পৈত্রিক সূত্রে আন্দু মিয়া বেশ কিছু জমিজমা পেলেও বর্তমানে তার থাকার ভিটাটা ছাড়া জমি বলতে আর কিছুই অবশিষ্ট নেই । আন্দু যখন পাঁচ বছরের তখন তার বাবা মারা যায় । মায়ের আদরে আদরে আন্দু বড় হয়ে উঠেছে । কোন কাজ কর্মে হাত লাগায় না । জমি জমা বর্গা দিয়ে যা আয় হয় তা দিয়ে মা বেটার বেশ চলে যায় । আন্দু সারা দিন এবাড়ী ওবাড়ী ঘুরে ফিরে ও ঘুমিয়ে সময় কাটায় । তার সমবয়সীরা যেখানে দিন রাত পরিশ্রম করে দু পয়সা রোজগারে ব্যস্ত সেখানে আন্দু দিব্যি গতরে হাওয়া লাগিয়ে বেড়ায় । গ্রামের দশ জনের কাছে আন্দু মিয়া ‘কুইড়া আন্দু’ বলে খ্যাতি লাভ করে । আন্দুর বয়স যখন ষোল/সতের বছর তখন হঠাৎ একদিন আন্দুর মা কলেরায় মারা যায় । আন্দু চোখে অন্ধকার দেখে । সংসার সামলানো রান্নাবাড়া কিছুই আন্দুর জানা নেই । পাশের বাড়ীর চাচী বেশ ক’ মাস রান্নাবাড়া করে দিলেও সব সময় আর তার পক্ষে তা করা সম্ভব নয়, এ কথা আন্দুকে চাচী সাফ জানিয়ে দিয়েছে । অগত্যা বাধ্য হয়ে আন্দুকে অল্প বয়সে বিয়ে করার মত চরম সিদ্ধান্ত নিতে হল । পাশের গ্রামের ইউনুসের একমাত্র মেয়ে শেফালীকে বউ করে ঘরে তুলে । বিয়ের সময় আন্দু মিয়া অন্যের প্ররোচনায় বেশ কিছু জমি বিক্রি করে মহাধুমধামের আয়োজন করে । ফলে অবশিষ্ট জমি বর্গা দিয়ে সংসার চালানো কষ্ট কর হয়ে পড়ে । দু’ বছরের মাথায় সংসারে নতুন অতিথির আগমন ঘটে । আসমা নামের একটি ফুটফুটে মেয়ে দিনে দিনে বড় হতে থাকে । মেয়েটাও হয়েছে বাপের নেউটা । সারাক্ষন বাপের পিছপিছ ঘুর ঘুর করে । মেয়েটার যত আব্দার তার বাপের কাছে । দেখতে দেখতে বাকী জমিগুলোও বিক্রি করা শেষ । অভাব এখন সংসারে নিত্য সঙ্গী । সমবয়সীরা অনেকেই তাকে তাদের সাথে কাজে যাবার পরামর্শ দিলেও কুঁড়ে আন্দু ঘরেই বসে থাকে । বউ শেফালী এ বাড়ী ওবাড়ী ঠিকা ঝিএর কাজ করে বাসি পান্তা যা পায় তা দিয়ে তিন জনে এক বেলা কোন রকম খেয়ে পড়ে বেঁচে আছে । বউয়ের পরণে শত ছিন্ন একখান শাড়ী । শাড়ীতে তালি দিতে দিতে আর জায়গা নেই । আব্রু রক্ষার জন্য শাড়ী এদিক টানলে ওদিক খালি হয়ে পড়ে । ফলে শেফালী বেশ কদিন যাবত ঘর থেকে বেরুতে পারছেনা । চারদিন যাবৎ তারা না খেয়ে আছে । আন্দু বেশ ক’জনের কাছে ধার চাইতে গেল কিন্তু কেউ ধার দিতে রাজি হল না । বর্ষাকাল মাঠে কোন কাজও নেই । ফলে কাজের জন্যও কেউ তাকে রাখতে রাজি হল না । মেম্বারের কাছে গেল সাহায্যের জন্য । মেম্বার সাফ মানা করে বকাঝকা করে তারিয়ে দিল । এদিকে সামনে ঈদ । মেয়ে আসমা বাপের কাছে অনেক দিন থেকে আব্দার করেছে – বাজান আমাকে ঈদে একটা টুকটুকে লাল শাড়ী কিইন্না দিবা ? আন্দুও মেয়েকে কথা দিয়েছে-হ্যা রে মা এবার ঈদে তোকে ও তোর মাকে শাড়ী কিইন্না দিমু । কিন্তু কোথায় পাবে সে টাকা । কথায় বলে “নিজের বাড়ীতে না থাকলে শশুর বাড়ীতেও থাকে না” । অভাবগ্রস্থ অলস কুঁড়ে লোককে কে ধার দেবে । মেয়েটা সারাদিন ভাতের জন্য কান্না করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছে । বউটা মেয়ের মুখের পানে চেয়ে চেয়ে চোখের জল ফেলছে । আন্দু এ দৃশ্য সহ্য করতে না পেরে ঘর থেকে বেড়িয়ে পড়ল । সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে রেল ব্রিজের উপর এসে বসল । এ জীবন রেখে লাভ কি ? যে ব্যক্তি নিজের বউ বাচ্চাকে খাওয়াতে পরাতে পারেনা তার বেঁচে থেকে কি লাভ ? যে স্বামী তার স্ত্রীর আব্রু রক্ষা করতে পারে না তার মরাই উচিত । আন্দু আর বাঁচতে চায় না । রেলগাড়ীর নিচে পরে তার আত্ন হত্যা করাই শ্রেয় । আন্দু মনে মনে সিদ্ধান্ত নেয় সে তাই করবে । আবার ভাবে মরে গিয়ে সে না হয় বাঁচবে কিন্তু তার অ-বর্তমানে স্ত্রী সন্তানের কি হবে ? তার চেয়ে বরং চুরি করে সাময়িক অভাবটাকে সামাল দিয়ে ভবিষ্যতে কাজ করে সংসারের হাল ধরলে কেমন হয় ? আন্দু আর ভাবতে পারে না । দুরে ঐ ট্রেনের তীব্র আলোটা এগিয়ে আসছে । দ্রুত সময় বয়ে যাচ্ছে । যা করার এখনই করতে হবে । ট্রেনটা এগিয়ে আসছে । আন্দু ডান দিকে একটু কাত হয়ে পড়ে । ট্রেনটা দ্রুত গতিতে চলে যায় । বেশ কিছুক্ষণ পর আন্দু উঠে দাড়ায় । আন্দু সিদ্ধান্ত নেয় সে সিধ কেটে চুরি করবে । উত্তর পাড়ার নুরুর বড় ছেলে সিঙ্গাপুর থাকে । মাসে মাসে প্রচুর টাকা পাঠায় । নুরু বাড়ীতে নতুন ঘর বানানোর আয়োজন করছে । গত সপ্তাহে তার ছেলে ঈদ করতে ছুটিতে বাড়ী এসেছে । নিশ্চয় তার বাড়ীতে সিধ কেটে ঢুকতে পারলে অনেক টাকা পয়সা শাড়ী গয়না পাওয়া যাবে । রাতের শেষ মেইল ট্রেনটা চলে গেছে অনেকক্ষণ হল। এখন মাঝ রাত । চারি দিক নিস্তব্দ নিঝুম । আন্দু উত্তর পাড়ার নুরুর বাড়ী লক্ষ্য করে হাটা দিল । আনারী অকর্মা আন্দুর হাতে সিধ কাটার মত কোন সরঞ্জাম নেই । একটা গাছের ডাল দিয়ে খুঁড়ে খুঁড়ে সিধ কাটতে শুরু করে দিল । ফলে রাতের বেশীর ভাগ সময় নষ্ট হয়ে গেল । আন্দু যখন ঘরে ঢুকল তখন ফজরের আজান দিতে আর বেশী বাকী নেই । ঘরের কোথায় কি আছে আন্দুর কিছুই জানা নেই । সে ঘরের ভেতর এপাশ থেকে ওপাশে যেতে লাগল । হঠাৎ ভোরের জানান দিতে খোয়ারে রাখা মোরগটা ডেকে উঠল । মোরগের ডাকে নুরুর বউটার ঘুম ভেঙ্গে গেল । সে দেখতে পেল ঘরের ভেতর একটা ছায়া মূর্তি নড়ে উঠছে । চোর চোর বলে সে চিৎকার করে উঠল । বোকা আন্দু ঘটনার আকস্মিকতায় বোকার মত ঠাই দাড়িয়ে রইল । নুরু হাতে নাতে আন্দুকে ধরে ফেলল । আর যায় কোথায় চারি দিক থেকে বাড়ীতে লোক জড় হতে লাগল । যে যেমন পারে আন্দুকে অকথ্য ভাষায় গালা গাল সহ উত্তম মধ্যম দিতে শুরু করল । গ্রামের মেম্বার কে ডেকে আনা হল । মেম্বারের নির্দেশে আন্দুকে পিছমোড়া করে মেম্বার বাড়ীর আঙ্গিনায় বড় গাছের সাথে বেধে রাখা হল । সকাল হতে সারা গায়ে সাড়া পরে গেল মেম্বার বাড়ীতে চোর ধরা পড়েছে । দলে দলে লোকজন চোর কে এক নজর দেখার জন্য মেম্বার বাড়ীর দিকে ছুটতে শুরু করে দিল । কথাট আন্দুর বউয়ের কানেও এসেছে । চোর দেখার ইচ্ছা জাগা সত্বেও পড়নের শতছিন্ন ছেড়া শাড়ীর কথা মনে হতেই আর ঘর থেকে বের হল না । বাইরে হৈচৈ শুনে আসমার ঘুম ভেঙ্গে গেল । সে ঘর থেকে ছুটে বেড়িয়ে এল । তার সখি খুদি চোর দেখতে যাচ্ছে । সেও তার সাথে চোর দেখতে যাবার জন্য মাকে বলল –মা আমি উত্তর পাড়া থেকে চোর দেখে আসি । শেফালীর মনে এক অজানা আশংকা দেখা দিল । সে মেয়েকে বারন করল- না রে মা তুই যাসনে , চার দিনের না খাওয়া শরীলে এত ধকল সইবে না । কে শুনে কার কথা মেয়ে তার এক দৌড়ে উত্তর পাড়ায় এসে হাজির । মেম্বার বাড়ী লোকে লোকারণ্য । ছোট খুদি আর আসমার পক্ষে চোর দেখা সম্ভব নয় । খুদি বলল – আসমা আয় আমরা মানুষের পায়ের নিচে দিয়ে আগাই । হামাগুড়ি দিয়ে দিয়ে তারা জটলার মাঝ খানে এসে হাজির হল ।সামনে দেখতে পেল মাথা নিচু করে এক জন বসে আছে ।আসমা এগিয়ে গেল-কই চোর কই এযে দেখছি আমার বাপজান । না আমার বাপজান চোর না । বাপজান তুমি কি চোর ? একি তোমরা আমার বাপজানকে বেঁধে রেখেছ কেন ? বলেই আসমা তার বাবার কাছে ছুটে গেল । হায় আল্লা বাপজান এরা দেখছি তোমায় মাইরা রাখছে না । এ কি তোমার শরীলে এত রক্ত কেন ? বলতে বলতে আসমা অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল । এতক্ষণে আন্দু চিৎকার দিয়ে বলে উঠল । মেম্বার তোমরা আমায় যা ইচ্ছা কর কিন্তু চার দিনের না খাওযা মাইয়াডারে বাঁচাও । আজ চার দিন যাবৎ ঘরে কিচ্ছু নাই । সবাই না খেয়ে আছি । সবার কাছে ধার চেয়েছি কিন্তু কেউ দেও নাই । মেম্বার তোমার কাছে সরকারী সাহায্য চেয়েছি তুমি তাও দেও নাই । আমার মরন অথবা চুরি করা ছাড়া কোন উপায় ছিলনা । মরতে চেয়ে ছিলাম কিন্তু মেয়েডার কথা ভেবে মরতে পারলাম না । চুরি করতে গেলাম তাও পারলাম না । দয়া করে তোমরা আমার মাইয়াডারে বাঁচাও । আন্দুর কথা শুনে সবাই হতভম্ব হয়ে গেল । মেম্বারে স্ত্রী দৌড়ে গিয়ে পানি এনে আসমার চোখে মুখে ঝাঁপটা দিতে শুরু করল । আন্দু আরও বলল-আমার বউডার পরনে কাপড় না থাকায় ঘর থেকে বেরুতে পারে না । সামনে ঈদ মেয়েটা নতুন একটা লাল শাড়ীর বায়না ধরছে । আমি কি করবো কোথায় টাকা পাব । তোমরা সবাই মিলে আমাদের তিন জনরেই মাইরা ফেল । পানির ঝাপটা পেয়ে আস্তে আস্তে আসমা চোখ মেলে তাকাল । মেম্বার গৃহিনী ঘর থেকে এক গ্লাস দুধ এনে আসমাকে খেতে দিল । চোর দেখতে আসা লোকজন একে এক কেটে পড়তে লাগল । অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে সারা অঙ্গন খালি হয়ে পড়ল । মেম্বার নিজে এসে আন্দুর বাঁধন খুলে দিল । মেম্বার গিন্নি বলল- ভাই আপনি মেয়েকে নিয়ে বাড়ী যান আমি কিছুক্ষনের মধ্যে আসছি । এদিকে চোর দেখে ফেরত আসা লোক জন আন্দুর বউকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলছে- ছি ছি আন্দু মিয়া এত বড় একটা চোর । তাইতো বলি গ্রামে এত চুরি হয় কেন । প্রতি রাতে আন্দু চোরাই চুরি করে । একটা লোক কাজ না করে কিভাবে সংসার চালায । চোরের বাচ্চা চোর । এবার মজা বুঝ । থানায় যাবি পুলিশের গুতা খাবি তখন বুঝবি কেমন মজা । বউডাই বা কেমন মানুষ জামাই চুরি কইরা আইন্না দেয় আর মচমচাইয়া রান্দস । এখন বুঝবা মজা । আর কইস না চোরের বউতো চুরনিই হয় । হেরে আর কোন কামে রাখন যাইব না । শেফালী লোক মুখে এসব কথা শুনে লাজে ঘৃনায় মরে যাচ্ছে । এ পোড়া মুখ আর দেখাতে ইচ্ছা করছে না । শেফালী চরম সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে । তালি দেওয়া শাড়ীটা খুলে এক মাথা ঘরের আড়ার সাথে বেধে ফেলল । অন্য মাথাটা গলায় গিট দিল । একটা ছেড়া কাঁথা শরীরে পেচিয়ে নিয়ে ঝুলে পড়ল । আন্দু তার মেয়েকে নিয়ে বাড়ীর আঙ্গিনায় এসে ঢুকল । আসমা মা মা বলে চিৎকার দিতে দিতে উঠানে এসে বলতে লাগল মা দেখ বাজান কে নিয়ে এসেছি । ঘরের দরজাটা ভেতর থেকে ভেজানো । আন্দু দরজাটা একটু জোরে নাড়া দিতেই ভেঙ্গে পড়ল । আন্দু দেখতে পেল শেফালী ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলছে । এ কি করলি রে শেফালী এ কি করলি ? আন্দুর চিৎকারে পাড়া পড়শিরা জড় হতে লাগল । আসমা দৌড়ে গিয়ে তার মায়ের পা দুটি জড়িয়ে ধরল । মা তোর কি হইছে তুই এমন কইরা ঝুইলা রইছস কেন ? মায়ের হাত পা ঠাণ্ডা । বাজান মায়ের পা গুলি এত ঠাণ্ডা কেন ? আন্দু বলল-মা রে তোর মা আমাদের ছাইড়া চইলা গেছে ।তোর মা মইরা গেছে । না বাজান তুমি মিছা কথা কও ।আমার মা মরে নাই ।আমারে থুইয়া মা থাকতে পারব না ।মা তুই ক আমারে থুইয়া তুই থাকতে পারবি ? বলতে বলতে আসমা মাটিতে লুটিয়ে পড়ল ।জবাই করা মুরগীর মত কিছুক্ষন ছটফট করে আস্তে আস্তে নেতিয়ে পড়ল ।ছোট্ট প্রানটা খাঁচা ছেড়ে মায়ের সাথে পাড়ি জমিয়েছে না ফেরার জগতে । আন্দু কিছু বুঝে উঠতে না পেরে বোবা পাথরের মত হয়ে গেল । ইতোমধ্যে মেম্বার গিন্নি দুটো শাড়ী ও কিছু খাবার নিয়ে এসে উঠানে হাজির হল । ঘটনার আকস্মিকতায় তার হাতে থাকা শাড়ী ও খাবার সারা উঠান জুড়ে ছড়িয়ে পড়ল । পর দিন থেকে আন্দু মিয়াকে গ্রামে কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না । সে কোথায় নিরুদ্দেশ হয়েছে কেউ বলতে পারে না । আন্দু মিয়ার শুন্য ভিটাটা আজও তেমনি পড়ে আছে । বুনো লতাপাতা আর ঝোড় জঙ্গল সারা আঙ্গিনা জুড়ে ছেয়ে আছে । যা সবুজ শাড়ীর মত আচ্ছাদন হয়ে বাড়ীটির আব্রু রক্ষা করে চলেছে ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আলেকজানডার
যতটুকু সমবেদনা ও ঘৃণা অন্তরে ছিলো তা এক মূহুর্তে হৃদয় নিংড়িয়ে বের করে নিলেন ভাই বশির আহমেদ ।সমবেদনা আন্দুর পরিবারটির প্রতি যারা ধুকে ধুকে মরেছে যন্ত্র সমাজে ।আর ঘুণা সেই সব নরপশুদের প্রতি যারা চুরির কারন জিঙ্গেস না করেই আন্দুকে মেরে ক্ষতবিক্ষত করলো এবং পুরো পরিবারটিকে বিলীন করে দিলো ।এর দায় কার ? তাদের যারা জেনেও এবং সামর্থ থাকা সত্বেও পরিবারটিকে কোন সহযোগিতা করেনি ।পশুর চেয়েও অধম তারা ।থু এইসব যন্ত্রমানবদের প্রতি ।.............কবির প্রতি আমার অন্তরস্থল নিংড়ানো ভালোবাসা ,এত সুন্দর করে সমাজ চিত্র গল্পে তুলে এনেছেন ।এত অল্প নাম্বার ( ৫ )আপনাকে দিয়ে আমি তৃপ্ত নই ।আপনার এরকম লেখা আরো চাই ভাইজান ।আলিঙ্গন সহ শুভেচ্ছা আপনাকে ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।