বাড়ী ঘিরে রাখা বাঁশের বেড়া থেকে হাতে তৈরী ছিপ, হেঁশেল থেকে নেওয়া একমুঠো ময়দা, মা’র দৃষ্টি এড়িয়ে চুপিসারে বেরিয়ে পড়া। তারপর ঝিপ ঝিপ বৃষ্টির ভেতর বিশাল একখানা মান-কচুপাতা মাথায় দিয়ে মন্ডল বাড়ীর পুকুর থেকে ; সিঁদুর-রঙ্গা পুঁটি মাছ ধরে ভিজে চুপ-চুপে হয়ে বাড়ী ফেরা।
আহা ! বর্ষা-স্নাত কৈশরকে বড্ড মনে পড়ে!
ঘোর-কালো আকাশকে ফুঁটো করে অঝর ধারায় নেমে আসা বরষা, অদম্য কৈশরের আমরা ক’জন, কাদায় পিচ্ছিল মাঠ ও একটি ফুটবল।
বাংলার দামাল কৈশরের ঐতিহ্য বুকে নিয়ে ছুটছি তো ছুটছি-ই ফুটবলের পেছনে-- “বাঙ্গালী, বরষা ও ফুটবল” মিলে মিশে একাকার।
ইশ! বর্ষা-স্নাত কৈশরকে বড্ড মনে পড়ে!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।