তরুণ, কিরণ , বিথী কারো সাথেই মিলির মোট মিলে না. এই দেশ নিয়ে সবাই কত আক্ষেপ , কেন আমাদের দেশ দুর্নিয়িতে সব সময় এগিয়ে থাকে আর সব কিছুতে পিছিয়ে এই তাদের আক্ষেপ. মিলির প মান্ঝে মাঝেই মন খারাপ হয় এসব ভেবে. সুধু ভাবে কিভাবে নিজের দেশ নিয়ে গর্ব করার বিসয় তা সবাইকে বুঝানো যায়. মিলি নিজে কিন্তু দেশ নিয়ে বেশ গর্ব করে. এই গরিব দেশে যেখনে রাস্তার পাশে অসহায় মানুষের ভির, দু বেলা দু মুঠো খারার জোটেনা বিশাল জনগোষ্ঠির সেই দেশে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আসর বসে, তারেক মাসুদ,তানভির মক্কাম্মেল এর মত মানুষ জন্ম নয়েছে, Dr ইউনুস এর মত মানুষ আছে কেন সেই দেশ পৃথিবীতে মাথা তুলে দাড়াতে পারছে না. এভাবে কেটে যায় কিউস দিন, একদিন হঠাত মিলি জানতে পারে তার বন্ধু রিতা কঠিন এক অসুখে আক্রান্ত. কি করবে কিসু বুঝে উঠতে পারে না রতার পরিবার. শেষে রিতার বন্ধুরা রিতার চিকিত্সার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়.যে যার মত সাহায্য করে. দেশের মানুষ এগিয়ে আসে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে. রিতা ভালো হয়ে উঠে ধীরে ধীরে. এরই মাঝে চলে আসে রমজান মাস. রিতার উদ্যোগে এবার মিলি আর তার বন্ধুরা পথ শিশুদের জন্য ঈদ এর নতুন কাপড় কেনে. করে সবার সাহায্যে . যেদিন ওরা সবাই পথ শিসুদের মাঝে কাপড় বিলিয়ে দিচ্ছিল সেদিন চত চত বাচ্চরা যে আনন্দ আর হাসিতে ভরে দিয়ে চল চার দিক. মিলি ভাবে এভাবেও তো দেশ তা অনেক এগিয়ে যেতে পারে . সবাই না জানলো সেই এগিয়ে যাবার কথা, দেশের মানুষ তো ভাবতে পারবে যে তাদের দেশটা অনেক সুন্দর. কারো দিপদে এখনো এই দেশের মানুষ পাশে এসে দাঁড়ায় . এই বা কম কি এই গরিব দেশে . এই নিয়ে কি আমরা গর্ব করতে পারি না. কেন অন্য দেশর সাথে তুলনা করতে হবে আমার দেশকে. আমরা এই দেশে ke নিয়ে নিশ্চয় গর্ব করব. পৃথিবীর কত দেশ ভাষার জন্য, স্বাধীনতার জন্য অকাতরে জীবন দিয়েছে? এই দেশর এক যুবক নিজের ক্ষমা করে দিয়েছে এমন একজনকে যে কিনা তাকে হত্যা করতে চেয়েছিল. মিলি সত্যি খুব গর্ব বোধ করে বাংলাদেশ নামের এই দেশটিকে নিয়ে. আর অর বন্ধুরা কিছুতেই মিলির কথা মেনে নিতে চায় না. মিলি বলে তাহলে তরা এমন কিছু কর যাতে দেশটাকে নিয়ে আমরা গর্ব করতে পারি. সবাই যার যার মত করে চেষ্টা করলে এইদিন নিশ্চই দেশকে নিয়ে আমরা গর্ব করতে পারব এটা মিলির বিশ্বাস
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মনির খলজি
প্রথম লিখা হিসেবে আপনি যা সকলকে জানান দিতে চেয়েছেন তাতে আপনি পুরোপুরি সফল ......কারণ আপনার এই স্বল্প পরিসরের লিখায় বিষয়বস্তুকে ঘিরে আমাদের বাংলা মায়ের প্রতি শতজনমের প্রেমটা ফুটিয়ে তুলেছেন .... ভালো লাগলো ....অনুরোধ লিখে যাবেন আর অন্যান্যদের লিখা থেকে কিছু নেবার চেষ্টা করবেন ....দেখবেন একজন বুনিয়াদী লিখিকা হয়ে গেছেন ....সুভকামনা রইল !
আহমাদ মুকুল
প্রথম লেখা। একটু আধটু সমস্যা থাকবেই। টাইপের সমস্যা, ফন্টের সমস্যা, লেখালেখির অভিজ্ঞতার অভাব। খুব স্বাভাবিক। চিন্তায় আপনার জড়তা নেই, ভাবনা প্রকাশে স্বতঃস্ফূর্ততা আছে। প্রয়োজন হবে একটা গল্প বলার ঢংটি অর্জন করা। চর্চা করলেই পারবেন। থেমে থাকবেন না কিন্তু। লিখতেই থাকুন, পড়ার জন্য পাঠক রেডি।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।