ম্যালানকলি বসত করে এই এখানে । স্বপ্নের মাঝে । জন্মান্তর হতে । তাই মনের অসুখ । হাসি বা রক্তিম চোখের চাহনি প্রিয় বা অপ্রিয়ের, অবজ্ঞা করি ।
ঈশ্বর প্রেমে মগ্ন আমি জীবনবাদী হয়ে উঠি শুধুই ভুল করে । অপরিনাম খেয়ালে । সূচনা করি কৃষ্ণচূড়া দিবস, হরতাল আয়োজন । সৃষ্টি ও ধ্বংসের কি দারুণ অপচয় ! আর আকাশ থেকে নামাতে চাই পরীর রানী রুপকুমারী । (নিজের জন্য ! )
এই মেঘ, ঝরে পরা বকুল, সুখের অসুখ, অথবা আমার গতজন্মের পাপ ও পূন্যের বিনিময়ে একটা সহজ জীবন দিতে পার ? পারবে কি কেউ ? নিরুত্তর সব । এখন শুধুই চিৎকার করে বলব আমি ভাল্লাগেনা আমার কিছুই ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রনীল
আমার জীবনের ম্যালানকলি ষ্টেজটা পার করে এসেছি বেশিদিন হয়নি... ম্যালানকলির কস্ট কি- তা টের পেয়েছি হাড়ে হাড়ে... বেশ কয়বার সুইসাইডের কথাও ভেবেছিলাম তখন। কবিতার সবচেয়ে পজিটিভ দিক হল শব্দচয়ন... শব্দের ব্যবহার খুবই ঋজু, স্মুথ... কোথাও জট পাকায়নি... সহজ জীবনের সন্ধানে এক একসময় চিৎকার করে কেঁদেছি- কাউকে সাথে পাইনি... খুব ভালো লাগলো কবিতাটি... খুব!!!
আদিব নাবিল
কাশফুলে বসত করা কবি (প্রোফাইল ছবি) ম্যালানকলিতে থাকবে...হতেই পারে না! কবিতার অক্ষরে ঢেলে দেয়া সব কষ্টের মধ্যে দিয়ে প্রাণে ফিরে আসুক নতুন উচ্ছাস। কবিতা মুগ্ধতা ছড়িয়েছে আপু।
রওশন জাহান
এই পাঠক শুন্যতার সময়ে এই সংখ্যায় দুই একজন নতুন পাঠক আমার কবিতায় মন্তব্য করছে । কিছুটা খুশি এবং অনেকটা চিন্তিত। কারণ কবিতা হয়েছে কেমন তার চেয়েও ম্যলান কলির অর্থ জানতে তারা বেশি আগ্রহী। কেমন যেন সামঞ্জস্য লাগেনা বিষয়টি ।
আহমেদ সাবের
আপনার বেশ কটা কবিতায় বিষণ্ণতা আছে, এ কবিতায় তো প্রবল হয়ে। সহজ জীবনের আর্তি তো আমাদের সকলের হৃদয়ে গাঁথা। বিষয় প্রসঙ্গে "" প্রিয়ার চাহনি ?" কিন্তু হায় ! আমার যে কোন প্রিয়া নাই !" - যুক্তিটা মেনে নিতে পারলাম না। আমি তো মা নই, তা বলে কি মায়ের চরিত্র চিত্রণ করতে পারব না? হ্যাঁ, কবিতা হৃদয় ছুঁয়েছে।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।