আমার দুঃখিনী মা আমার জীবন কাণ্ডারি চির জীবন দুঃখ পেয়ে কেটেছে দিন তারই। এতটুকু ভালবাসা কোনদিনই পেলোনা তো স্বামীর একটু সুখ দেবার ইচ্ছে ছিলোনা বুঝি অন্তর্যামীর। নইলে বিয়ের পরে মা থকতো দাশী বাঁদির মত শাশুড়ি ননদীর কথা তাকে করতো শুধু ক্ষত। রাতদিন খেটে খেটে শরীর ভেঙে গেল তবু মা যদি তাদের এতটুকু সহানুভূতি পেলো। এমনই সময় আমি এলাম দুঃখিনী মায়ের কোলে মা ভুলতো সব দুঃখ আমার আধো আধো বোলে। এর পর বাবা মাকে নিয়ে চলে এলো শহরে সারা রাত ফিরতো না ঘরে কাটতো শুধু বাইরে। সংসাররে অশান্তি আর স্বামীর অবহেলা এ ভাবেই ফুরালো কখন মায়ের যৌবন বেলা। ধীরে ধীরে আমি বড় হলাম দেখলাম ছাড়াছাড়ি বাবা তখন ঘর বেঁধেছে নিয়ে অন্য নারী মা তখন আমাকে নিয়ে মামার বাড়ী গেলো মামী তখন সব দাশীকে বিদায় করে দিলো। দাশী হয়েও মা যখন আমায় মানুষ করলো আমার সুখ দেখার আগেই ও পারের ভেলায় চড়লো। মায়ের স্মৃতি রয়েছে আমার সারা অন্তর জুড়ে প্রতিনিয়ত খাচ্ছে মা আমার কুরে কুরে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
বিন আরফান.
কমার ব্যবহারে সচেতন হতে হবে. আর কবিতার থিম ভালো. কিন্তু প্যারা করে দেখলে গল্পের মত মনে হয়. আবৃত্তিতেও খটকা লাগে. একটু সময় নিয়ে নিজে আবৃত্তি করে দেখলে হয়তো কাটা গুলো তুলে পারফিউম ছিটাতে পারতেন. তখন চমত্কার ঘ্রাণ আসতো. এখন ভালো. শুভ কামনা রইল.
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।