একদিন এক গৃহে তুমি আর আমি । আমাকে আমার একটি প্রিয় খাবার তুমি নিজ হাতে খাওয়ার আয়োজন করলে । দুধ ভাত দেশী শবরি কলা সাথে আম । আমি তোমার কোলে মাথা রেখে খাচ্ছিলাম আমার প্রিয় খাবার । তুমি পরম মমতায় নলা তুলে দিচ্ছিলে... তুমি বললে, কেমন লাগছে –...? আমি কোনো উত্তর দেইনি । শুধু অপলক দৃষ্টিতে দেখছিলাম তোমাকে । হয়তো বুঝতে পেরেছিলে আমার আবেগ, ফের আর জানতে চাওনি । হ্যাঁ, লবন বড্ড কম ছিলো আমি সেই কথা বলতে পারিনি । হঠাৎ লবনের ঘাটতি পূরণ হলো , আবিস্কার হলো লবন রহস্যের । তোমার চোখে ছিলো জল , সেই জল পড়েছিলো আমার থালায় । চোখের জল যে লবনাক্ত সেদিন বুঝলাম । আরো বুঝলাম , নারীও এক সাগর – লবনাক্ত জলের শ্রোতধারা । খুব ইচ্ছে হলো এই সাগরে সাঁতার কাটতে ... তুমি বারণ করলে , যদি ভেসে যাই হারিয়ে যাই ... আমি থেমে গেলাম । আবার তোমার আহ্বান- – দিলে সাঁতারের অনুমতি আমি সেই নোনা সাগরে সাঁতার কাটলাম... ভেসে যাইনি হারিয়েও যাইনি । কিন্তু , ভাসলাম পরে- তোমার হ্নদয়ের মরুভ’মিতে, হারিয়ে গেলাম খড়ের মতো ... এ কেমন নিষ্ঠুরতা করলে সুলক্ষী ... ?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কাজী জাহাঙ্গীর
কাব্যরস একটু কম ছিল বটে, তবে আক্ষেপটা প্রকট। বীণা’র তারে আঘাত করে যেভাবে সুর বের করা হয়, মনে হয় সুলক্ষ্মি ই সেরকমেই এক সুরের স্রষ্টা। ভাল থাকবেন।
নবী হোসেন
চোখের সাগরে সাঁতরে সাঁতরে ক্লান্ত তুমি একা নও , সাথে পাঠকও । আর সুলক্ষির যে কি অবস্থা তা কেই বা জানে ...? লেখা কবিতাটি আমার কাছে ভাল লেগেছে । কবিকে ধন্যবাদ ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।