একুশে ফেব্রম্নয়ারি। আনর্ত্দজাতিক মাতৃভাষা দিবস।
কেন জানি এইদিনটাকে ১৪ ফ্রেব্রম্নয়ারি ভালবাসা দিবসের দিনের মত মনে করে নীল। আসলে বছরের ৩৬৫ দিনকেই আজকাল নীলের কাছে মনে হয় ১৪ ফেব্রম্নয়ারি। একুশে ফেব্রম্নয়ারি। শহীদ মিনারের বেদীতে শ্রদ্ধা জানাতে নীলা এলো রিকসায় চেপে। নীল শাড়ি জড়িয়ে। রাসত্দার মোড়ে দাড়িয়ে নীল। প্রতিদিনই দাড়িয়ে থাকে নীলাকে এক নজর দেখার আশায় নীল। ৩৬ বার হল,\"কোথায় যাও\" ছাড়া কিছু বলতে পারেনা সে মুখ ফোটে।
নীলাকে অনেক কিছু বলার ছিল নীলের। তাকে দেখতে পেয়েই বুকের ভিতর কেমন যেন করে উঠেছে। চলে গেছে এখন খারাপ লাগছে।
একুশে ফেব্রম্নয়ারি দিনটাকেই বেচেঁ নিয়েছে প্রেম নিবেদনের জন্য নীল।
নীলা রাজি থাকুক বা না থাকুক।-নীলের দেয়া গোলাপ ফুল ছুড়ে ফেলে দিক নীলা।
'উপস্থিত শত শত লোকের সামনে বাম হাত দিয়ে তাকে চড় মারম্নক, তারপরও নীলাকে জানাতে চায় নীল তাকে ভালবাসে। কিন্তু আজও পারলনা। ে
চাখের সামন দিয়ে রিঙ্ায় চেপে নীলা চলে গেল। নীলের মনে হল বুকের উপর দিয়ে রিঙ্া যায়নি। ২৫ টন ওজনের ইয়া বড় ট্রাক চলে গেছে। বুকের গভিরতম অংশে রক্তৰরণ শুরম্ন হল।
ভয় ধরে গেল মনে?
নীলা কি তাকে ভুল বুঝল?
নীলা হয়তো বুঝবে না ভালবাসার জন্য নীলের হৃদয় কেমন করে হাহাকার করছে?
কিন্তু এভাবে আর কতদিন ....
নীলের হৃদয়ের রক্তৰরণ থামাতে এগিয়ে আসে ময়না।
নীলাকে মনের কথা বলে দে না গাধা?
নীল- যদি না করে তাহলে ?\"
ময়না- না করলে করবে? তবু মনের কথা গোপন রাখবি না? কষ্ট পাবি!
নীল- ঠিক। ১শ পার্সেন্ট ঠিক। প্রেম আমার সত্যি হলে অবশ্যই সুলতানা হ্যা বলবে!
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কথা বলা হয়েছে এমন কথা হল "আমি তোমাকে ভালবাসি।
আজকের জন্য হলেও নীলকে সব ভয় দুর করতে হবে । আজকেই নীলাকে ভালবাসার কথা বলতে হবে, তা না হলে নীলের জীবনে কাল কখনোই আসবেনা ।
নীলাকে দেখতে পাচ্ছে নীল। কলেজের ঘাটলায় বসে পানিতে পা দুটো দুলিয়ে বান্ধবীদের নিয়ে হাসছে। কতো সুন্দর হাসি।
নীলার এই হাসিটা দেখেই সারাজীবন কাটিয়ে দিতে চায় নীল! এই হাসির জন্য নিজের জীবনও দিয়ে দিতে প্রস্তুত নীল।
ময়নার কথামত প্যান্টের পকেট থেকে লাল গোলাপটা বের করে নীল।
নীলা বান্ধবীদের নিয়ে ঘাটলা থেকে উঠে পড়ে।
আজ সাহস করে নীলাকে সেই তিনটা শব্দ বলা লাগবেই লাগবে নীলকে ।
নীলা বান্ধবীদের নিয়ে এগিয়ে আসছে । এগিয়ে আসছে মাঠের সবুজ ঘাসের উপর দিয়ে।
গোলাপ হাতে নিয়ে নীলও ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে নীলার দিকে।
এই রকম উত্তেজনা মুর্হুতেই নীলার জীবনে নতুন একজনের আগমন। সোহেল...
নীলের কাছাকাছি আসার আগেই সোহেলের হাত ধরে চলে গেলো নীলা।
হয়তো একেবারেই চলে গেলো ।
নীলের বুকটা মোচর দিয়ে উঠল। হাতের লাল গোলাপ নিচে পড়ে গেলো। শরীর শক্তিহীন হয়ে গেলো। গোলাপটা তুলতে চাইল নীল। শত হোক প্রথম প্রেমের প্রথম গোলাপ।
নীলার ভালবাসার স্মৃতি জড়িয়ে আছে এতে। হয়তো এই গোলাপ নিয়েই সারাজীবন বেঁচে থাকতে হবে নীলকে, সারাজীবন ।
কয়েকদিন পর
ময়না বললো- কি রে নীলাকে বলেছিস, তোর ভালবাসার কথা।
নীলের মুখে কোন কথা নেই।
কি রে নীল। কথা বল!
নীল- নীলা অন্য কাউকে বাসে।
ময়না-তুই'ও তো বাসিস। সবার চেয়ে বেশি বাসিস।
নীলা অন্য কাউকে ভালবাসে। তার মানে এই না যে, তোকে তার ভুলে যেতে হবে। তুই অবশ্যই তোর ভালবাসার কথা প্রকাশ করবি!
সে হ্যাঁ-ই করম্নক আর না-ই করম্নক। পৃথিবীর শেষ নিশ্বাস পর্যনত্দ তুই তাকে বাসিস এ কথা নীলাকে তোর জানাইে হবে!
প্রেম নিবেদনের সাহস নীলের মনে নেই। সোহেলের সাথে নীলাকে দেখে হারিয়ে গেছে!
তাই এক বোতল খেলো।
আরও কয়েকদিন পর-
নীলাকে নীল দেখল। দুইতালা বাসার বারান্দার গ্রিল ধরে দাঁড়িয়ে আছে। চোখ লাল হয়ে আছে, চুল এলোমেলো। হাত এবং শরীর কাপছে। পড়ে যেতে পারে দুইতালা থেকে নিচে।
দেয়াল টপকে দুতলায় যেখানে নীলা দাড়িয়ে আছে, সেখানে উঠার পরিকল্পনা করল নীল! যে ছেলে দিনের আলোয় মুখ ফোটে বলতে পারে না মনের কথা , তার কিনা এত সাহস! দুতলায় উঠতে চাইছে!
নীলা- ততৰণে নিজের রোমে চলে গেছে।
একটা ছোট ইটে কাগজ বেধে নীল নীলার রোমের জানালা দিয়ে ঢিল মারল তাতে লেখা সেই তিনটি অৰর। ইচ্ছে করে মারল। যাতে নীলা আগে থেকেই অবগত হতে পারে তার জন্য।
নীল, দেয়াল টপকে বিল্ডিংয়ের পাইপ ধরে নীরার বারান্দার দিকে উঠতে লাগল।
ইটে মোড়ানো কাগজটা হাতে পেয়েই নীলা পুনরায় বারান্দায় এল। এসেই দেখল নীলকে। বাদুরের মত বারান্দার রেলিংয়ে ঝুলছে।
বারান্দায় ঝুলছ কেন নীলা বলল? তোমার সমস্যা কি ?
নীল- এক নিশ্বাসে বলতে থাকল, তোমার কথা কখনই ভুলতে পারি না। তোমার প্রেমে পড়ে গেছি। যেদিকে তাকাই শুধু তুমি আর তুমি। যেখানেই যাই শুধু তুমি আর তুমি।
মোট কথা সবকিছু বাদ দিয়ে যখন ঘুমাতে যাই তখনও তুমি। শুধু তুমি আর তুমি।
নীলা ঃ নীল তুমি জানো সোহেলের সাথে আমার সমর্্পক আছে। তাহলে এই পাগলামি করছ কেন?
নীল ঃ আমি যে তোমাকে ভালবাসি। আমি সোহেল থেকেও বেশি বাসি তোমাকে। অনেক বেশি। সবার থেকে বেশি। তাই এভাবে বাদুরের মত ঝুলে আছি। তুমি আমার প্রথম প্রেম!
নীলা ঃ প্রথম প্রেম বলতে কিছু নেই। প্রেম বারবার হতে পারে ।
নীল ঃ তাও ঠিক। আমার জীবনে প্রেম একটাই। তবে বার বার ফিরে আসে।
নীলা- নীল তুমি আমার ভাল বন্ধু। তোমার ভালর জন্যই বলছি। আমাকে ভালবেসে তোমার কোন লাভ হবে না। শুধু কষ্টই পাবে । ভাল হয় যদি ভুলে যেতে পারো ।
নীল ঃ লাভ ক্ষতির হিসাব করে তোমাকে ভালবাসিনি। তোমার ওই মায়বী চোখ, মিষ্টি হাসি আমাকে পাগল করে দিয়েছে । কি পাব আর কি পাব না, সেই চিনত্দা আমি করি না। আর করতেও চাই না।
আমি শুধু জানি তুমি নীলাকে। তুমি যদি চাও, এই মুহুর্তে তোমার জন্য আমার জীবনটা দিয়ে দিবো। একবার তাকাও, চেয়ে দেখো, তোমার চোখের সামনে এই প্রাণটা বিসর্জন দিয়ে দেব।
নীলা ঃ তা দিও। এবার বাসায় গিয়ে একটু ঘুমাও। সকালে উঠে দেখবে সব পাগলামি চলে গেছে।
এই বয়সে প্রেম হয় না, এটা শুধু কিছুদিনের আবেগ। কয়েকদিন পরে চলে যাবে ।
নীল ঃ বাদুর ঝুলা থেকে লাফ দিয়ে নিচে নেমে গেল এবং চিৎকার করতে করতে বলতে লাগল নীলা, শুধু তোমাকে জানাতে এসেছিলাম আমার মনের কথা। শুধু জানাতে এসেছিলাম পৃথিবীতে কেউ একজন তার শেষ নিশ্বাস পর্যনত্দ তোমাকে ভালবাসে । তুমি চাও না চাও আমি তোমাকে বাসব।
নীলা ঃ হাত নাড়িয়ে বাই. বাই।
নীল ঃ কখনো এমন হতে পারে না। না তুমি কখনো আমার সাথে এমন করতে পার না। জীবনটা অনেক বড়। পৃথিবীটা গোল। একবার না একবার তো আমাদের দেখা হবেই।
দুই বছর পর ঃ
নীলার সাথে নীলের দেখা। লঞ্চে। সাথে সোহেলও দেখা যাচ্ছে। হ্যা, নীলাকে নীল এখনো ভালবাসে। এখনো নীলার সাথে সম্পর্ক আছে সোহেলের। দুই বছরে অনেক গভীর হয়েছে। নীলকে নীলা ভালবাসুক আর নাই বাসুক নীলের ভালবাসা দিনে দিনে কেবল বেড়েছেই কমেনি ।
সেদিনের পর নীল একটা চাকুরী পেয়ে কিশোরগঞ্জের চলে গেছে। সেখানে একটা এনজিওতে চাকুরী করে নীল। কর্মস্থলেই যাচ্ছিল।
নীলা, সোহেল, ময়না, আছমা, কাজল, কাউছার, তানিম এবং কলেজের শিৰকসহ প্রায় ৩০ জন কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর জহির ইসলাম মেডিকেল দেখার জন্য যাচ্ছিল। তাদের উদ্দেশ্য শিৰা সফরও হল মেডিকেল কলেজও ঘুরে দেখাও হল। মেঘনা নদীর উপর দিয়ে লঞ্চ চলছিল।
নীল, নীলা আর সেহেলকে দেখতে পেল লঞ্চের ছাদের উপর।
কেউ নেই ওইখানে। জায়গাটা একটু বিপদজনক। ওরা নাচছে। নাচার গতি তাদের বাড়তে থাকল। একজন আরেকজনের হাত ধরে ঘুরিয়ে বামদিকে নিলো তারপর অন্যহাত দিয়ে আবার সামনে আনলো পরস্পর । তারপর একহাত দিয়ে দূরে ঠেলে দিয়ে আবার কাছে আনলো একে অপরকে।
কাছে এনে নীলাকে কোলে নিতে চাইলো সোহেল। ভারসাম্য রাখতে পারলনা। ধাক্কা খেয়ে পিছনে সরে গেলো সোহেল। তারপর সোহেল ঘুরে গেলো। ওর সামন চলে গেলো রেলিঙের দিকে রেলিঙে সোহেলের হাত ঝারি খেলো। সোহেল হাতে ব্যাথা পেয়ে নীলার হাত থেকে ছেড়ে দিলো । ও গড। নাহ !!!
নীলা সোজা তিন তলা থেকে একেবারে নিচে পানিতে পড়ে গেলো ।
সোহেল সোহেল বলে চিৎকার করতে থাকল। সোহেল তিন তলার ছাদ থেকে নিচে নেমে গেলো। ৩০ জন ছাত্র ছাত্রী এবং ২০ জন শিক্ষকসহ লঞ্চের সবাই রেলিঙের পাশে চলে এল। নীলা শ্বাস নিতে পারছেনা। একবার ডুবছে আবার ভাসছে । এখনও সোহেল সোহেল বলে চিৎকার করছে নীলা। আর সোহেল চিৎকার করছে \"কেউ বাচাও নীলাকে, কেউ একজন বাচাও\"। তারপর আরেকটা ঝাপের শব্দ শুন গেল। দুইতলা থেকে কেউ একজন ঝাপ দিয়েছে । হয়তো সোহেলে চিৎকার শুনেই লাফ দিয়েছে ।
না, যে লাফ দিয়েছে সে সোহেলের চিৎকার শুনে লাফ দেয় নি। সে লাফ দিয়েছে তার ভালবাসার জন্য। নীল দুইতলা থেকে লাফ দিয়েছে পানিতে । সাতারের কিছুই জানে না নীল ।
৫ দিন পর:
নীলের জ্ঞানই ফিরেনি তখনও। ওর ফুসফুসে নাকি পানি ঢুকেছে। পানি না বের করলেওর শ্বাস নিতে সমস্যা হবে ডাক্তার বলেছেন। আবার অজ্ঞান থাকলে অপারেশনও করা যাবে না
নীলা এই ৫ দিন ধরে হাসপাতালে বসে ছিল ।
ওর চোখের দিকে তাকানোই যায়না । সোহেলের সাথে থাকার সময় তো কখনোই দেখা যায়নি। নীলার চোখে শুধুই বিভ্রানত্দি।
নীলের বেডের পাশে বসে আছে নীলা। নীল জীবন মৃত্যুর সন্ধিৰণে । আর নীলা নেই ওর নিজের মধ্যে ।
নীলা - কথা বলা শুরম্ন করল।
নীল জানি কোন এক সময় তোমার জ্ঞান ফিরে আসবে। যত দেরিই হোক না কেন , আমি তোমার অপেক্ষায় থাকব । তোমাকে অনেক কিছু বলার আছে, অনেক কিছু নীল।
৩ বছর আগে তুমি বারান্দায় ঝুলে যে কথা গুলো বলেছিলে আর আমি হেসেছিলাম সেই কথা গুলো আজকে তোমাকে বলতে চাই। এই রকম অনুভূতি আমার কখনও হয় নি। কি রকম একটা ব্যাথা মনের ভিতর। কিছু একটা হারানোর ভয় সারাক্ষন। আমি এই ব্যাথা নিয়ে ১ দিনও থাকতে পারবনা। তুমি ৩ বছর ধরে কিভাবে থাকলে ? এই নীল , শুনছো ? শুধুমাত্র ভালবাসলেই এই ব্যাথা সহ্য করা যায় । আমি কি করতে পারব ?
নীল জেগে উঠল । আসত্দে আসত্দে বলল ,\"ভাল আছো ? \"
নীলা কেঁদে ফেলল । চোখের জল লোকানোর কোনো চেষ্টা করলনা ।
নীল- কাঁদার কি হল ?
নীলা ঃ ( নিশ্চুপ ) ।
নীল ঃ আমি বলেছিলাম না আমি তোমাকে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যনত্দ ভালবাসবো ? আমি আমার কথা রেখেছি । আমি এখনও তোমাকে ভালবাসি। শেষবারের মত বলি ,আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি । যাই নীলা ভাল থেকো \", বলে নীল নীলার গালে আসত্দে করে একটু হাত দিয়ে ছুঁতে চাইল। নীলা গাল বাড়িয়ে দিলো । কিন্তু নীলের হাত নীলা গাল স্পর্শ করার আগেই থেমে গেলো। মরে গিয়ে প্রমাণ করতে হল যে, নীলকে সে ঠিকই নীলাকে ভালবাসে ।
তিন দিন পরঃ ময়না নীলার বাসায় গেলো । নীলা ওর রম্নমের দরজা লাগিয়ে বসে আছে। ময়না ঢুকল রম্নমে ।
নীলা - নীল মারা যাবার পর ওর বেডে এই ব্যাগটা ছিল। ব্যাগের ভেতর একটা ডাইরী। তোমাকে দিতে আসলাম। এর শেষ পৃষ্ঠায় লেখা ছিল যে ডায়রিটা যেন তোমাকে দেয়া হয় । তাই দিতে আসলাম।
নীলা হাত বাড়িয়ে ডাইরীটা নিল। প্রথম পাতা উল্টে সেই লাল গোলাপটা দেখতে পেলো। যা দিয়ে নীল নীলাকে প্রেম নিবেদন করতে চেয়েছিল। গোলাপ মজে গেছে কিন্তু এর মধ্যে গন্ধ রয়ে গেছে । তিন বছর আগের গোলাপ এখনো গন্ধ রয়ে গেছে ! নীলা গোলাপটাকে নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ নিতে চাইল। তারপর চোখ বন্ধ করে ফেললো ।
চোখ যখন খুলল তখন দুই ফোটা অশ্রু নীলার গাল বেয়ে ঝরে পড়ল।
নীলা পড়তে শুরম্ন করল । প্রথম লাইন এইভাবে শুরম্ন হল \"
একটু আগে নীলা গেলো, রিকশায় করে, নীল শাড়ি পড়ে ......... \"
০২ মার্চ - ২০১১
গল্প/কবিতা:
১২ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪