মধ্য রজনীর নি:স্তদ্ধ প্রকৃতি গুরু-গম্ভীর বজ্রনিনাদে আকাশটা কম্পিত বারংবার তব মনের আকাশে নৃত্যরত তোমার যত স্মৃতি আজ বৃষ্টির ঢং-এ দুচোখ বেয়ে ঝরছে অঝোর। তবে কি আমি কাঁদছি!স্মবিষ্ময়ে প্রশ্ম মনে হ্যা তো, হৃদয় অম্বর কাঁদছে অমোঘ ধারায় ব্যাথা ভরা বারি স্রোত যত বৃষ্টি হয়ে জমছে চোখের কোনে প্রকৃতিও এই কষ্ট আবেশে হয়েছে ক্লিষ্ট প্রায়। শুনেছ কি মেয়ে? আমি আজ ভাল নেই বৃষ্টির পানি চোখের পানিকে ফেলতে চাইছে ধুয়ে তবু হৃদয় অম্বর অফুরান আজ ঝরছে ক্লান্তি নেই শুধুই তোমায় নিয়ে ভেবে, তোমার জন্য মেয়ে। আমি উদভ্রান্ত পথিক,সবকিছুই তব জেনে একাই ক্রন্দনে ভাসি-জানকি বৃষ্টি তাই মোর সঙ্গী আমার কষ্টে আবেশিত হয়ে দোলা দিতে চায় মনে তবু জানেনা সে-তুমি ছিলে,আছ ,থাকবে আমার সঙ্গী। জানি এ রজণীর কোন এক প্রহরে ভুলবে আমায় চিরতরে তুমি যে অধরটা ভ্রষ্ট হয়েছে আমার অধরের অবিরত ছোয়ায় সে অধরে ফুটাবে পুষ্প নব প্রেমিকের পরশে তুমি নব বীজ বপন করবে আবার পুরান জমিনটায়। আর আমি কাঁদব আমার অতীত স্মৃতিটা মেলে আকাশের এই ক্রন্দনের সাথে কাঁদব একাকী জেগে হৃদয়ের যত অশ্রুঢল মিশিয়ে বৃষ্টির জলে আমি কাঁদব, আমি কাঁদব,-এ হৃদয় আবেগে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।