বৃত্তের ছবি

বাবা (জুন ২০১২)

শামীম আরা চৌধুরী
  • ৪৬
  • ৪৬
প্রতিদিন খুব ভোরে সাদেক সাহেবের ঘুম ভাঙে। আজ দেরি হয়ে গেছে। বেড়ার ফাঁক গলে সাপের ফণার মতো চিকন সূর্যরশ্মি মুখের উপর লুটোপুটি খাচ্ছে। আর তখনই রূপকথার রাজকন্যার চোখে যাদুর কাঠির স্পর্শে যেমন করে ঘুম ভেঙে যায় তেমন করে সাদেক সাহেবের চোখ দুটি খুলে গেল। সূর্য দেখা যাচ্ছে। ঝটপট শোয়া থেকে উঠে বসলেন। ফজরের নামাজ কাযা হয়ে গেছে ভাবতেই মনটা আষাঢ়ের মেঘের মতো ভারী হয়ে যায়।
রাতে ঘুম ভালো হয়নি। অসুস্থ শরীর থেকে থেকে খিঁচে উঠেছিল। খিঁচুনিটা থেমে গেলে মনে হচ্ছিল শরীরের উপর থেকে কয়েক মণ ওজনের পাথর যেন কেউ টেনে হিঁচড়ে নামিয়ে দিয়েছে। অসম্ভব ঘাম হচ্ছিল। ভীত সন্ত্রস্ত সাদেক সাহেব ছোট মেয়ে শানুকে ডাকলেন।
শানু, শানু। আমার ভয় লাগছে।
শানু.. . .শানুরে . . ! গলার স্বর এতটা নিচু ছিল যে শানুর কানে পৌঁছায় না। আর কাউকে ডাকবেন। সে উপায়ও নেই। অথচ পাশের ঘরে বড় ছেলে রাকিব বউ বাচ্চা নিয়ে বেঘোরে ঘুমুচ্ছে। হয়তো সারা পৃথিবী এই মুহূর্তে ঘুমে অচেতন। শুধু তিনি ঘুমাতে পারছেন না।
এই বিশ্ব চরাচরে বৃদ্ধ পিতার খোঁজ খবর নেয়া বা একটু সময় দেয়ার মতো ফুরসত শানু ছাড়া আর কারও যেন নেই। সবাই ব্যস্ত। সবাই ছুটে চলেছে নদীর স্রোতের মতো। কিন্তু কেন এই নিরন্তর ছুটে চলা ?
রাকিব যখন তার একবছর বয়সের একমাত্র মেয়ে শারিকাকে গভীর ভালবাসায় জড়িয়ে রাখে তখন সাদেক সাহেবের চোখ ছল ছল করে উঠে। পৃথিবীটা তার কাছে শূন্য থালা মনে হয়। তারও যে একদিন ওরকম দিন ছিল। ওভাবেইতো তিনি রাকিব সাকিব মিনু আর শানুকে বড় করেছেন। ভাগ্যের পরিহাস নাকি উপহাস, নির্মম নাকি মমতায় ভরা তা ভাবতে পারেন না তিনি। সবাই আজ দূরে, বহুদূরে। যেভাবে দিনের কাছ থেকে রাত দুরে সরে যায়, চাঁদের কাছ থেকে সূর্য। কালের বিবর্তনে মহাকাল লেখা হয়। তেমনি একটু একটু করে সময়গুলো তার কাছ থেকেও দূরে সরে গেছে। তার জীবন পুরাণে লেখা হয়ে গেছে একটি বিকলাঙ্গ ইতিহাস।
সাদেক সাহেব বিছানায় বসে ডান হাতের তালু দিয়ে বাম পায়ের হাঁটু থেকে নিচ অবদি আলতো করে বুলাতে থাকেন। আজ কয়টি বছর ধরে এই পা-টিতে শক্তি নেই। ডান পা কিছু ঠিক আছে। আগে টেনে টেনে অল্প হলেও হাটতে পারতেন। এখন তাও পারেন না। শরীরের বাম অংশ অবশ। সম্পূর্ণভাবেই তাকে অন্যের উপর নির্ভরশীল থাকতে হচ্ছে। এজীবন আর ভালো লাগে না। এভাবে বাঁচার কোন মানে হয় না। খাওয়া দাওয়ায় রুচি নেই। না খেয়ে থাকতে খুব মন চায়। শানু'টা বড্ড বেশি নাছোড় বান্দা। না খেলে মুখের মধ্যে খাবার পুরে দেয়। তখন সাদেক সাহেবের বমি আসে। তারও উপায় নেই। শানু কষ্ট পাবে। ওর মা মারা যাওয়ার পর থেকে ঐ মেয়েটিই তাকে ছায়ার মতো ঘিরে রেখেছে। নইলে কী যে হতো ! বিয়েও করতে চায় না। বয়স হয়ে যাচ্ছে। বিয়ের কথা বললেই বলে, 'তোমাকে দেখবে কে ?' বাইরে গিয়ে একদণ্ডও দেরী করে না। কলেজের ক্লাস শেষ হতে না হতেই পড়িমরি করে ফিরে আসে। দুপুরের আগেই। বাবার গোসলের সময় হয়ে গেলে ওর মাথার ঠিক থাকে না। যত আকর্ষণ তার সবই যেন এই বৃদ্ধ বাবাকে ঘিরে। সবাই চলে গেলেও কেউ কেউ থেকে যায়। জগত সংসারের এ অমোঘ নিয়ম। বিধাতা মানুষকে অসহায় করেন কিন্তু এতটা নয়, যতটা হলে তার পৃথিবীর পথের সবটুকু পার হওয়া দু:সাধ্য হয়ে উঠে।
প্রতিদিন সুবহে সাদিকের সময় ঘুম ভাঙলে আকাশের ছামিয়ানার নিচে কিছুক্ষণ সটান হয়ে শুয়ে থাকেন সাদেক সাহেব। সহসা বিছানা ছেড়ে উঠেন না। এপাশ ওপাশ করেন। আকাশ পাতাল ভাবতে থাকেন। যখন তাতেও ভাল লাগেনা তখন উঠেন। মাথার কাছে সযত্নে রাখা মাটির টুকরোটা কোলের উপর তুলে নেন। হাতে ঘষে ঘষে তাইমুম করেন। ওজুর বিকল্প হিসাবে পবিত্রতা অর্জনের উপায়। দাড়িয়ে নামাজ পড়ার পথ বন্ধ। বসেই নামাজ আদায় করেন। যখন ইচ্ছা হয় দু-রাকাত নফল নামাজ পড়েন। চোখের জ্যোতি কমে গেছে। চশমা না হলে ভালো করে দেখেন না। কালো ফ্রেমের চশমাটা কাঁপা কাঁপা হাতে চোখে লাগান। তরজমা করা কোরান শরীফ সযত্নে হাতে নেন। সময় নিয়ে পড়েন। অর্থ পড়ে নিজেই বিশ্লেষণ করেন। পৃথিবী, মানুষ সৃষ্টির রহস্য খুঁজেন। সেদিন শানুকে দিয়ে কিছু ইসলামিক বই জোগাড় করালেন। সারাদিনই প্রায় সেগুলো বালিশের উপর রেখে ঘাটাঘাটি করলেন। বেশিক্ষণ বসে থাকতে পারেন না। নেশাগ্রস্থ চালকের কাছ থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস যেমন খাদে পড়ে যায়, তেমনি ভাবে মাঝে মাঝে তিনিও নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিছানায় পড়ে যান। স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরলে আবার বসেন। কোমরের শক্তিটা ক্রমশ কমে যাচ্ছে। সাদেক সাহেব স্মিত হাসেন। বিড় বিড় করে বলেন, 'কি সাদেক্যা, তোমার বাহুতে না কত বল ছিল ? এখন সব কই গেল ?
ঘরের প্রতিটি কোনে পরম মমতায় সাদা দৃষ্টির পুরু প্রলেপ লাগাতে থাকেন। চল্লিশ বছরের পুরানো ঘরটিতে জায়গায় জায়গায় চুন সুরকি খসে পড়েছে। এই মুহূর্তে কেউ নেই ঘরে। শানু বাজারে গেছে। নইলে যে তাদের খাওয়াও হবে না ! একমাত্র নাতনীটা মাঝে মধ্যে আসে। এখন সেও হয়তো কোথাও গেছে। একসময় এই ঘর সারাদিন সরগরম থাকতো। আর এখন কী নীরবতা ! কী নিঝুম পুরী ! মানুষের জীবনে চাহিদার সিকি পার্সেন্ট পূরণ হয়। বাকীটা তোলা থাকে আর এক জীবনের জন্য। আয়ের সীমাবদ্ধতার জন্য ছেলেমেয়ের সব চাহিদা হয়তো পূরণ করতে পারেননি। কিন্তু, ভালবাসার কোন ঘাটতি ছিল না। আনন্দটুকু চড়ুই-এর মতো গৃহের ভেন্টিলেটরে অটুট বন্ধনের এক নিবিড় বাসা বেধেছিল। প্রয়োজন শেষে চলে গেছে। ভেন্টিলেটর জুড়ে পড়ে রয়েছে খড় আর কুটোটুকু।
সাদেক সাহেব যে খাটটিতে ঘুমান। এখন সেটিই তার একমাত্র দুনিয়া। অন্য দুনিয়া। আর এক পৃথিবী। আগের পৃথিবীটা ছিল কতো বড় ! সেই পৃথিবীটা হয়তো কোন এক বড় গ্রহের সাথে সংঘর্ষে ভেঙে টুকরো হয়ে গেছে। তারই একটি টুকরোর মধ্যে তার বসবাস।
বাম পাশের দেওয়ালে লোহার রড দিয়ে তৈরি করা হয়েছে একটি জানালা। ছোট্ট এই বাড়ীটা গড়ার সময় পরিকল্পনা মতো একটা জানালা নিজের বিছানার পাশে রেখেছিলেন। বিছানায় শুয়েই যেন রাতের ঝলমলে নির্মল আকাশে পূর্ণরূপ চাঁদ দেখতে পান। ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে সুনির্মল বিশুদ্ধ বাতাস। আর আকাশের তারা গুনতে গুনতে তিনি ঘুমপুরীর অতলে হারিয়ে যেতে পারেন। এসব উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় বৃক্ষ রোপণ করেছেন জানালার গা ঘেঁসে। বিভিন্ন ফুলের গাছও লাগিয়েছেন। স্যাঁতসেঁতে জায়গায় আলো বাতাসের অভাবে গাছগুলো আকাশের মুখ দেখতে পারেনি। মাথা জাগিয়ে পূরণ করতে পারেনি সাদেক সাহেবের স্বপ্ন।
সেই স্যাঁতসেঁতে পরিবেশেই অযত্নে অবহেলায় বেড়ে উঠেছে একটি ডুমুর গাছ। ক্ষার ক্ষার ধারালো প্রতিটি পাতার গোঁড়ায় থোকা থোকা ছোট ছোট ফল ধরে। সাদেক সাহেব লোক মুখে শুনেছেন এই ফলের অনেক উপকারিতা আছে। ডায়াবেটিসের রুগীরা ফলটি ভিজিয়ে পানি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। কেউ কেউ এটাকে আবার ব্যঞ্জন হিসাবে খেয়ে থাকে। ডায়াবেটিস রোগ তাকে কোন দিন আক্রমণ করতে পারেনি। সাদেক সাহেবের যে রোগ আক্রমণ করলো তা হলো 'প্রেশার'। হাই ব্লাড প্রেশার। তারপর কী করে কী যে হলো !
যে পায়ের সাহায্যে আজ আর তিনি এক কদম পথও কেটে সামনে এগুতে পারেন না। যে পায়ে সুন্দর এই ধরণীর পবিত্র ধূলি মেখে নিজেকে ধন্য করার আর কোন সুযোগ নেই। সেই পা দিয়ে একদিন তিনি অনায়াসে মাইলের পর মাইল আঁকাবাঁকা সরু পথ অবলীলায় পার হয়ে গেছেন। ঠিক তেমনি করে পার হয়ে এসেছেন জীবনের সরু দীর্ঘ সময়ও।
সাদেক সাহেব গভীর স্নেহে বাম পায়ে হাত বুলান। দৃষ্টি প্রকোষ্ঠের অন্ধকারে নিবদ্ধ। এই মুহূর্তে খুব গল্প করতে ইচ্ছে হচ্ছে তার। কিন্তু কার সাথে ? ঘর যে শূন্য কলসের মতো ঝনঝন করছে। টোকা দিলে শব্দ হবে। একটি পাতা পড়ার আওয়াজও তার কানে ঢুকে যাচ্ছে।
শূন্য দৃষ্টি ঘুরতে ঘুরতে জানালা দিয়ে বাইরে ডুমুর গাছটির কাছে গিয়ে থমকে গেল। একটি কচি পাতা লকলক করে চেয়ে আছে তার দিকে। হ্যাঁ, তার দিকেই তো চেয়ে আছে। বিদ্রূপ করছে নাতো ? সাদেক সাহেব ঘষে ঘষে জানালার কাছে এগিয়ে গেলেন। দুর্বল হাতের থাবায় আঁকড়ে ধরলেন গ্রিলের শিক। তারপর কাঁপা কাঁপা অবস্থায় উঠে দাড়িয়ে মুখ বাড়িয়ে দিলেন বাইরে। একজোড়া টুনটুনি খড়কুটো দিয়ে বাসা বেধেছে। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ছে। টুনটুনি দম্পতি পাতার নিচের ঘরে আশ্রয় নিয়েছে। একজনের কানের কাছে মুখ নিয়ে অন্যজন 'চিড়িক, চিড়িক, টুইট, টুইট, কিচ, কিচ' আওয়াজ করে কী যেন বলাবলি করছে। ওদের নিজস্ব ভাষা। বোঝা মুশকিল। সাদেক সাহেব তাকাতেই চোখাচোখি হয়ে গেলো। ওরা মাথা নিচু করে ফেললো। লজ্জা পেল বোধ হয়।
সাদেক সাহেব বললেন, 'কি করছ ?'
টুইট, টুইট ।
ভালো আছো ?
টুইট, টুইট ।
কিচ, কিচ, কিচ,
সাদেক সাহেব স্নিগ্ধ হেসে জবাব দিলেন, ভালো আছি। তারপর ওদেরকে আরো কাছে পেতে ডান হাত জানালার গ্রিলের ফাঁক গলে বাইরে বের করে দিলেন।
টুনটুনি দম্পতি ভয় পেয়ে চিড়িক চিড়িক করতে করতে উড়ে গেল। একটু দূরে ছোট্ট আমগাছটার চিকন ডালে বসে তাকিয়ে রইল।
সাদেক সাহেবের দুর্বল বাম হাতে আঁকড়ে থাকা লোহার গ্রিল বেশিক্ষণ সামলে রাখতে পারলো না নিজেকে। মুঠো থেকে জানালাটা মুহূর্তে দূরে সরে গেলো। অনেক দূরে। শরীরখানা বিছানার সাথে লেপ্টে গেলো। পা দুটো খাটের পাশের ছোট্ট জায়গাটির ভিতরে অসহায়ের মতো ঝুলতে থাকলো।
টুনটুনি দম্পতি আগের জায়গায় ফিরে এসেছে। জানালা দিয়ে ঘরের মধ্যে তাকাচ্ছে। অস্থিরভাবে ছুটাছুটি করছে জানালা থেকে গাছে আর গাছ থেকে জানালায়। ওদের অবিরাম টুইট টুইট, টুন টুন টুন শব্দে আকাশ বাতাস ভারি হয়ে উঠলো ক্ষণিকের জন্য। এক ঝলক বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া বাতাসটুকু ডুমুর গাছের পাতার উপর দিয়ে বয়ে গেলো। রান্না ঘরের দো'চালার উপর টগবগ করে বেয়ে উঠা পুঁই ডগাটা মাটিতে পড়ে লুটোপুটি খেতে লাগলো।
একটুপর শানু আসে। পুঁই ডগাটার পড়ে থাকা দেখে ওর বুক চমকায়। চারাটা সে নিজে হাতেই লাগিয়েছিলো, যেদিন বাবাকে প্রথম হাসপাতালে নিয়ে যায়। তারপর থেকে প্রতিদিন চারাটার গোঁড়ায় সকাল বিকাল পানি ঢালতো। একটু বেড়ে উঠলে গোঁড়ায় কাঠি পুতে সুতো দিয়ে বেধে দিয়েছিলো, যেন পড়ে না যায়। দিনে দিনে সেটা ঘরের চালা বেয়ে উপরে উঠে শানুর দিকে তাকিয়ে মাথা নেড়ে নেড়ে হাসতো। শানুও জবাব দিতো। তাকিয়েও থাকতো খানিকক্ষণ। সেই ডগাটা বাতাস ছাড়াই পড়ে গেছে ! এমনভাবে পড়ে আছে, যেন কাঁদছে। কেন ? শানু আর কিছু ভাবতে পারে না। বাবাকে ডাকতে ডাকতে ঘরে ঢুকে।
ওর এই এক অভ্যাস। কোথাও গেলে বাসায় ফিরে বাইরে থেকেই বাবাকে ডাকতে ডাকতে ঘরে ঢুকবে। আর বাবাও তখন খুশিতে 'জি মা, জি মা' বলে সাড়া দিতে থাকেন। আজ কোন সাড়া না পেয়ে প্রায় দৌড়ে ঘরের মধ্যে ঢুকে। যা ভয় ছিল, তাই ঘটে গেছে বোধ হয়।
নিস্তব্ধ সময়ের বুক চিরে এ্যাম্বুলেন্স আর্তনাদ করতে করতে ছুটে চলে। কর্তব্যরত ডাক্তার বললেন, সরি।
এরপর একযুগ পার হয়ে গেছে। শানু আর বিয়ে করেনি। একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে। স্কুল থেকে ফিরে এখনও বাবার বিছানাটার দিকে মলিন চোখে তাকায়। বিছানাটা ওভাবেই পাতা আছে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
susmita ভীষণ রকম মুগ্ধতা রেখে গেলাম আপু......
হোসেন মোশাররফ গল্পের শেষটুকু বেশী ভাল লাগল, ছোট গল্পের সার্থকতা বুঝি এখানেই..... i
হাসান মসফিক খুব ভালো লাগলো , আপনি বরাবরই ভালো লেখেন ; আশা করছি সামনে আরো ভালো ভালো লেখা পড়তে পারব .......
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি সাদেক সাহেব যে খাটটিতে ঘুমান। এখন সেটিই তার একমাত্র দুনিয়া। অন্য দুনিয়া। আর এক পৃথিবী। আগের পৃথিবীটা ছিল কতো বড় ! সেই পৃথিবীটা হয়তো কোন এক বড় গ্রহের সাথে সংঘর্ষে ভেঙে টুকরো হয়ে গেছে। তারই একটি টুকরোর মধ্যে তার বসবাস। // golpota pore jeno manuser suvo budhdhir udoy hoy...jel khanar moto osohay apon ghore........hay re duniyar manush!!!! aber jodi tor hoy hush.......dhonnobad apnake SAMIM ARA...........Osadharon...............
ধন্যবাদ আনিসুর রহমান। একমাত্র আপনাকেই দেখলাম সঠিক মুল্যায়ন আর সঠিক কথা বলতে। লেখার মূলটা আপনি বুঝতে পেরেছেন। সেজন্য আবারও ধন্যবাদ
স্বাধীন অনেক চমৎকার একটা গল্প
Jontitu চমৎকার গল্প, অনেক ভালো লাগলো।
জাকিয়া জেসমিন যূথী ঘুমের সময় তোমার লেখাটি পড়ে মন খারাপ হয়ে গেলো, আপু। হৃদয় উজাড় করা বাবা মেয়ের ভালোবাসার গল্পটি খুব সুন্দর লিখেছো।

০৪ এপ্রিল - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪