-চিনতে পারছ জাজি? -কে? -এখনও-পারলে না বুঝি? কে? নামেই যদি চিনতে হয়- সাধারণ কথা নয়! বন্ধুত্বের কিবা রইল পরিচয়? আমার কণ্ঠস্বর এতই কি কর্কশ! ধাপে ধাপে ধাবিত হচ্ছে কৈলাসে- আমার কামনার কণ্ঠজীবন অবশ? আমি আবাক-বাঁধভাঙা কান্নার কথা ভেসে আসছে আমার কর্ণগহ্বর ছেদন করি কে যেন বজ্রকন্ঠে-পাগলখানায় বন্দি হৃদ্যশ্রী! সত্যি কি তাই? নীরব কেন তবে? -না না না- তোমার অশুভছায়া অঘটন ঘটে কবে এ প্রার্থনা- আর কিছু চাই না- মিনতি রাখ যদি বারেক বন্ধু বলে থাক! কষ্টের কোনও অবসান নাই জানি তবু বেদনা খাঁটি: বন্ধুত্ব থাকুক আজীবন- সবকিছু আবার ধন্য হবে মানি তোমার আগমনী: এ আমার নিবেদন- আমি লিখে দিরাম- হৃদ্যমনির কথ্য, পাগলাগারে উত্তম: চায় না একান্ত হস্ত।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সচেতন পাঠক
ধোয়াটে সম্পর্কের বেড়াজালে যেখানে প্রীয়মুখ্গুলু প্রতিমুহুর্তে রং বদলায় সেখানে, সেখানে অচেনাকে চেনা ভাবায় কোনো ভুল হতেই পারেনা । তবে চেনার জন্য সম্পর্ক হয়ত নয়, তবে কর্মটুকু একটা কারণ হতেই পারে । কবির জাত চেনাবার প্রয়াসটা অবশ্যই প্রসংশনীয় ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।