বিপরীত স্কেচ

সবুজ (জুলাই ২০১২)

Lutful Bari Panna
  • ৬১
  • ১১
এক.
গেঁয়ো বাঁশী থেকে সুর তোলে একটা সবুজ
পাহাড়। ইদানীং ঝিম ধরা দুপুরের দিকে ফিরে
থাকি। উদ্দাম বিকেলগুলো বেজে ওঠে অন্তরীক্ষে

ইদানীং রুটিন চেকআপ। একদিন তুমুল
বর্ষা ছিল, প্রশস্তির বন। মাঠ ভরা ঝাঁঝালো
সবুজ। ইদানীং তুমুল অসুখ- রোদের মত
হলদেটে, জং ধরা। সন্ধ্যের পানশালা লাইম কর্ডিয়াল

ইদানীং পেন্সিল স্কেচ। রঙচঙে শহর থেকে ফিরে
আসি খরাতপ্ত ফ্যাকাসে উদ্যান। নিজেকে ফিরিয়ে
আনি নিজের ভেতর।

দুই.
আলপথে যে কিশোরী বিকেলের ছায়া মেখে
হেঁটে যায়- আমি তার রোদেলা উঠোন। আমি তার
দুই চোখে জমানো সবুজ। ও মেয়ে
অবুঝ হও- মেঘের কাঁচুলি খুলে
ঝরে যাক আদরের ফোঁটা
ও মেয়ে আজানু হও। ও পঞ্চবটী পাহাড়ের
বন, বনলতা; আনত চোখের ভাঁজ
খুলে ফেলে বলে ওঠো- 'এতদিন কোথায় ছিলেন?'
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
নীলকণ্ঠ অরণি ইশশ,...কি সুন্দর লেখা! এতদিন পর পড়লাম!
এস. এম. কাইয়ুম ভালো হয়েছে বেশ
ইসমাইল বিন আবেদীন মাঠ ভরা ঝাঁঝালো সবুজ | বাহ ! বেশ রূপক উধারণ তো | পান্না ভাই একেবারে সবুজের ভেতরে গিয়ে মনের ভাষা গুলো নিংড়ে নিয়ে কবিতা খানা রচনা করলেন | শুভো কামনা রল | পছন্দ তো থাকছেই |
সেলিনা ইসলাম অসাধারণ কবিতা শুভকামনা
ইউশা হামিদ বন, বনলতা; আনত চোখের ভাঁজ খুলে ফেলে বলে ওঠো- 'এতদিন কোথায় ছিলেন?' ---- মহাকবি জীবনান্দের বনলতা সেন কবিতার কথা মনে করিয়ে দিলেন বস । শুভ কামনা নিরন্তর ।
রস্বই সুন্দর কবিতা গুরুভাই । :)
আলেকজানডার গল্পে যেমন দাড়ি(।) যত্রতত্র দেয়া য়ায়,তেমনি ইদানিংকার নব্য আবিস্কৃত তথাকথিত কাব্যগল্পে তা চোখে পড়ছে যা আদি ছন্দময় কবিতাকে উপহাস করে ।উপহাস করে এজন্য যে কাব্যগল্পের পক্ষে অবস্থানটা যখন নজরুল-রবি ঠাকুরদের উপরে চলে যায় ।কারো কারো ভাষায় এটাই অরিজিন কবিতা ।আর এই কাব্যগল্পকে গল্প থেকে আলাদা করা যায় না ,কারন রিডিং পড়ে গেলে এক অর্থবোধকে দ্বাড়ায়।আমি জানি উত্তরে কাব্যগল্পের পক্ষে তুবড়ি ছুটার পাশাপাশি পান্ডিত্য জাহির হবে এই লেখাটির পর ।তবুও এই ধরনের ছান্দিক কবিতা হত্যাকারী কবিতা কখনই আমি পছন্দ করবোনা ।ধন্যবাদ কবিকে ।
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ। আপনার পান্ডিত্বের ধকলে যদিও বক্তব্য পুরোপুরি পরিস্কার নয়, তবু জানতে মন চাইছে- জীবনানন্দ বা শামসুর রাহমানদের সম্বন্ধে আপনার মতামত কি? সবচেয়ে বড় কথা ছন্দ সম্বন্ধে আপনার ধারণা কি? কবিতায় অন্ত্যমিলকেই কি ছন্দ মনে করেন? এবং সবশেষে আপনার রবীন্দ্র ভক্তির প্রাবল্য এবং রবীন্দ্রজ্ঞান দেখে জানতে মন চাইছে- রবীন্দ্রনাথ কি কখনো গদ্যকবিতা রচনা করেন নি?
জীবনানন্দ বা শামসুর রাহমানকে আপনি মডেল হিসাবে নিয়ে থাকলে সেটা আপনার বিষয় আমার তাদের বিষয়ে ধারনা আপনার মনপ্লুত নাও হতে পারে ।ছোট বেলা থেকে পাঠ্য বইয়ে যে ছান্দিক কবিতা পড়ে এসেছি এবং তখন থেকে মনে যেই কবিদের গেঁথেছি তা আমি কাব্যগল্পের কাছে হারিয়ে যেতে দিবো না ।এটা আমার ব্যাক্তিগত অভিরুচী ও মত ।প্রতিটি লাইনের সাথে কবিতার মূল বিষয়বস্তুর মিল ফলোআপকেই আমি অন্ত্যমিলের সজ্ঞায় ফেলি বা দেখি বা জানি ।মনে রাখবেন কাব্যের উৎপত্তি ছন্দমিল থেকে ।পরবর্তীতে কিছু সংযোজন হয়েছে এবং হচ্ছে।হৃৎপিন্ড ব্যাতীত যেমন মানুষ কল্পনাতীত তেমনি ছন্দের আবেদনহীণ কাব্য প্রাণহীণ ।আর আরেকটি কথা মনে রাখবেন কারো অভিমত আর সমালোচনাকে কখনও পান্ডিত্য বলে আখ্যায়িত করবেন না ।তা ভিন্ন কিছু মিন করতে বাধ্য করে ।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ডিসকাশনের জন্য ।
জীবনানন্দ বা শামসুর রাহমান বিষয়ক আপনার দৃস্টিভঙ্গীটি স্বীকার করার জন্য ধন্যবাদ। আশা করছি- বাঁশি, সাধারণ মেয়ে কিংবা ক্যামেলিয়া পড়লে রবীন্দ্রনাথও আপনার কাছে অপ্রিয় হয়ে উঠবেন। সত্যি বলতে কি- গ্রামেগঞ্জে দুটাকায় যে কবিতাগুলো কিনতে পাওয়া যায় সেগুলোতেও অনেক ছন্দ থাকে। সেগুলো যদি ছন্দের কারণে আপনার প্রিয় হয়ে ওঠে- তাহলেও আসলে আমার বলার কিছু নাই। ব্যক্তিগত অভিরুচি ও মতের কাছে বলার কি থাকতে পারে। তবে আপনি যখন অন্যদের ব্যক্তিগত রুচির ওপর আঘাত করেন কথা তখনই ওঠে। আর পান্ডিত্য বলার কারণ এই বাক্যটা- "উপহাস করে এজন্য যে কাব্যগল্পের পক্ষে অবস্থানটা যখন নজরুল-রবি ঠাকুরদের উপরে চলে যায় ।"- কাব্যজগত কি কারো ও্পরে চলে যাওয়ার বিষয় না নিচে নেমে যাবার? তাহলে তো রবীন্দ্রনাথ আর নজরুল ছাড়া আমাদের আর অন্য কোন কবিরই দরকার ছিল না, তাই না? আর একটা কথা ছন্দ আর অন্ত্যমিল কিন্তু আলাদা বিষয়। ছন্দহীন অন্ত্যমিল যেমন হতে পারে তেমন হতে পারে অন্ত্যমিলহীন ছন্দও।
আপনার মনের নীচতার পরিচয় দিয়ে দিলেন আপনার কথায় ! ছন্দময় কবিতা বলতেই আপনি রাস্তার দুটাকা মুল্যের কবিতাগুলিকে বুঝেন ।এতে আপনি কাজী নজরুল ও রবীন্দ্রনাথকে কি অপমান করলেন না ? আসলে দু টাকায় রাস্তায় যে কবিতার বই পাওয়া যায় আপনার কাছেই প্রথম জানলাম । যার যেখানে দখল তার ধারনাও মনে হয় সে রকম ।আর আপনি গল্প কবিতা লিখছেন ভালো কথা কিন্তু ভাবটা এমন নিবেন না ,যা কাজী নজরুল ইসলাম ও রবীন্দ্র নাথের উপর গিয়ে পরে !আশা করি যার যার অভিমতকে মূল্য দিতে শিখবেন ।
আরেকটি কথা আলোচনায় শালীনতা বজায় রাখবেন ।কারন আপনি বজায় না রাখলে তা অন্যকে উৎসাহিত করতে পারে ।সে জন্য দায়ী আপনি থাকবেন ।
ভাই ছেলেমানুষীরও একটা শেষ থাকে। সব সীমা অতিক্রম করে ফেললেন দেখা যাচ্ছে। কোন পয়েন্টে অশালীন হয়েছি সেটা দেখিয়ে দিলে ভাল হত। এরকম গায়ে পড়ে ঝামেলা পাকাতে আসবেন আর উল্টো অভিযোগ করবেন সেটাও বোধ হয় খুব ভাল ব্যাপার না। আমার কবিতা আপনার পছন্দ হতেই হবে এমন দিব্যি তো কেউ দেয়নি। সোজা বলে দেবেন ভাল লাগেনি। কিন্তু কবিতা পছন্দ হয়নি বলতে গিয়ে গদ্যকবিতার গুষ্ঠি উদ্ধার করলে এ পয়েন্টে সঙ্গত সাহিত্য আলোচনা হতেই পারে। আর সেটা যদি নেয়ার ক্ষমতা না থাকে তবে এসব আলোচনায় জড়ান কেন?
আরেকটা কথা বলতেই হচ্ছে- কবিতার ফর্ম্যাট নিয়ে আমার মাথাব্যথা নাই। কোন বিশেষ ফর্ম্যাটের কবিতা নিয়ে কোন অভিযোগও নাই। প্রত্যেক ফর্ম্যাটের কবিতারই কিছু বিশেষত্ব থাকে। রবীনদ্রনাথ তো বটেই এমনকি আপনি যার প্রোফাইল পিক ধারণ করে আছেন সেই বিশুদ্ধ ছন্দের কবি নজরুলও জীবনে একবার গদ্য কবিতা লিখেছেন। আপনি নতুন কিনা বুঝতে পারছিনা। তবে অনেকেই জানেন গল্পকবিতায় যে কজন ছন্দে লেখেন আমিও তাদের একজন। আগামী সংখ্যার কবিতাটা আমি গত তিন তারিখে জমা দিয়েছি। সেটা আদ্যপান্ত ছন্দে রচিত। আপনাকে সেটা পড়ার জন্য আগাম আমন্ত্রণ রইল। আর বিনীত আবেদন রইল সাহিত্য আলোচনা করছেন সাহিত্য আলোচনায় থাকলেই ভাল হয়।
চেয়ে দেখুন আপনার লেখার প্রতি কে প্রথমে অশালীন আক্রমন শুরু করেছে ।আমার ব্যাক্তিগত মতামতের পর প্রথমে আমাকে “পন্ডিত”বলেছেন,তারপর ছন্দের কবিতাকে রাস্তায় টেনে নিয়েছেন,ছন্দ কবিতাকে দু টাকা মূল্যমানে ফেলেছেন ! তারপর আমার প্রতি তীর ছুড়েছেন “অজ্ঞতার”।আবার এখন মুখোস লাগিয়ে আমাকে বলছেন -কোথায় অশালীন হয়েছেন !আসলে যে জেগে ঘুমায় তাকে জাগানো যায় না আপনি এত কিছু বলার পরও যদি আমার কাউন্টার আলোচনা ছেলেমানুষী হয় ,তাহলে বলতে হয় আপনারটা “ঝুনা নাড়িকেলী” কথা ! আপনি উস্কানি দিয়েছেন আমাকে ।
মন্তব্য না করে পারলামনা | পান্না ভাই ও আলেকজান্ডার ভাই , দুজনকেই বলি এটা আর বাড়িয়েন না | আমি দুজনের কথায় পড়েছি | কিছুক্ষণ আগে দেখলাম আমার সাথে আলেকজান্ডারের বন্ধুত্ব পছন্দ করেছি | তাই দু বন্ধুকে বলি এখানেই শেষ করেন | আর আলেকজান্ডার ভাই আপনাকে বলি , গদ্য কবিতার স্বীকৃতি অনেক আগে থেকেই | তবে ছন্দ আর অন্তমিল কিন্তু এক নয় | এ দুইটা এক হলে সৌন্দর্য বাড়ে কিন্তু গদ্যে যদি ছন্দ থাকে তাহলে সেটাই মাধুর্য | তবে অন্ত মিলের কবিতায় অবশ্যই পুংখানুপুঙ্খ মিল থাকতে হবে | গদ্যে ছন্দ যেখানে শেষ দাড়ি -কমা সেখানেই বসবে | কবিতা মাত্রা নিয়ে পড়তে হয় তাই ছোট ছোট লাইনের প্রয়োজন পড়ে | অনেক সময় লাইন যেখানে শেষ মাত্র সেখানে শেষ হয় না | তাই আর নয় এসব নিয়ে লেখালেখি | গ.ক. এর ছন্দহীন আসর | আপনাদের ছন্দ - মাত্রা -অন্তমিলহীন গল্প এখানেই শেষ করুন আমার অনুরোধ | শুভো কামনা উভয়কে | ভালো থাকবেন |
ইসমাইল বিন আবেদীন ভাই আপনার এই কথাটির সাথে আমি একশত ভাগ একমত =“তবে ছন্দ আর অন্তমিল কিন্তু এক নয় | এ দুইটা এক হলে সৌন্দর্য বাড়ে কিন্তু গদ্যে যদি ছন্দ থাকে তাহলে সেটাই মাধুর্য” ।তবে যেই গল্পকবিতায় অন্তমিলও থাকেনা আবার ছন্দের ছোঁয়াও থাকেনা সেটার কি নাম হবে ?
আলেকজান্ডার ভাই, নাম দেওয়া টা লেখকের কাজ সেটাকে আমরা কেবল ছন্দ আর দিয়ে পরে নেব | ভালো থাকবেন |
"আমি জানি উত্তরে কাব্যগল্পের পক্ষে তুবড়ি ছুটার পাশাপাশি পান্ডিত্য জাহির হবে এই লেখাটির পর ।"- ভাই এই আগাম ডায়লগটি দিয়ে আসলে কি বোঝাতে চাইছিলেন? আমি কি এর চাইতেও বেশী কিছু বলেছি? আর ভাই কবিতা ছন্দের হোক আর গদ্যকবিতা হোক 'লেখার মান অনুযায়ী' যদি সেটা রাস্তায় নামে আমার আপনার কিছুই করার নেই। আমার এই লেখাটাও রাস্তায় নামার উপযুক্ত হতেই পারে। তবে সেটা গদ্যকবিতা কিংবা ছন্দের কারণে না ভাই। আপনাকে এটাই বোঝাতে চাচ্ছিলাম বারবার। কোন ছন্দকবিতা রাস্তায় নামলে রবীন্দ্রনাথ বা নজরুলের কিছু যায় আসেনা। আমার এই গদ্যকবিতা রাস্তায় নামলেও শামসুর রাহমান বা আল মাহমুদদের কিছু যাবে আসবে না। কে কোন ফর্ম্যাটে লিখলেন সেটা তার কাছেই থাক নারে ভাই। কবিতা যদি আপনার পছন্দ না হয় পড়বেন না। পড়লেও বলবেন, 'ভাল লাগেনি'- ব্যাস মিটে যাবে। কোন ফর্ম্যাট নিয়ে কথা বলতে হলে সেই ফর্ম্যাটে কবিতা লিখেছেন এমন অসংখ্য নামী কবি আছেন তারা কি তাদের কবিতার বইগুলো সব লুকিয়ে ফেলবে? আপনার অন্যান্য অভিযোগের উত্তর দিয়ে আর পরিবেশ ভারী করতে চাচ্ছি না। এটা তো যুদ্ধক্ষেত্র না। কথা যা বলার কবিতা নিয়েই বলি।
এখানে অযাচিত ভাবে নিজেকে টেনে এনেছি বলে আগেই ক্ষমাপ্রার্থী। আলেজেন্ডার ভাই, আমি আপনাকে চিনি না। আপনার পারসোনালিটি কেমন তাও জানি না। তাই উপোরক্ত মন্তব্য গুলো পড়ে একটু ভীত, আপনি আবার আমাকে কি বলেন। আমার একটা মত আছে। রবীন্দ্রনাথ, নজরুল কিংবা জীবনানন্দ দাস, আর যারা লিখেছেন তারা অনেক কিছুই নতুন সৃষ্টি করেছেন। আমরা তা দেখে মুগ্ধ হই। ভাবি কত মহান কবি। এ যুগেও নতুন কেউ নতুন কিছু করে দেখাতে পারে। হতে পারে তা সমসাময়িক ধ্যানধারনায় না মিলতে পারে। তাই বলে কবিকে বিচারে কাঠগড়ায় দাড় করানো যায়। কবি যা লেখেন, যা সৃষ্টি করেন তাতে কবির পূর্ণ স্বাধীনতা আছে। নতুন নিয়ম, নতুন ছন্দের ধারা, ছন্দহীন ধারা, যা খুশি লিখতে পারেন। আর সে সব কিছুতেই কবির ইচ্ছাই সব। কে বলতে পারে, এই পান্না দা'ই হয়তো একদিন জনপ্রিয় কবি হয়ে উঠবেন। আমার জানামতে উনি এখনই দুই বাংলা মিলিয়ে যথেষ্ট জনপ্রিয় একজন লেখক। এখানে এই গল্প-কবিতায় উনার মত একজন লেখক লিখছেন এটা অনেক বড় ব্যাপার। আমরা সবাই এখানে সাহিত্য গুরু নই, সাহিত্যের পথে পথিক মাত্র। আসুন আমরা একসাথে হেঁটে চলি। একজন আরেকজনের সৃষ্টির প্রতি অনুরাগী হই, অনূপ্রাণিত করি, আমরা অনুপ্রাণিত হই।
শুনেছিলাম আলেকজান্ডার প্রখর তীরন্দাজ এর তরবারি চালনায় পারদর্শি ছিলেন। তো এই আলেকজান্ডার কি আমাদের একটা ভাল ছন্দ কবিতা দিতে পারেন না! আগামীতে আপনার কবিতা পড়ার আশায় থাকব। আর ভাই "তথাকথিত কাব্যগল্পে" আপনার একথার উত্তরে বিনয়ে বলতে চাই পৃথিবীতে এমন কবিতা আছে নাকি যার কোন গল্প নেই? সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের যা চেয়েছি যা পাবো না পড়েছেন? ওটাতো আপনার কোন ভাবেই কবিতা মনে হবে না। অথবা নির্মলেন্দু গুণ এর ওটা কিছু নয়, আবার রুদ্র মোহাম্মদ শহিদুল্লার বাতাসে লাশের গন্ধ? এগুলো কিন্তু দুই বাংলার লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রিয় কবিতা। দুঃখের বিষয় এগুলো কোনটাই অন্তমিলে এবং আপনার ভাষায় ছন্দে লেখা নয়....... কবিতা হলো কবির মনের ভেতরে জমানো কথার শৈল্পিক উপস্থাপন। কারো ভাল লাগবে কারে লাগবে না। ভাল লাগলে ভাল বলা এবং না লাগলে ভাল লাগেনি বলে দেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। আশা করব এইটুকু বিবেচনা বোধ কাজ করবে অন্যদের লেখাগুলো পড়ার সময়। অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা আলেকজান্ডার ভাইকে।
ইসমাইল ভাই, স্বাধীন ভাই আপনাদের ধন্যবাদ। মাহী তুমি আমাকে একটু বেশী ভালবাস। একটু কুন্ঠিত হচ্ছি। যে পরিচিতিটুকু দুই বাংলার কিছু কবি লেখকদের কাছে আছে সেটা যতটা না লেখালেখি তার চাইতে সামাজিক যোগাযোগের কারণেই বেশী। লেখক বা কবি হিসেবে আমি নেহাতই ক্ষুদ্র- এবং এটা কোন বিনয়ী বাক্য না। সবাইকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
যাক বাবা যুদ্ধ আর ৩য় বিশ্বযুদ্ধ হলো না | পরাজিত দুজনে মাজখান দিয়ে আমরা তিনজন জয়ী হলাম | আমি, স্বাধীন ও মাহী | হা....হা....হা....| বীর আলেকজান্ডারের কামান একটু অগোছালো ছিল তা না হলে আর একটু জমতো | অবশ্য সুমন ভাই যুদ্ধে নামার প্রস্তুতি প্রায় নিয়ে ফেলেছিলেন কিন্তু আমার মন্তব্যের পর উনি আমাকে ফোন করে ধন্যবাদ দিয়ে বললেন যে আমি আর গুলি ছুড়লাম না | তাই আমরাই জিই হলাম গ.ক. এর জয় হলো | সাবধান এই যুদ্ধ যেন আর না লাগে .......................তাহহে কিন্তু সত্যি সত্যি অনেক কামানের ব্যবহার হবে | ভালো থাকবেন সবাই |
তিন বিজয়ী বীরকে পরাজিতদের পক্ষ থেকে অভিনন্দন। অভিনন্দন সুমনকেও যুদ্ধ প্রশমনে ভূমিকা রাখার জন্য... :D
এফ, আই , জুয়েল # কি রকম পাগরের মত কবিতারে ----ভাই ? == জীবনের সাথে দারুন মিতালি । অপূর্ব---অনেক সুন্দর ও রহস্যময় ।
Sisir kumar gain সুন্দর কবিতা।বেশ ভালো লাগল।
রানী এলিজাবেদ সুন্দর কবিতা কিন্তু ভোট বন্ধ রাখা হয়েছে কেন?

০৩ মার্চ - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৫৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪