যখন বৃষ্টি এলো

বৃষ্টি (আগষ্ট ২০১২)

মহি মুহাম্মদ
  • ১১
  • 0
  • ৩২
কাকভোরে সবার ঘুম যখন গভীর হয়ে নামে কিংবা কারো ঘুম যখন হালকা কুয়াশার মতো ফিকে হয়ে আসে; যখন অন্ধকারের গভীরতায় আলোর ছটা মিশে অন্ধকারটাকে ম্লান করে দেয়, ঠিক তখন পাতলা হয়ে আসা চোখের ঘুম তাড়াতে হাতের চেটোর অমসৃণ ত্বক দুচোখে রগড়ে কান দুটোকে সজাগ করে আমিরুন কী শুনতে চায়?
কাকের ডাক কখনোই তার প্রিয় নয়। যখনই এই ডাক শ্রবণে প্রবেশ করে নিজের ভেতর এক ধরনের উদ্বেগ তাড়া করে বেড়ায় বলে, সে ‘আল্লাহ বলো’ ‘আল্লাহ বলো’ বলে কাকের প্রতিটি শব্দের জবাব দেয়। অন্যেরা যারা তার নিকটবর্তী কিংবা দূরবর্তী তারা দেখে আমিরুন তিক্তচোখে কৃষ্ণকায় পক্ষির উড়াল কামনা করে। মাঝে মধ্যে অনেকেই ভীত সন্ত্রস্থ হয়ে লক্ষ করে আমিরুন কুড়িয়ে পাওয়া ইটের টুকরো কিংবা মাটির ঢেলা পক্ষির গায়ে আঘাত হানার লক্ষ্যে ছুঁড়ে মেরেছে সর্বশক্তি দিয়ে। এতে অন্যদের ভীত সন্ত্রস্ত হওয়ার কারণ একটি-তা হলো অসম সাহসী এই বৃদ্ধার কব্জির জোর অনেক বেশি যার ফলে ছুঁড়ে মারা ইট পাটকেল যেন প্রত্যক্ষদর্শী কারো মাথায় ফিরে না আসে। যখন আমিরুন কালো এই কাকপক্ষীটাকে কিছু ছুঁড়ে মারতে যায়, তখনই আশপাশের মানুষজন ভয়ে উল্টো দৌড়াতে থাকে এবং তাদের প্রত্যেকের মাথায় দুটো হাত তুলে রাখে। এই দৃশ্য মাঝে মধ্যে আমিরুনকে ক্ষেপিয়ে তোলে। সে চিৎকার করে, ‘এই গোদারীর ঘরে গোদারীরা, পুডি মাছের জান-নিয়ানি বাইচ্যা রইছো? যাদি ভুদ্দা, মইরা যা, তার এমন কথায় কেউ অবশ্য কোনোদিন মরে না, এতে দু একজন যে আহত হয়নি এমন নয়, খোদেজার মা, শুক্কুরের বাপ, ফিরোজ খাঁ অনেকেই তালিকায় রয়েছে।
চিৎকারটা কোনদিক থেকে এসেছে তা সে সহসাই ঠাহর করতে পারে না বলে বিছানা ছেড়ে দাঁড়িয়ে তাকে প্রথমে দিক ঠিক করতে হয় বা দিক নির্ণয়ের যে তার পদ্ধতিগুলো সেগুলো সে আবার মনে করতে চায় বলে মাথাটা কাকভোরে বন বন করে ঘুরে ওঠে। যদিও কোনোদিন সে ‘‘বনবন’’ টাইপের কোনো শব্দ হতে শোনেনি।
আমিরুনের ছোট ঘরটায় যেদিকে সে মাথা দেয়, ওদিকে একটা সিন্দুক জমকালো রং ধারণ করে পর্বতের মতো দাঁড়িয়ে আছে বলে যখন সে দিক নির্ণয় করতে কোনো বিভ্রমের গোলক ধাঁধায় ঘোল খেতে থাকে তখন নিশ্চিন্ত মনে সিন্দুককে সামনে রেখে নামাজ পড়তে শুরু করে। কালো সিন্দুকের গায়ে ছানিপড়া চোখ জোড়া যেন কাবা ঘরের ছবি এঁকে বসে; মন তার ভিজে ওঠে; ধূসর চোখ জোড়া তখন নোনাজল ছাড়ে। গাল বেয়ে সেই জল নেমে দন্তহীন ঠোঁটের ফাঁকে জিভের ডগা ছুঁলে তার স্বাদ যে নোন্তা তা সে বুঝতে পারে। নামাজের প্রতি ওয়াক্তে বুড়ি কাঁদে, সেই কান্না বুড়ি ছাড়া আর কেউ দেখে না। এই ছোট্ট ঘরে সে ছাড়া আর কেউ থাকে না। পাশে একটা আমগাছ পেরোলে যে বাড়িটিা ওখানে থাকে তার ভাই ছমেদ। ছমেদের ছেলেমেয়ে চার পাঁচজন। সারাক্ষণ ঝগড়া-ঝাটি লেগেই আছে। অভাব-অনটনের সংসার নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যায়। তাছাড়া কথায় কথায় বুড়ি ‘‘ছমেদের মাগি’’ বলে যাকে সম্বোধন করে সেই ছমেদের বউটাই যতো অকম্মার ঢেঁকি বলে তার বিশ্বাস জন্মালে সে আড়ালে আবডালে বউটাকে বকে। সংসার চালানোর দক্ষতা সম্পর্কে হালকা পাতলা বয়ান দিয়ে কিংবা ছেলেমেয়ে কি করে মানুষ করতে হয়, সে সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ বক্তৃতার সঙ্গে গালিগালাজও প্রায় বর্ষণ করে। কিন্তু এতো কিছু করেও তার বড় আদরের ভাই ছমেদের সংসার থেকে অভাব অনটন কিংবা উচ্ছৃংখলতাকে ঝেটিয়ে বিদায় করতে সমর্থ হয়নি বলে তার মনে বড় ব্যথা। তাই মাঝে মাঝে আমিরুন জায়নামাজে বসে দুহাত তুলে কাঁদে। ‘আমার ভাইডারে তুমি শান্তি দাও, শান্তি দাও, শান্তি দাও। কখনো কখানো তাকে অনেকেই সক্রোধে জ্বলে উঠতেও দেখে, ‘ঐ ছমেদের মাগি, আমার ভাইয়ের জীবনডারে শেষ কইরা দিলো। অঙ্গার কইরা দিলো, সুখ কি জিনিস আমার ভাইডা একটু পাইলো না। চিৎকার কোনদিক থেকে এসেছে আদৌও চিৎকার কেউ দিয়েছে কিনা সে বিষয়ে অল্পক্ষণেই আমিরুনের মনে সংশয় জাগে।
এমন অনেক ভুলই সে করে বসে, যেমন মাঝে মধ্যে মনে হয় তার ছেলে আনোয়ার এসে ডেকে উঠেছে, ‘মা, ওমা, আরে আপনি গেলেন কুনহানে?’ অথচ সে কোথাও যায়নি, উঠোনের কোণে মাটির চুলায় শুকনো পাতা আর ঘুটে দিয়ে চারটা চাল ফুটাতে বসেছিল। কিন্তু উঠানে দাঁড়িয়ে আনোয়ার অমন গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে অথচ উঠোনের কোণে মাকে দেখতে পায় না। না হোক সে, নাই দেখতে পাক, তবুও তো আনোয়ার বাড়িতে এসেছে; সেই কত্তোদুর। লঞ্চ, বাস ট্রেন আর ছাদখোলা জিপ গাড়িতে তিনদিনের পথ। আমিরুনের পরাণটা ‘ছ্যাৎ’ করে ওঠে। আহা রে, কতোদিন ছেলেটাকে দেখেনা। দশটা নয়, পাঁচটা নয় মাত্র একজন পুত্রের জননী সে। ‘এ্যাঁ, কিডা রে? কিডা ডাহে? মা, মা কইরা?’ ধোঁয়ার কুন্ডলীর ভিতর থেকে বেরিয়ে আসে সত্তর আশি বছরের এক বৃদ্ধা। পরনের শাদা কাপড়খানি মাটি লেগে রঙ পাল্টিয়েছে। হাতে বহুকালের ব্যবহৃত দুটি রূপোর চুরি কোন কালের স্বাক্ষর বহন করছে তা গবেষণার বিষয়। আমিরুন ধোঁয়ার ভিতর থেকে দু হাতে সাঁতার কেটে এসে দেখে অচেনা এক মানুষ, মাথায় জট পাকানো চুল, যা আর এখন চুল বলে চেনা যায় না। হাতে লোহার লাঠি; কাঁধে একটা কাপড়ের থলে, যা গলা হতে ঝুলে হাঁটুর ওপরে এসে নেমেছে। পরনে আধময়লা টাইপের গেরুয়া লুঙ্গি, নগ্ন পা, কাঁদা মাটি লেগে আছে। দেখে সহজে অনুমেয় বহুদূর পথ অতিক্রম করে মানুষটি তবে এই উঠোনে পৌঁছেছে। লোকটির চোখ জোড়া বার কয়েক পিট পিট করে, তারপর গোঁফ, দাঁড়ি সমেত কাছে এগিয়ে এসে বিনিত ভঙ্গিতে জানতে চায়; ‘মাগো ফটিকজান কি এই বাড়িতে থাহেন?’
‘ক্যা তারে কী দরকার?’
‘মা গো আমি আসছি মদন গোঁসাই এর আস্তানা থেকে। গোঁসাইজি বললেন, ফটিকজানরে একবার দেইখ্যা আয়। মনে বেজায় কষ্ট, যা খবরডা তাড়াতাড়ি আইসা দিস্। গোঁসাইরে জিগাইলাম, তার নাম, ধাম তো কোনদিন শুনি নাই। কেমনে তারে খুঁইজা পাব। সাঁইজি হাসলেন, এমন মধুর হাসি, মাগো বুকের ভিতর থাইকা সকল অনল, সকল গরল, তরল হয়ে বাষ্প হয়ে অচিনপুরে ভেনিশ হইয়া যায়। সুরুজের সঙ্গে সঙ্গে ম্যালা করছি মাগো, পথে পথে মানুষের কাছে সন্ধান করেছি, মাগো তারপর এই অবেলায় এই বাড়ির সন্ধান মিলেছে, মাগো আর দেরি করাইয়েন না। ফটিকজানরে এট্টু খবর দেন। বলেন, জননী রে দেখবার বাসনায় এক অধম সন্তান তার বাড়িতে পা ফেলেছে।’
‘অনেক দূরেরতুন আসছো হাত, পা, মুখ ধুইয়া নাও।’ এই বলে আমিরুন বদনা ভরা পানি আগন্তুকের দিকে বাড়িয়ে দেয়। লোকটি তার কাঁধ থেকে ঝোলাটাকে ঘরের ছোট্ট বারান্দায় মাটিতে নামিয়ে রেখে বদনা দিয়ে একটু দূরে ঢালু জায়গায় গিয়ে পায়ে পানি ঢালে, পরম মমতায় কাদা সাফ করে, মুখে-চোখে অল্প পানি দিয়ে দাওয়ায় ফিরে এসে কাউকেই দেখতে পায় না, ভাবে বৃদ্ধা হয়তো ফটিকজানরে ডাকতে গিয়েছে। দাওয়ার মাটিতে বসে বসে সে দেখছিল অন্ধকারটা কেমন তাড়াতাড়ি নেমে এলো। একটু পেছনে বসে বেড়ার সঙ্গে হেলান দিয়ে কখন যে ক্লান্ত দু’চোখ মুদে এলো সে বলতে পারে না। আমিরুন বাজার থেকে মাছ এনে কেটে ধুয়ে তা রান্না করে যখন ঘরে প্রবেশ করলেন তখন চারপাশ কেমন সুনসান নীরব হয়ে পড়েছে।
ঘরের ভিতর ছোট্ট একটা হারিকেন, বিছানার ওপর ভাত, তরকারি দুধ, কলা। আগন্তুক চোখ মেলে তাকায় খিদেটা খুব প্রকট হয়ে উঠেছে বিধায় কথা বাড়াবার সময় থাকে না। গরম ভাতে ইলিশের দোপেঁয়াজা অসাধারণ স্বাদ তারপর দুধ কলা খেয়ে যখন পেট এবং শরীর আবার ঘুম কামনা করলো তখন লোকটি বলল; ‘মাগো, আপনে তো ফটিকজানরে দেখাইয়া দিলেন না। তাছাড়া রাইত তো নামলো আমার যাবার ব্যবস্থা তো করতে হয়।’
‘বাবা, এতো রাইতে কোথায় যাবা, এইহানে রাইত কাডাও। আমার বিছানা এইডাই, এইহানে তুমি নিশ্চিন্ত মনে ঘুমাইয়া যাও। আর ফটিকরে খোঁজ, আমি-ই ফটিক।’
আগন্তুক থমকে গেল এবং চমকে উঠলো তাড়াতাড়ি এসে বৃদ্ধার পা জড়িয়ে ধরলো। ‘জননী, আমি তোমারে চিনতে পারি নাই। চোখের আলো এহনো ভালো কইরা ফোটে নাই। জননী ক্ষমা করো।’
‘বাবা, ছাড়ো এহন বিছানায় আরাম করো।’ আগন্তুক বিছানায় আশ্রয় নেয় এবং হারিকেনের আলোয় সে দেখতে পায় মেঝেতে ছোট্ট একটা বিছানা তা দেখে একটু খারাপই লাগে, এই রাত বিরাতে বৃদ্ধাকে সে কষ্টেই ফেলেছে।
আমিরুনের রাতে ঘুম খুব কমই হয়। জেগেই থাকে সে জিগির করে, নামাজ পড়ে এই ছোট্ট ঘরে একা একা কখন যে রাত ভোর হয় তা মালুম হয় না।
লোকটি খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে। টিম টিম করে সারারাত হারিকেন জ্বলে। লোকটি জেগে থাকলে হয়ত দেখতে পেতো ফটিকজানের বিছানার চারপাশে এক ধরনের জ্যোতির্বলয় খেলা করে। সেই বলয়ের ভিতর সারারাত এক আল্লাহঅলা বৃদ্ধা সেজদায় পড়ে থাকে। তবুও কাকভোরে যখন লোকটির ঘুম ভেঙে যায় যখন সে বুঝতে পারে না তাঁর অবস্থান তখন হঠাৎ মেঝের কোণে চোখ গেলে সে অভিভূত হয়ে পড়ে, দেখে ফটিকজান হাত তুলে দোয়া মাঙছে।
ভোরের আলো ফোটার আগে লোকটি বিদায় নিতে এলে ফটিকজান বলে, বাবা, একটু বসো, পিঠা খাও। গোঁসাইরে কইও আমি আরো সপ্তাহ খানেক আছি ধানগুলান একটু শুকাইয়া একটু নাল কইরা যাই, তাছাড়া পোলাডারে একখান চিডি দিছিলাম, যদি আসে তয় দেহাডা কইরা যাইতাম। তাই আরো সপ্তাহখানেক টাইম লাগবে।
আলো অাঁধারিতে তেলের পিঠা খেতে দেয় ফটিকজান। লোকটির বিস্ময় কাটে না, ফটিকজান কখন এসব করলো, সে দুটো পিঠা খেয়ে আর দুটো পিঠা ঝোলার ভিতরে নেয়। এসে বলে, ‘জননী বহুদূর পথ দুইডা নিলাম, খাইয়া পানি খামানে।’ লোকটি বেরিয়ে যায়।
ফটিকজানের গল্প এখানেই ফুরোতে পারতো। কিন্তু ফুরোয় না, গ্রামবাসী খরা-পীড়ায় অতিষ্ট হয়ে উঠেছিল বিধায় বৃষ্টি কামনায় তারা সারা গাঁও ঢুরছিল, মাঠ-ঘাট তোলপাড় করছিল। বৃষ্টির জন্যে বৃক্ষের পাতারা পর্যন্ত রোদন শুরু করেছিল। এই সব কথাবার্তাও কেউ কেউ বলতে শুরু করে। সপ্তাহখানেক পরে দুয়াইরচরবাসী আনন্দে আপ্লুত হয়ে ওঠে। কারণ তারা দেখতে পায় আকাশে ছাই রঙের মেঘ আর বড় অদ্ভুতভাবে মেঘগুলো ফটিকজানের ঘরের ওপর স্তুপ হয়ে আছে যেন এখনি ঝম ঝম করে নামবে। হলোও তাই, সকাল হতে ফটিকজানের খবর ছিলো না, সবাই যখন মেঘের সংবাদটুকু ফটিকজানের কাছে পৌঁছে দিতে চাইলো তখন গ্রামবাসী অবাক হয়ে আবিষ্কার করে ফটিকজান এমনভাবে ঘুমিয়ে আছে এই ঘুম ইহকালে ভাঙবার নয়- এটুকু বোঝার পরপরই গ্রামবাসী দেখলো অঝরে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। কিন্তু ফটিকজানের কবর হয়ে গেলে গ্রামবাসী আরো অবাক হলো, তারা দেখলো আকাশের কোথাও ছিঁটেফোটা মেঘ নেই, মনে হলো, আজ যেন বৃষ্টিই হয়নি অথচ গ্রামবাসীর মনে এখন বৃষ্টিস্নাত সুখ। বৃষ্টিভেজা বাতাস এখন পুরো দুয়াইরচর জুড়ে খেলা করে আর খেলা করে এ অঞ্চলের মানুষের মনে। শুধু ফটিকজান নাই। তাঁর কথা ছেলে-বুড়া সবাই বলতে থাকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সালেহ মাহমুদ অনেকদিন পর আপনার লেখা পেলাম মহি মুহাম্মদ। খুব ভালো লাগলো পড়ে। অসাধারণ লিখেছেন। ধন্যবাদ।
আহমেদ সাবের বরাবরের মতই অসাধারণ লেখনীর অসাধারণ গল্প।
মিলন বনিক জাদুকরী গল্প...খুব ভালো লাগলো...শুভ কামনা থাকলো...
তানি হক অদ্ভুত এক মাদকতা ছিল পুরো গল্পে ..তন্ময় হয়ে পরলাম ...খুব ভালোলাগলো আমার কাছে ..ভাইয়াকে ধন্যবাদ সুন্দর গল্পটির জন্য ...
বশির আহমেদ আপনার গল্পের হাত বেশ ভালো . পেরা করে লিকলে ভালো হত .
আরমান হায়দার বর্ননাশৈলী ভাল। ভাল লাগল।
মহি মুহাম্মদ আপনার অনুরোধেই ফিরে এসেছি,ধন্যবাদ। আপনার লেখাও অনেক সুন্দর হয়েছে।

১৩ জুলাই - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪