কোন এক দূরন্ত বালককে দেয় সে কদম ফুল। কামিনী, মাধবীলতা, আরো কত ফুল আছে তার কাছে্। দেয় সে বালককে সব ফুল, যা তার আছে।
মাঝে মাঝে তার মনের দু:খগুলো, আকাশটাকে ছেয়ে ফেলে; এই সময় তার মনে, অদ্ভুত খেয়াল হয়, দ:খ ভুলতে পায়ে নূপুর জড়িয়ে নেয়। চোখ দিয়ে ঝরে টপ টপ বৃষ্টির ফোটা, কেউ কি জানে, তার নূপুরের ধ্বনিই, বৃষ্টির শব্দট!
হাতের মেহেদীর রঙ ছড়ায় সে আকাশে আকাশটা হয় রঙিন সূর্যাস্তে তার পর শুরূ হয় তার ছবি আঁকা, আকাশটাকে ক্যানভাস বানিয়ে; বিচিত্র ছবি আঁকা, শিখলো সে কার কাছে!
তার সজিব রূপে সজীবতা পায় পৃথিবীর ক্ষরা, সবুজে পরিপূর্ণ হয় এই ধরা। বর্ষায় পৃথিবীর মত, মানব মন, হযে উঠে সবুজ; তাই দুরন্ত বালকের মনটা, বর্ষাতে হয় খুবই অবুজ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।