গর্ব করার কিচ্ছুটি নেই আমার। সময় গেছে মলিন ছেঁড়া জামার বোতাম গুলো হারিয়ে গেছে পথে, বাবা মা-ও স্বর্গলোকের রথে- সকল গেছে আমায় ফাকি দিয়ে গর্ব এখন করবো কাকে নিয়ে।
চা-দোকানের পিচ্চি হয়ে আছি সারাটা দিন কাজের কাছাকাছি, ঘুড়ি-লাটাই ডুকরে মরে ভয়ে পাঠশালা দিন স্বপ্ন বিনিময়ে বেঁচে আছি ; বেসুরো তার বাঁজে- আমার কি আর গর্ব করা সাজে।
এমনি যখন সব নিয়েছি মেনে বললো বাতাস হাতটি ধরে টেনে- ভাবিস না তুই জীবণ গেছে বৃথা তোরও আছে জানিস না তুই কি-তা একটু থেমে বললো বাতাস হেসে, গর্ব যে তোর জন্ম বাংলাদেশে।
ঠিক বলেছে বাতাস আমার কাছে- আমার একটা একুশ তারিখ আছে আমার আছে জয়ের একাত্তর রক্তে ভেজা স্বাধীনতার ভোর ; হৃদয় এখন খুশীর ছটায় ভাসে মনের মাঝে ভীষণ গর্ব আসে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আহমাদ মুকুল
শুরুটা ছিল খুব সাদামাটা। একটু অবাকই হচ্ছিলাম, কারণ এই কবির কবিতা সম্বন্ধে উচ্চ ধারণা আছে। আস্তে আস্তে গতি পেল, পেল মাধুর্য। শেষে এসে দেশাত্ববোধে টান দিয়ে দেখিয়ে দিলেন খুব সাধারণ একটা মানুষেরও বেশকিছু গর্বের উপাদান থাকে। অনেক সাধুবাদ আপনাকে।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।