ছেলেবেলা (মামা কাহিনী)

শৈশব (সেপ্টেম্বর ২০১৩)

পাঁচ হাজার
  • ১৪
হুনলাম তুই নাকি আমার নামে আবোল তাবোল লিখ্যা নাম কামাইতাছস্?
কি কও এই গুলা! আমি কয়ডা কমেডি আর কয়ডা ছড়া/কবিতা লিখছি এই তো। তা তোমার নামে আবোল তাবোল লিখলাম কই?
হালারপো ইতরামি করবি না। আমি যা-ই করি সব-ই তো লিখ্যা দ্যাস। কি দ্যাস না?
মামা রাগ করো ক্যান, তুমি তো করই সব লোক হাসাইনা কাম কাইজ। সেইটা পইড়া যদি মানুষ জন আনন্দ পায় তুমি তো হিরো হইয়া যাইবা। তোমার চাইনিজ গোসল তো সুপার হিট হইয়া আছে এখনো।

এই মুহূর্তে মামার ভেতর “মুই কি হনুরে” একটা ভাব দেখা যাচ্ছে। তবে প্রাণপণ তা ঢেকে রাখার চেষ্টায় তাকে আরো বেশি ভাড় ভাড় লাগছে।

“আইচ্ছা ভাইগনা এইবার কি লিখতাছস?”
“শৈশব নিয়া লিখতে হইব।”
“মানে লেংডা কালের কতা?”
“শৈশবের সবটা সময়কি মানুষ নেংটা থাকে নাকি! এই ধর চৌদ্দ-পনের বছর পর্যন্ত সময়ের কথা...”
“তুই এইটা নিয়া কি লিখবি। আছিলিতো পড়া আর ভরদতা লইয়া। আরে হোন আমি কই। হাসতে হাসতে তোর পেট ফাইট্টা যাইব নে।”
“কও কি মামা তোমার কথা শুইনাই আমার পেট ফাইট্টা যাইব?”
“হোন কইতাছি।

তোর তো হাবু মোড়লের কতা মনে আছেই, ঐ যে ধান চুরি কইরা যে সানগ্লাস আর কত্ত কিছু কিনছি আর বাজানরে কইছি হাবু মোড়লের গরু পালতাম!”
“হুম।”
“হের একটা পোলার নাম কিসলু, বয়সে আমাগো হোমান। তুই হেসুম আছিলি কোলে। মোড়লের বাড়ির হাইছ (পিছনে নিচের দিকে) একটা তেতুই (তেঁতুল) গাছ আছিলো। গাছের ডাইন দিকে কল তার লগেই আছিল রান্দন ঘর, আর বাই দিকে ইট্টু নামায় আছিল টিনের চাল দেয়া পায়খানা। গাছের একটা ডালে আছিলো ইয়া বড় মধু বল্লার চাঁক। ভাইগনারে কিসলুর যে কি বুদ্ধি! আমারে আর ওর চাচত ভাই মমিনরে ডাক দিয়া লইয়া গেল বিয়াল বেলা। “চল মধু খামু” আমরা দুইজন তো মধুর লোভে এক্কেবারে কাইত। বার বার ঢোক গিলতে লাগলাম। কোন কতা নাই, কিসলুর পিছে পিছে গেলাম। আমাগো খাড়া করাইয়া থুইয়া কিসলু বাড়ির ভিতরে গেল। ইয়া বড় একটা বল (বোল) লইয়া আইল বাড়িত্থেইকা। আমরা তো তাইজ্জব কইল মধু খাওয়াইব আর লইয়া আইল খালি বল।

জানোস না ভাইগনা আমার মুখটা এক্কেবারে ছোড অইয়া গেছে। মমিনের দিকে চাইয়া দেহি অরও একই অবস্থা। কিসলু ডাক দিয়া কইল “আয় আমার পিছে পিছে, কোন কতা কবি না একদম আওয়াজ নট”। কতা আর কি কমু পেডের ভিতর থেইকা বার বার গুড় গুড় আওয়াজ অইতাছে “আহারে আমার মধু...”

কিসলু বলডারে থুইল ঠিক মধু বল্লার চাঁকের নিচে। থুইয়া আমাগো কইল “সর”। আমরা ইট্টু দূরে গেলে ছোড ছোড কয়ডা ইডের টুকরা লইয়া মারলো বল্লার বাসায়। এত্ত বড় চাঁক! সেই ইডের টুকরা গিয়া কই হাইন্দা রইল কিছুই বুঝা গেল না। এমনেই মিজাজ খারাপ অইয়া রইছে, জিদ্দে আধলা একটা ইট লইয়া মারলাম চাঁকের মইদ্দে। ভাইগনা বিশ্বাস করবি না, মনে অইল কেউই মধুর একটা কল ছাইড়া দিছে। গড় গড়াইয়া মধু পড়তাছে বলের মইদ্দে। জীবনেও এমন কইরা মধু পাড়তে দেহি নাইরে ভাইগনা। খাওয়ার লাইগা আমি আর মমিন দৌড়াইয়া যাইতে লইলাম। কিসলু কইল “শালার পো তাড়াতাড়ি ভাগ” কইয়াই দৌড়াইয়া গিয়া রান্দন ঘরে ঢুকলো। অর পিছে পিছে আমি আর মমিন।

আইচ্ছা মামা এইটা তোমার গল্প? এইখানে হাসির কি হইল? যেইভাবে কইছিলা পেট ফাইট্টা যাইব হাসতে হাসতে...

আরে ব্যাডা হোন হাসির কতায় তো আয়ি ঐ নাই। মধু পরতাছে হেল্লইগা না ঢিল্লা দিছি হেল্লেইগা জানি না, বল্লাগুলি পাগল হইয়া গেছে। চাইরদিক আন্ধাইর কইরা হিটলার বাহিনীর মতন হালারা ছুটছে। মনে হইল যারে পাইব অরেই মাইরালাইব। আমরা রান্দন ঘরের ঝাপ ভিড়ায়া চুপচাপ বইসা রইছি। আতকা হুনি “ও মারে ও বাবারে” কইয়া কে জানি পায়খানা থেইকা বাইর হইছে। চুপি দিয়া দেহি মমিনের মামা । বাইর হইয়াই ধপ কইরা মাটিতে বইসা পড়ছে। ছাগলে ক্যামনে গাছের ডালে পিঠ চুলকায় দেখছোস? ঠিক হেই রহম কইরা মামা তার পাছা মাটিতে ঘসতে লাগছে। ইট্টু পরে উইঠা তেঁতুই গাছে ঘষতে শুরু করলো। বল্লা গুলি পাগল হইয়া ক্রিমিনাল খুইজা না পাইয়া ধারে কাছে পাইছে মমিনের মামারে। আর মামার খালি জায়গা পাইছে হাত মুখ আর লুঙ্গি তুইলা বসা জায়গাটা, বুঝছসইতো।

রান্দন ঘরে থাইকা হের অবস্থা দেইখা আমাগো যেই হাসি পাইছেরে ভাইগনা, কোন রহমে একজন আরেকজনের মুখ চাইপা চুপ কইরা খালি দেখছি। মামা কতক্ষন চিল্লা চিল্লি কইরা চইলা গেছে। সন্ধায় হাবু মোড়ল আমাগো তিনডারে ডাকাইয়া লইয়া গেছে।

“কিরে হারামজাদারা আমার বিয়াইর কী হাল করছস তোরা?”
মোড়ল গালি ঠিকই দিছে তয় হের মুখে একটা দুষ্টামীর হাসি ঠিকই আছিল।
কিসলু জিগাইল “আমরা আবার কী করলাম বাজান?”
“বিয়াই এই তিন শয়তানেই সব আকামগুলা করছে। দেহেন বিয়াই আমার কী অবস্থা।”
মোড়ল কয় “দূর বিয়াই কী কন এইডা? আমি আপনার পাছা দেখমু? এত্ত পোলাপাইনের সামনে আপনে লুঙ্গী তুলবেন? এইডা ভাল দেহায় না” এখনো মোড়লের মুখে মজার হাসি। মামা কিছু কইতেও পারতেছে না।
কিসলু ফট কইরা কইয়া ফালাইল “মামা আমরা তোমার পাছায় কামড়াইছি নাকি?
“অরে হারামজাদারা তোরা দেহি শয়তানের শেষ হইছস” এই কথা বইলাই মোড়ল একটা বেত লইয়া খাড়াইল। আমরা তিনটায় দিলাম দৌড়। এর মইদ্দেই শুনলাম মোড়ল মামারে কইতাছে “বিয়াই এক কাম করেন যেই জায়গায় কামড়াইছে সেইখানে চুন দিয়া রাখেন, আরাম পাইবেন।” আমাগো আর পায় কেডায়?

মিজান মামার গল্প শুনে হাসি পেয়েছে ঠিকই তবে পেট ফাটা হাসি না। তবে মমিনের মামার জন্য খারাপও লেগেছে।

এবার মিজান মামার একটা গল্প করি আবার বলে দিয়েন না যেন। একটা বিয়েতে গিয়েছি। গ্রামের বিয়ে। আগের বিয়েগুলোতে নিজ বাড়ির উঠোনেই সামিয়ানা টানিয়ে বসার জায়গা আর ঘরের খাট চৌকি উঠিয়ে পাটি বিছিয়ে খাবার দেয়া হতো। বর পক্ষের লোকদের একটা শখ ছিল কনের বাড়ি থেকে কাঁচের গ্লাস, জগ, “ভুলনা আমায়” অথবা “জগতের সবচেয়ে আপন হলো মা” লেখা বাধাই করা ফ্রেম, এটা সেটা চুরি করে নিয়ে আসা। সেগুলো পরে আবার কনেকে ফিরিয়ে দিতো। আমরাও ছিলাম বর পক্ষের মেহমান। মুরুব্বীদের দেখাদেখি মামাও কিছু চুরি করার জন্য খুজতে লাগলেন। পাওয়ার মতো কিছুই পেলেন না। আমরা বাইরে এসে সামিয়ানার নিচে বসলাম। কয়েকটা মোরগ কুক-কুরু-কুক, কুক-কুরু-কুক করে ডাকছিল। মামা সেদিকে অপলক তাকিয়ে ছিলো।

আমি বললাম “খবরদার মামা মুরগীর দিকে তাকাইও না। মুরগী চুরি করলে মান-ইজ্জত কিছুই থাকবে না।” মামা বলল “আরে না আমি কী বেক্কেল নাকি! চুরি করা মুরগী হাতে কইরা ঝুলাইয়া লইয়া যাই, আর মুরগী চোর কইয়া আমারে দৌড়ানি দেউক। আইচ্ছা তুই একটু বস আমি আইতাছি।”

মামা আমাকে বসিয়ে রেখে চলে গেলেন। আমার মন পরে রইল মামার দিকে। কতক্ষণ পর মামা ফিরে এলেন। তার ফুল প্যান্টের পকেটদুটো বেশ ফোলা ফোলা। মামা কি মুরগী ধরে পকেটে করে নিয়ে এলেন নাকি! ধুর কি ভাবছি। পকেটে মুরগী রাখলে বাচবে নাকি! আর মুরগী ডাকবে না। এদিকে আগ্রহও মরছে না।
“মামা তোমার পকেটে কী”
“হেইডা দিয়া তোর কাম কী? তুই হইলি মৌলভী সাব। তুই দূরে থাক।”
“কওনা মামা কী আছে?”

কানের কাছে মুখ নিয়ে মামা বললেন “পুরা বাড়ী খুইজা নেওয়ার মতন কিছুই পাই নাই। মোরগগুলার পিছে পিছে গিয়া খোয়াড়টা খুইজা পাইছি। চুপি দিয়া দেহি আটখান ডিম লইয়া একটা মুরগী ওম দিতাছে। এই পকেটে চাইট্টা ঐ পকেটে চাইট্টা লইয়া লইছি। বাড়ীত গিয়া সিদ্ধ কইরা খামু।”
“আমারে চাইরটা দিতে হইব কইলাম।”
“যা বেডা তুইনা কইছস মুরগীর দিকে না তাকাইতে...”

বুঝলাম ভাগ পাব না। এদিকে মনও মানছে না কী করা যায়। এই ভাবনার মধ্যেই ছোট খালার মেয়ে শমী এসে উপস্থিত।

“ভাইয়া মামা আবার কি দুষ্ট বুদ্ধি আটছে?”
শমীকে আমি ঘটনা খুলে বলি। শমী একটু হাসি দিয়ে আমার কানে কানে একটা বুদ্ধি শিখিয়ে দিলো।
বিয়ে পড়ানো শেষ হলো। সবাই মোনাজাত ধরেছে। এদিকে আমি মামার কাছ ছাড়া হইনি আর। মোনাজাতের মাঝেই বললাম “মামা আমারে ডিমের ভাগ দিবা না?”
“হালারপো এক কতা কয়বার কমু? ডিমের খোসাও দিমু না তরে।”
“দিবা না?”
“না”

এ কথা বলার সাথে সাথেই মোনাজাত ছেড়ে দুই হাত দিয়ে ঘুষি দিয়ে মামার পকেটে থাকা ডিমগুলো সব ভেঙ্গে দিলাম। মোনাজাতে হাত তোলা মামার কিছুই করার ছিলো না।

“এইবার তোমার চুরির ডিম চাইটা চাইটা খাও।”

সবাই মোনাজাতে, মামা কিছু বলতেও পারছেন না। ডিমগুলোতে মুরগীটা মনে হয় বেশ কদিন ধরেই ওম দিচ্ছিল একটা ডিম মনে হয় কাইঞ্জা (পঁচা) ছিল। তার গন্ধ বেরুচ্ছে এক দিকে, আরেক দিকে মামার পকেট বেয়ে ডিমের পিচ্ছিল তরল বেয়ে বেয়ে পড়ছে।


[আঞ্চলিক শব্দগুলো বুঝতে কারো কারো সমস্যা হতে পারে, (স...রি... ) প্রমিত বাংলায় লেখা যেতো সবটাই। তাতে গ্রামীণ জীবনের ছাপটা থাকতো বলে মনে হয়নি। গ্রামে শৈশবকালের নির্মল একটা মজা আছে। শহর জীবনের কৃত্রিমতার চেয়ে ভিন্ন এক জগত। সে জগতটা আসলেই খুব রীচ। খুব মিস করি সে দিনগুলো]
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রণতূর্য ২ এত সুন্দর গল্পলেখক কোথায় হারিয়ে গেলো! ফিরে আসুন।
Lutful Bari Panna অনেকদিন পর মামুরে দেইখা মজা লাগল। মামু এইডা কি করল.. :)
ভালো লাগেনি ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
ওসমান সজীব শৈশবের নিয়ে মজার গল্প খুব ভালো
ভালো লাগেনি ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
মিলন বনিক পাঁচ হাজার না মনে হচ্ছে দশ হাজার...সত্যিই খুব মজা পেলাম...অনেক সুন্দর শৈশবের আনন্দ স্মৃতি...চমৎকার...
ভালো লাগেনি ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
Jontitu ভালো লেগেছে মামা কাহিনী। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন চমতকার হাঁসির গল্প, ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল।
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
রওশন জাহান মামা কাহিনী কেন যেন ছোট হয়ে যাচ্ছে দিন দিন । মামার মনে হয়তো আনন্দ নেই তাই আগের মত জমাতে পারছেনা । অথবা পাঠকের মৃত্যু হয়েছে।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
হিমেল চৌধুরী হ আমরাও ছুডু কালে বড়গ দেহাদেহি এইডা-হেইডা লইয়া আইতাম। আর ফেরত দিতাম না। বিয়াবাড়ির সাদা ভাত আর গুরুর গোস্তের সাথে আলুর ঝোল, মিডুরির কতা মনেঅয়। এহন এইগুলান নাইক্কা। আর হেই আলুদিয়া ডিঙ্গা-ডিঙ্গি করতাম হা হা হা । খুব মজার আছিল হেইদিনগুলি। দারুণ মজার কাহিনী। সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো লাগেনি ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
বশির আহমেদ হাস্যরসে ভরপুর গল্প পড়ে আনন্দ না পেয়ে কি পারা যায় ?
ভালো লাগেনি ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
মোঃ সাইফুল্লাহ খুবই সুন্দর। আমার মা গলব্লাডারে ক্যান্সারে আক্রান্ত। আল্লাহর কাছে আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন ও আমার মায়ের শাররিক অসুস্থতার বিষটি মানবিক দিক দিয়ে বিচার করে যে যতটুকু পারেন আর্থিক সাহায্য করবেন । সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা : মোঃ সায়ফুল্লাহ ,সঞ্চয়ী হিসাব নং -১০১৭৪০৪, সোনালী ব্যাংক,মাগুরা শাখা মাগুরা। যোগাযোগের ঠিকানা :০১৯১১-৬৬০৫২২।
ভালো লাগেনি ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

০৭ জুন - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী