দেহের পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের সাথে- বিবাদ ক্ষণে ক্ষণে কুপথে যেতে কেন ওরা আঘাত হানে এই মনে, আমার আমি চলে যাই- শরীর ছেড়ে নির্বাসনে যদি- পরাজিত হয় নফস- বজ্রমুষ্টি- শাসনে। ঋণি আমি- ঋণ নিয়েছি প্রাণ ঋণদাতার এক- ঋদ্ধ দান, এ ঋণ আমি কেমনে শোধিব বা কেমনে তা- পূরণ করিব!
যখন-ই পড়ে মনে- হবে দেখা আমলের খাতা আত্মিক আমি উল্টিয়ে দেখি যত কায়িকের পাতা, মনে হয়- হানাহানির এ ধরণী- আমার নয় লালসার চরাচরে থেকে- অযথা সময় ক্ষয়। আছি যতদিন- মনেতে ভয় আমার দ্বারা কি যেন কি হয়! হে রব, একটু হও সদয় তোমার প্রেমে ভর এ হৃদয়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কাজী জাহাঙ্গীর
অনেক সময় মাত্রা গুনে গুনে লিখতে বেশ কষ্ট হলেও করার কিছু থাকে না, কারণ ছন্দ কবিতার চাহিদাই এটা। তাই ছন্দ কবিতা লিখতে গিয়ে মাঝে মাঝে বেশ কষ্ট পাই। অনেক সময় সমাপ্তিটা আনন্দময়, অনেক সময় হয়ে উঠে বিষাদে ভরা। তাই ছন্দ কবিতার পাঠে যখন ছন্দ পতন আসে তখনো কষ্ট অনুভব করি, কষ্ট অনুভব করি মন্তব্যেও। তবুও পাঠক হিসেবে বিশ্লেষন ত করতেই হয়। বুঝাই যাচ্ছে অনেক সময় দিচ্ছেন কবিতায় তবু মাত্রাগুলো যেন সব জায়গায় বশে আসতে চায় না। ছন্দে কাজ করার জন্য আপনার জন্য অনেক শুভকামনা আর ভোট রইল। ভাল থাকবেন।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।