এতটি যুদ্ধবিমানের কান্না

প্লেন ক্র্যাশ (সেপ্টেম্বর ২০২৫)

এস এফ শামীম হাসান
  • 0
  • ২৪
সে এসেছিল, আকাশ ফুঁড়ে—
শিশুর চিৎকারে কেঁপে উঠেছিল তার বুক,
যুদ্ধ নয়, সে এসেছিল জীবন ঠেকাতে মৃত্যুর মুখ।

শিশুর খাতায় ছিল রঙিন স্বপ্ন,
কণ্ঠে ছিল কবিতার সুর,
চোখে নির্মল আগামী।

হঠাৎ নেমে এলো আগুনের বজ্রপাত,
সকাল ঢেকে গেল ধোঁয়ার কুয়াশায়।
স্কুলবেলা ছিন্নভিন্ন—
কবিতার জায়গায় চাপা কান্না।

পাইলট বলেছিল—
“ওরা যেন বাঁচে, আমি না থাকলেও।”
নিজেকে বিলিয়ে হয়ে উঠেছিল ঢাল।

আহতরা বেঁচে, চোখে দীপ্তি—
বলছে, “ভালোবাসা আমাদের রক্ষা করেছে।”
আর যারা হারিয়ে গেছে,
তারা এখন আকাশের নতুন তারা।

এই মৃত্যুও রেখে যায় শিক্ষা—
মানুষের হৃদয়ই শেষ আশ্রয়।
আজও আকাশ কাঁদে,
একই প্রতিজ্ঞায়: “আর যেন না হয় এমন সকাল।”

বিমানের গায়ে লেখা—
"আমি এসেছিলাম জীবনকে রক্ষা করতে”
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Al Amin অসাধারন হয়ছে
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি বিমানের গায়ে লেখা— "আমি এসেছিলাম জীবনকে রক্ষা করতে” ঃ বেশ লিখেছেন লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা খুব সুন্দর ফুটে উঠেছে। ধন্যবাদ হাসান ভাই।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

এই কবিতার বিষয়বস্তু তুলে ধরে মানবতা, আত্মত্যাগ, এবং যুদ্ধবিরোধী চেতনা। একজন পাইলটের আত্মোৎসর্গের মধ্য দিয়ে ফুটে উঠেছে জীবন রক্ষার মহান লক্ষ্য, যেখানে শিশুদের স্বপ্ন ও ভবিষ্যৎ রক্ষা পায়। ধ্বংস ও মৃত্যুর বিপরীতে দাঁড়িয়ে ভালোবাসা, সহানুভূতি ও সাহস জয়ী হয়। শেষ পর্যন্ত কবিতা বার্তা দেয়—মানব হৃদয়ই শান্তির শেষ আশ্রয়, আর এমন নির্মম সকাল যেন আর কখনও না ফিরে আসে।

৩১ মে - ২০২৫ গল্প/কবিতা: ৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "হতাশা”
কবিতার বিষয় "হতাশা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫