বন্ধুত্ব এবং আমি

বন্ধু (জুলাই ২০১১)

তাওহীদ হাছান
  • ২৫
  • 0
  • ৭০
আমি তখন ঢাকা উত্তরায় পাগলের মতো ঘুরছি। আমার অবস্থা খুবই খারাপ। আমি যেনো আমাকে কোনো এক অচেনা-অজানা গলির ভেতর হারিয়ে ফেলেছি। যানজট পাকানো এই ব্যস্ত শহরটা বন বন করে ঘুরছে আমার চার পাশে। আমি কী করবো? আমি কোথায় যাবো, আমি কিছুই বুঝতে পারছি না।
তবুও আমি নামাজ পড়তে গেলাম মসজিদে। মোনাজাতে বললাম, আল্লাহ্ আমাকে তুমি সুস্থ করে দাও।
মসজিদ থেকে বেরিয়ে এসে রেস্টুরেন্টে ঢুকি। কোল্ড ড্রিঙ্ক ছাড়া আর কিছু খেতে পারছি না। দাঁতে চিবানো সব খাবার বড় বাজে লাগে আর এ কারণে আজ তিন-চার দিন আমি খুব দুর্বল হয়ে পড়েছি।
এসবের মধ্যে অদ্ভুত ফোন আসে আমার। আর কথাও বলতে হয় অদ্ভুত। কিছুক্ষণ আগে অদ্ভুত সব কথা হলো।
ফোন করেছে আমার স্ত্রী। গত দুইদিন আগে টানা সাত দিন ও আমার সাথে ছিলো। দুইদিন আগের অাঁখি আর আজকের অাঁখি কতো বদলে গেছে।
ঘণ্টাখানিক আগে ও আমাকে বললো, কেমন আছো?
আমি বললাম, আল্লাহ্ ভালো রেখেছেন।
ও বললো, আমি তোমাকে একটা প্রশ্ন করবো, সঠিক উত্তর দিবা?
আমি বললাম, উত্তর আমার জানা থাকলে নিশ্চয়ই দেবো।
অাঁখি বললো, উত্তরটা অবশ্যই দিতে পারবা।
আমি বললাম, তাহলে প্রশ্নটা করেই ফেলো।
অাঁখির কণ্ঠে অন্যরকম সুর। তিন বছর কথা বলেছি ফোনে কিন্তু ওর এমন কর্কশ কণ্ঠ আগে কখনো শুনিনি। ও বললো, তুমি কি আমাকে চাও, না তোমার ফ্যামিলিকে চাও?
অাঁখির অস্বাভাবিক প্রশ্নে আমি থ হয়ে যাই। আর তার পরই আমি বললাম, কি বললে?
ও আমাকে একই কথা আবার বলে। দশ সেকেন্ডের জন্যে মোবাইলটা কানের কাছে থেকে সরিয়ে বিড় বিড় করে অাঁখিকে না শুনিয়ে বললাম, তোমার মতো এমন হাজারটা অাঁখিকে আমি ত্যাগ করতে পারি, কিন্তু আমার ফ্যামিলিকে আমি তবুও চাই।
মোবাইলটা কানের কাছে এনে বললাম, এসব তুমি কী বলছ?
অাঁখি বললো, হঁ্যা তোমাকে অবশ্যই সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তুমি কি আমাকে চাও, না তোমার ফ্যামিলিকে চাও।
আমি বললাম, আমি তোমাকে হারাতে পারবো না এবং আমার ফ্যামিলিকেও হারাতে পারবো না।
অাঁখি লাইন কেটে দিলো এ কথা বলে, বার ঘণ্টা তোমাকে সময় দেয়া হলো। এর মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবে তুমি কাকে চাও। আমাকে, না তোমার ফ্যামিলিকে।
আমি জানি, ভালো করেই জানি কোনোদিনও আমি আমার ফ্যামিলিকে হারাতে পারবো না। তারপরও সত্য কথাটা বলতে আমার খারাপ লাগছে, তাই ভাবছি এ প্রশ্নের উত্তর বারো ঘণ্টা কেনো, বারো বছরেও দিতে পারবো না।
অাঁখির কাকীর সাথে কথা হলো ফোনো। বললো, বাবা আমাদের মেয়েকে তুমি খাওয়াবে কী? আর পরতে দিবা কী? তোমার তো ইনকাম নাই। বেকার ঘুরছো, এখন তুমি কী করবা? কী সিদ্ধান্ত নিয়েছো?
আমি বললাম, তাইতো ভাবছি কী করা যায়।
উনি বললেন, আমি যেটুকু জানি, তুমি তেমন উচ্চ শিক্ষিত না। তাই হঠাৎ করে ভালো চাকুরিও মিলবে না। আর অাঁখি তোমাদের গ্রামের বাড়িতে যাবে না, ওকে বাসা ভাড়া করে ঢাকায় রাখতে হবে। ঢাকা থাকতে হলে মাসে দশ হাজার টাকা নিম্নে লাগবে। আর দশ হাজার টাকা ইনকাম করার মতো তো তোমার সেইরকম কোনো যোগ্যতা নেই। কী করবা তুমি একটু ভেবে দেখো।
আমার সব কথা থেমে গেলো। কোনো কথা বললাম না। শ্রোতা হয়ে শুধু শুনেই গেলাম। আমার কাছে মনে হলো বড় ধরনের একটা বোঝা আমার ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে, যার ওজন বয়ে বেড়ানোর ক্ষমতা আমার নেই।
সব এলোমেলো লাগছে। আমার চলার পথটাই যেনো উল্টে গেছে। আমার স্বপ্নের ঘরে আগুন লেগে ক্রমশ সব পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে।
গাঁজাখোরের মতো বেনসন ছেড়ে একটার পর একটা গোল্ডলিফ সিগারেট টানি, একটু পর পর বমির বেগ হয়। ওয়াক, ওয়াক করে মুখে-চোখে চলে আসে পানি।
রিকশা করে এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াই। কারো দিকে তাকাতে একদম ভালো লাগে না। একাই বিড়বিড় করে কথা বলি। সবশেষ, সব- অাঁখিকে আমি পেয়েও হারিয়ে ফেললাম। মন সাক্ষী দিচ্ছে, অাঁখিকে আমি আর পাবো না।
দুই দিনের অাঁখিকে দুই যুগের অপরিচিতার মতো লাগছে। আমি বোকা, চরম পর্যায়ের একজন বোকা। অাঁখিকে পালিয়ে বিয়ে করে টানা এক বছর পালিয়ে থাকার পর কল্পনায় গ্রাম ছেড়ে শহরে এসে মাত্র সাত দিনের মাথায় অাঁখির এক আত্মীয়ের বাসায় যাই। কেনো যে আমি ওখানে গেলাম! ওরা অাঁখি ও আমাকে- দুজনকে আড়ালে দুইরকম বুঝিয়ে আলাদা করে ফেললো।
অাঁখিকে আলাদা করা মানেই আমার পরাজয়টা নেমে এলো।
আমি অসহায়ের মতো ঘুরছি। বন্ধু-বান্ধবরা আমাকে ফোন করে গালিগালাজ করে, কেনো আমি ওদের না জানিয়ে অাঁখিকে হাতছাড়া করলাম।
পরিস্থিতি আমাকে বিপর্যয়ের পথে নামিয়ে ক্ষ্যান্ত হয়নি, গ্রামের বাড়িতে শুরু হলো মামলা-মোকদ্দমা, পুলিশ পুলিশ খেলা।
দিন-রাত আমার অসহায়ের মতো কেটে যায়, সময় যেনো আর শেষ হতে চায় না। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে, ঠিক এমন সময় আমাকে ফোন করে অাঁখি। বললো, তোমার জন্যে একটা গুড নিউজ আছে।
আমি বললাম, আমি জানি আমার জন্যে গুড নিউজ কী?
অাঁখি বললো, আমি অনেক চিন্তা-ভাবনা করে দেখলাম তুমি আমার যোগ্য নও।
আমি একটু হেসে বললাম, কথাটা তোমার আরো আগে ভাবা উচিৎ ছিলো। অনেক দেরি করে ফেললে।
আমি কথা বলছি, অাঁখি আমার কথা শুনছে না। ও ওর কথাই বলে যাচ্ছে। ও বলে যাচ্ছে, আসলে তুমি তো আমাকে সত্যিকার অর্থে ভালোবাসো না। আমি মা-বাবার একমাত্র সন্তান। আমাকে বিয়ে করলে অনেক সম্পদের মালিক হবে। এই ভেবে আমাকে ভালোবাসার অর্থই তোমার আমার সহায় সম্পত্তি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষায় আমাকে ভুলিয়ে-ভালিয়ে বিয়ে করা।
আমি বললাম, তোমার বাবা কি আছে, না আছে আজ পর্যন্ত আমি জানি না। আর জানতে চাইও না। এতোই যদি বুঝ, সব অর্থ-সম্পদ আল্লাহ্র ওয়াস্তে দান করে দাও। আমার কথা আমি বলি, অাঁখি সে কথা শুনে না। ও শুধু ওর কথাই বলে যায়।
ও বলছে, অনেক ভেবে-চিন্তে দেখলাম, তুমি আস্ত একটা ছোট লোক। তোমার মতো ছোটলোকের সাথে উপহাস করা যায়, হাসি-তামশা করা যায়। আর সব করা যায় না। গুড বাই মিঃ ছোট লোক। এই বলে লাইনটা কেটে দিলো অাঁখি।
আমি মোবাইলটা সামনে এনে ভালো করে মোবাইলটার দিকে তাকিয়ে বললাম, মোবাইল রে! জীবনে প্রথম আমাকে এমন খারাপ বাক্য শোনালি। আমি ইচ্ছা করলে তোকে এক আছাড়ে ভেঙ্গে ফেলতে পারি। কিন্তু আমি তা' করবো না। কারণ আমাকে আরো কিছু খারাপ বাক্য শুনতে হবে। আর এইসব খারাপগুলো বিচার-বিশ্লেষণ করে জীবনে নতুন এক অধ্যায় আবিষ্কার করবো। নিজের জীবন থেকে নিজেই নতুন এক শিক্ষা গ্রহণ করবো।
আমার মন খুব খারাপ। শরীরটাও খুব খারাপ। নিজেকে নিজে গালাগাল দিয়ে বলি, শালা মরে যাবো নাতো? মরে গেলেই মনে হয় ভালো হতো।
একটু পর মন সাক্ষ্য দেয়, মরবি তো কী নিয়ে মরবি?
আমি বলি, কেনো অনেক কষ্ট আছে, কষ্ট নিয়ে মরবো।
কষ্টটাতো তোর হাতে গড়া কামাই বোকা। মরতে হলে আল্লাহ্র রেজামন্দি হাসিল করে মর। কারণ দুনিয়ার জীবন দেখতে দেখতে শেষ হয়ে যায় আর পরকাল যার শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই।
আমি জবানে বলি, ঠিক, ঠিক, ঠিক।
আমার চোখের কোঠা বেয়ে পানি ঝরে। আমি আকাশের দিকে তাকাই আর মনে মনে বলি, আল্লাহ্! আমাকে কষ্ট সহ্য করার মতো ক্ষমতা দাও। আমি পারছি না। কী করবো আমি?
তারপরের দিন অাঁখি ফোন করে বললো, একটা সুসংবাদ আছে।
আমি বললাম, আর কোনো সংবাদ আমি শুনতে চাই না প্লিজ।
অাঁখি কথাটা বলে ফেললো, আমি তোমাকে তালাকনামা পাঠাচ্ছি।
আমি বললাম, দেরি করছো কেনো? তুমি নিজে বাঁচ এবং আমাকেও বাঁচতে দাও।
ও বললো, আমি বেঁচে আছি এবং ভালোভাবেই বেঁচে আছি। এতো রং-টংয়ের কথা বলা দরকার কী? ক্ষতি যা হয়েছে, সেটা আমার। তোমার তো কোনো ক্ষতি হয়নি।
আমাকে আর একটা কথা বলার সুযোগ না দিয়ে ও লাইন কেটে দিলো। আমি আর কিছু না ভেবে আমাকে গালিগালাজ করে বলি, কেনো রে ব্যাটা এমন একটা মেয়েকে ভালোবেসে বিয়ে করতে গেলি, যার ভালোবাসা পাওয়ার মতো কোনো যোগ্যতাই নেই। তুই সত্যি সত্যি চরম বোকা। তোর মতো বোকা আর একটাও নেই।
তিনদিন পর সম্ভবত তালাকনামা সাইন করে অাঁখি আমাকে ফোন করে বললো, কেমন আছো?
সরল উত্তর, যেমন দু'আ করেছো তেমন আছি।
ওর কণ্ঠে এখন সুর বদলে গেছে। সেই সুরে বললো, আমি তোমাকে অনেক খারাপ কথা বলেছি। তুমি মনে কষ্ট নিও না। আমাকে তুমি মাপ করে দাও।
আমি বললাম, আমি তোমার ওপর রেগে নেই। বরং আমি আমার ওপর খুব রেগে আছি। তুমি অযথা মাপ চাইছো কেনো?
অাঁখি বললো, বলো তুমি আমাকে মাপ করে দিয়েছ?
আমি বললাম, আমার কিছু শর্ত আছে। শর্ত মানলে মাপ করতে পারি।
ও বললো, কী শর্ত?
আমি বললাম, তুমি আমার কাছে-পাশে নাইবা থাকলে। পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকো না কেনো, তাতে আমার কোনো দুঃখ নেই। আর আমার কোনো কষ্ট থাকবে না। যদি তুমি আমার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে সপ্তাহে যদি না পারো মাসে একবার, মাসে একবার যদি না পারো অন্তত বছরে একবার বন্ধুত্বের পরিচয় দিয়ে একটু কথা বললেই চলবে। তাতেই আমি ভালো থাকবো।
আর আমি তোমাকে সত্যিকারের ভালোবাসি বলেই বলছি, যেদিন, যে কোনো সময় এক যুগ পরও যদি তোমার মনে হয় আমার কাছে তোমার ফিরে আসা উচিৎ, তখনই তুমি চলে এসো্ তোমার জন্যে আমার মনে দরজা সব সময়ের জন্যে খোলা থাকবে। বলো, তুমি আমার বন্ধু হবে?
অাঁখি বললো, ঠিক আছে। আমি তোমার কথা রাখবো।
তাহলে আজ থেকে আমরা একজন আরেকজনের বন্ধু হয়ে গেলাম।
অাঁখি বললো, হঁ্যা, তাইতো মনে হয়।

এগুলো আজ অনেকদির আগের কথা বললাম। তিন বছর পেরিয়ে গেছে। এই তিন বছর অাঁখির সাথে একবারও আমার দেখা হয়নি। কথাও হয়নি একটিবার। আমি শুধু ভালোবাসলাম বছরের পর বছর। কি পেয়েছি, আর কি পাইনি এসব হিসাব করে পথচলা যায় না। কিন্তু এখনও আমার কাছে আমার ভালোবাসা যেনো হৃদয়ের এক আয়না। পলকে পলকে তার সাথে দেখা হয়, কিন্তু কথা বলা যায় না।
অাঁখি আমাকে একেবারেই ভুলে গেলো। ভুলে গেছে সবকিছু, এমনকি বন্ধুত্বের কথাও।

আজ বর্ষার প্রথম দিন। খুব বৃষ্টি হলো। এক ঘণ্টার মতো ছাদে বৃষ্টিতে ভিজলাম। বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে অাঁখির কথা বার বার মনে পড়ছিলো। মনে পড়ছিলো এক লাইন গানের কথা, .....যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো এক বরষায়.....।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিজানুর রহমান রানা তাওহীদ হাছান ভাই, গল্পটি অসাধারণ, তাই অসাধারণেই ভোট দিলাম। আপনার সফলতা কামনা করছি। সামনের সংখ্যায়ও গল্প দেবেন বলে আশা রাখছি।
junaidal ভালো লাগলো।
স্বপ্নীল গল্পটি ভালো লাগিলো। মনে হইলো প্রেমের মরা জ্বলে ডুবে না। প্রেম করিতে জানিতে হয়, তাহলে সেই প্রেম দেবদাস হয়।
মোঃ আক্তারুজ্জামান ভালো লিখেছেন| আরও ভালো ভালো লেখা নিয়ে আসবেন এই আশা রাখি|
তাওহীদ হাছান ধন্যবাদ শাহানাজ আক্তার, সূর্য, Md. Mostafizur Rahman-সহ সবাইকে।
Md. Mostafizur Rahman বাস্তবে তো এরকমই হয়
সূর্য আমি এবারের বর্ষা সংখ্যায় গল্পতে শাওনের গাওয়া এই গানটা ব্যবহার করেছি- গানটা আমার অসম্ভব প্রিয়। হা হা হা লেখাটা জমা দেইনি। তোমার গল্পে এ নিয়ে আমি তিনবার এলাম। কবিতা হিসাবে এসেছিল, গল্পকবিতা বরাবর আবেদন করে গল্প স্থানান্তর করে পড়লাম। তোমার লেখার ধারাটা আমার সাথে মিল আছে। বাড়তি কোন কথা নেই একেবারে জীবন থেকে নেয়া। অনেক ভাল হয়েছে
শাহ্‌নাজ আক্তার শেষ পর্যন্ত আখির কি হলো ? আর আপনি বা কি করছেন ? এসব প্রশ্ন মনের ভিতর জাগলো ,, যাই হোক বাস্তব জীবনের পারিবারিক সমসা তুলে ধরেছেন ,,, কিন্ত ওই যে বললেননা " তোমার মতো এমন হাজারটা আখিকে আমি ত্যাগ করতে পারি" .....তাহলেতো আপনার এত কষ্ট হবার কথা নয় ..........
তাওহীদ হাছান সবাইকে বর্ষার শুভেচ্ছা।
বিন আরফান. গল্প না কবিতা ? উত্তরে আমার মতে না গল্প না কবিতা. তবে সুন্দর ভাবে মনের ভাব প্রকাশ হয়েছে. শুভ কামনা রইল.

১৮ এপ্রিল - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪