মুজিবুর রহমান বঙ্গভূমির স্বাধীনতাকামী নিবেদিত এক প্রাণ। যার হৃদয়ের আঙিনায় ছিলো স্বদেশ প্রেমের দোল, বাঙালির হয়ে সারাটা জীবন ভেবে তিনি উতরোল। গোলামীর বেড়ি হাতে-পায়ে পরে আর ৰণকাল নয় আমরা বাঙালি আমাদের আছে জাতিগত পরিচয়। সিংহের মতো বাঁচতে যে হবে বীরত্বে কই কম অবাক বিশ্ব তাকিয়ে দেখুক এ নজির অনুপম। সোনার বংলা কেড়ে নিতে চায় স্বৈরাচারের হাত, যাক না জীবন তবু তাকে ভাই করা চাই উৎখাত। তাঁর ভাষণের জ্বালাময়ী সুরে জেগেছিলো জনগণ, এ মাটির টানে অসীম সাহসে যুদ্ধ মরণপণ। দিতে হলো চড়া দাম- বুকের রক্তে রঙিন আখরে বাংলাদেশের নাম। একটি পতাকা লাল-সবুজের পত পত ওড়ে বায়, আজ বিজয়ের এই শুভৰণে তাঁরে মনে পড়ে যায়। সকালে সুরম্নজ উঁকি মেরে হাসে ফোটে শত পষ্কজ এখনো দোয়েল পাতার আড়ালে শিস দিয়ে যায় রোজ। শুধু তিনি নেই এ জাতির পিতা স্মৃতি ভাসে থরে থর, রেসকোর্সের অগি্ন ভাষণ কানে বাজে মরমর। তর্জনী যেন শৈল গিরির অবিচল এক শির, যুদ্ধ জয়ের স্বপ্ন দেখেছে তাতেই বাঙালি বীর। মুজিবুর রহমান কোটি বাঙালির হৃদয়ে যে নাম দীপ্ত অনির্বাণ। দুধের শিশুর খলখল হািস অমৃত তাঁর বোল, জীবন ত্যাজিয়া করে গেল ঋণী দেশ মাটি মার কোল। আজ বিজয়ের দিনে স্মরি তাঁরে ভুলিনি যে উপকার, ধন্য এ নাম 'বঙ্গবন্ধু' বাংলার রূপকার।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য
[[[ভাইরে! কবিতাটি ২০০৫ সালে লিখেছি, যখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমার বেশি কিছু জানার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। ২০১১ সালে এসে বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কে আমার ধারণা পাল্টেছে তার কন্যার ডিজিটাল শাসনামল দেখে। ভাগ্যিস কবিতাটি ২০০৫ সালেই লিখেছিলাম।]]] দৃষ্টি আকর্ষণ: পিতার পূণ্যে তুমি নিশ্চয় জান্নাতে যাবে না!! যার কর্ম তার ফল। হাসিনার শাসনামল দেখে বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কে ধারণা কেন পাল্টাবে? অবান্তর ভাবনা।
মোঃ আক্তারুজ্জামান
ভালো লিখেছেন| আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের বিশেষ কারণেই আপনার এ লেখায় পাঠক বেশ কম হয়েছে| তবে অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো আপনি ভালো করবেন|
মিজানুর রহমান রানা
এক সময় আমারও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে নেগেটিভ ধারণা ছিলো। কিন্তু তাকে নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে আমি তাঁকে ভালেবেসে ফেলি। কারণ আমি এক সময় বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদ চাঁদপুর শাখার তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ছিলাম। বর্তমানে যুগ্ম সম্পাদক পদে উন্নীত হয়েছি। যাই হোক বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতীয় নেতা, তাঁকে আমাদের শ্রদ্ধা করতেই হবে। তিনি দেশের জন্যে অনেক করেছেন, জীবন দিয়েছেন। তাঁকে নিয়ে লেখার জন্যে আবারও মোবারকবাদ রইলো।
সেলিনা ইসলাম
কোটি বাঙালির হৃদয়ে যে নাম দীপ্ত অনির্বাণ।
দুধের শিশুর খলখল হাসি অমৃত তাঁর বোল,
জীবন ত্যাজিয়া করে গেল ঋণী দেশ মাটি মার কোল।.....কবিতার প্রতিটা শব্দ জীবন্ত.... ভাল লিখেছেন ডাঃ সন্তান ডাঃ হয়না, সাধুর সন্তানও সাধু হয়না অনেক ভাল মানুষের সন্তানকে খারাপ হতে দেখা গেছে আবার অনেক খারাপ বাবার সন্তানকে সাধু হতে বা অশিক্ষিত মানুষের সন্তানকে ডাঃ হতে দেখা গেছে । যে যা কর্ম করবে তার মুল্যায়নও ঠিক তেমন ভাবেই হবে একজনের জন্যে অন্যকে দায়ী করা অন্যায় । শুভ কামনা রইল আপনার জন্য। আল্লাহ হাফেয
জিসান মেহ্বুব
ভাইরে! কবিতাটি ২০০৫ সালে লিখেছি, যখন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমার বেশি কিছু জানার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। ২০১১ সালে এসে বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কে আমার ধারণা পাল্টেছে তার কন্যার ডিজিটাল শাসনামল দেখে। ভাগ্যিস কবিতাটি ২০০৫ সালেই লিখেছিলাম।@ মিজানুর রহমান রানা
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।