তিতলি

স্বাধীনতা (মার্চ ২০১৩)

রোদের ছায়া
  • ২৫
  • ৫৭
তিতলিটা বরাবর এরকমই জেদি আর একগুঁয়ে । বাবা মার অপার ভালবাসায় বড় হওয়া তিতলি ইচ্ছার বিরুদ্ধে এক পা ও বাড়ায় না । বয়সের সাথে মানানসই রকম পরিপক্বতা আসেনি ওর চিন্তা ভাবনায় শুধু পাল্লা দিয়ে বেড়েছে জেদ । মার সাথে রাগারাগি , বাবার কথা অমান্য করা আর ছোট ভাই তোতন কে যখন তখন খোঁচানো । এই হল তিতলি ...।

বয়স এবার ২৩ ছুলো । কিন্তু নিজের এই স্বভাব নিয়ে তেমন কোন মাথা ব্যথা নেই বরং নিজেকে ও স্বাধীনচেতা হিসাবে দাবি করে । নাওয়া খাওয়ার ঠিক নেই সারাদিন বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেড়ানো । আর ওর বন্ধুদের কথা কি বলব ? বন্ধু হিসাবে যারা জুটেছে তারা শুভাকাঙ্ক্ষী নয় বেশির ভাগই সুবিধাভোগী । এই নিয়েই আছে জগতের আর সব কিছুকে পরোয়া না করা তিতলি ।

তিতলির মনে আছে কিনা জানি না কিন্তু আমাদের যখনি কথাগুলো মনে পড়ে বড্ড হাসি পায় । তখন ওর বয়স ৬ কি ৭ বছর হবে , খুব শখ করে দুইটা টব কিনে আনল বৃক্ষ মেলা থেকে , গোলাপের চারা সহ । কিন্তু দিন পাঁচের না যেতেই তিতলি সেই চারাগাছ তুলে ফেলল রাগ করে । কারন কি জানেন ......গাছ কেন বড় হচ্ছে না , কেন ফুল হচ্ছে না গাছে এই ছিল দোষ । মা কিছুতেই বোঝাতে পারলেন না গাছকে তার মতো করেই বড় হতে দিতে হয় , মানুষের ইচ্ছা মতো গাছ হয় না।

তিতলি একবার খুব শখ করে পাখি পুষবে বলে বাবার কাছে বায়না ধরলো , বাবাও আদরের মেয়ের ইচ্ছা পূরণ করলেন সুন্দর একটা টিয়া পাখি ওর জন্মদিনে উপহার দিয়ে । কিন্তু তারপর তিতলি যা শুরু করেছিল তা আর না বলাই ভালো । পাখির খাঁচার কাছে দিন রাত বসে থাকতো পাখির খাওয়া দেখার জন্য , পাখির ঘুম দেখার জন্য কিন্তু পাখি কি আর শোনে তিতলির কথা । পাখিটা দিন রাত না খেয়ে থাকতে লাগলো ।যেন তিতলিকে রাগাতেই ঝিম ধরে বসে থাকতো ......শেষ পর্যন্ত বেচারি টিয়া জীবনটাই দিয়ে দিল তবু তিতলির কথা মতো নাওয়া-খাওয়া করলনা । স্বাধীনতা যে ওরও খুব প্রিয়......

একটু বড় হবার পর সবাই ভেবেছিলাম এবার বোধ হয় মহারানীর স্বভাব পালটাবে কিন্তু না তা বোধ হয় আর এই জীবনে হবার নয় । ঐ যে কথায় আছে না '' যার নয় বছরে আক্কেল হয়নি তার নব্বুই বছরেও আক্কেল হয়না ।'' শুনুন একবার কি কাণ্ডটাই করলো তিতলি ওর মামাতো ভাইয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে । তখন কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রি ছিল ।মামাতো ভাইয়ের বিয়েতে খুব সেজেগুজে গেল কাজিনদের সাথে । ওমা একটু পড়েই কি একটা সামান্য কারণে কেঁদেকেটে বাড়ি মাথায় তুলে রাগ করে শেষ পর্যন্ত সেখান থেকে একা বাসায় চলে এলো । ও হা মনে পড়েছে , কে যেন বলেছিল ......তিতলির সাজটা ঠিক মানায় নি ওকে , ব্যাস শুরু হয়ে গেল ওর স্বভাব মতো রাগারাগি , কান্নাকাটি । এই হল স্বাধীনচেতা তিতলি । বাবা মার আদরের দুলালী।

ও আচ্ছ সেবার কি হয়েছে সেটাই তো বলা হয়নি । এইত বছর দুই আগের কথা সবে একটা কলেজে স্নাতক কোর্সে ভতি হয়েছে । প্রথম দিন কলেজ থেকে ফিরে তিতলি ঘোষণা দিল ও আর ক্লাশ করবে না! বাসার কেউ প্রথম দিকে তেমন পাত্তা দিলনা ওর কথা কিন্তু তারপরের কয়েকদিন সত্যি সত্যি তিতলি ক্লাশে যাওয়া বন্ধ করে দিল । এক পর্যায়ে তানিয়া রহমান এসে জানতে চাইলেন ঘটনা কি । তিতলি জানাল ওর ক্লাশ টিচারকে ওর পছন্দ হচ্ছে না । দেখতে তেমন ভালো না আর কথার মাঝে আঞ্চলিকতার টান ......এমন টিচারের ক্লাশ করা যায় ? মা কতো বোঝানর চেষ্টা করলেন , এক পর্যায়ে তিতলির নানাকে দিয়েও বোঝান হল , কারণ একমাত্র নানার কথাই তিতলি একটু আধটু শোনে এবং মানে । কিন্তু সেবার নানার কথায় ও কাজ হলনা । তিতলির সেই এক কথা এই কথার আর নড়চড় হয়নি , পরে কিভাবে কিভাবে যেন ও সাবজেক্ট চেঞ্জ করে আবার কলেজে যাওয়া শুরু করেছে ।
এই মেয়েকে নিয়ে বাবা মা সারাক্ষণ দুশ্চিন্তা করে করেই বাবা তারেক রহমান ব্লাদ প্রেশার বাড়িয়ে ফেলেছেন । মাঝে মাঝেই প্রেশার বেড়ে গিয়ে অসুস্থ্য হয়ে পড়েন অথচ কিই বা এমন বয়স হয়েছে তাঁর, ওঁর সমবয়সিরা এখনো কতো ঝরঝরে শরীরে ঘুরে বেড়াচ্ছে । আর তানিয়া রহমান মানে তিতলির মার কথা কি বলবো , বেচারিকে মেয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ শুনেই কাটাতে হয়েছে বেশির ভাগ সময় । ছোট থেকেই চঞ্চল তিতলি এ বাড়ি ওবাড়ি ঘুরে বেড়াতো আর এর সাথে দুষ্টুমি ওঁর জিনিস কেড়ে নেয়া , বন্ধুদের অকারনে মারা এসব করে বেড়াতো । তিতলির মা আজকাল কিছুই মনে রাখতে পারেন না , রাখবেন কিভাবে সারাক্ষণ যদি মেয়েকে নিয়ে ভাবেন অন্য নিয়ে ভাবার সময় পান কোথায় ? মাঝে মাঝে তাঁরা ভাবেন ছোট থেকে বেশি স্বাধীনতা দিয়ে মেয়ের ক্ষতিই হয়তো করেছেন , এরকম অবাধ স্বাধীনতা দেয়া হয়তো উচিৎ হয়নি , কিন্তু এখন আর কি করবেন তাও তাঁরা বুঝে উঠতে পারেন না । মাঝে মাঝেই এই নিয়ে তাঁদের আক্ষেপ শুনি, আমার সাথে অনেক কথাই শেয়ার করেন দুজনেই।

কিন্তু তোতন হয়েছে বোনের উল্টো, তিতলির চার বছরের ছোট তোতন ক্লাশ নাইন এ পড়ে ।শান্ত শিষ্ট মা বাবার কথা যথাসাধ্য পালন করে, এক কথায় যে গুনগুলো আমাদের সমাজে মেয়েদের মানায় তার সব কটাই তোতনের মধ্যে আছে । একই বাড়ির দুই সন্তান কিভাবে এরকম বিপরীতমুখী হল তা নিয়ে আমাদের রিলেটিভদের মাঝে প্রায়ই গবেষণা হয় ।

আপনারা ভাবছেন এতো কথা কেন বলছি । বলছি বা বলতে বাধ্য হচ্ছি কারন গত পরশু তিতলি যা করেছে তা ওর আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে । বাসার সবাইকে মহা টেনশনে ফেলে দিয়ে তিতলি গাদা খানেক ঘুমের অসুধ খেয়ে বসেছে । ভাগ্য ভালো বলে কোন বড় রকম সমস্যা হয়নি , মায়ের চোখে ধরা পড়ে গেছে । ভাবছেন কোন প্রেম ভালবাসার ব্যাপার , আরে না , তিতলি করবে প্রেম ! তাহলেই হয়েছে । কাউ কে ওর পছন্দ হলে তো । কাউকেই তো ও নিজের সম পর্যায়ের মনে করে না ।সবাই নাকি ক্ষেত! লেখাপরায় তেমন আহামরি না হলেও স্মার্ট সুন্দর তিতলিকে কতো ছেলেই তো ভালবাসার কথা জানায়, পাত্তাই দেয় না । তাহলে কেন এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত ? কারন মায়ের কাছ থেকে স্টাডি ট্যুরে যাবার অনুমতি পায়নি। বন্ধুরা মিলে ৫/৭ দিনের জন্য ইন্ডিয়া যাবার প্লান করেছিল । কিন্তু এবার আর তিতলির বাবা মা কিছুতেই রাজি হলেন না মেয়েকে একা ছাড়তে । ব্যস রাগ করে খেয়ে ফেললো , আগে পরে কি হবে তা ভাবার মতো পরিপক্বতা কোথায় তিতলির মধ্যে । তিতলিতা এরকমই ......জেদি, একগুঁয়ে ...ওর ভাষায় স্বাধীনচেতা । ওর স্বাধীনতায় বাঁধা পড়তে পারে সেজন্য বিয়েও করবেনা বলে দিয়েছে ।

আত্মীয় স্বজন ভেবেছিল বিয়ে দিয়ে হয়তো একটা গতি হতে পারে তাই তিতলি যখন আইচ এস সি পরীক্ষা দিল তারপর বেশ জোর দিয়ে পাত্র খোঁজা শুরু হলে তিতলি সাফ জানিয়ে দিল ও বিয়ে করবে না । কখনোই না । পাঠক বন্ধুরা ভাবছেন আমার এতো মাথা ব্যথা কেন তিতলিকে নিয়ে ? আসলে তিতলিকে নিয়ে ভাবনা শুধু ওর বাবা মার না আমাদের সবার ।
আর আমার মেঝ মামার এই মেয়েটিকে অনেক ছোটবেলা থেকেই কেন জানি আমার ভীষণ ভালো লাগে । ওর সব ছেলেমানুষি, ন্যাকা ন্যাকা কথা সবই । ওকে আমি খুব ভালবাসি কিনা জানিনা কিন্তু কিছু দিন ওকে না দেখলে আমার মন খারাপ হয় , সব কিছু কেমন পানসে লাগে ।মনে মনে পন করেছি ওকে জীবনে পেলে কক্ষনো ওর স্বাধীনতায় বাঁধা দেবনা । কিন্তু কখনো ওকে বলিনি বা বলার সাহস পাইনি , জানি বললেও তেমন লাভ হতোনা । ভালো লাগা , ভালবাসা বুঝবার মেয়ে ও না । ও তিতলি ও এরকমই ও থাকবে মুক্ত বিহঙ্গের মতো .........নিজের নামকরন সার্থক করাই যেন ওর একমাত্র কাজ ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মনির খলজি আপু -রে ...আমার অর্ধাঙ্গিনী আর তোমার তিতলির মধ্যে পার্থক্য নেই ...একটাই অমিল তোমার তিতলি বিয়ে করেনি আর আমারটা বিয়ে করেছে ....খবরদার তোমার মেঝ মামাকে সাবধান করে দাও ...তা না হলে আমার হাল হবে ! ...তবে হা আমিও চাই তিতলির বিয়ে যেন হয়...হাহা ...হাঁ, সুর্যদার মত আমিও বলব শেষে এসে গল্পটা সামান্য টুইস্ট হয়ে গেছে ...তবে লিখা বেশ গতিময় ...ভীষণ ভালো লাগলো ...বুঝতেই তো পারছ ভালো না লেগে যাবে কোথায় ? শুভো কামনা রইলো ...
তিতলির মতো একজনের সাথে আপনি সংসার করছেন ! টা আপনার অভিজ্ঞতা নিয়ে কিছু লিখুন আমাদের জন্য । আমি তো যা লিখেছি কল্পনা করে তাই কতটা বাস্তবতাকে ছুতে পেরেছে জানি না । আপনাকে গল্পের পাঠক হিসাবে দেখে খুব ভালো লাগছে । ধন্যবাদ ভালো থাকবেন ।
মোঃ ইকরামুজ্জামান (বাতেন) ভালো হয়েছে আপনার লেখাটি..............।
বাতেন ভাই অনেক ধন্যবাদ । শুধু ভালো লাগা নয় খারাপ লাগলে সেটাও জানাবেন । আর এই পাঠক খরার সময় আপনাকে পাঠক হিসাবে দেখে অনেক ভালো লাগলো।
এশরার লতিফ এই প্রথম আপনার লেখা একটি গল্প পড়লাম। সুন্দর গল্প। তিতলির মত মেয়েদের ইংরেজি একটা নাম আছেঃ টম বয়। ভবিষ্যতে আপনার আরও গল্প পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
আপনি এতো ব্যস্ততার মাঝে আমার লেখায় সময় দিলেন এটাই তো বড় কথা । সেজন্য অনেক ধন্যবাদ এশরার ভাই । আর হা প্রফাইল পিকচার বদলে ফেলায় আমি প্রথমে আপনাকে চিনতে পারিনাই যাই হোক ভালো থাকুন ।
সূর্য গল্পের আটোসাটো বাধনে যদিও শেষ পরিনাম বা টুইস্ট ধরনের কিছু একটার কমতি সবাই দেখবে, আমি বরং তিতলির মাধ্যমে একটা জিনিস খুজে পেলাম, সেটা হলো নিজস্ব স্বকীয়তায় আবদ্ধ থেকে স্বাধীন মানুষও স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠে। যে হেতু মানুষ সামাজিক ভাবে বাস করে তাকে অন্যের ভালো লাগা মন্দ লাগাও ভাবতে হয় নইলে আশেপাশের অনেকেই কষ্টে থাকবেন। রূপক হিসেবে তিতলিকে যদি দেশের প্রধানমন্ত্রী ভেবে নেই তাদের একগুয়েমীর ফলটা কি হতে পারে আমাদের বুঝতে কি কষ্ট হবে?
আমি অবশ্য এতদূর ভাবিনি , তিতলির আড়ালে প্রধানমন্ত্রী বা এমন কাউকে খুঁজে পেলে বলতেই হবে আপনার কল্পনা শক্তি অসীম । তবে আপনার মন্তব্যের প্রথম অংশটি আমার খুব ভালো লাগলো । আর ব্যস্ততার মধ্যে সময় দেবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
Rajib Ferdous পুরো লেখাটায় তিতলি নামের মেয়েটাকে খুব ভালভাবে চিনলাম। জানলাম। যতই তাকে জানছিলাম ততই অপেক্ষা বেড়ে যাচ্ছিল, কী জানি শেষ পর্যন্ত কোন গল্প হয়তো পাবো। কিন্তু শেষ করে আমার মনে হল, তিতলিকে এই লেখায় শুধু জানলাম-ব্যাস এটুকুই। লেখাটা আর গল্প হয়ে উঠলোনা। কী জানি আমার ভুলও হতে পারে। শুভ কামনা আপনার জন্য।
খুব ভালো অব্জারভেশন আপনার । আসলে তিতলিকে নিয়ে কিছু বলা , এটাই লেখার বিষয় । অনেক ধন্যবাদ আপনাকের সময় দেবার জন্য ।
সুমন তিতলি স্বাধিন তবে দৌরাত্মেও বেশি, এমন কেউ কেউ হয়। ভাল লাগল তিতলির গল্প
হুম আপনি ঠিক বলেছেন । সময় দেবার জন্য ধন্যবাদ ।
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি গল্পের কাহিনীটা বেশ সুন্দর ....বর্ণনাও ভাল ....তবে তিতলি চরিত্রটি যেহেতু খুব কাছের তাই গল্পের সীমাবদ্ধতা চোখে পড়লো। পর্যায় ক্রমিক ভাবে তিতলির পাগলামীপনাকে কোন এক পর্যায়ে যদি ওর স্বেচ্ছাচারিতার কারনে পরিনাম দেখানো যেত তবে স্বাধীনতার স্বার্থকতা কিম্বা বিফলতার মুল্যায়নটা সুন্দর হতে পারতো। স্বাধীনতা বোধকে নিজের নাম করনের উপকরন ভাবলে তখন তা স্বেচ্ছাচারিতা হয়ে যায়....স্বাধীনতা আর থাকেনা। যাই হোক আপু আপনার আগের লেখা গুলোর চে এটিকে দায় সারা গোছের মনে হয়েছে.....সমালোচনা করলাম বলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। মৌসুমী আপু আপনাকে অনেক ধন্যবাদ........
সমালোচনা করেছেন দেখে ভালো লাগলো , কিন্তু গল্পটি কিন্তু স্বাধীনতা আর সেচ্ছাচারিতার পার্থক্য দেখানর জন্যই । ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
তাপসকিরণ রায় তিতলি গল্পটি ভালো লাগলো--উপস্থাপনা ও ধারাবাহিকতা সুন্দর।ধন্যবাদ জানাই লেখককে।
তাপসকিরণ দাদা আপনাকে ধন্যবাদ । তবে আপনার কাছ থেকে আরও সুচিন্তিত মতামত ( মানে সমালোচনা) পেলে ভালো লাগবে ।
রফিক আল জায়েদ নব্বুই নাকি নব্বই ? স্বাধীনচেতা এক তরুণীর জীবনে ঘটে যাওয়া খণ্ডচিত্র, সুন্দর উপস্থাপনায় প্রাণবন্ত হয়েছে। দাওয়াতের অপেক্ষায় রইলাম।
নব্বই হবার কথা কিন্তু কিভাবে নব্বুই হল সেটাই তো বুঝলাম না আর আপনি না বললে হয়তো খেয়ালঈ করতাম না । ধন্যবাদ আপনাকে । আর দাওয়াতের অপেক্ষা কেন সেটাও তো বুঝলাম না ।
মোঃ আক্তারুজ্জামান মেঝ মামার মেয়ের স্বাধীনতার গল্প। সুন্দর গল্পের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।
ধন্যবাদ ব্যস্ত সময় থেকে কিছুটা আমার জন্য ব্যয় করার জন্য ।

১৭ আগষ্ট - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪৮ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪