আমি হিমালয় দেখেনি , দেখেছি ‘বঙ্গবন্ধু’কে আমি স্বাধীনতা দেখেনি , দেখেছি তাকে’ই । আমি সাগর দেখেনি , দেখেছি ‘সুলক্ষী’কে আমি ভালোবাসা দেখেনি , দেখেছি তাকে’ই । ’বঙ্গবন্ধু’র আহ্বানে যুদ্ধে যেতে পারিনি তখন কেবলি শিশু ছিলাম ‘সুলক্ষীর’ আহ্বানে যুদ্ধে গিয়েছি এখন পূর্ন যুবক আমি । সেদিন ভেলেনটাইনস ডে তে ওর পিতৃ গৃহে আমার নিমন্ত্রণ ছিলো , আমি যন্ত্রডাকা দুপুরে লাল গোলাপ নিয়ে হাজির । গোলাপটি পেয়ে ও যেনো রাজ্য পেলো..! আমরা নকশী করা খাটে দু’জন মুখোমুখি আমার চোখ পড়লো ওর পা’য়ে যে ‘পা’ সব সৌন্দ্যর্যের রহস্য.. আমি ঐ পায়ে অঞ্জলি দিলাম অত:পর বুকে জড়ালাম । এক অদ্ভুত শিহরণ আমার বুকে..! সুলক্ষী তার পায়ের ষ্পর্শে বুকের শব্দ শুনতে পায় এ কথা জানার পর আমার মনে হলো, মূহুর্তে’ই ওর বুকে ঠাঁই হচ্ছে আমার । মূহুর্ত পেরিয়ে যায়.. কিন্তু, না... ভুলে যাওয়ার মহড়া হয়তো ভেঙেছে ভাঙেনি আপন করে নেওয়ার দেয়াল । সাগরের নোনা জলের ঢেউয়ে পাথরও গলে যায় মূহুর্ত পেরিয়ে অনেকটা সময়েও গলেনি তার হ্নদয় । যদিও আামার চোখের নোনা জলে ওর ‘পা’ ভিজিয়ে ছিলো কিছু জল ছিলো ওর দু’চোখেরও । আমার কেবলি মনে হলো- আমার জীবনে সুলক্ষী আর্শিবাদ হলেও ; ওর জীবনে আমি শুধু’ই কুয়াশা.. আমার কবিতা নিয়ে সোনালী ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখা যায় দামি ধাতব দিয়ে পোট্রেট বানিয়ে সুকেসে সাজিয়ে রাখা যায়, আর আমার বুকে ‘পা’ রাখা যায় , হ্নদয় নয়...
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
অসম রাজ
'সুলোক্ষী' কে নিয়ে রাজু সাহেব গল্প ও কবিতায় যে ভাবে উপস্থাপন করছেন....তা তুলনাহীন . এই কবিতাতেও সুলোক্ষী ....আসলে এ চরিত্রটি এক বাস্তব চিত্র , তাতে সন্দেহ নেই .আমার বিশ্বাস - এই মায়াময় প্রেমময় নামটি বাংলা সাহিত্তে বিশাল ঝড় তুলবে ......
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।