দু:খ পাইয়াছি আমি। চোখ দুইটাতে আর ধরে না পানি, পড়তে চায় ঝরঝর করে মুইছা কষ্ট গ্লানি। পারি না, পারি না রে আমি পড়ে না চক্ষুর পানি, নয়নে আটকিয়া রাখি মনেতে মনেতে কান্দি। দু:খ পাইয়াছি আমি।
কি দুখে যে দুখী আমি কাউরে নারে বলি, যে শুনিবে আমার দু:খ তারেই লাগে সুখী, দু:খের দুখে একলাই দুখী আমি দু:খে মরি। দু:খ পাইয়াছি আমি।
এত দু:খ এই ধরাতে ধরে আমার বুকে, তারও পরে আরও দুখী জন্মে এই ভবে। ওরে ভয় লাগে যে প্রাণে!
দু:খের ব্যাপার-স্যাপার বুঝি না, শুরু ক্যামনে শেষ ক্যামনে মরে ক্যামনে বাঁচে ক্যামনে তাও জানি না! একের পর এক আঘাত করে আমার এই ছোট্ট মনে, ভাঙে-চুরে আবার গড়ে আবার সেই মন্ত্র পড়ে, কে বাঁচে, কে ঝইড়া পড়ে কে ভালো, কে খারাপ থাকে- তা দু:খ দেখে নারে! দু:খ পাইয়াছি আমি।
দু:খের ব্যথা জ্বালায় মোরে একলা যখন থাকি, কষ্টের পানি ঝইরা পড়ে মনে মনে রাখি, মনে চায় মইরা যাই যেন না বাঁচি, আর যেন দু:খ মোরে বলে না দু:খী। দু:খ পাইয়াছি আমি।
বুকের পাঁজর ভাইঙ্গা পড়ে পাইয়া দু:খের ব্যথা, আপন বলতে আমি তখন পাই না কারও দেখা, শেষ পর্যন্ত দু:খের কাছে হারে আমার মন, ছুঁইটা ছুঁইটা চক্ষুর জল গড়ায় বদন। দু:খ পাইয়াছি আমি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিজানুর রহমান রানা
দুঃখ-কষ্টের ছায়া বর্তমান কবিতায়। গ্রামীণ শব্দগুলো পরিহার করলে ভালো লাগবে সেই সাথে সাধু ভাষাটাও। তবে আধুনিক কবিতাগুলো ভালোভাবে বুঝতে হলে দৈনিক পত্রিকাগুলোর সাহিত্যপাতার প্রতি ল্য রাখলে ভালো হবে।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।