চল্লিশ বছর আগে - একটি ফুলের কলি ফুটেছিল বাঙালির উর্বর রক্তে, সেই কলি পাঁপড়ি মেলে, বাংলাদেশের মাথা তুলে, বুক টান করে বিশ্বকে সালাম জানিয়েছিল - আমরাও পারি।
আজ চল্লিশের পরে প্রজন্মান্তরে রক্তের প্রতিটি কণা ঝগড়া করে কী পেলাম - কী আশায় ছিলাম?
অফিসে বাজারে দোকানে আদালতে মুক্তির স্বরূপ আজ ব্যঙ্গ করে হাসে, সীমান্তে গলিতে দেয়াল-ঘেরা ইমারতে মৃত্যুর স্বাধীনতা মুক্তির চেয়ে বেশি - তারাও আজ যেন ব্যঙ্গ করে হাসে। মুক্তি যেন এই ঢের বেশি!
চাকরির বাজারে আসন গেড়ে বসেছে ছেলে-নাতিসহ কোটার বাণিজ্যে মুক্তির স্বাদ কি এমনই মধুর - মিছরির ছুরির মতো? ফালি করে কাটা সুযোগের কোটাগুলো যেন প্রেতাত্মা হয়ে চেপেছে জাতির উপর।
মুক্তির শেষ নিশ্বাসটুকু নেবার সুযোগ কি পাব না - চল্লিশ বছর পরের দিনগুলোতে? এভাবেই কি শেষ হবে স্বাধীনতার আয়ু? সে-উত্তর জানা নেই কারো কাছে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
না, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি কোন ব্লেইম দিচ্ছি না। কিন্তু চিন্তা করে দেখেন, তাদের নাতি, পুতি কত কি আঝাইরা দেশটা মগের মুল্লুক মনে করছে। সাধারণ মানুষ কোথায় দাঁড়াবে?
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।