"তোমাকে আসতেই হবে" অনেক অনুরোধের পর এই কথা বলেই ফোন রেখে দেয় বর্ষা। আরশাদ ওকে ফোন করেই যাচ্ছে কিন্তু ধরার কোন নাম নেই।অবশ্য টিনের চালে বৃষ্টির শব্দে কিছুই শোনা যাচ্ছে না। বৃষ্টি ওর খুব প্রিয়। বৃষ্টি হলেই বর্ষা পাকা বাড়ি ছেড়ে উঠান পেরিয়ে পুরান বাড়িতে চলে আসে। ও মুগ্ধ হয়ে প্রকৃতি দেখছে,বৃষ্টি দেখছে আর ভাবছে আরশাদ টা যে কি! এত সুন্দর বৃষ্টি কে না চাইবে তার কাছের মানুষটাকে নিয়ে একটু ভিজতে।তা না ওর নাকি বৃষ্টি ভাল লাগে না হাঁচি পায়,ঠান্ডা লাগে। নাহ্ আজ সারা গ্রাম ভেসে গেলেই ওকে আসতে হবে। এমন ভাবতে ভাবতে ফোনের দিকে চোখ গেল বর্ষার। রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে আরশাদ বললো "দেখো বাইরে তুমুল বৃষ্টি, এই বৃষ্টিতে কেউ ঘর থেকে বের হয়?" বলেই ও একটু থামলো বর্ষা কি বলে শোনার জন্য। বর্ষা কিছু বলছে না। ও চুপচাপ শুনছে। তারপর আরশাদ আবার বলল "ঠিক আছে বৃষ্টি একটু ধরে এলে না হয়..." বর্ষা ওর কথা কেরে নিয়ে বলল, "আজ খুব বৃষ্টি হচ্ছে তোমার তো মাথা ধরবে।তুমি বরং একটা পেরাসিটামল খেয়ে কাঁথা মুরি দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ো।" বেশ রাগের সুরে কথাগুলো বলে বর্ষা খটাশ করে ফোন রেখে দিল। নিজেকে খুব দুঃখি দুঃখি লাগছে। বৃষ্টি ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এমন ঘন ঘোর বর্ষায় স্নাত না হয়ে এইভাবে একটি বর্ষা কেটে যাবে ভাবতেই বষাঃর মন কেঁদে উঠল। আরশাদ কখনো বৃষ্টি পছন্দ করে না। বৃষ্টি দেখলেই ও বলে উঠে "কি মুশকিল"! আরশাদ যদি বৃষ্টিই পছন্দ না কর তাহলে বর্ষাকে ভালবাসতে গেলো কেন? বর্ষা উঠে দাঁড়ালো। থাক কি আর করা আরশাদ তো আসবেই না।ও না হয় ছাদে গিয়ে একা একাই ভিজবে। বর্ষা পাকা বাড়ির ছাদে চলে এল।আকাশ পানে নিজেকে উজার করে দিল।যেন বৃষ্টির কাছে নিজেকে সপে দিয়ে বলছে "আমাকে স্নাত কর...আমার কষ্টগুলো ধুঁয়ে দাও...আমাকে অপন করে নাও"। কে যেন ওর পিছন থেকে ওর চোখ ধরল।চোখ ছাড়িয়ে বর্ষা পিছন ফিরে দেখে আরশাদ দাড়িয়ে আছে ছাতা মাথায়! কেমন বোকা বোকা লাগছে বেচারা কে। বর্ষা খুব মজা পেলো ওকে দেখে।হাত থেকে ছাতে নিয়ে ফেলে দিয়ে বলল "এসো"।আরশাদের মুখ দিয়ে "কি মুশকিল" বের হতে না হতেই বর্ষা ওর মুখে হাত দিয়ে থামিয়ে দিয়ে ফিসফিস করে বলল, "তুমি বর্ষা ভালবাস,আজ তোমাকে আমি বৃষ্টি ভালবাসতে শিখাবো"।বর্ষার বৃষ্টি"তোমাকে আসতেই হবে" অনেক অনুরোধের পর এই কথা বলেই ফোন রেখে দেয় বর্ষা। আরশাদ ওকে ফোন করেই যাচ্ছে কিন্তু ধরার কোন নাম নেই।অবশ্য টিনের চালে বৃষ্টির শব্দে কিছুই শোনা যাচ্ছে না। বৃষ্টি ওর খুব প্রিয়। বৃষ্টি হলেই বর্ষা পাকা বাড়ি ছেড়ে উঠান পেরিয়ে পুরান বাড়িতে চলে আসে। ও মুগ্ধ হয়ে প্রকৃতি দেখছে,বৃষ্টি দেখছে আর ভাবছে আরশাদ টা যে কি! এত সুন্দর বৃষ্টি কে না চাইবে তার কাছের মানুষটাকে নিয়ে একটু ভিজতে।তা না ওর নাকি বৃষ্টি ভাল লাগে না হাঁচি পায়,ঠান্ডা লাগে। নাহ্ আজ সারা গ্রাম ভেসে গেলেই ওকে আসতে হবে। এমন ভাবতে ভাবতে ফোনের দিকে চোখ গেল বর্ষার। রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে আরশাদ বললো "দেখো বাইরে তুমুল বৃষ্টি, এই বৃষ্টিতে কেউ ঘর থেকে বের হয়?" বলেই ও একটু থামলো বর্ষা কি বলে শোনার জন্য। বর্ষা কিছু বলছে না। ও চুপচাপ শুনছে। তারপর আরশাদ আবার বলল "ঠিক আছে বৃষ্টি একটু ধরে এলে না হয়..." বর্ষা ওর কথা কেরে নিয়ে বলল, "আজ খুব বৃষ্টি হচ্ছে তোমার তো মাথা ধরবে।তুমি বরং একটা পেরাসিটামল খেয়ে কাঁথা মুরি দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ো।" বেশ রাগের সুরে কথাগুলো বলে বর্ষা খটাশ করে ফোন রেখে দিল। নিজেকে খুব দুঃখি দুঃখি লাগছে। বৃষ্টি ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এমন ঘন ঘোর বর্ষায় স্নাত না হয়ে এইভাবে একটি বর্ষা কেটে যাবে ভাবতেই বষাঃর মন কেঁদে উঠল। আরশাদ কখনো বৃষ্টি পছন্দ করে না। বৃষ্টি দেখলেই ও বলে উঠে "কি মুশকিল"! আরশাদ যদি বৃষ্টিই পছন্দ না কর তাহলে বর্ষাকে ভালবাসতে গেলো কেন? বর্ষা উঠে দাঁড়ালো। থাক কি আর করা আরশাদ তো আসবেই না।ও না হয় ছাদে গিয়ে একা একাই ভিজবে। বর্ষা পাকা বাড়ির ছাদে চলে এল।আকাশ পানে নিজেকে উজার করে দিল।যেন বৃষ্টির কাছে নিজেকে সপে দিয়ে বলছে "আমাকে স্নাত কর...আমার কষ্টগুলো ধুঁয়ে দাও...আমাকে অপন করে নাও"। কে যেন ওর পিছন থেকে ওর চোখ ধরল।চোখ ছাড়িয়ে বর্ষা পিছন ফিরে দেখে আরশাদ দাড়িয়ে আছে ছাতা মাথায়! কেমন বোকা বোকা লাগছে বেচারা কে। বর্ষা খুব মজা পেলো ওকে দেখে।হাত থেকে ছাতে নিয়ে ফেলে দিয়ে বলল "এসো"।আরশাদের মুখ দিয়ে "কি মুশকিল" বের হতে না হতেই বর্ষা ওর মুখে হাত দিয়ে থামিয়ে দিয়ে ফিসফিস করে বলল, "তুমি বর্ষা ভালবাস,আজ তোমাকে আমি বৃষ্টি ভালবাসতে শিখাবো"।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লিয়া ferdous
গল্পটা আমার অনিচ্ছায় দুবার পোস্ট হয়েছে। কেন এমন হল ঠিক বুঝতে পারছি না। এইগল্পটা নিয়ে অনেক আশা ছিল। পুরোটাই ভেস্তে গেল বলে মনে হচ্ছে :( এমন হল ঠিক বুঝতে পারছি না। এইগল্পটা নিয়ে অনেক আশা ছিল। পুরোটাই ভেস্তে গেল বলে মনে হচ্ছে :(
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।