শীতলক্ষার পাড় ধরে গুণ টানা নাও দেখে দেখে পার হওয়া শৈশব আমার কৈশোরে পা রেখেছে কখন কে জানে! আমি তখনো জীবনের পাঠশালায় একদম শিশু। আর তুমি কি করে যেন নারী হয়ে গেলে। একদিন কানামাছি খেলতে গিয়ে তোমাকে জড়িয়ে ধরতেই তুমি বেতস লতার মতো কেঁপে উঠলে। তোমার কাঁপন আমাকেও স্পর্শ করল।
তারপর থেকে কি হলো কে জানে, আমূল বদলে গেলে তুমি। ফ্রক ছেড়ে কচুপাতা রং শাড়ি পড়তে শুরু করলে, আর আমাকে অবাক করে দিয়ে বছর না পেরুতেই লাল শাড়ী পড়ে চলে গেলে ভিন গাঁয়ে।
কি আশ্চর্য! একটি শাড়ী কত সহজেই একটি মেয়েকে নারীতে বদলে ফেলে। কত সহজেই তারা নারী থেকে মা হয়ে যায়, বর্ষার পরের ধলি বিলের থকথকে মাটিতে বোনা ফসলের মতো তড়বড় করে বেড়ে ওঠে তারা।
আর আমি দখিনা বাতাসে দোল খাওয়া ধানক্ষেতে শাড়ীর গন্ধ খুঁজে খুঁজে চাষ করি জীবন-যৌবন।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ধন্যবাদ হাসান ফেরদেৌস, আসলেই বিষন্ন সুমন ভাইয়ের গল্পের মিনা পর্বের সাথে পুরোই মিলে গেছে। কিন্তু শেষ পযর্ন্ত আর এক থাকতে পারে নি। তবে মিলটা দারুন। ধন্যবাদ।
সেলিনা ইসলাম N/A
প্রকৃতির সৌন্দর্যে সোদা মাটির স্পর্শে এক সারল্যময়ীর বেড়ে উঠার পাশাপাশি এক মনবন্দি বালকের কষ্টব্যাথা বেশ সাবলীলভাবেই এঁকেছেন কবি - দৃশ্যটা অনেক জীবন্ত লাগল । শেষ লাইনটা কবির অন্যোন্য সৃষ্টি ! শুভকামনা কবি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।