আমার মায়ের মত স্বপ্নময়ী নারী, খুব একটা দেখিনি মা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন, স্বপ্ন-স্বপ্নের মাঝেই বেঁচে আছেন মার স্বপ্নের সিঁড়িতে উঠে আমিও স্বপ্নের বীজ বুনতে শিখেছি। বাবা ছিলেন গ্রাম্য ডাক্তার টানাটানির সংসার, অভাবগ্রস্থ সংসারের ভার টানতে টানতে মা, দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছেন তবুও মার মুখে অভিযোগ শুনিনি, অভিমান দেখিনি আমরা ছিলাম পাঁচ ভাইবোন, সবাই স্কুলে যেতাম খালি পায়ে হাফ গেঞ্জি গায়ে, খেয়ে- না খেয়ে মা বলতেন কষ্ট করতে শিখ-"কষ্ট ছাড়া মিষ্ট ফলেনা"। "৯১ বন্যায় আমাদের ঘরবাড়ি ভেসে নিয়ে যায় তখনও মাকে ভেঙে পড়তে দেখিনি, মা-বলতেন আবার ফসল ফলাবো,কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠবো যদি এই ধকলটা কাটিয়ে উঠতে পারি, কোন মতে। সেই হতে ধকলে-ধকলে মায়ের শরীর ভেঙ্গেছে, অনাহারে কিন্তু স্বপ্ন ভাঙেনি, কষ্ট শরীর নিলেও স্বপ্ন নিতে পারেনি আজো মা স্বপ্ন দেখেন, সুখের স্বপ্ন, আমাদের স্বপ্ন। মায়ের ছানি পড়া ঘোলাটে চোখে এখনো দেখতে পাই- ভরা গৃহস্থালি, অনেক মানুষের কোলাহল, মায়ের হাসি মাখা মুখ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
বিন আরফান.
বন্যা ৮৮ ও ৯৮ হয়েছিল. গ্রহণ যোগ্য তথ্য সম্বলিত হলে ভালো হত. আমরাও ৫ ভাই বোন. আর পুরোপুরি কবিতা হয়েছে বলতে একটু হিমশিম খাচ্ছি তবে মনের ভাব সুন্দর ভাবে প্রকাশ হয়েছে. অন্যদের লেখা গুলো পড়ুন আর সাধনা করুন একদিন ভাল করতে পারবেন. শুভ কামনা রইল.
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।