নির্নিমেষ যন্ত্রণা

স্বাধীনতা (মার্চ ২০১১)

তাহমিদুর রহমান
  • ২০
  • 0
  • ১০৯
ডিসেম্বর মাসের কনকনে শীতের রাত্রি। রাত নয়টার ট্রেনে বাসায় ফিরছে কবির, অনেকদিন পর বাসায় যাচ্ছে। মোটা একটা জ্যাকেট পড়েও শীতকে হার মানাতে পারছে না, ঠান্ডায় তার শরীর কিছুক্ষন পর পরই কেঁপে কেঁপে উঠছে । সে আর তার এক বন্ধু নয়ন নয়টার কিছু আগে ষ্টেশনে এসে পৌঁছেছে। নয়ন আবার একটু অসুস্থ, কয়েকদিন ধরেই জ্বরে ভুগছে বেচারা। দুজনের বাসা দুই জেলায় হলেও অর্ধেকের বেশি পথ একসাথে যাওয়া যায় তাই তারা সেই পথটুকু একসাথে যাবে বলে ঠিক করেছে। তবে কবিরের এতে কষ্ট হবে, ট্রেন থেকে নেমে আবার বাসে উঠে গন্তব্য পৌঁছতে হবে, তবু বন্ধুর জন্যে এই সামান্য কষ্টটা করাই যায়। ষ্টেশনে ওয়েটিং রুমে ব্যাগসহ বন্ধুকে একপাশে বসিয়ে রেখে বাইরে এসে টিকিট কাটে আর দুজনের জন্যে কিছু খাবার কিনে নেয়, সারা রাতের ট্রেন জার্নি তাই খিদে তো লাগবেই, ট্রেনের ক্যান্টিনে যে খাবার পাওয়া যায় তা ঠান্ডা আর বাসি তাছাড়া দামও নেয় বেশি, পারতপক্ষে ও এইসব খাবার এড়িয়েই চলে।

ট্রেন স্টেশনে এসে থেমে আছে বিশ মিনিট হল, ট্রেনে উঠে নির্দিষ্ট সিট বেছে নিল ওরা, নির্দিষ্ট সময়ে ট্রেনটা ছেড়েও দিল। ট্রেন স্টেশনে আসার পথে একটা মাসিক পত্রিকা কিনে এনেছিল, ওইটাই খুলে বসল, সময়টা তো পার করতে হবে। জার্নি করতে একদম ভাল লাগে না তার, তবু করতে হয়, বাসায় যাবার আনন্দে ওই দুঃখ মনেই আসে না!
ট্রেন চলা শুরু হওয়ার পর বই পড়তে পড়তে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিল তা বলতে পারবে না। ঘুম থেকে জাগা পেল পাশের যাত্রীর হাতের ঝাঁকুনিতে। জিজ্ঞেস করল নামবে কিনা, বই পড়তে পড়তে টুকটাক আলাপ করেছিল লোকটির সাথে। খেয়াল করল ওর নেমে যাওয়ার সময় এসে গেছে কিন্তু বন্ধুর দিকে তাকাতেই দেখতে পেল, ব্যাথায় কাতরাচ্ছে, মাথায় হাত রাখতেই বুঝতে পারল জ্বর আছে বেশ, একশ দুই তিন ডিগ্রী তো হবেই। নয়নকে এ অবস্থায় ফেলে যেতে মন চাইল না তার, এর চেয়ে বরং ওকে পৌঁছিয়ে দিলে বেশ হয়, ভেবে চিন্তে এটাই সিন্ধান্ত নেয়।
নয়নরা থাকে মফস্বল এলাকায়, যখন ওরা সেখানে পৌঁছল তখন দিনের আলো কেবল ফুটছে। ট্রেন স্টেশনের বাইরে কোন রিক্সা নেই। অন্য যাত্রীরা পায়ে হেঁটে স্টেশন ছাড়তে শুরু করেছে কিন্তু ওরা দাঁড়িয়ে রইল, নয়নের যা অবস্থা তাতে হেঁটে যাওয়া সত্যি কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। এখানের স্টেশনে ওয়েটিং রুমটাও বন্ধ, অগত্যা স্টেশনের কাছেই ছোট চায়ের দোকানের সামনে পেতে রাখা বেঞ্চিতে গিয়ে বসল ওরা। চারদিক ভরা কুয়াশা, এক ফিট দূরেও কিছু দেখা যায় না। রিক্সা পেলেও দিন দিন যত ছিনতাই বাড়ছে তাতে ভয় লাগে কবিরের, মফস্বল এলাকা বলে কিছুটা রক্ষে। সব কিছু চিন্তা করে সকাল হওয়া পর্যন্ত এখানেই থেকে যাওয়ার সিন্ধান্ত নিল। এভাবে কিছুক্ষন কেটে গেলেও ভয় কমলো না বরং বাড়ল, অসম্ভব কুয়াশা আর ঠান্ডায় ওরা অতিষ্ঠ হয়ে গেল আর কাছেধারে লোকজন না থাকায় নিরাপত্তার জন্যেও চিন্তা করতে লাগল।ঠিক এসময় হঠাৎই কোথা থেকে এক রিক্সায়ালার আবির্ভাব ঘটল।
“যাইবেন?” রিক্সাওয়ালা জিজ্ঞেস করে।
“হুম!যাব তো কিন্তু...” কবির বলে উঠে।
“কোন সমস্যা নাই বাপজান। আপনি আমার রিক্সাই উইঠ্যা বসেন। একটানে লয়া যামু।”
“আচ্ছা! আমরা কাছেই মোড়ে যাব।কত নিবেন?” এবার নয়ন কথা বলে উঠে।
“বিবেচনা কইরা দিয়েন একটা।”
কবির নয়নকে মনে মনে ইশারায় বুঝাবার চেষ্টা করে, ছিনতাইকারী না তো? এমনি ভাড়া দশ টাকা হলেও বিশ টাকা দিব বলে মনস্থির করল নয়ন। কে জানে আরো বেশি চাই কিনা, এসময় পঞ্চাশ টাকা চাইলেও কিছু করার নাই। শেষমেষ রিক্সায় চড়েই বসল ওরা যা আছে কপালে, এই শীতের রাতে দাঁড়িয়ে থাকতে একটুও ভাল লাগছে না ওদের।
নিঃশব্দ কিছুক্ষণ কাটার পর রিক্সার প্যাডেলের দিকে চোখ গেল কবিরের, ভয়ে শিউরে উঠল। রিক্সাওয়ালার এক পা নেই, চালাচ্ছে এক পা দিয়ে। এই রাতে দৃশ্যটায় কেমন অশরীরী ভাব আছে। এরকম রিক্সাচালক দেখলে ও সাধারণত এড়িয়েই চলে। বন্ধুর দিকে তাকায়, নয়ন চোখ বন্ধ করে আছে, সাড়াশব্দ নেই, সম্ভবত জ্বরের ঘোরে কোন দিকে মনযোগ নেই, শুধু রিক্সার এগিয়ে যাওয়ার শব্দ শোনা যাচ্ছে।

মনের অজান্তেই রিক্সাআলাকে জিজ্ঞেস করে ফেলল কবির,
“আপনার পায়ের কি হয়েছে?”
প্রশ্ন করে নিজেই অপ্রস্তুত হয়ে পড়ল ও।রিক্সাওয়ালা বলল,
“আমি মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধে পা হারাইছি। চিন্তা কইরো না বাপজান, আমি এক পায়েই ভ্যালা রিক্সা চালায়।”
সে হতবাক হয়ে যায়। এমনি সময়ে বিবেক জাগ্রত হয় না আজকাল কিন্তু হঠাৎ শুনে কবির অভিভূত হয়ে পড়ে। এভাবে উনার রিক্সায় চড়ে সাহেবের মত যাচ্ছে বলে কি যেন কুরে কুরে খেত লাগল তাকে।
“বাপজান মনে হয় ভয় পাইছ? ভয়ের কি আছে? ”
“না মানে... ”
“হ। ভয় পাইছ বুঝছি। সব্বাই পায়।”

এবার সে ব্যাপারটা সামলে উঠে বলল,
“আপনার কষ্ট হয় না?”
“কষ্ট আর কি? মুক্তিযুদ্ধে এর চ্যায়া ঢ্যার কষ্ট কইরছি।এ্যাতো কিছুই না।বাপজান মুক্তিযুদ্ধ কি জানো তো? অনেকেই আজকাল জানে না।”
“জ্বী আমি জানি। আমার ইউনিভার্সিটিতে একটা ম্যাগাজিন বের করেছি, মুক্তযুদ্ধ সংখ্যা, অনেক কষ্টের বিনিময়ে আমরা এ স্বাধীনতা পেয়েছি।”
“হ। কিন্তু কি হইছে স্বাধীন হইয়া? আমি একখান পা হারাইছি, জীবনটা আইজ হ্যামার পঙ্গু হইছে। বিনিময়ে কি পাইছি? তয় এত কিছু চিন্তা কইরা যুদ্ধ করি নাই। যুদ্ধ কইরছি দ্যাশের লাইগ্যা। কি একটা দিন আছিল, রক্তে খালি আগুন জ্বইলত হেই সময়।”
“হুম। আমরা বর্তমান প্রজন্ম আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ।”
রিক্সায়ালা হাসে। কিছু বলে না। কিন্তু কবিরের কৌতূহল যেন আরো বেড়ে গেছে। জিজ্ঞেস করল,
“যুদ্ধের সময় আপনার বয়েস কত ছিল? ”
“এই ধরেন আঠের-উন্নিশ, বয়েস কম হইলে কি হইব হোক্কলের সামনে দাঁড়ায়া যুদ্ধ কইরছি।”
“আপনার সাথে পরিচিত আর কে কে ছিল?”
“পরিচিত কি আর ছিল? এক লগে থাইকতে থাইকতে চেনা জানা হইয়া গ্যাছিল। পরথমে হোক্কলে মিইল্যা বর্ডারের কাছে গিয়া ট্রেনিং লইলাম, হেরপর ভাগ হয়া গ্যালাম যুদ্ধ কইরবার লাগি।”
“আপনি কোন সেক্টরে ছিলেন?”
“বাপজান অত কি আর মইনে আছে, তয় সেক্টর সাতে আছিলাম মনে হয়। রাজশাহী অঞ্চলে গিয়া যুদ্ধ কইরছি।”
“ও আচ্ছা।”
“আপনার পাটা কিভাবে নষ্ট হল?”
“বাপজান, হেইদিন একটা দিনই আছিল বডে। হেইদিন রক্তে আগুন জ্বইলতেছিল মনে, কুত্তার বাচ্চারা মাইলের পর মাইল জ্বালাইয়া দিছিল, যারে সামনে পাইছে গুলি করে মাইরছে, আর মায়াগুলারে ব্যারাকে ধইরা নিয়া গ্যাছিল। হ্যার পরের দিনই হ্যামরা অ্যাকশনে গ্যালাম, ব্যারাক আক্রমন কইরতে।”
“তারপর” উত্তেজনাবোধ করে কবির।
“হ্যার পর কডিন একটা যুদ্ধ হইল, হ্যারা স্কুলরে হ্যাদের ব্যারাক বানাইছিল, পাশেই একটা ডোবার মত আছিল, রাইতে ঐ ডোবায় থাইক্যা আক্রমন করি হ্যামরা, হ্যালারা সবই প্যান্টের চেইন খুইলা ঘুমাইতেছিল, হ্যামাদের আক্রমনে দিশেহারা হইয়া গ্যাছিল। হ্যালারা পানিরে খুব ডোরাই, ঘর থাইক্যাই গুলি ছুইড়ছে। একসময় হ্যারা গুলি ছুড়া বন্ধ কইরা দিল, হ্যামি ভাবিছিলাম, ব্যাডারা পালাইছে, ডোবা থাইক্যা উইডা সামনে আগায় গ্যাছলাম, সব্বাই যাইতে মানা কইরছিল, হ্যামি শুনি নাই। সামনে যাইতেই কই থাইক্যা গুলি আইস্যা লাগে পায়ে, হ্যার পর পচন ধইরল, ক্যাটি বাদ দিতে হইল।”
কবির কি বলবে বুঝতে পারে, ওর হূদয়ে তখন অদ্ভুত একটা অনুভূতি।
“লন, মোড়ে তো আইসা পইড়ছি, এ্যাহন কোনদিক যামু?”
“সামনে, ডানের গলিতে ঢুকেই প্রথম বাসাটা” এতক্ষন নয়ন ওদের কথা শুনছিল কিনা বুঝা যায় না কিন্তু এবার সে কথা বলে উঠে।
নয়নকে বাসায় পৌঁছে দিয়ে কবির ওদের বাসা থেকে বের হয়ে আসে। বন্ধু এবং বন্ধুর বাবা মার শত অনুরোধ করা সত্ত্বেও দাঁড়ায় না সে, রিক্সাওয়ালাকে ইচ্ছে করে দাঁড় করিয়ে রেখেছে।
“বাপজান কি আরিক জায়গায় যাইবা?”
“জ্বী, আশেপাশে কোন খাওয়ার হোটেল আছে।”
“সেইরকম তো নাই বাপজান তয় ভাপা পিডা বিক্রি হয় কাছেই।”
“ঠিক আছে, সেখানেই চলেন।” কবির আবার রিক্সায় চড়ে বসে। রিক্সাওয়ালা রিক্সা চালাতে শুরু করে।
“আপনি কি সারাদিন রিক্সা চালান?”
“না বাজান, বেশিরভাগই রাইতে চালায়, ভাড়াটা বেশি উডে, এইটাই আমার শ্যাষ টিপ, আপনারে নামায় দিয়াই বাড়িত যামুগা।”
“ও আচ্ছা” কিছুক্ষন চুপ থাকে সে তারপর আবার জিজ্ঞেস করে,
“আপনার পরিবারে কে আছে?”
“কেউ নাই।”
“কেউ নাই মানে? আপানার পরিবার, আত্নীয়-স্বজন, কেউ নাই?”
“নাই কেউ নাই হ্যামার।”

“যুদ্ধে ওদের হারিয়েছেন?”
“হ, হ্যারা কই গ্যাছেগা সবাই। বাইচ্যা আছে কিনা জানিনা? আর বউটারে ধরে নিয়া গ্যাছিল কুত্তার বাচ্চারা। একটা সন্তান আছিল, পড়াশোনায় খুব ভাল আছিল, ওরেও মাইরা ফ্যালছে, লাশটাও দ্যাখতে পাইনি বাপজান।”
কেন জানি কবিরের চোখের কোণা ভিজে উঠতে শুরু করেছে। কথা বলতে গিয়ে কণ্ঠ কেঁপে উঠে,
“আপনার খারাপ লাগে না?”
রিক্সায়ালা এবারও হাসে।
“বাপজান যুদ্ধের পর অনেক খুঁজছি অগোরে, পাই নাই। পরথম পরথম কান্নাকাটি করতাম।এক পা নাই, কই যামু? কে আমারে খায়াইব? ভিক্ষা করছি পরথমে? খারাপ লাগত কিন্তু কি করুম? তয় যার কেও নাই তার আল্লাহ আছে।এক ভ্যালা মাইনষ্যে আমারে এই রিক্সা কিইন্যা দিছিল। রিক্সা চালাইয়া আমার ভালই চইল্যা যায়। আল্লাহ তার ভ্যালা কইরব।”
“কেন আপনি মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট পান নাই? সরকার থেকে তো একটা ভাতাও দেয় মনে হয়।”
“আর ভাতা বাপজান! সাটিফিকেট পাইছিলাম।এক সরকারে দিছিল আরেক সরকার হেইটা কাইড়া নিছে।আমি নাকি ভূয়া? আমি নাকি মুক্তিযুদ্ধ করি নাই।
হঠাৎই রিক্সাওয়ালা ডুকরে কেঁদে উঠে। কবিরের হৃদয়ে যেন কিছু একটা নড়েচড়ে উঠে।সে নিজেও কান্না থামিয়ে রাখতে পারছে না।এই কান্না ষোল কোটি মানুষের একজনের কানেও কি যায় না?
যেখানে ভাপা পিঠা বিক্রি হচ্ছে সেখানে পৌঁছে রিক্সাওয়ালাকে পাশে বসিয়ে চার পাঁচটা ভাপা পিঠার অর্ডার দিয়ে দেয় সে। কথা বলতে পারছে না, অসহ্য জ্বালা হচ্ছে তার বুকে। একসাথে ভাপা পিঠা খেতে খেতে এই কনকনে শীতে তার আর ঠান্ডা লাগে না, আশ্চর্য এক অনুভূতি ভর করেছে ওর মনে, রক্তে ভালবাসার টান খুঁজে পায় সে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তাহমিদুর রহমান জ্বী অবশ্যই পড়ব
বিষণ্ন সুমন এই গল্পটা যতবার পড়েছি ততবারই একটু একটু করে বুকের ভেতর কি যেন নড়ে উঠেছে...অনেক সুন্দর. ভাই তুমি একটু কষ্ট করে আমার লিখাগুলু পড়বে আশা করি.
মাহমুদা rahman nice..........given vote for u
তাহমিদুর রহমান ধন্যবাদ সবাইকে। সামনে পথচলার সাহস বাড়ল
মা'র চোখে অশ্রু যখন ভালো হয়েছে .................
সূর্য নানান কথার ফুলজুরিতে গল্প সেজে ওঠে। কিছু গল্প আছে যেখানে কথা সাজাতে হয়না, সেটা এমনিতেই সেজে ওঠে....... তোমার লেখাটা সেরকম..... ভালো লাগলো.........
বিন আরফান. “আর ভাতা বাপজান! সাটিফিকেট পাইছিলাম।এক সরকারে দিছিল আরেক সরকার হেইটা কাইড়া নিছে।আমি নাকি ভূয়া? আমি নাকি মুক্তিযুদ্ধ করি নাই।= আহা , এত দরদ মেখে লিখেন কি করে ? আমি তো ভাই পারিনা, আপনার উপাংশু আমার অনেক ভালো লেগেছিল. ভোট দিয়েছি কিনা ? se কথাতো ভালো লাগার মধেই নিহিত. আমার বঙ্গলিপি পড়তে আপনার মোট গুনি লেখককে বলতে সংকোচ বোধ করি.
তাহমিদুর রহমান পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ
বেস্ট অফ নিরব কোটি মানুষের হয় কি না জানি না তবে বুকটা বোধ হয় কেমন করসে.............. হয়ত...........!

১৬ জানুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৬ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী