মেয়েটি ধীর পায়ে এলো.. আমি নিঃশব্দে দেখলাম তার নিজ হাতে বস্ত্রহরণ! কোকড়া চুলের গুচ্ছ গোলাপ ছাড়া পেলো খোঁপার বাঁধন থেকে.. তারপর জলের হিংস্রতায় স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ! জল জমে থাকে তার চোখের পাপড়িতে আর ভেজা চুলের আনাচে কানাচে.. এবারে জলজ প্রসাধনে সুগন্ধি সৌন্দর্য, একটু একটু করে প্রকৃতির মোড়ক উন্মোচন। তার এই দীর্ঘতম জলজ পরিশ্রমের সংক্ষিপ্ত নাম স্নান! সবশেষে জলমানবী এসে দাড়ালো আমার মুখোমুখি.. স্নানঘরে দেয়ালের ওপার থেকে আমাকে দেখে মুগ্ধতায় হেসে ওঠে বাস্তবতার মানবী! আমাকেও তাই আয়নার এপারে অকারনে হাসতে হয়.. আমি যে বিনাশ্রমে বন্দিনী অবাস্তব প্রতিচ্ছবি!!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।