গোলকীর চর

ভালবাসা (ফেব্রুয়ারী ২০১১)

নুরুল্লাহ মাসুম
  • ১৪
  • 0
  • ১০০
বোশেখ মাসের বিকেল। কেরায়া নৌকায় করে যখন কাউখালীর কাছাকাছি পেঁৗছালাম, মাঝি প্রায় চিৎকার করে আঞ্চলিক ভাষায় বলে ওঠে
- সার, ওই দ্যাহেন একটা চর।
রোদের তীব্রতা উপেক্ষা করে গাঢ় অথচ মোটা কাঁচের চশমার পেছনে লুকানো চোখ দু'টো দিয়ে ওদিকটায় তাকাবার ব্যর্থ চেষ্টা করলাম। পশ্চিমে হেলানো সূর্য নদীর জলে হাজার রবির জন্ম দিয়েছে ইতোমধ্যেই। রবিরশ্মি যেমনি আঘাত হানছে অসংখ্য রবিকনা তেমনি আঘাত হানছে। কেরায়া মাঝির 'ওই চর' আর দেখা হল না। ব্যর্থতার বহিঃপ্রকাশ না ঘটিয়ে বিজ্ঞের মতো প্রশ্ন করলাম
- কতক্ষণ লাগবে?
- ঘণ্টা খানেক।
বুঝলাম বেশ দূরের পথ। সন্ধ্যাও নেমে যেতে পারে, ভয় পেতে লাগলাম। চরে পেঁৗছতেই যদি সন্ধ্যা হয়ে যায়, ফিরবো কখন। সান্ত্বনা পেতে চাইলাম
- চরে থাকোনের মতো কোন জায়গায় আছে?
এক গাল হেসে পৌঢ়ত্বের কাছে হার মানা মাঝি জবাব দেয়
- থাকোনের জাগা পাইবেন কই? গোলকীর চরে মানুষ থাকে নাকি?
- তাহলে?
- বেলাবেলি ফিরা আইতে অইবো।
এবার বুঝলাম এবং নিশ্চিন্ত হলাম, ঘণ্টাখানেক দূরের পথ বলে মাঝি যে কথা বলেছিল সে পথটুকু যেতে ততটা সময় লাগবে না।
হাদিস অবশ্য বলেছিল স্টিমার থেকে নেমে গোলকীর চরে পেঁৗছতে সাকুল্যে এক ঘণ্টা লাগতে পারে, যদি উজান বাইতে না হয়। সে হিসেব মতে তিনটে নাগাদ পেঁৗছতে পারবো বলে ভাবতে চাইছি।
গোলকীর চর। পিরোজপুর জেলার একটা ছোট্ট চর। সাধু ভাষায় বললে বলতে হয় দ্বীপ। দক্ষিণাঞ্চলে এমন বহু দ্বীপ আছে, যা কোন দিন মানচিত্রে উঠবে না। বহু ছোট্ট চরের একটি গোলকীর চর। ঐ গন্তব্যে পেঁৗছার জন্য আমি একাকী এ পথে।
দৈনিক সান্ধ্য কাগজের একটি রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রথম এ চরের প্রতি আমার আগ্রহ সৃষ্টি হয়। মুক্তিযুদ্ধের সাথে মিশে আছে এর ইতিহাস।
১৯৪৭ সালের কোন এক সময়- অবশ্যই ১৪ আগস্টের পর, গোলক বানু আশ্রয় নেয় সন্ধ্যা নদীর এক নাম না জানা চরে। অন্যভাবে বলা যায়, তখনো চরটির নামকরণ হয়নি। দেশ ভাগ হয়ে গেল। গোলক বানু সকলের অলক্ষ্যে আশ্রয় নেয় সেখানে। সাথে তার প্রাণের সখা ভুবনেশ্বর হালদার। ওদের সম্পর্ক স্বাধীন পাকিস্তানে কেউ মেনে নেবে না ভেবেই ওদের ঐ গোপন মিশন। ওরা এসেছিল সাগর পাড় থেকে। এখন আর কেউ জানে না ওরা মূলত কোন এলাকার বাসিন্দা ছিল।
মুসলিম প্রধান পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দ ক্ষমতার ভাগাভাগিতে ব্যস্ত। লোকাল লিডাররাও কেন্দ্রীয় নেতাদের তোষামোদে আরো বেশি ব্যস্ত। সে কারণে অসময়ে ঐ জমির খবর তখন তেমন কেউ নেয় নি। তাছাড়া চরটি তখনো ডুবো ডুবো। অমাবশ্যা ও পূর্ণিমার জোয়ারে চর ডুবে যায় ঘোলা জলে। তাই কারো নেক নজর নেই ওদিকে।
দিন কাটে। কালের হিসেবে পার হয়ে যায় অনেক গুলো বছর। দেশ রাজনীতি অর্থনীতি কোন কিছুই গোলক বানু আর ভূবনেশ্বরের জীবনে প্রভাব ফেলতে পারেনা। ভূবনেশ্বর খেটে খাওয়া মানুষ। দিন মজুরীর কাজ করে দিন গুজরান করে। চরের মাঝে একটা খড়ের ঘর তুলে সংসার শুরু করেছিল অনেক আগেই, ওরা এখন তিনজন। সংসারের সীমানা বাড়ে নি। গোলক বানু শুকরিয়া আদায় করে আল্লাহর কাছে। ভুবন ভগবানের কাছে নতজানু হয়ে কৃতজ্ঞতা জানায়। নবাকে নিয়ে ওদের দিন ভালই কাটে।
ভর অমাবশ্যা-পূর্ণিমার জো্য়ার-ভাটার পানি বাড়লে ওরা মাচা বানিয়ে দিন কাটায়। নবা জানতে চায়
- মা আমরা এইহানে ক্যান?
- এইটা আমাগো বাড়ি।
- ক্যামনে আইলা নদীর মদ্যি?
- আল্লাহ দিসে।
বাবা বলে_
- ভগবানের কৃপায় এটা আমাদের বাড়ি হয়েছে। নদীর জল আর মাছ আমাদের দেবতা। জল আমাদের ক্ষতি করে না, মাছ খাইয়া বাঁচি।
নবা মা-বাবা দু'জনকেই ভালোবাসে। প্রকৃতি নবাকে দুরন্ত বানায়। প্রায় সময় ওকে দেখা যায় নদীর জলে। ফিরবে মাছ নিয়ে। জাংলা দিয়ে মাছ ধরার কৌশল সে বাবার কাছে শিখেছে। শুকনার সময় লাউ গাছ, কুসির গাছ আর নানান পদের সবজির চাষ করে নবা।
এত কিছুর পর ওর একটা দুঃখ আছে। সেই দক্ষিণে কাউখালী, পশ্চিমে গাববাড়ি, পূর্বে আমড়াজুড়ি আর উত্তরে জলাবাড়ি, কোনটাই তার দেখা হয় নি। নিজের বাড়ি সম্পর্কে নবার বাবা ভূবন বলে
- আমাদের বাড়ি গোলকীর চর।
একদিন গোলক বানু জানতে চায় স্বামীর কাছে
- তুমি এইডারে গোলকীর চর কও ক্যান?
- তোমার লাইগ্যা এই চর আমি পাইছি। এত বছর অইল, কেউ আহে নাই দখল করতে। এইডার মালিক তুমি। তাইতো এইডার নাম গোলকীর চর।
নবা মায়ের কাছে জানতে চায়
- মা, তোমার নাম গোলকবানু হইল ক্যান?
- জন্মের সময় আমার বদন খানি আছিল গোল। হেই লেইগ্যা তোর নানায় নাম রাখছিলো গোলক বানু।
নবা মায়ের কথায় হাসে। আবারো জানতে চায়
- আমার নানা-নানী কই?
- হেরা হেই-ই দক্ষিনে থাকতো। এহন মনে অয় নাই।
- তুমি আর যাবা না?
- তৌফিক নাইরে বাবা। বলে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে।
ভূবন একদিন বলেছিল
- গোলকী, তুমি বাপের বাড়ি যাবা না?
- কেমতে?
- ধর আমি যদি লইয়া যাই?
- না, তা অইবো না। তুমি গেলে তোমারে আস্তা রাখবে না। আমি তোমার হারাইতে পারুমনা।
এরপর কখনোই গোলক বানুকে বাপের বাড়ি যাবার কথা বলেনি ভূবন। সে জানতো নিজের বাবা-মা বহু আগেই কলিকাতা চলে গেছে। অবশ্য সে কারণে কখনোই তার দীর্ঘশ্বাস বের হয় নি।
নবা একবার বাবার কাছে আবদার করেছিল কাউখালি যাবে। বাবা বলেছিল
_ দেশ স্বাধীন হইলে যাবি।
স্বাধীন মানে কি জানতে চাইলে সে বলেছিল_
- আমাগো মতন যহন পুরা দেশটা হইবো। বিদেশীরা আমাগো উপর মাতুব্বরী করতে পারবো না।
মুর্খ নবা বাবার কথার মানে বুঝতে পারে নাই। গোলকবানু কিন্তু ঠিকই বুঝেছিল। ভূবন তাকে কিছু না বললেও দেশের খোঁজ খবর রাখে। গোলক বানুর মনটা গর্বে এক হাত ফুলে যায়। ও হাসে, ভূবন এইট পর্যন্ত পড়েছিল।
অঘ্রাণ মাস। বিকেল বেলা থেকেই আকাশে মেঘ। পানি বাড়তি। ভূবন বা গোলক বানুকে এ নিয়ে ভাবতে দেখা যায় না। বাইশ তেইশ বছর ধরে ওরা এমনি দেখে আসছে। নবার মনে ভয় লাগে। অঘ্রাণ মাসে আকাশে মেঘ থাকবো ক্যান? জল বাড়লেও এতটা বাড়ার কথা না। রাত বাড়তেই পানিও বাড়তে থাকে। এবারে ভূবন আর গোলক বানুও ভয় পেয়ে যায়। মাচাং বানাতে ব্যস্ত হয়ে যায় ওরা, সময়ে কুলায় না। শেষে, ঘরের চালে আশ্রয় নেয় ওরা। গোলকীর চরে বড় কোন গাছ নেই। সেজন্য ওদের আফসোস ছিল না। ভূবন জানতো, বড় বড় গাছ হলেই সরকারি লোকের চোখে পড়বে। আর চর চলে যাবে সরকারের দখলে। আজ পানি বাড়ার গতি দেখে ভয়ে ভয়ে সে ভাবছে, বড় গাছ থাকলে ভাল হতো। তিনজনের একটা আশ্রয় হতো।
সারা রাত শংকায় কেটে গেলো। কোন মতে বেঁচে রইল ওরা। ভগবানের কাছে কৃতজ্ঞতা জানায় ভূবন। গোলক বানু বহুদিন পর নামাজ পরে। নবা, সে আর কি করে, তাকিয়ে থাকে আকাশের দিকে। কখন মেঘ কেটে সূর্য উঠবে সেই আশায়।
এরপর থেকে ভূবন বিকল্প বাসস্থানের চিন্তা ভাবনা করতে থাকে। গোলক বানু সায় দেয় না। তবে নবার জন্য মায়া ছাড়ে গোলক বানু। নবাকে পাঠিয়ে দেয়া হয়ে মিয়ার হাটের একটা কাঠের গোলায়। ভূবনের আশা, নবা যেন ভাল থাকে। গোলক বানুর আশা, নবা কাজ করে অনেক টাকা জামিয়ে এই চরে বড় ঘর বানাবে। সরকার এই চর নিলেও যেন কিনে রাখতে পারে সে। তারপর-
তারপর নবার ঘরে আসবে সুন্দরী একটা বউ। সে হবে শ্বাশুরী, আরও পরে দাদি। ছোট সোনার সংসার আনন্দে হাসিতে ভরে রাখবে আরেক নবা।
একদিন গভীর রাতে নবা বাড়ি আসে। সাথে জনা চারেক বেটা ছেলে। মায়ের কাছে মিছা বলেনা নবা
- মা দেশে যুদ্ধ শুরু হইছে। পীর সাহেব আমাগোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতাছে। পাকিস্তানীরা বাঙালি মারতাছে।
গোলক বানুর মাথায় ঢোকে না কিছু। সে বুঝতে পারে না। পাকিস্তানতো একটা দেশ। তারাও তো এ দেশের লোক। নিজেরা নিজেগো মারবো ক্যান? তবে ছেলে যখন যুদ্ধ করছে, মায়ের মত যুদ্ধের পক্ষেই। তাছাড়া বাবা খুশি হয় যে, স্বাধীনতার কথা কদিন আগেও নবা বুঝতো না, সেই ছেলেই এখন স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করছে। সে প্রতিজ্ঞা করে যুদ্ধের পক্ষে তারা কাজ করবে।
গোলকীর চরে পৌঁছতেই চোখ দুটো ভরে গেল। চারিদিকে সবুজের সমারোহ। বড় কোন গাছ নেই। সবুজ ঘাস আর মাঝে মধ্যে দু'এক গোছা বিচালি, মাঝি নৌকা বেঁধে রেখে আমায় সঙ্গে নিল। দু'জনে হাঁটছি। সে বলে যাচ্ছে...
- যুদ্ধের সময় গোলক বানুর বাড়িতে মুক্তি বাহিনীর ক্যাম্প হইছিলো। আমড়াঝুড়ির হাশেম চেয়ারম্যান খবরটা কাউখালী থানায় জানাইয়া দিছিল। রাজাকারের বাচ্চা আছিল বেডা।
- তার মানে ওর বাবাও রাজাকার ছিল?
- না ভাই সাব। হের বাবাতো আরো আগেই মরছিল। তয় রাজাকারগো রাজাকারের বাচ্চা কইতে ভালো লাগে।
- তারপর?
- খবর পাইয়া কাউখালী আর স্বরূপকাঠী থেইক্যা গানবোটে মিলিটারীরা আইলো, লগে বহুত রাজাকার। পুরা চরডা দখল কইরা ফালাইলো।
- মুক্তি বাহিনীরা কোথায় ছিল?
- হগলতেই চোরা ডুব দিয়া গাববাড়ির দিকে পালাইছিল। দিন ভর পুরো গোলকির চরে কাউরে পায় নি পাক আর্মি, কেবল গোলক বানুকে ছাড়া। হাশেম চেয়ারম্যানের ভাষ্যমতে ক্যাপ্টেন বুঝতে পারে পুরো চরটা গোলক বানুর। একাই মুক্তিদের ক্যাম্পটা সে চালাইতো। কিন্তু কোন মুক্তি ধরতে না পারায় ক্ষোভে গুলি করে হাশেম চেয়ারম্যানকে মেরে ফেলে মিলিটারীরা। মাঝির ভাষায়
- কুত্তা হাশেমের লাশ মাস খানেক সন্ধ্যা নদীতে ভাসছিল। জোয়ার ভাটায় এই নদীতেই আওয়া-যাওয়া করছে। অন্য কোন হানে যায় নাই।
- গোলক বানুর কি হলো?
- কুত্তার বাচ্চারা গোলক বানুরে মাইরা একটা খুটি পুইতা ঝুলাইয়া রাখছিল।
কথাগুলো বলে মাঝি চোখ মুছলো।
- তয় দেশ স্বাধীনের পর হগলে মিল্লা নবারে লইয়া হের মায়ের হাড্ডি গুলান ওই-ই হানে কবর দিছিল।
না, দেশ স্বাধীন হবার পর নেতা গোছের কেউ গোলকীর চরে আসে নি। কোন সৌধ নির্মিত হয় নি গোলক বানুর কবরে। তবে সার্ভে বিভাগ যখন এই চরটিকে তালিকাভুক্ত করে তখন সরকারের খাতায় এর নাম স্থায়ীভাবে হয়ে যায় গোলকীর চর।
কিভাবে হলো এই নামকরণ? মাঝির ভাষায়-
- একদিন লাল নিশান উড়াইয়া একখান ইসপ্রিট বোট আইলো। সায়েবরা কি জানি কওয়া কওয়ি করলো। হেই সময় গোলক বানুর কবরের সামনে বওয়া আছিল হের স্বামী। আধ পাগলা তহন। সায়েবরা যখন জিগাইলো তোমার নাম কি? চরের নাম কি? তখন হের খালি একখান কথা
- গোলকীরে, তোর চর আইজ থেইক্কা সরকার লইয়া গেলরে।
কতাডা কইয়াই হেও মইরা গেল।
সূর্য ডুবো ডুবো। পাশাপাশি দু'টো সমাধি। কোন সৌধ নেই। শান্তিতে চির নিদ্রায় শায়িত গোলকবানু আর ভুবনেশ্বর। তাদের ছেলে নবা আর আসে না এ চরে।
নিরব হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে গিয়ে চোখের কোনায় জলের উপস্থিতি অনুভব করলাম। সেই সাথে শুনতে পেলাম তিক্ষ্ন চিৎকার
- গোলকীরে, তোর চর আইজ থেইক্কা সরকারে লইয়া গেলরে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Dubba সুন্দর
ভালো লাগেনি ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
বিন আরফান. আপনি যা লিখেছেন এটা অমূল্য, দুনিয়াতে আর কেহ তা লিখতে পারে নাই . খুব ভালো লাগল চালিয়ে যান. আপনি একদিন বড় হবেন এই প্রত্যাশায় , বিন আরফান.
ভালো লাগেনি ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
বিষণ্ন সুমন Ve a nice future bro
ভালো লাগেনি ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
মাহমুদা rahman welcome everyone....golpo kobita......
ভালো লাগেনি ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
শিশির বিন্দু ভালো লাগলো
ভালো লাগেনি ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
বিষণ্ন সুমন ভালো লেগেছে
ভালো লাগেনি ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
সকাল রয় পড়লাম
ভালো লাগেনি ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
বিষণ্ন সুমন শুভকামনা রইলো
ভালো লাগেনি ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
রংধনু সাধারনের মাত্রা ছেড়েছে অনেক আগেই শেষটায় এসে বোঝলাম অভিজ্ঞতা তো অসাধরণের নামান্তর মাত্র.
ভালো লাগেনি ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১১

১৭ জানুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ২৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪