এই যে চুল-দাঁড়ি পেকে যা্ওয়া লোকটি দেখছেন, বড্ড সাহসী, কাঁধে রাইফেল নিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছেন গ্রামের পর গ্রাম মাঝ রাতে অস্ত্রের ধা্ওয়া থেকে বাঁচিয়েছেন আমার দাদাকে।
দুরন্ত-দূর্বার, ছুটে চলে অবিরাম, মাঠ-ঘাট প্রান্তর, পিছনে তাকানোর সময় নেই, শুধুই বিপদ, রক্ত গরম ঠেকাতে ভারতে গিয়ে প্রশিক্ষন নিয়েছেন যুদ্ধের, ফিরে এসে বাঁচিয়েছেন হাজারো প্রান, অবলার সম্ভ্রব। সাহসী পদক্ষেপে যুদ্ধ করেছেন পাকী বর্বরদের বিরুদ্ধে। হজ্ব করতে গিয়ে যেমন শয়তানকে কংকর নিক্ষেপ করা হয়, তেমনি অস্ত্রের কংকর নিক্ষেপ করেছেন পাকীদের বিরুদ্ধে। এখন তিনি বৃদ্ধ, হয়তো প্রহরে প্রহরে মৃত্যুর গন্ধ পাচ্ছেন, তার কামান সম হাত আজ আর কলম ধরতে পারে না।
শিক্ষকতা ছেড়ে দিয়েছেন অনেক আগেই, তাঁর নাম আব্দুল মালেক, দেশ স্বাধীন হ্ওয়ার পর নাম হয়েছে মুক্তি মালেক, তিনি শুধু আমার গ্রামেরই না, সারা দেশের গর্ব, সারা দেশের অহংকার।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আহমেদ সাবের
আন্তরিক বর্ণনায় মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেকের বীরত্ব-গাঁথা। "তিনি শুধু আমার গ্রামেরই না, / সারা দেশের গর্ব, সারা দেশের অহংকার। " । "সম্ভ্রব" বানানটা সম্ভবতঃ "সম্ভ্রম" হবে"। বেশ ভালো লাগলো কবিতা।
তাপসকিরণ রায়
কবিতাটি ভালো লেগেছে,কবিতার প্রবাহমান ভালো.গদ্য কবিতার ছাঁচে লেখা.প্রতিযোগিতার বিষয় বস্তুকে প্রত্যক্ষ ভাবে তুলে ধরেছেন.এতে আলাদা একটা ভাব,সে সঙ্গে স্বাদ আমি খুঁজে পেলাম.তবে বানান ও আক্ষরিক প্রমাদ জাগায় জাগায় ঘটেছে.
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।