ঘুমের গভীর কিনারে, যে নদীটি বয়ে যায়,
তারই ধারে দাঁড়িয়ে স্বপ্নলোকের দরজা খুলে।
পেছনে ফেলে আসি জাগতিক ধুলোবালি,
সামনে কেবল এক অদৃশ্য অরণ্যের ডাক।
সেখানে শব্দেরা কথা কয় রঙে,
গন্ধেরা আঁকে অদ্ভুত ছায়ার রেখা।
আলোর শরীরে কাঁপে অন্ধকারের শ্বাস,
সময়ের পায়ে পড়ে থাকে কাঁচের গ্লানি।
এক রাজকুমারী ঘুমিয়ে থাকে সাত শতাব্দী ধরে,
তার নিঃশ্বাসে জন্ম নেয় পুষ্পহীন গাছ।
এক ফোঁটা কান্না সেখানে হয়ে ওঠে সমুদ্র,
তীর থাকে না, থাকে শুধু ঢেউয়ের মন।
আমি হাঁটি—
নিজেকেই পেছনে ফেলে রেখে,
আমার ছায়া আমার সঙ্গী নয়,
সে বেছে নেয় ভিন্ন কোনো পথ।
স্বপ্নলোক!
তুমি কি শরীর? না আত্মা?
না কি স্মৃতির এমন এক আবেশ,
যেখানে ফিরে যায় তারা,
যারা কোনোদিন জন্মায়নি?
তুমি অলৌকিক, তবুও চেনা,
অচেনার মাঝেও যে চেনা হয়ে ওঠে
প্রথম ভালোবাসার মতো,
শেষ বিদায়ের মতো গাঢ়।
যতবার জেগে উঠি, ততবার খুঁজি তোমাকে,
আর তুমি—
ঘুমের ঠিক আগমুহূর্তে,
আবারও আমায় ডেকে নাও,
অলৌকিক মায়ায়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
ঘুমের গভীর কিনারে, যে নদীটি বয়ে যায়,
তারই ধারে দাঁড়িয়ে স্বপ্নলোকের দরজা খুলে।
১৪ এপ্রিল - ২০২৫
গল্প/কবিতা:
২ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।