বর্ষার দিন

বর্ষা (আগষ্ট ২০১১)

Firose Hossen Fien
  • ১৩
  • 0
  • ৪৫
দুপুরের খাবার শেষ করেই ঘুমিয়ে পড়লাম। কারণ আর কিছুক্ষণ পর আবার আমার সেই রূপসী রাজকন্যা ললনাময়ী মনহননকারী আমার মনের মনিকোঠার মনি বিন্দুর সাথে দেখা করতে যেতে হবে। প্রতিদিন তাকে দেখার জন্য আমি দুপুরের খাবারের পরেই ঘুমিয়ে পড়ি এবং ঠিক বৈকাল ৪ টার সময় উঠে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি তাকে দেখবো বলে। প্রায় দেড় ঘন্টা ঘুমানোর পর আমি উঠে প্রতিদিনের ন্যায় আবার দাড়িয়ে রইলাম তার চলার সেই পথ পানে। অনেকে হয়তো আমাকে মনে মনে ভাবছে বখাটে ছেলে মেয়েদের ডিসটাব করার জন্য দাঁড়িয়ে আছে অথবা বালিকা বিদ্যালয় ছুটি দিলে মেয়েদের দেখার উদ্দেশ্যে দাঁড়িয়ে আছি। কিন্তু দুটির আসলে কোনটিও সঠিক না। আমি দাঁড়িয়ে আছি আমার সেই মনের পরান পাখিটির জন্য। যে পাখি আমাকে পাগল করেছে তার রূপের তীক্ষ আলোয়। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে যখন এসব কথা ভাবছি ঠিক তখনি তার এক বান্ধবী মানে আমার ইয়ের এক বান্ধবী আসছে। আমাকে দেখা পেতেই বললো ভাইয়া কেমন আছেন। আমি বললাম ভালো তুমি কেমন আছো তোমার বান্ধবীর কি খবর। সে বলল আমি কি ভাবে তার কথা বলবো ভাইয়া বলুন আমার বাড়ি আর বিন্দুর বাড়ি কি এক জায়গায় । আমি বললাম ঠিক আছে আমি দুঃখীত আসলে আমার বলা ঠিক হয়নি। এই বলে সে চলে গেল। আসলে অপেক্ষাকৃত সময় যেতে চাইনা এটাই হলো তার প্রকৃত উদাহরণ। অনেক সময় অপেক্ষা করার পর এবার আমার সেই কাঙ্খিত সময় এসে গেছে। আমি তাকে দেখতে পেতেই ছুটে গেলাম তার কাছে। আমি তার কাছেই যেতেই তার দুই বান্ধবী বিন্দুর পিছনে চলে গেল। আমি বিন্দুর সাথে কথা বলতে বলতে চলতে লাগলাম তার প্রাইভেট পড়ার স্থানে। নানা প্রকারের কথা বলছি তার সাথে আমি। একমাস আগে ঢাকায় গিয়েছিলাম ইন্টার পরীক্ষা দেওয়ার পর আমার এক আর্মি আংকেলের বাসায় মিরপুর ১৪। ফিরে এসে তার সাথে আমার প্রথম দেখা আজকেই। এর মধ্যে যেমন বিন্দু কিছুটা পাল্টিয়েছে তেমনি পাল্টিয়েছে বিশ্বটাও। তার পাল্টার মধ্যে আছে আগের থ্রি-পিচ বাদ দিয়ে এখন সে বোরকা ব্যবহার করে। আর বিশ্বটা পাল্টিয়েছে আমি পাঁচবিবি তে দেখে গিয়েছিলাম ১০ জানুয়ারী ২০১০ সাল। আমি একমাস পর এসে দেখি ১০ ফ্রেরুয়ারী ২০১০সাল। যা হোক এভাবে আমাদের নিয়মিত দেখা হওয়ার মধ্যে দিয়ে দিন কেটে যায় রাত আসে, রাত কেটে যায় দিন আসে। হঠাৎ ৩মাস পর আমার এক বন্ধু আমাকে বলছে বিত্ত কি ব্যাপার বলতো নায়ক দু-জন আর নায়িকা একজন কি ব্যাপার। সারাজীবন কি শুধু সিনেমার মতো এটাই দেখে যাবো। আমি ব্যাপারটি প্রথমে বুঝতে না পেওে আমি তার কাছ থেকে শুলনাম আসলে আসল ব্যাপারটা কি। পরে জানতে পারলাম আমার সেই বিন্দুর পিছনে নাকি আর এক জন নতুন মজনুর উদয় হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম সে আর অন্য কেউ নয় আমার এককালের ক্লাসমেন্ট বন্ধু। এই রকম পর্যায়ে আমার বন্ধু আমাকে বলল দেখ বন্ধু তোরা দুই জনই আমার বন্ধু আমি চাই তোর বিন্দুর সামনা সামনি হয়ে এর এক ফায়সালা করতে। এতে করে বিন্দু যাকে ভালোবাসবে তার সাথেই তার লাইন চলতে থাকবে। আমি হেসে হেসে বললাম আরে বন্ধু তুমি জাননা আমি বিন্দুর সাথে আজ থেকে পাঁচ বছর আগে তার সাথে আমার সম্পর্ক আর ওর সাথে এই একমাস কি হতে না হতেই সে আমার প্রতিদ্বন্দী। পাগল আমাদের পাঁচ বছরের সাথে তুই একমাসের তুলনা করছিস। আরে পাগল সে যদি আমাকে ভালোনাই বাসবে তাহলে কি আমাদের এতোদিন পর্যন্ত সম্পর্ক থাকতো। বন্ধু বললো ঠিক আছে বন্ধু আমি তো জানি সে তোকেই ভালোবাসে কিন্তু ও যে প্রতিদিন তোর বিন্দুর পথে প্রতিদিন বাঁধার সৃষ্টি করছে তার সাথে কথাবার্তা বলছে এটার তো একটা ফায়সালা করা দরকার তাই নয় কি? আমি বললাম তাতো ঠিক কিন্তু বিন্দু যদি তাকে বলে আমি বৃত্তকে ভালোবাসি তাহলে। সে কি করবে। আমার বন্ধু বললো তাহলে সে আর কোনদিন তোর আর বিন্দুর পথে বাঁধার সৃষ্টি করবে না। আমি বললাম ঠিক আছে আমি রাজী যা তোরা এক কাজ কর কালকে ও যখন প্রাইভেট পড়তে আসবে তখন তুই আমি বিন্দু আর তোর বন্ধুকে থাকতে বলিস। তার সামনে তুই বিন্দুকে বলিস যে সে কাকে আসলে ভালোবাসে। ওকে এই বলে আমি চলে গেলাম। আমি তো মনে মনে মনকে বলছি পাগল বন্ধু ভালোবাসা আজ পর্যন্ত চিনতে পারলি না। আমি ছোট থেকেই খুব আত্নবিশ্বাসী ছিলাম। যে কোন কাজে মনে করতাম আমি জয়ী হবোই। জীবনের ১০টি কাজের মধ্যে ৭টিতেই আমি জয় লাভ করতাম। ছোট হলেও ভাবতাম আমি পাববো চেষ্টা করতে হবে আরকি। বাসায় ফিরে বিকালে খেলাধুলা করার পর পড়াশুনা না থাকায় ঘুমিয়ে পড়লাম বিছানায়। মুহূতের্্বর মধ্যে ঘুম এসে গেল দুটি নয়ন পানে। সকালে ঘুম থেকে উঠে দরজায় তাকাতেই সূর্যের আলো চোখে লাগতেই চোখ দুটি বন্ধ করে। চোখ দুটি হাত দুখানা দিয়ে ঘুসতে লাগলাম। মনে মনে ভাবছি আজ বুঝি আমার সারাদিনটা ভালো ভালোয় কেটে যাবে। সূর্যের আলোর মতো করে। সকালের নাস্তা খেয়ে আমি বন্ধুদেও সাথে আড্ডা দিতে গেলাম। আমাদের সেই ছোট যমুনা নদীর ব্রীজের উপর। আড্ডা দিতে দিতে কখন যে যোহরের আজান দিয়ে দিল জানতেই পারিনী। পরে হাতের ঘড়ির দিকে তাকাতেই দেখি বেলা ২টো বেজে গেছে। কি আর করা আমরা চলে গেলাম যে যার বাড়ি। গোসল সেরে যোহরের নামাজ আদায় করে দুপুরের খাবার খেয়ে প্রতিদিনের ন্যায় ঘুমিয়ে পড়লাম বিছানার মাঝখানে। মূহুত্বের মধ্যে চোখে ঘুম এসে গেল। ঘুম থেকে যখন উঠি ঘড়ির কাটার দিকে তাকাতেই দেখতে পেলাম বৈকাল ৪টা বেজে ২০ মিনিট তার মানে বিন্দু এতক্ষনে প্রাইভেট পড়া শুরু করে দিয়েছে। নিজেকে বড় আলসে মনে হলো ভাবলাম আর বিন্দুর সাথে আর আমার দেখা হলোনা কথা হলোনা। চলে গেলাম আমার বন্ধুর কাছে প্রাইভেট শেষ হলে আবার আমাদের দু-জনের মধ্যে ফায়সালা করতে হবে। কে জয়ী হবে দেখার বিষয় আমি ১০০ ভাগের মধ্যে ১০০ ভাগই আত্নবিশ্বাসী ছিলাম। কারণ আমি জানি আমার সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ যার কথাবার্তা, একসাথে পথ চলা, একই স্কুলে পড়া ইত্যাদি সে কিভাবে অন্যকে বলবে যে সে আমাকে ছেড়ে অন্য ছেলেকে ভালোবাসে। সূর্য যেমন পশ্চিম দিকে কোনদিন উদয় হবে না ঠিক তেমনি বিন্দুও কোনদিন বলবে না যে সে আমাকে ভালোবাসেনা ভালোবাসে সেই ছেলেকে। এসব কথা ভাবছি আমার এক বন্ধুর মেছে বসে থেকে কিছুক্ষণ পর আমার সেই বন্ধু এসে বলল কি ব্যাপার এসে গেছিস। প্রায়ভেট আর মাত্র ২০ মিনিট আছে তারপর ছুটি দিবে। তোরা দুজন এখানে কিছুক্ষন অপেক্ষা কর আমি একটু ঘুরে আসি। প্রাইভেট ছুটি হলে আমাকে কল করিস এই বলে আমি আর আমার প্রেমের দ্বিতীয় প্রতিযোগী ভালোমন্দ জিজ্ঞেস করে বন্ধুদের সাথে আলোচনা করছি লেখাপড়া বিষয়ে কে কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স নিবে সে সম্পর্কে। আমার কাছে তখন কোন মোবাইল ছিল না ছিল আমার প্রতিদ্বন্দ্বির। সে মোবাইল করল বিন্দুর প্রায়ভেট শেষ হওয়া দেখেই। ৫ মিনিট পরে আমাদের দুজনের বন্ধু চলে এলো । এর মধ্যেই বিন্দু অনেক দূর এগিয়েছে । আমি বললাম তারাতারি চল তানা হলে আবার আজকে বলা যাবে না। আমার বন্ধু বললো ভ্যনে চরে যাই তাহলে সহজেই সাত ধরা যাবে আমিও ও আমার প্রতিদ্বন্দ্বি ও রাজী হয়ে গেলাম। ভ্যান চালককে বললাম তারাতারি চলান ভাই জরুরী কাজ আছে। চালক ভাই শক্তি দিয়ে দ্রুত চালিয়ে আমাদের কে বিন্দুর সামনে নিয়ে গেল। তারপর ভ্যান চালকের পাওনা পরিশোধ করে দিয়ে আমার সবাই ফাকা জায়গায় দাড়িয়ে রইলাম। বিন্দুকে দেখতে পেতেই আমাদের বন্ধু সামনে এগিয়ে গেল। বিন্দুকে বলল আপু কিছু মনে করবেন না। আমি জানি আপনার সামনে যে দুজন দাড়িয়ে আছে তাদের সাথে আপনার সম্পর্ক আছে । আমার প্রশ্ন হলো আপনে এই দুই জনের মধ্যে কোন জনকে ভালোবাসেন। বলার সাথে সাথে আমি বললাম হ্যা বিন্দু তারাতারি বলো তুমি কাকে ভালোবাসো। আমি বলার সাথে সাথেই বিন্দু বলে উঠলো তুমি তে তোমাকে তো আমি চিনি না। তোমার সাথে তো আমার কোন সম্পর্কও নেই। দুএকদিন কথা বললেই ভালোবাসা হয়ে যায় তাই না। আর হ্যা সুমন সে আমার প্রেমিক, আমার হবু স্বামী,আমার জীবন সাথী, আমার সব কিছু হইছে আর কিছু। তখন আকাশ থেকে আমার মাথায় যেন কেই কোন এক ভারী বস্তু নিক্ষেপ করলো। আমার অগোচরেই। আমার আমার মনকে সান্তনা দিয়ে বিন্দু ও সুমন কে বললাম ঠিক আছে অ্যাই এম ভেরী সরী আমি আসলে বুঝতে পারিনী, আমি লজ্জিত আর হ্যা আর থেকে তোমাদের পথের বাধা হয়ে আর দাঁড়াবো না। সুমন আমি দুঃখিত দোস্ত আমি কি বললো আসলে কোন ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা। ভূল হলে ক্ষমা করে দিস। সুমন বললো ঠিক আছে দোস্ত অসুবিধা নেই। এমন হয়েই থাকে। এই বলে আমি আমার মতো চলে আসলাম আমার বন্ধু শাওনের দোকানে। সেখানে গিয়ে আমি তাকে যখন আমার সব কিছু খুলে বললাম সে বললো ওকে দোস্ত কোন টেনশন করিস না। এই নে গোল্ডলিপ একটা টান দে দেখবি সব কিছু ভূলে গিয়েছিস। আমি তখন মনে মনে বললাম মানুষ কি সত্যিই এই রকম অবস্থায় নেশার সাথে জড়িয়ে পড়ে। কিন্তু এতে লাভ কি বরং অর্থ অপচয় ছাড়া আর স্বাস্থ্যের ক্ষতি ছাড়া আর কিছুই হয় না। এটাই ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে কষ্ঠের কাহিনী যা আজও মনে পড়লে আমার মনে যেন একটা কালো দাগের রেখা টেনে যায়। যাকে আমি ভালো মনে মনে এতদিন ধরে ভালোবেসে আসছি আজ সেই মেয়ে আমাকে এতো বড় দুঃখ দিলো। আসলে যাকে বেশী ভালো বাসা হয় সে একদিন না একদিন দুঃখ দিবে এটাই বুঝি স্বাভাবিক। আর এসব কথা এখন মরে পরে বষর্ার সময় যখন হাতে কোন কাজ থাকে না তখন। সকল পাঠককে ধন্যবাদ জানিয়ে আজ এখানেই শেষ করছি। খোদা হাফেজ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Akther Hossain (আকাশ) গল্প ভালো তবে শামীম আরা আপুর সাতে এক মত!
সূর্য লেখাটা পড়তে অনেকেরই বিরক্ত লাগবে শুধু ছোট ছোট প্যারায় সাজিয়ে না দেয়ায়। মনিটরে এ ধরনের ব্রেকবিহীন লেখা পড়াটা চোখের সাথে যুদ্ধ করার মতই। ----- লেখাগুলো আরো পরিণত হোক।
শামীম আরা চৌধুরী লেখার কোন অংকরণ নেই।
Azaha Sultan আজকাল, তেমন কিছু বলতে আর ইচ্ছে করে না--অনেকের মতো বলি, বেশ ভাল, বেশ ভাল...অথচ কেউ যদি আমাকে আমার ভুলটা ধরে দেয়, আমি তাকে ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতায় প্রণাম জানাই; কারণ, ভুল মানবেতে হয় কোনও দেবতাতে নয়। আমি মনে করি তার জন্যে আমার জ্ঞান বাড়ে--রবীন্দ্রনাথের একটা কথা আছে, `যত পড়ি তত মনে হয় কিছুই জানি না' ভোটকে কখনও আমি বড় বিষয় মনে করি না।...অধ্যয়নই হল উৎকৃষ্ট রচনার সোপান.......শুভপ্রার্থনা.....
sakil ভালো লিখেছেন কিন্তু ভোটিং বন্ধ কেন বুঝতে পারলাম না .
Rajib Ferdous লেখা নিয়ে কোন মন্তব্য করলামনা । তবে একটি কথা না বললেই নয়। সাহিত্য রচনার দুইটি ধাপ আছে। একটি হল শিশু-কিশোর সাহিত্য আর একটি হল বড়দের সাহিত্য। এখন কথা হচ্ছে, ধাপ যেমন আছে তেমনী এদের নিয়ে চর্চা করার আলাদা আলাদা সময়ও কিন্তু আছে। এই যেমন আমি। আমি একটি নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত বিভিন্ন পত্রিকায় শিশু সাহিত্য লিখতাম। যদিও শিশু সাহিত্য রচনার জন্য কোন বয়স নেই। যে কেউ লিখতে পারে। কিন্তু বড়দের সাহিত্য লেখার কিন্তু অবশ্যই উপযুক্ত সময় আছে। একটি নির্দিষ্ট বয়সে না যাওয়া পর্যন্ত মানুষের আবেগ অনুভূতি , তার চিন্তা, দর্শন, ভাব ঠিক মত প্রকাশ পায়না। আর এগুলো পরিপক্ক না হলে বড়দের সাহিত্য রচনা করতে যাওটা কিছুটা দুঃসাহসও বটে। সেই দুঃসাহসও দেখানো শোভা পায় যদি তা প্রকৃতিই সাহিত্য হয়ে ওঠে। কিন্তু তা হয়েছে এমন নজির আজ পর্যন্ত দেখা যায়নি। যে সব বিখ্যাৎ লেখকরা অল্প বয়সে লিখেছেন তারা শিশু সাহিত্যই লিখেছেন। আর বড়দের সাহিত্য অর্থাৎ প্রেম, ভালবাসা, মৃত্যু, টানাপোড়েন, দুঃখ, জীবনবোধ ইত্যাদি বিষয় তাদের লেখায় এসেছে তারা যথেষ্ট পরিণত হওয়ার পর।
M.A.HALIM বিন্দু একি করলে কান্ড! সহজ সরল বন্ধুর প্রেমে ঘটালে বিগ্ন। করো না দুঃখ বন্ধু হবে না অস্থির। কত বিন্দু আসবে ছুটে আগে তুমি মানুষ হও।
প্রজাপতি মন কি আর বলব, খুবই দুঃখজনক ঘটনা। বলার ভাষা নেই।
মামুন ম. আজিজ ভোটিং বন্ধ রেখেছেন। আপনাকে তার জন্য অভিনন্দন।
Firose Hossen Fien আমার নামিট দয়া কের িঠক করেবন। িফেরাজ েহােসন ফাইন।

২১ জানুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ২১ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪