বাজে ডঙ্কা, জ্বলে আকাশ-লঙ্কা, এখনই ভিজবে সৃষ্টি, তবো মুগ্ধ নয়নে, চেয়ে মেঘ ছায়াবনে, অপেক্ষায় মন দেখবো হবে হঠাৎ বৃষ্টি।
ব্যাস্ত রাজপথ, চঞ্চল চোখে সবাই খুঁজছে আশ্রয়। এরই ভিড়ে, এক আত্মভোলা পাগলাটে, হাত মেলে নিজেকে অর্ঘ দেয় নির্ভয়।
পশুরাজের হুংকার যেনো, নগরীর এই দেয়ালে দেয়ালে হয় প্রতিধ্বনি। এ তান্ডবলীলা, করবে সাঙ্গ ভবলীলা, কথাটায় নয় অজ্ঞাত কোন এক অভাগিনী।
হঠাৎ শুরু হয় ভারীবর্ষন যেনো ধরণীর উপর হাজারো বৈরাগের অভিযোগে, আছড়ে পড়ে আপন সুধা নদী লোয়ে, অভিপ্রায় তাকে পবিত্র করে দিবে।
একঘেঁয়ে সংগীতের পর টুকটাক তবলা আর সেতারার সুর বড় কানে বাজে, দিয়ে উপহার, নব পল্লব-পত্র এবারে বিদায়ের গান গেয়ে কেউ উঠে।
এ আমার অশ্রুর দিঘি নিয়ে মায়ের আঁকা চোখ, অথবা জগৎ ভোলা সেই ছেলেই আমি, প্রকৃতিকে নষ্মার করে আবার নব্যতাদাতা বলি নাই-বা কেন, ‘বৃষ্টি-ক্ষণ’ শেষে যখন মেলে যখন নিজেকে আমার কর্মভূমি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তানভীর আহমেদ
খুব ভালো লাগল। আরো ভালোর প্রতীক্ষায় থাকলাম। দৃষ্টি আকর্ষণ : অর্ঘ=অর্ঘ্য, ভারীবর্ষন=ভারীবর্ষণ, দিঘি (এটাও কি প্রচলিত? ঠিক মনে পড়ছে না।)=দীঘি।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।