শতাব্দীর সিঁড়ি ডিঙ্গাতে ডিঙ্গাতে সু- বিশাল প্রানিগুলো আজ লিলিপুট কত শতাব্দী গত অজানাই রয়ে গেল ইতিহাস কেউ বলতে পারে না সঠিকভাবে দু-চারশো বছর আগে কেমন ছিল এ পৃথিবী কেমন ছিল সেই অচিনত্দপুরের জীব-জন্তু, কেমন ছিল সেই সময়ে পুতুল নাচের পুতুল কারা ছিল বর্তমানের অতীত পুরম্নষ, কেমন ছিল জ্ঞানী ও নিবের্াদের পারিপাশ্বর্িক পরিবেশ অনুমান , লোকমুখে শোনা , সামান্য কিছু ডকুমেন্টারী আর বিভিন্ন লেখকের জগাকিছুরী ইতিহাস এই নিয়ে আমাদের যত দন্ধ ছোট পর্দার কিছু অনুষ্ঠানে যেমন ধারাবহিকতা আছে তেমনি জন্ম ও বিয়ের একটা ধারাবহিকতা আছে পিতার আগে যেমন পুত্র জন্মাতে বা বিয়ের পিড়িতে বসতে পারে না তেমনি মা র' পূর্বে মেয়ে জন্মাতে বা বিয়ের পিড়িতে বসতে পারে না কিন্তু দুখের তিলোত্তমা এই জন্ম ও বিয়ের ধারাবাহিকতা থাকলেও মৃতু্যর কোন ধারাবাহিকতা নেই এখানে পিতার আগে পুত্রের, মা'র আগে মেয়ের এবং দাদার আগে নাতির মৃতু্য ঘটতে পারে এ পৃথিবীতে যুগ-যুগানত্দর ধরে সময় সাপেৰে বিভিন্ন ধর্ম গ্রন্ত্রের উৎপত্তি হয়েছে সবধর্মেরই মূলতত্ত্ব মৃতু্যর পর আরেক জীবন পরকাল ইহকাল ও পরকাল এই দুই জীবনের ফাঁরাক আমি বুঝি না বুঝার চেষ্টায় নিমগ্ন হলে যন্ত্রনায় কাতর হই একালের হিসাব ওকালে দিতে হবে সূদুর প্রসারি বিজ্ঞানের কল্পকাহিনী এখানে নিরব যারা আজ রিমোটের সাহয্যে নীজেদের প্রতিচ্ছবি চালনা করে মাঝ পথে বন্ধ করে দেয় এবং খেয়াল খুশিমত পুনরায় চালু করে অন্যরকম সৃষ্টিকর্তা হয়ে তাদের আমি বিশ্বাস করি এত জানি, এত বুঝি, এত বিশ্বাস করি এর পরও কৌতুহলের অনত্দ নেই বারবার মনের গোপন কোণে প্রশ্নের উদয় হয় এসব সৃষ্টিকর্তার মূল স্রষ্টা কে? কবে, কখন সৃষ্টি হয়েছিল মতর্্যলোক, কেমন সেই সৃষ্টিকর্তা? যার ইশারায় এতসব বিরামহীন গতিতে চলছে শতকোটি প্রাণ কালপরিক্রমায় হারিয়ে গেছে কেউ ফিরে আসে নি কি করছে সেথায় ওরা ? কারো সাধ্য হয় নি এখনও জানার কোথায় যাচ্ছে পতুল নাচের পুতুলেরা? এ যেন উত্তর হীন সওয়াল শুধুমাত্র স্মৃতির আঁচলে বাধা ইতিহাস নামক সত্য-মিথ্যার পাতায় যদি আরও সওয়াল রাখা হয়- মৃতু্য ঠেকানো কিংবা পৃথিবীর সঠিক সয়স, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ কত ? কোন সাড়াশব্দ নেই এ যেন বিজ্ঞানের এক পলকহীন নিরবতা ..
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আজিম হোসেন আকাশ
ভাল লাগল। তবে ছন্দ কবিতায় যেমন মাত্রা ঠিক রাখতে হয় আধুনিক কবিতায়ও তেমনি ভাব ও বানানের প্রতি খেয়াল রাখতে হয়। আশা করি বানান এর প্রতি আরো নজর দিবেন।
মোঃ সাইফুল্লাহ
এত জানি, এত বুঝি, এত বিশ্বাস করি এর পরও কৌতুহলের অনত্দ নেই
বারবার মনের গোপন কোণে প্রশ্নের উদয় হয় এসব সৃষ্টিকর্তার মূল স্রষ্টা কে ------------ চমৎকার কবিতা/
রোদের ছায়া
এসব সৃষ্টিকর্তার মূল স্রষ্টা কে? এই লাইনে সৃষ্টিকর্তার জায়গায় এসব সৃষ্টির হবে বলে মনে হচ্ছে , এছাড়া ছোটখাটো কিছু বানান ভুল আছে ............বেশ বড় কবিতা , ভালই লাগলো...
ধন্যবাদ আপু আপনাকে মন্তব্য করার জন্য। এসব সৃষ্টি কর্তার মূল স্রষ্টা কে ।এ প্যারার ঠিক দুই
প্যারা আগে লেখা আছে খেয়াল খুশিমত পুনরায় চালু করে অন্যরকম সৃষ্টি কর্তা হয়ে এই আদলেই সৃষ্টি কর্তা কথাটি লেখা হয়েছে।
আহমেদ সাবের
অনাদিকাল থেকে মানুষের মনে জাগা প্রশ্নগুলো - " এসব সৃষ্টিকর্তার মূল স্রষ্টা কে? "। উত্তরে "কোন সাড়াশব্দ নেই এ যেন বিজ্ঞানের এক পলকহীন নীরবতা "। দারুণ লিখেছেন। ফন্ট কনভারসনে অনেক শব্দ ভুল এসেছে। বেশ ভাল লাগল কবিতা।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ডিসেম্বর ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।