ক্ষুধা!
এত ক্ষুধা কেন তোমার!
হাতে ক্ষুধা,
পায়ে ক্ষুধা,
আঙ্গুলে ক্ষুধা,
চোখে ক্ষুধা,
ঠোটে ক্ষুধা,
বুকে ক্ষুধা,
সারা গায়ে তোমার,ক্ষুধা !
অন্তরটাও বাদ যায়না
তোমার!
তোমার প্রতিটা হার্টবিট
শুধু ক্ষুধার কথা বলে!
আমার কাছে আসলেই,
কেন ক্ষুধা পায় তোমার?
আমি কি তবে তোমার খাদ্য!
কেমন খাদ্য আমি তোমার
যে,
আমাকে দেখলেই ক্ষুধা
অনুভব কর তুমি?
আমারওতো ক্ষুধা পায়,
কিন্তু তোমার মত এমন
রাক্ষুসে ক্ষুধাতো
আমার পায়না!
তোমার আবার
যেমন তেমন ক্ষুধা নয়,
একেবারে ছিড়ে কুড়ে
খাওয়ার ক্ষুধা!
প্রেমের ক্ষুধা কি এমন হয়?
কই আমার ক্ষুধাতো এমন নয়!
আমার শুধু মনে হয়
এ তোমার ক্ষুধা নয়,
এ হল তোমার
ভোগ করার ইচ্ছা।
আমি কি তবে
তোমার ভোগের বস্তু?
শুধুমাত্র ভোগের জন্যই
তোমার এই প্রেম দেখানো
আদুরে নাটক!
সত্যি করে
বলতো জাদুমনি,
কতটুকু ভালবাস আমায়?
আমাকে ছুয়ে বলতো,
আমার ঘাসফড়িং'টা?
ভালবাস কি
ভালবাসা পাওয়ার জন্য?
নাকি শুধু ভোগ করার জন্য!
জানি তুমি বলতে ভয় পাবে।
হারানোর ভয় তাইনা?
এমন খাদ্য কি কেউ
হারাতে চায়!
তোমার কি দোষ,
দোষতো আমার।
আমার নারীত্বটাই
আমার দোষ।
ভোগ্যপণ্য নামক
আমার এই নারীদেহটাই
যত নষ্টের মূল।
আমাকে দিয়ে আর
কিইবা হয় ভোগ করা ছাড়া?
ক্ষুধা মেটানো ছাড়া!!
তাইতো তুমি যেমন ইচ্ছা
তেমন খাচ্ছ আমাকে!
বলতে আমার কষ্ট হচ্ছে সোনাপাখি।
কিন্তু বলতে যে আমাকে হবেই।
রাগ করোনা ,
আজ আমাকে একটু
বলতে দাও?
বললেই কি তোমার পুরুষত্বে
আঘাত লাগে,জানটুস আমার?
শোন,
ভেবে দেখলাম যে,
খাদ্য ও খাদকের মাঝে
যেমন সম্পর্ক,
তোমার আর আমার
সম্পর্কটাও ঠিক তেমন।
খাদক যেমন খাদ্য দ্বারা
তার প্রয়োজন মেটায়,
তুমিতো তাই করছো।
তোমারতো দোষ নেই!
খাদক যেমন ক্ষুধা পেলে
খাদ্যের অনুমতি
নেওয়ার প্রয়োজন
বোধ করেনা,
তুমিতো তাই করছো।
তোমারতো দোষ নেই!
খাদক যেমন খাদ্য
চিবানোর সময় খাদ্যকে
জিঙ্গেস করেনা যে,
খাদ্য ব্যথা পাচ্ছে কিনা,
তেমনি ভাবেইতো তুমি
আমায় চিবাচ্ছো।
তোমারতো কোন দোষ
দেখিনা আমি!
এটাইতো স্বাভাবিক তাইনা,
প্রিয়তম আমার?
ভেবোনা যে,
এত কিছু বলছি বলেই,
বিদ্রোহী হয়ে উঠব আমি।
তোমার অবাধ্য হব।
ভেবে দেখতো,
সে সাহসটা
কি আমার হবে কখনো?
তোমার এমন
বাধ্যগত,
অনুগত,
ওষ্ঠাগত খাদ্য কি আর
পারে তোমার অবাধ্য হতে?
ভয় পেওনা,তোমার
প্রেয়সিনী,
সুহাসিনী,
অর্ধাঙ্গিনী,
কামিনী,
যামিনী,
তোমার খাদ্য হয়েই,
তোমার দিবস রজনীর
প্রয়োজন মেটাবে...,
ঠোটে ক্ষুধা,
বুকে ক্ষুধা,
সারা গায়ে তোমার,ক্ষুধা !
অন্তরটাও বাদ যায়না
তোমার!
তোমার প্রতিটা হার্টবিট
শুধু ক্ষুধার কথা বলে!
আমার কাছে আসলেই,
কেন ক্ষুধা পায় তোমার?
আমি কি তবে তোমার খাদ্য!
কেমন খাদ্য আমি তোমার
যে,
আমাকে দেখলেই ক্ষুধা
অনুভব কর তুমি?
আমারওতো ক্ষুধা পায়,
কিন্তু তোমার মত এমন
রাক্ষুসে ক্ষুধাতো
আমার পায়না!
তোমার আবার
যেমন তেমন ক্ষুধা নয়,
একেবারে ছিড়ে কুড়ে
খাওয়ার ক্ষুধা!
প্রেমের ক্ষুধা কি এমন হয়?
কই আমার ক্ষুধাতো এমন নয়!
আমার শুধু মনে হয়
এ তোমার ক্ষুধা নয়,
এ হল তোমার
ভোগ করার ইচ্ছা।
আমি কি তবে
তোমার ভোগের বস্তু?
শুধুমাত্র ভোগের জন্যই
তোমার এই প্রেম দেখানো
আদুরে নাটক!
সত্যি করে
বলতো জাদুমনি,
কতটুকু ভালবাস আমায়?
আমাকে ছুয়ে বলতো,
আমার ঘাসফড়িং'টা?
ভালবাস কি
ভালবাসা পাওয়ার জন্য?
নাকি শুধু ভোগ করার জন্য!
জানি তুমি বলতে ভয় পাবে।
হারানোর ভয় তাইনা?
এমন খাদ্য কি কেউ
হারাতে চায়!
তোমার কি দোষ,
দোষতো আমার।
আমার নারীত্বটাই
আমার দোষ।
ভোগ্যপণ্য নামক
আমার এই নারীদেহটাই
যত নষ্টের মূল।
আমাকে দিয়ে আর
কিইবা হয় ভোগ করা ছাড়া?
ক্ষুধা মেটানো ছাড়া!!
তাইতো তুমি যেমন ইচ্ছা
তেমন খাচ্ছ আমাকে!
বলতে আমার কষ্ট হচ্ছে সোনাপাখি।
কিন্তু বলতে যে আমাকে হবেই।
রাগ করোনা ,
আজ আমাকে একটু
বলতে দাও?
বললেই কি তোমার পুরুষত্বে
আঘাত লাগে,জানটুস আমার?
শোন,
ভেবে দেখলাম যে,
খাদ্য ও খাদকের মাঝে
যেমন সম্পর্ক,
তোমার আর আমার
সম্পর্কটাও ঠিক তেমন।
খাদক যেমন খাদ্য দ্বারা
তার প্রয়োজন মেটায়,
তুমিতো তাই করছো।
তোমারতো দোষ নেই!
খাদক যেমন ক্ষুধা পেলে
খাদ্যের অনুমতি
নেওয়ার প্রয়োজন
বোধ করেনা,
তুমিতো তাই করছো।
তোমারতো দোষ নেই!
খাদক যেমন খাদ্য
চিবানোর সময় খাদ্যকে
জিঙ্গেস করেনা যে,
খাদ্য ব্যথা পাচ্ছে কিনা,
তেমনি ভাবেইতো তুমি
আমায় চিবাচ্ছো।
তোমারতো কোন দোষ
দেখিনা আমি!
এটাইতো স্বাভাবিক তাইনা,
প্রিয়তম আমার?
ভেবোনা যে,
এত কিছু বলছি বলেই,
বিদ্রোহী হয়ে উঠব আমি।
তোমার অবাধ্য হব।
ভেবে দেখতো,
সে সাহসটা
কি আমার হবে কখনো?
তোমার এমন
বাধ্যগত,
অনুগত,
ওষ্ঠাগত খাদ্য কি আর
পারে তোমার অবাধ্য হতে?
ভয় পেওনা,তোমার
প্রেয়সিনী,
সুহাসিনী,
অর্ধাঙ্গিনী,
কামিনী,
যামিনী,
তোমার খাদ্য হয়েই,
তোমার দিবস রজনীর
প্রয়োজন মেটাবে...