানীর সম্ভাবনা দিন দিন প্রবল হয়ে উঠছে। হালে এরা হচ্ছে ‘ডিজিটাল মদন’।
তবে আশার কথা হলো লাগসই তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের স্বক্ষমতা বারিয়ে ইতোমধ্যে কোনো কোনো মদন অবস্থার আমুল পরিবর্তণ ঘটাতে সক্ষম হয়েছে। প্রকৃত বিবেচনায় এদেরকেই ‘চতুর মদন’ বলা যেতে পারে।
কিন্তু আমি যে মদনকে খুজছি নিতান্তই সে একজন সাধারণ যুবক মাত্র। যাই হোক মদন চরিত নিয়ে যখন বেহুদা মাথা কুটে মরছি। এমন সময় কচ্ছপের মতো মাথা বের করে প্রবীণ এক বৃদ্ধ হাত ইশারায় কাছে ডাকলেন। ভাবলাম সমজদার লোগো কো ইশারাই কাফি। প্রবীণ ব্যাক্তিরা হলেন জ্ঞানী এবং অভিজ্ঞ। যাই হোক জনাবের সাথে জমপেশ একটা টকসো করে মদন সম্পর্কিত প্রকৃত তথ্যটা হয়তো পাওয়া যাবে।
ঘোড়া জ্বর ঝেড়ে ফেলে জনাবের দিকে এগিয়ে গেলাম। কম করে হলেও আশি উর্দ্ধ বয়স হবে। নির্ভেজাল কূলীন ব্রাহ্মণ তা উদোম গায়ে প্যাচানো তন্তুর সমাহার দেখে বুঝলাম। মহাশয় যে রশুন যুক্ত গরম সরিষার তৈল কৃষ্ণবদনে নিয়োমিত মর্দ্দণ করেন তা ঘরের পুরোনো গন্ধের সাথে তৈলপাকা আচার স্বদৃশ শরীরের গঠন দেখে সহজে অনুমান করা যায়।
কাঠের একটা টুল পেতে তিনি বসতে দিলেন। রহস্য জনক হেসে তির্যক তাকিয়ে গম্ভীর কন্ঠে টেনে টেনে বললেন...আপনার সমস্যাটা কিসের জানতে পারি মশাই? প্রশ্নের ধাচ ধরণ দেখে বুঝলাম এতোক্ষন ধরে মহাশয়ের বাড়ির চারপাশে বেহুদা ঘোরাফেরা করছি দেখে বৃদ্ধের মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে আমি আবার কোন মদন।
তবে জনাব যাই ভাবুক আর নাই ভাবুক আমার তাতে কিচ্ছু যায় আসে না। কথা না বারিয়ে পরিচয় দিয়ে সরাসরি ‘মদন ভিলা’ সম্পর্কে জানতে চাইলাম। মনে হলো বৃদ্ধ এবার স্বাভাবিক হলেন। বয়সের ক্লান্তি মিশিয়ে পূর্ববৎ ভারী গলায় টেনে বললেন সেতো অনেক লম্বা কাহিনী মশাই....অতো সময় বা ধর্য্য কি আপনার হবে?
বললাম দেখুন জনাব, বেশ ক’জন মদনের তথ্য আমার সংগ্রহে আছে। কিন্তু কি জানেন...সমস্যাটা বেধেছে ঐ ‘চতুর’ মদনকে নিয়ে। কারণ মদন নামের সাথে চতুর শব্দটা কিছুতেই যেনো মেলাতে পারছিনা। বলতে পারেণ আমি কেবল তাকেই খুঁজছি। কথা শুনে মান্যবর একটু হাঁসলেন। তারপর হিজ মাস্টারর্স ভয়েজের সুরে কাহিনী আরম্ভ করলেন।
এইযে ভঙ্গুর বাড়িটি দেখছেন এটা হচ্ছে শ্রী মদন কুমার নিয়োগী নামে অতি সাধারণ এক ব্রাহ্মণের। ষোড়শ শতাব্দির শেষের দিকে তিনি এই পরগোনার জমিদারী লাভ করেণ। আমি তার অধিনস্থ কর্মচারী মাত্র।
অনেক দিন আগে বঙ্গ দেশে একজন হঠকারী রাজা ছিলেন। প্রজাদের হয়রানী এবং সাজা দিয়ে রাজা মজা পেতেন। রাজার একটিই মাত্র কন্যা সন্তান। একদিন তিনি উজিরকে ডেকে বললেন...উজির মশাই রাজ্যময় হুকুম জারি করে দিন...বুদ্ধির পরীক্ষায় যে যোগ্যতার প্রমান দিতে পারবে কেবল তার সাথেই হবে রাজকন্যার বিবাহ....অন্যথায় নয়।
শর্ত একটাই তা হলো ‘নতুন’ কথা চাই। আমাকে যে ‘নতুন’ কথা শুনাতে পারবে তার সাথে রাজকন্যার বিবাহ এবং অর্দ্ধেক রাজত্ব দান করা হবে। আর যদি ‘নতুন কথা’ শোনাতে ব্যার্থ হয় তবে তার মাথা মুড়ে ঘোল ঢেলে রাজ্য ছাড়া করা হবে।
মান্যবর একটু থেমে সহাস্যে জানতে চাইলেন মশায়ের চায়ে আপত্তি নেইতো? মনে মনে ভাবলাম জ্ঞানী গুনী মানুষের কাছে এহেন আচরণ বারতি পাওনা। বললাম নানা এসময় এক কাপ গরম চা হলে তো ভালই হয়। বৃদ্ধ ঘরের ভেতরে গিয়ে চা নিয়ে ফিরে এলেন। গভীর শ্রদ্ধায় চোখ দুটো বন্ধ করে আমি চায়ে একটা চুমুক দিলাম...তারপর আর কিছু মনে নেই.....।
প্রশান্তির ঢেকুর তুলে চোখ মেলে যা দেখলাম......বিশাল এক রাজ প্রাসাদে বসে আছি আমি। ঝারবাতির চোখ ঝলসানো আলোয় ঝলমল করছে চারিদিক। রাজার সিংহাসন ঘিরে উজির নাজির সভাসদগণ যে যার আসনে সমাসিন। কিছুক্ষণ পর রাজকন্যাকে সঙ্গে নিয়ে রাজা দরবারে হাজির হলেন, উজির মশায় বুদ্ধির পরীক্ষার জন্য সবার মনোযোগ আকর্ষণ করলেন।
১ম যুবকটি বীরদর্পে মঞ্চের দিকে এগিয়ে গেলো। রাজা জানতে চাইলেন কি তোমার ‘নতুন কথা’ শোনাও দেখি যুবক...। যুবক তার নতুন কথা শুরু করলো.....হুজুর আমাদের একটা পুরাতন কাঁঠাল গাছ আছে। প্রথম প্রথম সে গাছে দশ বার কেজি ওজনের কাঠাল ধরতো। কিন্তু হুজুর প্রতি বছর সেই কাঁঠাল ছোট হতে হতে বর্তমানে সে গাছে এখন লিচু ধরে। এ কথাকি আপনি শুনেছেন হুজুর?
রাজা তো একথা বাবার জীবনেও শোনে নাই...তবু শোনার ভান করে বললেন...আরে রাখো তোমার আজাইর্যা প্যাচাল রাখো। কাঁঠাল ছোট হতে হতে এক সময় তো লিচুই হবে নাকি? তা এ আর এমনকি......একথা শুনেছি শুনেছি...যাও। শর্তানুযায়ী যুবকের মাথায় যথারিতি ঘোল ঢেলে রাজ্য ছাড়া করবার জন্য কোতোয়াল তাকে টেনে হিচড়ে নিয়ে গেলো।
উজির মশাই এবার ২য় যুবককে আমন্ত্রণ জানালেন...২য় যুবক তার নতুন কথাটা এক নিঃশ্বাসে রাজাকে শুনিয়ে দিলো...হুজুর আমাদের বাড়ির পুশি বেড়ালটা ভীষণ লক্ষ্মী । সে এবার বেড়াল ছানা প্রশব না করে চার চারটি বাঘের বাচ্চা প্রশব করেছে...একথা কি আপনি শুনেছেন হুজুর? রাজা পূর্ববৎ হেসে বললেন...আরে শুনেছি শুনেছি বাঘ আর বেড়াল সেতো একই গোত্রের...ছোট আর বড় এই যা..এ আর নতুন কি যাও যাও। কোতয়াল এসে তাকেও নির্বাসনে নিয়ে গেলো।
এভাবে একের পর এক যুবক রাজাকে নতুন নতুন কথা শোনায় আর রাজা সে কথা শোনার ভান করে তাদের অযথা সাজা দিয়ে নির্বাসনে পঠায়। রাজার চাতুরীপনার কথাটা রাজ্যময় রটে যায়। মদন নামের এক অতিশয় গরীব বামনের ছেলে মাঠে কাজ করছিলো। রাজার চালাকির খবরটা তার কানেও পৌছায়। রাজাকে ‘নতুন কথা’ শুনিয়ে রাজকন্যা এবং অর্দ্ধেক রাজত্ব পাবার সুযোগটা সেও হাত ছাড়া করতে চায়না। মদন সোজা রাজ দরবারে গিয়ে হাজির হয়। মদনকে দেখে তাচ্ছিল্য ভরে রাজা জানতে চান...নাম কি তোর? মদন নির্ভয়ে উত্তর দিলো....আজ্ঞে আমার নাম হলো গিয়ে হুজুর “মদন’।
নাম শুনে তো দরবার শুদ্ধ সবাই হেসে কুটি কুটি। মদনের বেশ ভুষা চেহারা সুরত এবং দুঃসাহস দেখে প্রথমঃ রেগে গেলেও ভ্রূ কুঁচকে রাজা মনে মনে বলেন......’কত হাতি গেলো তল মশা বলে এতো জল’? শোনাও না বাচাধন পরে বুঝবে মজা...আমি তোমার নতুন কথা অনেক আগেই শুনে বসে আছি...রাজা মদনকে বললেন শোনা দেখি মদন তোর ‘নতুন কথাটা’ শোনা.....। মদন এবার তার ‘নতুন কথা’টা শোনাতে লাগলো......।
সে অনেক দিন আগের কথা হুজুর....আপনার স্বর্গীয় পিতার আমলে আমার স্বর্গীয় পিতা এই প্রাসাদেই উজির পদে নিযুক্ত ছিলেন। মৃত্যুর সময় বাবা বলে গেছেন আপনার পিতা আমার পিতার নিকট থেকে দশ লক্ষ সোনার মোহর ধার নিয়েছিলেন। সে গুলো আজ আমি সুদে আসলে উশুল নিতে এসেছি...কথাটা কি আপনি শুনেছেন হুজুর?
মদনের কথা শুনে রাজা আঁতকে উঠলেন। বলে কি হারামজাদা!! এ কি শোনালো অর্বাচিন বালক!? যদি বলি কথাটা শুনেছি তবে তো সুদাসলে গনে গনে সোনার মোহর তাকে দিতে হবে। যার মূল্যমান সমগ্র রাজ্যের দ্বিগুন। আর যদি বলি কথাটা শুনি নাই তবে শর্তানুযায়ী ‘নতুন কথা’ বাবদ রাজ কন্যার সাথে বিবাহ এবং অর্দ্ধেক রাজত্ব তাকে দান করতে হবে।
হঠকারী রাজা এবার মহা সঙ্কটে পড়ে নিজের ভুলের মাশুল গুনতে থাকে। পরাক্রমশালী রাজা বুদ্ধির বিচারে সাধারণ এক যুবকের কাছে হেরে গিয়ে শেষে পরাজয় স্বীকার করেণ। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী রাজকন্যার সাথে মদনের বিবাহ এবং অর্দ্ধেক রাজত্ব ছেড়ে দিয়ে রাজা দায় মুক্ত হন। সেই থেকে মদন হয়ে উঠে ‘চতুর মদন’। আর এই পরগনার জমিদারী লাভ করে পরবর্তিতে তিনি শ্রীযুক্ত বাবু মদন কুমার নিয়োগী নামে খ্যাত হন।
কাহিনী যখন শেষ পর্যায়ে তখন আমি দৌড়ে গিয়ে চতুর মদনকে জাপটে ধরে চেচিয়ে বলে উঠলাম পেয়েছি পেয়েছি চতুর মদনকে খুঁজে পেয়েছি...এই সেই ‘চতুর মদন’। এমন সময় দ্রাম করে আচমকা ধাক্কা খেয়ে আসমান থেকে জমিনে খসে পড়া উল্কার মতো কোথায় যেনো ছিটকে পড়ে গেলাম।
সম্ভিত ফিরে দেখি খাটের নীচে মেঝেয় পড়ে আছি। বুঝলাম এতোক্ষণ যে ঘটনা গুলো ঘটেছে তার সবটাই ছিলো স্বপ্ন...মদন মনে করে গীন্নিকে জড়িয়ে ধরে যখন কোলাকুলি করছিলাম মোক্ষম সময়ে গীন্নি ধাক্কাটা আমায় মেরেছে। টন টন করে বুকটা তখনো ব্যাথা করছে। ভয়ে ভয়ে গীন্নির দিকে তাকিয়ে দেখি উচ্চাঙ্গ রাগের সাথে কান্নার ফিউশণ ঘটিয়ে সি স্কেলে হাত পা ছুড়ে মুখে যা আসছে সমানে তাই বলে যাচ্ছে ......।
তোর মদনের নিকুচি করেছি...বুড়ো বয়সে ভীমরতি ছুটাচ্ছি...বাতের ব্যাথায় সারা রাত ঘুম নেই...সবে চোখ দুটো এক করেছি...আর দিলেতো ঘুমের বারটা বাজিয়ে...উঁ..নিজে শালা একটা ‘বুড়ো মদন’....আর আমাকে জাপটে ধরে বলে কিনা ‘চতুর মদন’....আজ তোরই একদিন কি আমারই একদিন....আরো কতো কি....সে এক যা তা অবস্থা......।
ভাজ্ঞিস পাড়ার মসজিদ থেকে তখন ফজরের আযান ভেসে আসছিলো....সুযোগটা কাজে লাগিয়ে ঝটপট মসজিদের দিকে রওনা হয়ে গেলাম। কিন্তু গীন্নির মুখে ‘বুড়ো মদন’ আক্ষ্যা পেয়ে আজ যে পরিমান ধাক্কাটা খেলাম তা সারতে বোধ করি বেশ কিছু দিন লেগে যাবে বিলক্ষণ......।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
শামীম খান অনেক অনেক অভিনন্দন।
ভালো লাগেনি ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
জোহরা উম্মে হাসান অনেক অনেক অভিনন্দন !
ভালো লাগেনি ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
নাজমুছ - ছায়াদাত ( সবুজ ) অভিনন্দন ও শ্রদ্ধা।
আরশ আলো আপনারা এতো ভাল লিখেন কিভাবে বলেন তো!!
রীতা রায় মিঠু অভিনন্দন বুড়ো মদন!
ওয়াহিদ মামুন লাভলু অনেক অভিনন্দন ও শ্রদ্ধা।
রোদের ছায়া অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা .....
নেমেসিস অভিনন্দন!
আরমান হায়দার অনেক সুন্দর।
আরমান ভাই অনেক দিন পর দেখা হলো..........অনেক ভালো থাকবেন..........

১০ অক্টোবর - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৫২ টি

সমন্বিত স্কোর

৪.৭৪

বিচারক স্কোরঃ ২.৬৪ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ২.১ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪