(ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সুদীপ্ত সেন নামে এক ব্যক্তি সারদা নামের এক চিটিং কোম্পানী খুলে public-এর পঁচিশ হাজার কোটি টাকা বা তার বেশী চিট করেছন ।তিনি এখন জেলে । আবার ঐ চিটের কয়েক কোটি হজমের দায় পরিবহন মন্ত্রীও জেলে আছেন । Cheap minister তাকে মন্ত্রী্ত্ব থেকে সরাবেন না । এখন ডিজেল এর দাম লিটারে দশ টাকা কমে গেছে কিন্তু বাস ভাড়া কমেনি । প্রতিদিন একটি বাসে ৩০০ লিটার ডিজেল লাগে ।অর্থাৎ মাসে extra লাভ প্রায় ৯০,০০০ টাকা । তাই জেলে মন্ত্রীর সাথে দেখা করে একটি বাসরুটের permit করতে গেছিলাম । মন্ত্রী দেখা করলেন না, উনার নাকি ভারী অসুখ করেছে, কি অসুখ কেউ জানেনা ! সুদীপ্ত সেনের সাথে দেখা হয়ে গেল । উনি বললেন প্রিয় কবি সুনীলের অনুকরণে লেখা তার প্রেমের কবিতাটি যেন আমি যেনতেন ভাবে প্রকাশ করি । আরো বললেন জেল থেকে বেড়িয়েই আমাকে কোটি খানেক দেবেন, তাই……………..) কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ পক্ষ কাটলো কেউ কথা রাখেনি । ছেলেবেলায় সাহারার সুব্রত রায় তার চিট করার কায়দা বলা হঠাৎ থামিয়ে বলেছিল পরদিন বাকিটুকু শুনিয়ে যাবে । তারপর কত শত দিন এসে চলে গেল সুব্রত দা আর এলো না পঁচিশ বছর প্রতীক্ষায় আছি ।
মেদিনীপুরের গৌতম রোজ বলতো, অপেক্ষা কর সুদীপ্ত তোমাকে আমার ভ্যালীর এক কেজি ওজনের ঢ্যাঁড়স দেখাতে নিয়ে যাব , ঝাড়গ্রামে যেখানে সাপে নেউলে খেলা করে ! গৌতম , আমি আর কত অপেক্ষা করবো ?তুমি কি আমার মত এই জেলে আসবে? জেলে এসে তারপর কি তুমি আমায় এক কেজি ওজনের ভেন্ডি দেখাবে ?
একটিও প্রেম করতে পারিণি জীবনে ভিখারীর মতন বড় গোঁসাই বাড়ীর গেটে দাঁড়িয়ে দেখেছি ভেতরে রাস উৎসব
অবিরল রঙ্গের ধারার মধ্যে সুবর্ণ কঙ্কণ পড়া ফর্সা রমণীরা কতরকম আমোদে হেসেছে আমার দিকে তারা ফিরেও চায়নি !
বাবা আমার কাঁধ ছুঁয়ে বলেছিলেন, দেখিস, একদিন তুইও... বাবা এখন মৃত, আমার আর প্রেম করা হয়নি শান্তিপুরের সেই রাস উৎসব আমায় কেউ ফিরিয়ে দেবে না !
গার্ণিয়ের কালো চুলে বিলি করতে করতে দাঁত উঁচু দেবযানী আমায় বলেছিল যেদিন আমার দাঁতগুলো নীচু করে দেবে সুদীপ্ত সেদিন আমি তোমর সাথে সত্যিকারের প্রেম করবো ! ভালবাসার জন্য আমি হাতের মুঠোয় নিয়েছি প্রান টাকা দিয়ে দূর্তন্ত নেত্রী মন্ত্রীদের চোখে বেঁধেছি সবুজ কাপড় বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজে এনেছি দাঁতের সেরা ডাক্তার উঁচু দাঁত নীচু হয়ে গেছে কবে তবু কথা রাখেনি দেবযানী, আমার বিরুদ্ধে রাজ সাক্ষী হয়েছে এখন সে এক হিংসুটে নারী !
কেউ কথা রাখেনি তে্ত্রিশ পক্ষ কাটলো কেউ কথা রাখেনা ।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মনতোষ চন্দ্র দাশ
কেউ কথা রাখেনি
তে্ত্রিশ পক্ষ কাটলো
কেউ কথা রাখেনা ।। ......ভাল লাগল দাদা..
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।